গত দুই দিনে অনুপমার সাথে একটা কথা বলারও সুযোগ হয়ে উঠেনি দিলীপের।প্রথম কাজ যেটা করতে হয়েছে সেটা মাকে মামার বাড়ি রেখে আসতে হয়েছে।স্থানীয় যারা বন্ধু আছে,তাদের সাথে কথা বলে সব ঠিক করতে হয়েছে।সব করতে হয়েছে গোপনে এবং সময় নিয়ে।কয়েকজনকে পুরো ব্যাপারটা বুঝানোও খুব সহজ হয়ে উঠছিল না।এসব করতে করতে অনুপমার সাথে কথা বলার সুযোগই হয়ে উঠেনি।শুধু স্যারের সাথে দেখা করতে যেয়ে একবার চোখে চোখ হয়েছিল একবার,কিছুক্ষণের জন্য।রাতে রওনা দেবার আগে যেভাবেই হোক দেখা করতে হবে।সন্ধ্যার পরে নাট মন্দিরের সামনে দেখা হবার কথা। গত বিজয়া দশমীর দিন অনুপমার সিথিতে সিঁদুর পড়িয়ে দিয়েছিল এই নাট মন্দিরকে সাক্ষী রেখেই।অনুপমাও লালপেড়ে নীল রঙা শাড়ীটায় ঘোমটা টেনে নতুন বৌ এর মত পা ছুঁয়ে প্রণাম করেছিল দিলীপ কে।সেই মুহুর্ত থেকেই তারা দুটি দেহের অবিচ্ছেদ্য এক আত্না।
যুদ্ধে যাবার কথা শুনেই আঁতকে উঠে অনুপমা।কেন সেখানে যাবার কি দরকার?আমরা তো ভালই আছি।মেয়েটা বুঝতে পারে না দেশ তখন কিসের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।শুধু মাঝে মাঝে হোসেন চাচা আর বাবার কথা শুনে এক আধটু।জানতে পারে ঢাকার অবস্থা ভাল না,দুশ্চিন্তা হয়।দিলীপকে চিঠি লিখে গ্রামে চলে আসার জন্য।উত্তরও পায় না সেই চিঠির।এসবের মধ্যে দিয়ে যে দিলীপ এত ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা করে ফেলেছে সেটা তার মাথায় আসছে না।নিজের সিদ্ধান্ত থেকে তাকে টলানো যাবে না সেটা বুঝতে পারে অনুপমা।এত রাজনীতি সে বোঝে না,কিচ্ছু বোঝে না,শুধু জানে তার আত্মার আত্মাকে আজ অনিশ্চয়তার পথ থেকে ফেরানোর ক্ষমতা তার নেই।বুঝতে পারে অনিশ্চয়তার এই পথটি অনেক মহৎ কিন্তু সেই পথে গেলে তার এতদিনের যে স্বপ্নের বাগানটি ছিল সেটার কি হবে?
বেশীক্ষণ কথা বলা যাবে না।গ্রামের মানুষ নানান কথা বলা শুরু করবে।অনুপমার কাছ থেকে বিদায় নেয় দিলীপ।অনেকদিনের ইচ্ছেটা আর ধরে রাখতে পারে না অনুপমা।ঝাঁপ দিয়ে দিলীপের বুকে গিয়ে পড়ে।শিশু বাচ্চার মত কাঁদতে শুরু করে।দিলীপ শক্ত করে জড়িয়ে ধরে থাকে অনুপমাকে।স্বাধীন দেশে দেখা করার কথা দিয়ে বিদায় নিয়ে চলে যায় সে।একবারের জন্যও পিছনে ফিরে তাকায় না।অদূরে দাঁড়িয়ে এই সবই লক্ষ্য করে শফিক।নিজের অজান্তে কখন যেন এই বাচ্চা ছেলেটাও কাঁদতে শুরু করে।দিলীপের হাত ওর মাথার চুল স্পর্ষ করতেই তাকে জড়িয়ে ধরে শফিক।অনুপমা দিদির সকল সুখ যেই মানুষটির সাথে জড়িয়ে আছে তাকে সেও যেতে দিতে চায় না।
জলপাই রঙের বেল্টের হুক লাগাতে লাগাতে ঘর থেকে বেড়িয়ে আসে ক্যাপ্টেন মেরাজ।বেলুচ রেজিমেন্টের এই অফিসার হাসি হাসি মুখে তাকায় সেকেন্দার শিকদার এর দিকে,পিঠ চাপড়ে বাহবা জানায়।লোকটি একেবারে আসল জায়গায় নিয়ে এসেছে,এমন একটা আত্নতৃপ্তি ক্যাপ্টেনের চোখে মুখে।ওদিকে তটিনী দেবীর নিথর দেহটা ঘরের কোণায় পড়ে থাকে।নিশ্বাস চলাচল করছে কিনা বোঝা যায় না।তাঁর বয়সে এসেও যে হায়েনাদের চোখে পড়তে হবে বুঝতে পারেন নি তিনি।মেয়ের নিরাপত্তা নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন।
অনুপমাকে চালের ড্রামের পাশে লুকিয়ে রেখে স্বামীর পাশে দাড়ানোর জন্য ঘরের বাইরে আসতেই দরজা আটকে দাঁড়ায় ক্যাপ্টেন মেরাজ।ধাক্কা দিয়ে ঘরের ভিতর নিয়েই বর্বরতার চরম শিখরে পৌছে যায় পাকি বাহিনীর নষ্ট রক্তের এই বেলুচ ক্যাপ্টেন।“Make every women pregnant” এই কথার যথার্থতা দেবার জন্য আর কামনা বাসনা চরিতার্থ করার জন্য পশুর মত ঝাঁপিয়ে পড়ে মেরাজ।পাশবিক শক্তি দিয়ে ক্ষত বিক্ষত করতে থাকে তটিনী দেবীর শরীর।দুয়ারে হাটু গেড়ে বন্দুকের সামনে বসে থাকে,নিতাই মাস্টার,হোসেন মাস্টার।বন্ধুর বিপদে এগিয়ে না এসে থাকতে পারেন না হোসেন মাস্টার।গ্রামের সবচেয়ে সম্মানী দুজন মানুষকে কখনো এভাবে দেখতে হবে কল্পনাতেও আনতে পারে নি কেউ।
বাজারের তাবিজ বিক্রেতা সেকান্দার মির্জা এবং মাদ্রাসা শিক্ষক দানেশ মোল্লা স্থানীয় শান্তিকমিটির মেম্বার।পাকিস্তানীদের দেখাশোনার দায়িত্ব তাদের কাছে ধর্ম রক্ষার সমান।পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষায় জীবন দেওয়ার পণ তাদের।তাইতো সবার আগে ভারতের দালালদের শেষ করতে হবে।মালাউন নিতাই মাস্টারকে সেই দিক দিয়ে এক নম্বর দালাল বলে মনে হয়েছে।তাই নিতাই বাড়ি থেকেই বাঞ্ছারামপুর ট্র্যাজেডি শুরু হল।ক্যাপ্টেন সাহেবের মনোরঞ্জনের জন্য যুবতী মেয়েদের লিস্টও করা শুরু করেছে স্থানীয় শান্তি কমিটির লোকজন।ক্যাপ্টেনের মন ভাল থাকলে তবেই না যুদ্ধের জোশ আসবে,তবেই না রক্ষা পাবে পাকিস্তান।সেকান্দার শিকদারের চোখ চকচক করে উঠে,“হাথ মে বিড়ি মু মে পান,লাড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান”।পাকিস্তান জিন্দাবাদ!
যে মানুষটি জীবনে কোন ছাত্রকে একটা গালিও দেন নি সেই আজ বন্দুকের মুখে থেকেও কলার চেপে ধরতে যায় ক্যাপ্টেন মেরাজের।প্রিয়তমা সঙ্গিনীর সাথে কি হয়েছে আন্দাজ করতে পারেন তিনি।পাশ থেকে ‘এই বেয়াদপ’ বলে লাফিয়ে গিয়ে কলার ছাড়িয়ে দেয় সিকান্দার মির্জা।রাগে গজগজ করতে করতে ভাঙ্গা উর্দুতে
-‘স্যার কো হুকুম হুয়া তো এক গোলি সে বেহেনচোদকা খুলি উড়াদুঙ্গা’।
ঘটনার আকষ্মিকতা সামলে নিতে নিতে হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়ে মেরাজ।সেকান্দার রাজাকারের থ্রি নট থ্রি টা পর পর ২টা ফায়ার করে পাকিস্তান রক্ষার দায়িত্ব পালন করে ।বন্ধুকে কখনোই এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারেন না হোসেন মাস্টার,চিল্লিয়ে উঠে বন্ধুকে বাঁচাতে যেতেই তার উপর পড়তে থাকে বুটের লাথি,পরিশেষে ‘গাদ্দার’ হোসেন মাস্টারের বুকও রক্তাক্ত হয়ে উঠে বুলেটের আঘাতে।ছোট বেলার বন্ধুদের লাশ দুটো পাশাপাশি পড়ে থাকে।পাঞ্জাবীতে রক্ত লেগে যায় গলা চেঁপে ধরা দানেশ মোল্লার। উত্তেজনায় কাঁপতে কাঁপতে চিৎকার করে উঠে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ বলে।
কিন্তু কিছু তো একটা বাকী রয়ে গেল।মনে হতেই রাইফেল উচিয়ে ঘরের ভিতর ঢুকে পড়ে মোল্লা ।তন্ন তন্ন করে খুঁজতে খুঁজতে চালের ড্রামের আড়ালে পেয়ে যায় অনুপমাকে।ভয়ার্ত ক্রন্দনরত মায়াময়ী মুখটার দিকে তাকিয়ে একটুও বুক কেঁপে উঠে না এই জালিম মোল্লার।হাতে ধরে টানতে টানতে বাইরে নিয়ে আসতে থাকে।ক্যালানো একটি হাসি দিয়ে ক্যাপ্টেনের সামনে দাড় করায় অনুপমাকে।ক্যাপ্টেন হাত দিয়ে অনুপমার গাল স্পর্ষ করতেই ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে মাথা ঘুরে পড়ে যায় অনুপমা।অট্ট হাসিতে আকাশ কাঁপিয়ে তোলে মেরাজ।গাড়িতে উঠানোর অর্ডার করে ছড়ি ঘুরাতে ঘুরাতে জীপের দিকে রওনা দেয়।
প্রশান্তির একটা হাসি মুখে লাগিয়ে জীপে গিয়ে বসে ক্যাপ্টেন মেরাজ।যতদিন এই দেশে সেকান্দার মির্জা এবং দানেশ মোল্লার মত জারজ সন্তান থাকবে ততদিন পাকিস্তানের অখন্ডতা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নাই।লেঃ জামশেদ এর আজকে জয়েন করার কথা রয়েছে।ওর কাছে ‘স্কচ হুইস্কি’ র একটা চালান আসার কথা রয়েছে।দানেশ মোল্লা সেদিন দাঁত কেলিয়ে একট ‘ফরেন’ চেয়েছিল।কুকুর পালতে হলে মাঝে মাঝে হাড্ডী খাওয়াতে হয়,তাহলে খুশী থাকে কুকুর,না খাওয়ালেও যে ছেড়ে যাবে এমনও না।আর আজকের রাতটাতে নেশাতে চূড় হয়ে যেতে চায় সে।
ছাদের কোণার দিকটাতে অনুপমা বসে আছে।আকাশে মেঘ করেছে।বৃষ্টি নামবে।বাংলাদেশের বৃষ্টি নাকি খুবই সুন্দর।এই বৃষ্টিতে ভেজাও যায়।ভেজার অনুমতি চাইতেই বাবা হাসতে হাসতে বলেছিলেন,না ভিজলে নাকি বাংলাদেশ যাওয়াই অপূর্ণ থেকে যাবে।শফিক সাহেবের একমাত্র মেয়ে অনুপমা।বাবা মা এর সাথে বাংলাদেশে বেড়াতে এসেছে।উঠেছে নুসরাত ফুপির বাসায়।
বাবাকে মেরে ফেলার পর শফিক সাহেব তার মা’র সাথে মামার বাড়ি চলে যান,সেখান থেকে বর্ডার এর ওপার।পরবর্তীতে স্বাধীন দেশে ফিরে এসে নতুন জীবনের শুরু।এভাবেই পথ চলতে চলতে একসময় উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমান।আর ফিরে আসা হয় না।অনেকটা রাগে,অনেকটা ক্ষোভে আর তার থেকেও বেশী অভিমানে।যেই সেকান্দার শিকদার আর দানেশ মোল্লা তার বাবাকে মারল,অনুপমা দিদিকে তুলে নিয়ে গেল,দিলীপ দা কে নির্মমভাবে তিলে তিলে মারল আজকে তারা দেশের শীর্ষ পর্যায়ের নাগরিক।একজন বিশিষ্ট শিল্পপতি অন্যজন রাজনৈতিক নেতা।বুকের ভিতরে তাই চাপা অভিমান নিয়ে তিনি দূরে সরে আছেন।
মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলির গল্প শুনতে শুনতেই এই মেয়েটির বেড়ে ওঠা।কিভাবে তার বাবা এবং নিতাই কাকাকে মারা হয়েছিল,কিভাবে অনুপমা দিদিকে তুলে নিয়ে গেল,পরে যার আর কোন খোঁজ ও পাওয়া গেল না।বেঁচে রইল না মরে গেল তাও জানা গেল না,কিভাবে তটিনী কাকীর অত্যাচারিত দেহটা পরের দিন সকালে আমগাছের সাথে ঝুলতে দেখা গিয়েছিল।আর কিভাবে দিলীপ দাদাকে দানেশ মোল্লারা অর্ধমৃত অবস্থায় বাজারে ক্রুশের মত করে ঝুলিয়ে রাখে, বিকেলের দিকে যেই দেহটি শহীদের মর্যাদা লাভ করে। ‘দিলীপ’ নামটি তখনবাঞ্ছারাম্পুর সহ আশপাশের এলাকায় পাকিস্তানী এবং রাজাকারদের ঘুম হারাম করে দিত।নিজের বানানো বাহিনী নিয়ে একের পর এক সফল অপারেশন চালাত সে।কিন্তু এক যুদ্ধে সহযোদ্ধাদের সবাইকে বাঁচিয়ে দিতে যেয়ে নিজে ধরা পড়ে যায় দিলীপ।
বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে।আপনমনে ভিজছে অনুপমা।খুব কান্না পাচ্ছে তার, ‘অনুপমা দি’র কথা মনে পড়ছে।এমন কোন বৃষ্টির দিনে দুই হাত ছড়িয়ে দুয়ারে ভিজে বেড়াত যে,সেই অনুপমা। সাদা হয়ে অঝোড় ধারায় ঝড়তে থাকে শ্রাবণ ঢল।নিজেকে স্নান করিয়ে নিতে নিতে স্বপ্ন দেখতে থাকে অনুপমা।স্বপ্ন দেখে এক বাংলাদেশের যেখানে সেইসব রাজাকারদের নামে থাকবে ঘৃণাস্তম্ভ,যাদের সবার ফাঁসি হয়ে গেছে,যাদের নামে আর কোন বাচ্চার নাম রাখা হয় না,সেগুলো এখন নিকৃষ্ট গালি হিসেবে বাংলা অভিধানে জায়গা করে নিয়েছে।স্বপ্ন দেখে দুর্নীতিমুক্ত এক সোনার বাংলাদেশের,যেই বাংলাদেশের উপর আর কোন অভিমানই নেই তার বাবার।যেখানে অনুপমা আর দিলীপদের কাহিনী শুনে চোখের জল নাকের জল একসাথে করে কোমলমতি নাম না জানা কোন এক কিশোরী।যেখানে শুধু একটা ‘বাংলাদেশ’ বাস করে সবার মনে।যেখানে লাল সবুজ পতাকা মাথায় বেঁধে বিজয় দিবসের র্যাযলীতে নেমে পড়ে সকল বয়সের সকল স্তরের মানুষ।যেই র্যা লীতে লাল-সবুজ সাজে তরুনীটিও সম্পুর্ন ভয় হীন মনে স্বতঃস্ফুর্ত চিত্তে অংশ নিয়েছে,আনন্দে ও রঙ্গে মাতিয়ে তুলছে বিজয় উৎসতসব।
কান্না থামতে চায় না অনুপমার।থামাতেও চায় না,বৃষ্টির জলের সাথে কান্নার জল মিলে যাবার ঘটনাটা এই প্রথম সে বুঝতে পারছে,তাকে থামাতে চাওয়ার কোন কারন নেই।বৃষ্টি কিভাবে এত সুন্দর হতে পারে?চারদিক সাদা করে শ্রাবণ ঢলে ভিজতে থাকা মেয়েটি এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করে না।সকল দেশের রানী “বাংলাদেশের” বৃষ্টি এমনই হবে সেটাই তো স্বাভাবিক!!!
ভালো লাগলো।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
ধন্যবাদ ভাই 🙂
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
অসম্ভব ভাল লিখেছ । মন খারাপ করে দিলা কান্তি। :boss: :boss: :boss:
Prisoner of Own Mind
মনটা আমারও খারাপ লাগে যখন মনে হয় আসলে এই ধরণের আনেক কাহিনীই তখন ঘটত।
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
১ম লেখাটা বেশি ভাল হয়েছে
২য় টা একটু অগোছালো মনে হল
তবে মূলকথা বোধগম্য
::salute:: ::salute::
R@fee
সিজেই আসলে অনেক অগোছালো অবস্থায় আছি।সেইখানে যে নিজ দায়িত্বে আসল কথা টুকু বুঝছস এর জন্য :thumbup:
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
মন্তব্য নিস্প্রয়োজন,,,,,ভাল হইছে ।
🙂
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
চমৎকার...এই ধরণের সব গল্পের শেষটা যদি এমন হত...
ধন্যবাদ ভাই,এরকম একটা বাংলাদেশেরই স্বপ্ন দেখি সবসময়
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
অসাধারণ। তোর লেখা এমনিতেই আমার প্রিয়,এই লাইনগুলো ছুয়ে গেল প্রবলভাবে।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
আয় তাইলে দুইজন মিলা চা খাই :teacup: :teacup:
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
হুম...
😀 😀 😀
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
অসাধারণ হইসে রে। অনুপমা দির জন্য খুব খারাপ লাগতেসেব 🙁 🙁 🙁
আমারও খারাপ লাগছে অনুপমা দি'র জন্য 🙁 🙁 🙁
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
তোর এই লেখা মন ছুয়ে গেল, কিন্তু মন খারাপ হয়ে গেল সেই সাথে। :just: অসাধারন।
থ্যাঙ্কু দোস্ত 😀
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
অপটপিক কিছু কথা,
একটি লিটল ম্যাক'এর জন্য, বইমেলা থেকেই যাত্রা শুরু। ১৫ জানুয়ারীর ভিতরে লেখা পাঠাবার ঠিকানা, paglaraza@gmail.com. ব্যক্তিগত যোগাযোগ- আলীম হায়দার, ০১৭১৭-৫২২২০৬।
লেখা পেলে মেইলে উত্তর জানাবো।
//cadetcollegeblog.com/alim1312/38105
-আলীম হায়দার.1312.