(নির্বাচন পরবর্তী লেখা হিসাবে আর কয়েকদিন পরে লেখাটা দেয়া উচিত ছিলো। ভাব গম্ভীর লেখাগুলোর মাঝখানে একটু হালকা লেখা দিতে চেয়ে ছিলাম। কামরুল আর আমার আতেঁল ছোট বোনের বুদ্ধিতে আমির খানের ‘গজনী’ দেখলাম। কামরুল বললো একটা রিভিউ দিতে। কিন্তু সানা ভাই এর নির্বাচনী live text এর সাথে সাথে গজনী দেখছিলাম। বার বার থামতে হচ্ছিলো। ওই কারনেই হোক, অথবা বাজে প্রিন্ট এর কারনেই হোক, গজনী বেশী ভাল লাগে নাই। অনেক সিনেমা থেকে নকল করা একটা জগা খিচুড়ি মনে হইসে। তাই গজনী নিয়ে না লিখে ফুটবল নিয়েই লিখলাম। অন্য কেউ গজনী নিয়ে রিভিউ দেয়ার পর আরেকবার না হয় সিনেমাটা দেখবো।)
লিভারপুল যেভাবে গত রোববার নিউক্যাসলকে উড়িয়ে দিল তা অবশ্যই শিরোপা প্রত্যাশী ম্যানেজারদের অফিসগুলোতে শিহরন তুলেছে। রাফায়েল বেনিটেজের দল যেভাবে একের পর এক আক্রমনের ঝড় তুলে প্রতিপক্ষের মাঠে পাঁচ পাঁচটি গোল করলো তার চেয়েও তাদের খেলার ধরন শিরোপা প্রত্যাশীদের শংকিত করে তুলেছে। যদিও অনেকেই মানতে চাইবে না তবু ম্যানেজার রাফায়েল বেনিতেজ বলেছিল যদি ক্রিসমাসের ছুটি শেষে তার দল শীর্ষে থাকে তাহলে সে মনে করে শিরোপার দিকে ৮০% তারা এগিয়ে গেছে।
যদি কোনো দল শিরোপার সপ্ন দেখে থাকে, সন্দেহ নেই তারা ভাবছে কিভাবে লিভারপুলকে থামাতে হবে। যখন ভাল খেলছে না তখনও লিভারপুল পয়েন্ট তুলে নিচ্ছে আর রোববার ওরা দেখিয়েছে ভালো খেললে কি রকম ক্লিনিক্যাল আর বিধংসী হয়ে উঠতে পারে তারা। মনে রাখা উচিত তখন রবি কীন আর ফার্নান্দো টরেস মাঠের বাইরে বসে ছিলো এবং ক্যারাঘারও out of position রাইট ব্যাকে খেলছিল। এইটা শুধু প্রমান করে যে পুরো মৌসুমের যেকোনো পরিস্থিতির জন্যই লিভারপুল একটা দল হিসাবে খেলার ক্ষমতা রাখে। উৎসব মৌসুমের দুটি খেলাতেই অতি সহজেই তারা প্রতিপক্ষকে হারালো যার Focal point ছিল স্টিফেন জেরার্ড। মনে হচ্ছে বেনিতেজ ওর ট্যালিস্মানিক দলনেতার জন্য আদর্শ পজিশন খুঁজে পেয়েছে। এটা নিতান্তই সাভাবিক যে হাউজের যে সেরা খেলোয়াড়, তাকে আমরা সেন্ট্রাল মিডফিল্ডে চাই কারন তাতে সে বেশি বল পাবে আর খেলাটা ওকে ঘিরেই গড়ে উঠবে। জেরার্ড যখন wide position এ খেলে তখনও তাকে world class খেলোয়াড় মনে হয় কিন্তু তখন দলের ইঞ্জিন হিসাবে কাজ না করে বরং তাকে বলের জন্য অপেক্ষায় থাকতে হয়। একি কথা প্রযোজ্য ম্যান ইউনাইটেডের ওয়েইন রুনির বেলায়। রুনি যখন মাঝখানে টার্গেট ম্যান বারবাতভের জাস্ট পিছনে খেলে তখনই সে বেশী কার্যকর। এর এই জন্যই তেভেজের মত world class খেলোয়াড়কে প্রায়ই সাইড বেঞ্চ গরম করার কাজ করতে হয়।
যেখানে জেরার্ড ঘিরেই লিভারপুলের সবকিছু সেখানে লিভারপুলের শিরোপার একমাত্র আশংকা হলো জেরার্ডের কোনো সম্ভাব্য ইঞ্জুরী। তাই যারা জেরার্ডের চারপাশে খেলে ওদের ভালো পারফরম্যান্স খুব জরুরী। জাভি আলন্সো তার ক্ষমতা ২০০৫ এর চ্যাম্পিওন্স লীগের ফাইনাল আর গত গ্রীস্মে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিওন্সশীপে স্পেনের হয়ে প্রমান করেছে। আর ব্রাজিলিয়ান রুকি লুকাস নিউক্যাসল এর সাথে দেখিয়েছে আলন্সো মাঠে না থাকলে সেও মধ্য মাঠের ওজন সামলাতে পারবে। আর বর্তমান আরজেন্টাইন অধিনায়ক মাশকেরানোর কথা কি বলবো, ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসাবে ওতো এখন বিশৰ সেরা।
ফার্গুসন, ওয়েঙ্গার আর স্কলারি এখন ভাল মতোই জানে তাদের শিরোপার সম্ভাবনা তখনই তৈরী হবে যখন লিভারপুল নিজেই শীর্ষে থাকার চাপে পয়েন্ট হারাবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত লিভারপুল শীর্ষে থাকার চাপ ভালোই সামলাচ্ছে। এই মূহুর্তে ডিফেন্সকে Rock Solid মনে হচ্ছে এবং চেলসি ফুলহামের সাথে যেভাবে দুটো গোল খেলো; লিভারপুল ওই রকম কোনো Daft গোল খাচ্ছে না। যখন ভাল খেলেনা তখন অন্তত ওরা গোল খাচ্ছে না। আর এটাই ওদের শীর্ষে টিকে থাকতে সাহায্য করছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওদের দুই বছর আগের চেলসি মনে হচ্ছে, যারা ভাল না খেলেও পয়েন্ট তুলে নিতো। এই মূহুর্তে ওদের ডিফেন্স খুব ভাল, ওরা খেলছে খুবই আত্মবিশশাষের সাথে। লিভারপুলের উপর শীর্ষে থাকার চাপ আছে। কিন্তু একি সাথে একই চাপ আছে ওদের উপর যারা লিভারপুলকে পিছু তাড়া করছে। আর এর প্রমান হচ্ছে চেলসি শেষে মূহুর্তে গোল না করে বরং গোল খেয়ে পয়েন্ট হারাচ্ছে এবং ইউনাইটেড কোনো রকমে ১-০ ব্যাবধানে স্টোক সিটি আর মিডলসবোরো কে হারিয়েছে যেখানে নার্ভাসনেস ওদের সাভাবিক খেলাই খেলতে দেয়নি। যাই হোক পরবর্তী রাউন্ডে চেলসি মুখোমুখি হচ্ছে ম্যান ইউনাইটেডের। টেরী, ফার্ডিনান্ড, এভ্রা সবাই ইঞ্জুরী আর সাসপেন্সন কাটিয়ে ফিরছে। জয় দরকার দুই শিরোপা প্রত্যাশী দলের। খেলা হবে ওল্ড ট্রাফোর্ডে। তাই পাল্লা একটু ইউনাইটেডের দিকে হেলে আছে। কিন্তু দুই দিকেই আছে অসম্ভব চাপ। নিরপেক্ষ দর্শকদের জন্য খুব ভাল খেলা। ড্র হতে পারে ভাল ফলাফল। কিন্তু যারাই হারবে ওদের কিন্তু আমাদের সুইজারল্যান্ডের ফাহিম থেকে বুদ্ধি নিতে হবে মানে Mountain Climb করতে হবে। ১০ জানুয়ারী এর আগে একটা গরম গরম প্রিভিউ দিব ইনশাল্লাহ।
এইদিকে লিভারপুলের বোর্ডে পয়েন্ট আছে, যদি বেনিতেজ ওর rotation policy কে সামলে রাখতে পারে, মৌসুম শেষে শেষ হাসি লিভারপুল ফ্যানরাই হাসবে। মালিকানা নিয়ে trouble চললেও লিভারপুল ফ্যানরা সপ্ন দেখতেই পারে। ১৯ বছরের অপেক্ষা প্রায় শেষ!!!!
আজকের দুইটা তাজা খবরঃ
*স্টিফেন জেরার্ড দুইদিন হাজতে থেকে আজকে জামিনে মুক্তি পেলো। কিন্তু সমস্যা এখানেই শেষ হয়ে যায় নাই।
*আর্সেনাল অবশেষে আরশাভিন কে কিনছে।
পঁচা শামুকে পা কাটা'র অভ্যাসটা বদলাতে পারলে তবেই সম্ভব... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
সেকেন্ড হইলাম চিটিং কইরা। :grr: :grr: :grr: যাই এইবার পইড়া আসি। 😀 😀 😀
তুই তো দেখি 'বিশেষ মহল'...চিটিং করস... x-( x-(
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
বুঝলাম্না 🙁 🙁 🙁
---খালেক।
চিটিং কইরা সেকেন্ড হইলি কেন্???? 😡
-খালেকের বাপ
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
বিশেষ্মহোল্মানেকি?
---------খালেক।
'একটি বিশেষ মহল' দেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়...
'একটি বিশেষ মহল' ইলেকশন ইঞ্জিয়ারিং করে জিততে চায়...
'একটি বিশেষ মহল' পরিস্থিতি ঘোলা করে ফায়দা লুটতে চায়...
'একটি বিশেষ মহল' গণতন্ত্রে অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চায়...
'একটি বিশেষ মহল' বিশ্বের কাছে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে চায়...
সব খারাপের মূলে যে 'একটি বিশেষ মহল'...তুই সেটাই... :-B
---খালেকের বড় ভাই।
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জুনা ভাই,এরে আবার কই থেইকা পয়দা করলেন? 😕 😕
লিভারপুল বোধহয় এবারের সবচেয়ে বেশি আশা জাগানিয়া দল, গতবার ম্যান ইউ যেমন ছিলো। :-B
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
ইপিএল দেখি না, এন বি এ দেখি। 😀
এহসান ভাই অবশ্য দুর্দান্ত একটা কাজ করতেছেন। সিসিবিকে সবদিক থেকে সমৃদ্ধ করার কাজে সামিল হইছেন।
ইপিএল না দেখলেও আপনার রিভিউ পড়লাম। একটানে পড়ে ফেলা যায়। কে জানে, আপনার রিভিউ পড়তে পড়তেই হয়তো ইপিএল দেখা শুরু করবো।
আমাদের পিচ্চি ভাতিজাটা কেমন আছে?
সপ্তাহান্তে ফুটবল ছাড়া কিছুই করা হয় না। পোলা এখনো অনেক ছোট, তাই সুপার মার্কেট ছাড়া কোথাও যাওয়াও হয় না। তাই ফুটবল নিয়েই লিখছি। চাইলে Geographical Information Systems নিয়ে লিখতে পারি। কিন্তু জনগন GIS থেকে ফুটবল বেশী খাবে। 🙂
আল্লাহর রহমতে তোমাদের পিচ্চি ভাতিজা ভালই আছে।
বিষয়ডা মজার লাগতেছে।এহসান ভাই,কাইন্ডলি শুধু আমার জন্য হলেও ওই টপিকে একটা পোস্ট দিয়েন,প্লিজ...... 🙂
টুকটাক যা খেলা দেখি তাতে আমারো তাই মনে হইতেছে।
গত উইকে এহসান ভাইয়ের অনেকগুলি প্রেডিকশন ফলে গেছে। 😀
এমন রিভিউ/প্রিভিউ আরো চাই। :boss:
'গত উইকে এহসান ভাইয়ের অনেকগুলি প্রেডিকশন ফলে গেছে।'..... অনেকগুলি নয়, সবগুলো প্রেডিকশন ঠিক ছিল। i have got all correct result with one perfect score. 🙂
আমি এখন বিশাল ছুটি কাটাচ্ছি। ৫ই জানুয়ারী অফিস করবো ইনশাল্লাহ। তাই আজকাল সিসিবি তে অনেক active। 🙂
হাহাহহাআহাহহ
Man City v Hull এই খেলাটার স্কোর নিয়া আপনার প্রেডিকশন কি ছিলো বলেন তো? লাস্ট রিভিউতে যদিও দেন নাই কিন্তু আমার ধারনা যা ভাবছিলেন তার সাথেও মিলে নাই। কারন ওইদিন গোলের বন্যা হইছে। 😀 😀 😀
চমৎকার প্রিভিউ বস্ :boss: :boss:
জেরার্ডকেতো ঠান্ডা মাথার লোকই ভাবতাম। সেলিব্রেশনে করতে গিয়া এরকম প্যাচায়া ফেললো ক্যামনে 😕
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আমি যতদূর জানি epl ইতিহাসে ( ১৮ বছর) শুধু একবারই এমন হয়েছে যে যারা শীর্ষে থেকে বছর শুরু করেছে তারা শেষ পর্যন্ত শিরোপা জিতেছে। এবারও মনে হচ্ছে সে রকম কিছু একটা হবে। তবে লিভারপুল চ্যাম্পিয়ন হলে আমি খুশিই হবো at least ম্যান ইউ বা চেলসি থেকে ভালো,তার উপর ১৮ বছর আগে নতুন ভাবে প্রিমিয়ার লীগ শুরু হবার পর ওরা একবার জিততে পারেনি অথচ আগের ফরম্যাটে যাকে 1st division বলতো সেটা জিতেছিলো সর্ব্বোচ্চ ১৮ বার।
আমি আর্সেনালের প্রচন্ড রকম ফ্যান। তবে জানুয়ারি ট্রান্সফার উইন্ডোতে কিছু বিগ প্লেয়ার কিনতে না পারলে আর্সেনালের চ্যাম্পিয়ন হবার আশা নেই বললেই চলে। তারপরও...
always proud to be an gunner in good times & bad
times
*** এহসান ভাই, এদেশের ফুটবলের সোনালী দিনগুলো নিয়ে আপনার লেখার জন্য wait করছি।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
শুধু এটাই আপাতত বলি আমিও আবাহনীর সমর্থক 🙂
:boss: :boss: :boss:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আবাহনী আবাহনী
তোমার সাথে আমি আছি।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমি মোহামেডান...আপনাদের সাথে নাই। :grr: :grr: :grr:
:duel:
আমিও মোহামেডান 😀 😀 😀
মোহামেডান তো চারদলের টিম।
আবাহনী হইলো মহাজোটের টিম। :grr: :grr: :grr: :grr:
এইটা তো নতুন কিছু না। রাজাকার, আল-বদর... আগে মোহামেডানরে তো এইসব কইয়াই চেতাইতাম। কোকাকোলার মালিক ছিলো মোহামেডানের স্পন্সর। আর আমাদের টাকা দিতো সাবের হোসেন আর লোটাস কামাল। লোটাস কামাল তো আবাহনী ক্রিকেট দলের জন্য একাই নিজের টাকায় ওয়াসিম আকরাম রে এনেছিলো।
ফুটবলে ওরা ইরান থেকে প্লেয়ার আনাতো... নালজেগার...
আর আমরা আনাতাম ইরাক থেকে... শামির সাকির।।আরেকটা স্ট্রাইকার ছিল নাম ভুলে গেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত ঢাকা লীগের সেরা খেলোয়াড় হল রাশিয়ান জুকভ। কারো কি মনে আছে ওর কথা। তখন হাসান আল মামুন নতুন এসেছে। কিন্তু অজানা কারনে ওই ব্যাটারও সোনালী চুল ছিলো, তখন তো এত বুঝতাম না, তাই প্যাঁচ লেগে যাইতো...
এহসান ভাই, আমি আর্সেনালের সাপোর্টার হলেও এন্টি লিভারপুল নই। লিভারপুল সেইদিন নিউক্যাসলের সাথে মধ্যমাঠ দিয়ে আক্রমণ করেছে বেশি, তাই গোলও বেশি করতে পেরেছে। এমনিতে ওদের উইং নির্ভর লম্বা লম্বা পাসের খেলা আমার ভালো লাগেনা। যেই দলে জেরার্ডের মত বিশ্বসেরা (আমার মতে ওই বিশ্বসেরা) খেলোয়াড় আছে, তাদের উচিত মধ্যমাঠ দিয়ে আক্রমণ আরো বেশি করা।
এবার আর্সেনালের চান্স খুবই ক্ষীণ, তবুও
always proud to be an gunner in good times & bad
times
ফুটবল নিয়ে আপনার এই বিশ্লেষণধর্মী লেখাগুলো খুবই ভালো লাগছে ভাইয়া।
তোমার জ্বালায় মনে হইতেছে প্রিমিয়ার লিগের খেলা গুলা দেখতেই হইব।
এখন আর ফুটবলের খবর তেমন রাখা হয় না। আগে খুব মাততাম। তখন অবশ্য সিরি-আ নিয়ে বেশি লেখালেখি হত। আর লাইভ খেলা দেখাত কচিৎ কদাচিৎ। পেপারে খুব আগ্রহ নিয়ে পড়তাম রুড গুলিত কোন টিমে গেল, ব্যাজিও কি করত এইসব। তখন চেলসি ছিল বুড়াদের টিম। অবসরের আগে বুড়া প্লেয়াররা খেপ মারত অইখানে। ইতালীতে ন্যাপোলী দুই বছর খুব ভাল করল, ম্যারাডোনা ছিল তখন। ইংল্যান্ডে চিনতাম দুইটা টিম, ম্যান ইউ আর লিভারপুল, আর্সেনালের নাম মোটামুটি শুনতাম। পিটার শিলটন কোন টিমে যেন খেলত, ডার্বি নাকি?
এখন তো পুরা রমরমা অবস্থা। প্রতি শনিবার রবিবার লাইভ দেখায়, আগ্রহ পাইনা।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই, আগ্রহ নিয়া দেখা শুরু করেন, ভালো লাগবে।
ইউনাইটেড জিতবে বলে আমার বিশ্বাস।
কারণ ইপিএল হলো কলেজের ক্রস কান্ট্রির মত।লিভারপুল আর্সেনালের দমে ঘাটতি পড়বে লিগের শেষ দিকে ফাইট হবে চেলসি আর ইউনাইটেডের মাঝে,
রেড রেড আপ আপ....।(এই রেড মানে রেড ডেভিলস ,াওল রেড না) 🙂