খেজুর-গুড় হাসির
মিষ্টি রসে,
গাল ভরাইয়া,
পড়ে তরতরাইয়া-
জীবন উথালপাথাল আনন্দে ভাসে!
সে আনন্দ, তাহাকে বিনা কি আর আসে?
তাহার
ঘাড়ের মাঝখানে, দেখি হায় একী…
ভীষন সর্বনাশা, জোয়ান মশকী!
বিষভরা দংশন,
নিকষ কালো-
মুহূর্তে গিলিবে সে পৃথিবীর আলো!
কাঁদো কাঁদো কন্ঠে, প্রভুপানে কহি-
“সব মশা না মারিয়া ঘুমাইব নাহি!”
স্কন্ধ কুঞ্চিত,
কান করে স্পর্শ;
জোড়াতালুর ঘষা, চলে সারা বর্ষ।
হস্তরেখা বিলোপ,
জ্যোতিষীমশাই কয়-
“আপনার কোষ্ঠী? আমার কম্মো নয়!”
কুয়োর তেলটা ভারী মিষ্টি ও খাসা
আপনার দেখানো পথে বেঁধেছি বাসা
কূপ-গভীরে বসিয়া আপনাকে মর্দন
জন্মাবধি আমার স্বপন, মহাত্মন !
(হে মহীয়ান, তুমি
লও মোর নিবেদন!
গলা ব্যাথা- তাড়াতাড়ি
লও মোর নিবেদন!)
এইটা কি প্যারোডি নাকি?
না কি, কেবলই কাব্যে স্যাটায়ার????
তবে কেমন জানি প্যারোডি প্যারোডি গন্ধ পেলাম...
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
ভাই, কেবলই কাব্যে স্যাটায়ার।
ইতিহাস আশ্রিত কবিতা নাকি? তাহলে পাঠকের রসাস্বাদনের স্বার্থে ইতিহাসের লিংক দেয়া হোক। B-)
এমন মানব জনম, আর কি হবে? মন যা কর, ত্বরায় কর এ ভবে...
ধরে নেন, পুরোটাই কল্পনা। 😀 কারো সাথে মিলে গেলে লেখকও দায়ী, সেই পাঠক নিজেও দায়ী।
কিছু মেলেনি, কিন্তু কবিতা দেখে সন্দেহ জাগছে, তাই :-B
এমন মানব জনম, আর কি হবে? মন যা কর, ত্বরায় কর এ ভবে...
সত্যি কথা বলি ভাই- কোন বিশেষ ঘটনা থেকে লেখা না;
সমাজের বিভিন্ন পেশার 'ভিন ডিজেল'-দের নানান কর্মকাণ্ডের সারাংশ হতে রস আহরিত। 😛
ব্যাপক লিখসিস রে ফারাবী। লেখালেখি নিয়মিত জারি থাকুক
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ভাই আপনি হইলেন ছড়া-জগতের শচীন টেন্ডুলকার। শচীনের কাছ থেকে প্রশংসা পাইলে অন্যরকম আনন্দ লাগে 🙂 ...