বালকটি যে কারণে মুগ্ধ হয়েছিলো
শাকুর মজিদ
ছেলেটি তখন একেবারেই কিশোর। চৌদ্দ-পনেরো বছর বয়স। ক্লাস নাইনে পড়ে। ক্লাসের বই ছাড়াও গল্প উপন্যাসের বইয়ের প্রতি তার বেশ ঝোঁক। বিশেষ করে রহস্য উপন্যাস। কাজী আনোয়ার হোসেন, রোমেনা আফাজ প্রায় শেষ। সে যেখানে পড়াশুনা করে, এটা একটা আধাসামরিক আবাসিক বিদ্যানিকেতন। যদিও সে পড়ে স্কুলের ক্লাসে, নাইনে, তবুও ওটাকে ক্লাস সেভেন থেকেই কলেজ বলা হয়। ক্যাডেট কলেজ।
ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের লাইব্রেরীটা চমৎকার। দোতলা দালানের থরে থরে বই আর বই। বইগুলো বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা। ইংরেজি এবং বিদেশী বইয়ের সংখ্যাই বেশী। বাংলা বই ও কম নয়। বালকের পছন্দের বইগুলো দোতলার কোনার দিকের শেলফে। এখানে বাংলা ফিকশনের সমাহার।
নাম না জানা কিংবা অচেনা লেখকদের ভালো বই বেছে নেবার একটা কৌশল বালকটি নিজেই আবিষ্কার করে ফেলে। বইয়ের তাকে যে বইটির মলাট ছেঁড়া বা ঝুল ঝুলা বাঁধাই, এরকম বই সে বেশীরভাগ সময়ই লাইব্রেরী থেকে ইস্যু করে নেয়। সর্বোচ্চ ৭ দিন নিজের কাছে রাখা যায় বই। ৭ দিনের পর বই ফেরত দিলে দিন প্রতি পঁচিশ পয়সা জরিমানা। বই কেউ ফেরত না দিলে মহাশাস্তি। কলেজ থেকে আউট পর্যন্ত হওয়ার উপক্রম। সেই ছেলেটি এক সময় ফিকশনের শেলফে বাঁধাই ছুটে যাওয়া একটা বই দেখে। নাম ‘শঙ্খনীল কারাগার’। লেখকের নাম- হুমায়ূন আহমেদ। এ নামের কোন লেখকের কথা সে শুনেনি কখনো। হাতে নিয়ে বইটি উল্টায়। দেখে প্রায় পুরো বইটিই আন্ডার লাইন করা। কয়েক হাতে আন্ডার লাইন করা হয়েছে। কিছু পেন্সিলে, কিছু লাল কালির কলমে, কিছু বল পয়েন্টে। ছেলেটি বইটি ইস্যু করার জন্য লাইব্রেরিয়ানের কাছে যায়। তিনি বলেন, দুই দিনের মধ্যে বই ফেরত দিতে হবে এটা। কিছু বই বাঁধাইয়ের জন্য চট্টগ্রাম পাঠানো হবে। এ বইটাও যাবে। লাইব্রেরীতে এ বই দ্বিতীয়টি নাই।
ছেলেটি বই নিয়ে হাউজে যায়। ক্যাডেট কলেজে অনেক জটিল নিয়ম কানুন। দুপুরের খাবারের পর বাধ্যতামূলক চিত হয়ে শুয়ে থাকার টাইমের নাম ‘রেস্ট টাইম’। এই টাইমের মেয়াদ ৪৫ মিনিট। প্রথম ১৫ মিনিট পার হলে মহা শাস্তি প্রিফেক্টের অনুমতি নিয়ে বাকী আধঘণ্টা ‘গল্পের বই’ পড়া যায়। এ সময় ক্লাসের বই পড়া নিষেধ। রেস্ট টাইম শেষ হলে ১৫ মিনিটের বিরতি দিয়ে ‘আফটারনুন প্রেপ টাইম’। প্রেপ টাইমে গল্পের বই পড়া নিষিদ্ধ। এ সময় ক্লাসের বই পড়তে হয়। কিন্তু’ যেখানেই নিয়মের কড়াকড়ি, সেখানেই মানুষেরা বিকল্প ব্যবসার’- উদ্ভাবন করে। ক্যাডেট কলেজের ছেলেরা চালাক চতুর হয়। আইন ভাঙার কৌশল বের করতে তাদের সমস্যা হয় না।
বালকটি রেস্ট টাইমে বইটি পড়া শুরু করেছে। রেস্ট টাইম শেষ, বইতো শেষ হয় না। এর মধ্যেই বাংলা বইয়ের মলাট এসে লেগে গেছে ‘শঙ্খনীল কারাগার’ এর মলাটে। ছেলেটি বই নিয়ে ‘প্রেপ’ এ যায়। নোট খাতা আর কলম নিয়ে বসে থাকে। তার সামনে পাঠ্য বইয়ের মলাটের ভেতর ‘শঙ্খনীল কারাগার’। সে বই পড়ে, কয়েক লাইন পরপর খাতার উপর লেখে। মন্টুর কথা, রাবেয়ার কথা, রুনু, ঝুনুর কথ। সদ্য রিটায়ার করা বাপের কথা। রাবেয়া আপার জন্য তার খুব মন খারাপ হয়। এই আপা অনেক দু:খী। তার বিয়ে হচ্ছে না। চেহারা ভালো না, এই জন্য।
দুপুরের প্রেপেও তার বইটা শেষ হয় না। মাসুদ রানা হলে ২-৩ ঘণ্টায় শেষ করে ফেলে। এটা মাসুদ রানার চেয়ে ছোট আকারের বই, কিন্তু’ এতো দেরী কেনও হচ্ছে তার বই পড়তে?
‘আফটারনুন প্রেপ’ এর পর ‘গেমস’। ছেলেটি খেলাধুলার মাঠেও আছে। খুব মজা করে খেলে। আজ তার খেলতে ইচ্ছে হচ্ছে না। শেষের দিকে এসে প্রেপটাইম শেষ হয়ে গেলো। রুনু একটা একটা ভেজাল করে ফেলেছে। অন্য ছেলেকে লেখা একটা চিঠি চলে গেছে তার হবু বরের কাছে। বর এখন রুনুকে বিয়ে করতে চায় না। সে চায় ঝুনুকে। ঝুনাও রাজী হয়ে যায়। রুনুর কি হবে তাহলে?
গেমস শেষ হয়। মাগরিবের নামাজ শেষে আবার ক্লাশ রুমে ফিরে যাওয়া এবং প্রথম কাজ হিসাবে বইটি শেষ করা।
বই শেষ করে আর কিছু ভালো লাগে না। রাবেয়া আপার হোস্টেলে চলে যেতে ইচ্ছে করে। আপার জন্য এক অপরিসীম মায়া তার মনের মধ্যে জমে যায়। তার শেষ চিঠিটি সে আবার পড়ে। আবার পড়ে। বারবার পড়ে। মাঝে মাঝে সে টের পায়, তার গাল বেয়ে পানি পড়ছে। বালকের মন তো! খুব সহজেই কান্না এসে যায়।
চিঠির শেষে এর লেখক বইটি শেষ করেছেন এক রাতের বর্ণনা দিয়ে। এই বর্ণনার মধ্যে কাব্য আছে। গদ্য পড়তে পড়তে মনে হয় কবিতা পড়ছি। বার বার পড়তে তার প্রায় মুখস্থই হয়ে যায়-
“গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে যায় প্রায়ই। ছাড়াছাড়া অর্থহীন স্বপ্ন দেখতে দেখতে হঠাৎ জেগে উঠি।… মাথার কাছের জানালা মনে হয় সরে গিয়েছে পায়ের কাছে।
কোন কোন রাতে অপূর্ব জোছনা হয়। সারা ঘর নরম আলোয় ভাসতে থাকে। ভাবি, একা একা বেড়ালে বেশ হতো। আবার চাদর মুড়ি দিয়ে নিজেকে গুটিয়ে ফেলি। যেন বাইরের উথাল পাথাল চাঁদের আলোর সঙ্গে আমার কোন যোগ নেই।
মাঝে মাঝে বৃষ্টি নামে। এক ঘেয়ে কান্নার সুরের মতো সে শব্দ।…”
ছেলেটির পাশের সীটে যার আসন, তার নাম ফজলে। ফজলেও খুব বই পোকা। আড়চোখে সে দেখেছে এ বইটি পড়ে পড়ে মাঝে মাঝে চোখ মুছছে বইয়ের পাঠক। সে বললো- এই লেখকের আরো দুইটা বই আছে লাইব্রেরীতে। একটার নাম ‘নন্দিত নরকে’, আরেকটি ‘তোমাদের জন্য ভালোবাসা’।
‘নন্দিত নরকে’ পড়া হয়ে যায়। দুইটা একসাথে পড়ার পর মাথা আরো ঘুরপাক খায়। দুই বইতেই একই চরিত্র। এখানেও রাবেয়া, মন্টু,খোকা।
‘নন্দিত নরকে’র কাহিনীটা বেশ জটিল। বোবা বড় বোনের পেটে বাচ্চা আসার কারণে মন্টু খুন করে গৃহ-শিক্ষককে। কি বিশ্রী অবস্থা! মন্টুর ফাঁসী হয়ে যায় শেষের দিকে। ওর জন্য খুব মায়া লাগে। মন্টুর বয়স আর পাঠক বালকের বয়স প্রায় সমান সমান। বালকটি তার নিজেকে মন্টুর জায়গায় বসিয়ে দেয়।
তিনটি বই পড়া শেষ হয়ে যায়। কিশোর ক্যাডেট তখন প্রায় প্রতিদিন লাইব্রেরিয়ান সামসু ভাইকে জিগ্যেস করে ‘হুমায়ূন আহমেদ’ এর আর কোন বই কি আছে এই লাইব্রেরীতে।
সামসু ভাই একটা বড় রেজিস্ট্রি খাতা বের করে আনেন। অনেকক্ষণ সময় নিয়ে, অনেক পাতা উল্টানো পাল্টানোর পর বললেন, ‘না, আর নাই’।
– এই লেখক আর লিখছেন না কেন?
এতো প্রশ্নের জবাব দেবার সময় সামসু ভাইয়ের নাই। তিনি এখন বিরক্ত।
ছেলেটি ফজলের কাছে আসে। হুমায়ূন আহমেদ নামটা সে আগেও শুনেছে। বললো, “বোধ হয় মারা গেছে। বেঁচে থাকলে তো আরো লিখতো। নাইনটিন সেভেনটিতে ‘নন্দিত নরকে’, সেভেনটি থ্রিতে ‘শঙ্খনীল কারাগার’ বেরোনোর পরও আর লিখবে না কেন?”
ছেলেটি এই কথা মেনে নিলো।
এর কয়েকদিন পরের ঘটনা। ‘ইন্টার হাউজ লিটারেরি কম্পিটিশন’এ চার হাউজের ভাগে পড়লো চারটে বইয়ের উপর আলোচনা। প্রতি হাউজ থেকে একজন মঞ্চে যাবে, বইয়ের উপর আলোচনা করতে। শহীদুল্লাহ হাউজের ভাগে পড়লো ‘শঙ্খনীল কারাগার’।
এ ধরনের প্রতিযোগিতার একটা বাছাই পর্ব থাকে। হাউজ টিউটরের তত্ত্বাবধানে হাউজ কালচারাল প্রিফেক্ট বেশ কয়েকজনকে দায়িত্ব দেন একটা বিষয়ের স্ক্রিপ্ট লিখতে। পরবর্তী সময়ে এখান থেকে যে সবচেয়ে ভাল বলতে পারে তাকে পাঠানো হয় প্রতিযোগিতায়। জমা পড়া স্ক্রিপ্টগুলো থেকে মিলমিশ করে একটা ফাইনাল স্ক্রিপ্ট দাঁড় করানো হয়।
এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার জন্য ছেলেটিও একটা রিভিউ লিখে জমা দিয়েছিল। কিন্তু’ যেহেতু ছেলেটির উচ্চারণে আঞ্চলিকতার ছোঁয়া ছিল মাত্রাতিরিক্ত, মঞ্চে তাকে পাঠানো হয় নি। সেবার তার হাউজ ‘বুক রিভিউ’তে ফার্স্ট হয়। সবচেয়ে বেশী খুশী হয়েছিল তখন সেই ছেলেটিই।
এস এস সি পরীক্ষার টেস্ট শুরু হয়েছে। এই পরীক্ষায় বাংলা দ্বিতীয়পত্রে একটা বিষয় ছিল,- রচনা। এই রচনার জন্য তাদের প্রধান ভরসা ছিল ‘হরলাল রায়’এর লেখা বই। সেখানে ‘প্রিয় লেখক’- এর তালিকায় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আর ‘প্রিয় উপন্যাস’- এ ‘দত্তা’র কথা লেখা আছে। ছেলেটির সতীর্থ অনেকেই তা মুখস্থ করে রেখেছে। পরীক্ষায় এলে সাক্ষাত ঝেড়ে দেবে।
ছেলেটি বাংলা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখে এবার সত্যি সত্যি পাঁচটা রচনার একটিতে আছে ‘তোমার প্রিয় বই’। এবার সুযোগ পেয়ে যায় ‘শঙ্খনীল কারাগার’ এর বিষয়টি ঝেড়ে ফেলার।
বাংলা পড়াতেন মিষ্টার হুমায়ূন কবীর। টেস্টের খাতা নিয়ে ক্লাসে এসে সবাইকে খাতা হাতে তুলে দিতেন। কে কোন কারণে কোথায় কম নম্বর পেলো এটা দেখানোই উদ্দেশ্য। এটা সকল বিষয়ের সকল শিক্ষকেরাই করতেন।
যথারীতি একে একে ক্যাডেট নাম্বার ডাকা হচ্ছে। একজন একজন করে এসে খাতা নিয়ে যাচ্ছে। ছেলেটির অপেক্ষা শেষ হয় না।
সব খাতা মালিকের হাতে পৌঁছে গেছে। একটি খাতা স্যারের কাছে। ছেলেটি কোন খাতা পায় নি। এই খাতা হাতে নিয়ে মিষ্টার হুমায়ূন কবীর ডাকেন, ক্যাডেট নং ১২৩৬, কে?
– জী স্যার, আমি।
ছেলেটি খাতা হাতে পেয়ে খুব খুশী। সবচেয়ে বেশী নম্বর পেয়েছে এই বিষয়ে। রচনায় ২০ এর মধ্যে পেয়েছে ১৮। সে যে রচনাটি লিখেছিল, সেটি পাঠ করে শোনাতে হলো সবাইকে।
এর পর থেকে একটা সমস্যা হয়ে গেল- তার সতীর্থরা তাকে হুমায়ূন আহমেদের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বলে ডাকা শুরু করে দিল। হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস নিয়ে নাটক হবে, তার কাছে খবর চলে আসে। এক সময় এ খবরও আসে যে হুমায়ূন আহমেদ আসলে মারা যাননি। তিনি কেমিস্ট্রির টিচার। আমেরিকা গিয়েছিলেন পিএইচডি করতে। পিএইডি শেষ করে দেশে চলে এসেছেন।
১৯৮৪ সালে ছেলেটি ক্যাডেট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে বেরিয়ে যায়। তার খুব ইচ্ছা, এই মানুষটাকে সে একবার দেখবে। এই কিশোর ছেলেটি অবশেষে সত্যি সত্যিই কিছুদিনের মধ্যে সেই লেখকের মুখোমুখি হয়েছিল। সে অনেক কাহিনী ।
পুনশ্চ: বালকের ক্যাডেট কলেজে অবস্থানকালে লেখা রোজ নামচাতে দেখা যায়, হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা নাটক ‘নির্বাসন’ ১৯৮০ সালে, ‘শঙ্খনীল কারাগার’ ১৯৮১ সালে, ১৮ আগস্ট ১৯৮৩ সালে ‘প্রথম প্রহর’ নামক নাটক কলেজ অডিটোরিয়ামের সাদাকালো টেলিভিশনে দেখানো হয়।
চমৎকার ভাইয়া।
ফেসবুকে অসঙ্ক শাকুর মাজিদ। আপ্নারে কেম্নে পাই?
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
চমৎকার! অসাধারণ লাগলো 🙂
অসাধারন লাগলো ভাইয়া :boss: এভাবে রেস্ট টাইম আর প্রেপ মিলিয়ে কত যে বই পড়েছি! মাঝের গেমস বা ডিনারের ব্রেকগুলোতে মাথায় ভিতরে শুধু বইয়ের চরিত্র গুলো ঘুরে বেড়াত।
(শুরুর পিরা গেলামটা কি ইচ্ছাকৃত?)
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
শাকুর ভাই আমি আপনার একজন ফ্যান।আমিও টুকটাক লেখালেখি করি।জীবনের স্বপ্নগুলোকে সাজাই লেখালেখির ওপর ভিত্তি করে।আপনার মত আমিও হূমায়ুন আহমেদ স্যারের বিশাল ফ্যান।আমি আপনার সাথে কনটাক করতে চাই।প্লিজ আমাকে জানাবেন।. . .
হুমায়ুন আহমেদ এর অনেক বই পড়া থাকলেও ‘শংখনীল কারাগার’ আর ‘নন্দিত নরকে’ পড়লাম দুই-তিন মাস আগে। উনার বেস্ট টেন এর লিস্ট করলে এই দুইটা অবশ্যই থাকবে।
আমার অনেক বই সিজ হইছিল, মাসুদ রানা বই সিজ হইলে যতটুকু না কষ্ট পেতাম,১০০ গুন বেশি পেতাম, কোন সিনিয়র হুমায়ান আহমেদ এর বই ফেরত না দিলে, ক্লাস সেভেন এ হাউজ লাইব্রেরি তে দিলাম, বৃষ্টি বিলাস। এখনও চোখে ভাসে।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
shakur
excellent writing. Remind me my fcc life. I only read Humayun Ahmed novels in my cadet college live. I am not a big fan of reading... you know.
thanks
শাকুর খুব নস্টালজিক করে দিলে । অনেক ধন্যবাদ।
দারুন নস্টালজিক লেখা।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম