নক্ষত্র রাতের মতো মেয়ে
বারবার এসে ব্যাথা দিয়ে যাও আমাকে
দূরারোগ্য ব্যাধি হয়ে এসো, বাসা বাঁধো আমার রক্ত কণিকাতে
আমি মারা যেতে চাই- তোমার নির্দয় আক্রমনে
দূরে থেক না, আমার মেঘলা আকাশের রাজকন্যা
; দূর থেকে নিঃসঙ্গ বাতাস ধেয়ে আসে আমার এলোমেলো চুলে
প্রেম চাহনিতে, কোমল ত্বকে, শুষ্ক ঠোটে , উদল বুকে-
তুমি ফুল বনে বসে দোলা খাও ওই সাজানো বাগানে
ওখানে যেও না মেয়ে, শুধু বিষ বাস্প পাবে
ভ্রমরেরা মধু শেষে দূরে চলে যাবে, ফিরে এসো নক্ষত্র মেয়ে
এখানে স্নিগ্ধতা পাবে ,নিরব ভালোবাসার ক্ষণিক প্লাবনে ভেসে যাবে
পাবে বর্ষা দিনের বৃষ্টি ভেজা উম্মাদনা
কুয়াশাভেজা চাঁদ অখবা নক্ষত্রের এলোমেলো দুষ্টুমি রূপালী ছোঁয়া
অশান্ত-শিরশিরে-সুগন্ধী-এলোমেলো বাতাস
লেলিহান অগ্নি শিখার মতোই জ্বালিয়ে দেয় আমাকে
তুমিহীনা স্বর্গীর ক্ষণে..নক্ষত্র কন্যা হীন এই জীবনে
একবার ফিরে এসো হতাশার সফেদ কাফন নিয়ে
তোমার দৃষ্টি প্রদীপ জ্বালিয়ে অগ্নি দিয়ে যাও আমার এই শীতল শবে।
😀
দোস্ত, শিরোনামে কণ্যা আর পঞ্চম লাইনের রাজকণ্যা বানানটা বোধহয় ভুল আছে। বদলে কন্যা করে দিস।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
এই বানানটার প্রতি মনে হয় দূবর্লতা আছে। এর আগের কবিতায়ও ভূল হইছিল... ধন্যবাদ।
-আলীম হায়দার.1312.
:boss:
😡 😡
-আলীম হায়দার.1312.