অতীত বয়ান – কেউ যদি শুনতে চায় (১ম পর্ব)
-ওয়াহিদা নূর আফজা
ক্যাডেট কলেজে আমার তিন বছরের জুনিয়র সেলিনা একদিন এই ব্লগটার সন্ধান দিল। সেই সাথে লিঙ্ক পেলাম ক্যাডেটদের লেখা প্রথম ই-বুকের। প্রথমে ই-বুকটা খুলে পড়তে বসলাম। লেখক যদি ধরে না রাখতে পারেন তবে কোনকিছু এখন আর শেষ পর্যন্ত পড়া হয়ে উঠেনা। অথচ এই ই-বুকটাতে চোখ এমনই আটকে গেল যে রাত প্রায় ভোর হবার উপক্রম। মনে হচ্ছিল কোন টাইম মেশিনে করে হঠাৎ করেই এই ২০০৯ থেকে পেছাতে পেছাতে ১৯৮৫ থেকে ১৯৯১ এর মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছি। একেকজনের লেখায় হারিয়ে যাচ্ছিলাম ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজে ফেলে আসা নিজেদের সেই কৈশোরে, তারুন্যের প্রারম্ভের দিনগুলোতে। ই-বুক পড়ে মনে হলো একটা জায়গায় আমরা সবাই এক, আর তা হলো ক্যাডেট জীবন। সময় বা লিঙ্গ কোনটাই এই জীবনকে খুব একটা বদলে দিতে পারেনি। তাই আর অবাক হলাম না যখন অন্য আরেকজনের কলমে আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি দেখতে পেলাম। ঘটনার পাত্র পাত্রী অনেক টীচারকে আমাদের সময়ে আমরাও পেয়েছিলাম।
একজনের লেখায় বাংলার শিক্ষক শাহজাহান স্যারের কথা দেখলাম। ছেলেরা উনার উপাধি দিয়েছিল ক্লাসে ভালো প্রেপে পাগলা। ক্লাস সেভেনে আমরা যখন উনাকে পেয়েছিলাম তখন বোধহয় উনি কর্মজীবনের প্রাথমিক অবস্থায় ছিলেন। অসম্ভব আবেগী এই শিক্ষক ক্লাসে বলতেন,’ তোমরা এখনও পবিত্র আছ, কিন্তু যখনই একটু উপরের ক্লাসে উঠবে তখনই শয়তান হয়ে যাবে।’ এমনকি স্যারের ক্লাস নেওয়ার সময় পাশের ব্যালকনি দিয়ে উপরের ক্লাসের কোন আপা হেটে গেলে উনি মাঝে মধ্যে তাদের ক্লাসের ভিতর ডেকে এনে বেশ আচ্ছা করে বকে দিতেন। তাদের অপরাধ হলো স্যারকে দেখে নাকি তারা মুচকি হাসি আড়াল করবার চেষ্ঠা করেছিলেন। তখনও স্যার প্রেপে স্বাভাবিকই থাকতেন। উনার প্রেপে পাগলা হবার উপসর্গটা বোধহয় আমাদের ওখানেই প্রথম দেখা দেয়। স্যার হঠাৎ করেই একদিন প্রেপে আমার সাথে খুব রূ• আচরন করলেন। কেন করলেন বুঝলাম না। বিশেষ করে ক্লাসে একবার পাবনার ভাষায় কথা বলাতে আমি উনার খুবই স্নেহধন্য ছাত্রী হয়ে গিয়েছিলাম। এ ঘটনার পর পরই স্যার ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে বদলী হয়ে চলে যান। পাঁচ বছর পর আমি যখন ক্লাস ইলেভেনে, তখন সদ্য শিক্ষা সফর শেষে ফৌজদারহাট ঘুরে আসা ক্লাস টুয়েলভের এক আপা বললেন স্যার নাকি আমার কথা খুব জিজ্ঞেস করছিলেন। পরের বছর অবশ্য স্যারের সাথে আমার দেখা হয়েছিল।
ক্লাস সেভেনে আরো পেয়েছিলাম ফারুক স্যার আর তৌহিদা ম্যাডামকে। ওনারা আমার হাউজ সদাচারের সাথে যুক্ত ছিলেন। স্যার খুব মজা করে বক্ততা দিতেন। আর আমাদের মতো নতুন ক্যাডেটদের কাছে ম্যাডামের ছিল মায়ের ইমেজ। উনারাও কিছুদিন পর বদলী হয়ে চলে গিয়েছিলেন রাজশাহীতে।
প্রিন্সিপ্যাল করিমুদ্দিন স্যারের তত্বাবধানে যখন ১৯৮২ সালে মেয়েদের প্রথম ক্যাডেট কলেজের যাত্রা শুরু হলো, তখন শিক্ষকের তালিকায় প্রাধান্য ছিল সদ্য ভার্সিটি থেকে পাশ করা তারুন্যের যার অধিকাংশই ছিল ম্যাডাম। এখনও চোখে ভাসে সাদা শাড়ি লাল পাড় পরা মাহফুজা ম্যাডাম, বুশরা ম্যাডাম, মাফরুহা ম্যাডাম, ঝর্না ম্যাডাম, ইন্দু ম্যাডাম, রকিবুন্নেসা ম্যাডাম, শিপ্রা ম্যাডাম কিম্বা নুশরাত ম্যাডামের পরিপাটি প্রতিচ্ছবি। ম্যাডামেরা পড়ানোর পাশাপাশি পরিবার থেকে দূরে থাকা এক দঙ্গল টীন এজার মেয়েদেরকে সময়মতো শাসন করতে ভুলতেন না। তাই সেই সময় আমাদের মধ্যেকার সম্পর্কটা ছিল কিছুটা শাষক আর শোষিতের মতো। ছাত্রীরা আড়ালে আবডালে ওনাদের বিভিন্ন নামে ভূষিত করার পাশাপাশি তাদের অনুরকন করে নিজেদের মধ্যে মজা করতো। এখন যখন পেছনে ফিরে তাকিয়ে সে সময়টা বুঝতে চেষ্ঠা করি, তখন মনে হয় আমাদের সেই ম্যাডামরা ছিলেন তাদের সময়ের থেকে অগ্রগামী এক প্রজন্ম। তারা অধিকাংশই অবিবাহিত অবস্থায় চাকুরী জীবন শুরু করেছিলেন, চাকুরীরত অবস্থাতেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ের পর অধিকাংশই চাকুরী ছেড়ে চলে যাননি। বরং ক্যাডেট কলেজের শিক্ষক কোয়ার্টারেই স্বামীদের নিয়ে সংসার শুরু করেছিলেন। এই পুরুষশাষিত সমাজে মাতৃতান্ত্রিকতার এক ব্যতিক্রমি জ্বলন্ত উদাহরন। সত্যি বলতে কি উনারাই ছিলেন আমাদের জীবনের প্রথম রোল মডেল।
মনে আছে একবার তিন হাউজে তিন টিউটর ম্যাডামদের থাকার নিয়ম চালু হলো। তারা তিনজন সব সময় একসাথে থাকতেন বা তখনকার ভাষায় বলতে গেলে এক জোট হয়ে মেয়েদের পেছনে লেগে থাকতেন। আমরা এই যন্ত্রণা পোহাতে না পেরে ওনাদের নাম দিলাম ছুড়ি, কাঁচি, দড়ি। সবচেয়ে ভয়ংকর যে ম্যাডাম, যিনি তীক্ষ্নতার কারণে ছুড়ি খেতাব পেয়েছিলেন, একদিন হঠাৎ করেই ওনার বিয়ে হয়ে গেলো এক কানাডা প্রবাসীর সাথে। ছুড়ির অভাবে কাঁচি, দড়ি ম্যাডামরা বাদর মেয়েদের সাথে হলে থাকাটা আর নিরাপদ মনে করলো না। তড়িঘরি করে শিক্ষক কোয়ার্টারে চলে গেলেন। আমরা হল মুক্ত হবার আনন্দে যখন আত্নহারা ঠিক তখনই শুনলাম তিনদিনের মাথায় ছুড়ি ম্যাডামের বিয়ে ভেঙ্গে গেছে। তবে উনি আর হলে ফিরে আসেননি। ক্যাডেট কলেজের চাকুরী ছেড়ে দিয়ে অন্য কোথায় চলে গিয়েছিলেন।
করিমুদ্দিন স্যার ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভক্ত। দেখতেও সেরকম। তখন বলা হতো যে মেয়েদের ক্যাডেট কলেজটা চলছে শান্িতনিকেতনী ধারায়। কথাটা অনেকাংশে সত্যিও ছিল। কোন উপলক্ষ্য ছাড়াই বলতে গেলে প্রায় সারাবছর ধরেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান লেগে থাকতো। আরো ছিল ঘন ঘন আউটিং, পিকনিক, শিক্ষা সফর আরো কত কি। সিনিয়রদেরকে কোন র্যাগিং করতে দেখিনি। আমাদেরকে দিয়ে তাদের কোন ব্যক্তিগত কাজ করিয়ে নিতেন বলেও তখন তেমন একটা শুনিনি। দু একটা ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম থাকতে পারে। বরং খাকী ড্রেসের হাত গুটানো থেকে শুরু করে কিভাবে জুতা পালিশ করতে হয় তা উনারে হাতে কলমে শিখিয়ে দিয়েছিলেন। তবে তাদেরকে দেখে ক্যাডেটী কায়দায় সটান হয়ে না গেলে একটু বিপদ ছিল। পেছনে বেয়াদব ক্যাডেটের কালিমা পরে যেত। এছাড়া এমনিতে পুরো পরিবেশটা ছিল বেশ øেহজড়ানো। এটা আমি বলছি ১৯৮৫ এর দিককার কথা। সে বছরই প্রথম ব্যাচ ইন্টারমেডিয়েট পরীক্ষা দিল। ক্যাডেট কলেজে তাদের অবস্থানকাল ছিল মাত্র দু বছর। কিন্তু তাদের বিদায় অনুষ্ঠান ছিল বোধহয় আমাদের ক্যাডেট কলেজের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রলম্বিত, হূদয়স্পর্শী, এবং বেদনাবিধুর। টেবিল, হাউজ আর কলেজ মিলিয়ে সারা সপ্তাহ ধরে যে বিদায় অনুষ্ঠানগুলো চলল তাতে বোধহয় রবীন্দ্রনাথ আর নজরুলের বিদায় বিষয়ক যতো গান আর কবিতা ছিল সবই একবার করে উপস্থাপন করা হয়েছিল। বিদায়ের আগেরদিন থেকে শুরু হলো কান্নার রোল। প্রায় আটচল্লিশ ঘন্টা ধরে কলেজের আকাশে বাতাসে, গাছের ডাল পালায়, দালানের ইট কাঠে বিউগলের মতো কান্নার সুর প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল। তখন আমরা সদ্য দুমাস আগে কলেজে ঢুকেছিলাম। মন এমনিতেই নরম। তাছাড়া ঐ ব্যাচের কলেজ প্রিফেক্ট মারিয়ম আপা ছিলেন অসম্ভব ক্যারিশমাটিক। ঐ সময়টাতে উনি কলেজে তারকারও তারকা। আমাদের কারো দিকে একবার তাকালেই আমরা ধন্য হয়ে যেতাম। আর কথা বললে তো জ্ঞান হারাবার উপক্রম। অন্যসব কিছু ছাড়িয়ে মারিয়ম আপাকে আর দেখব না – এই ধ্রুব সত্যটা আমাদের মেনে নিতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। তাই চারপাশ থেকে কান্নার আওয়াজ শুনে আমরা চার রুমমেট নিজেদের গলা জড়িয়ে ধরে হু হু করে তার সাথে সুর মেলেচ্ছিলাম। সে বছর অতিরিক্ত ব্যবহারে বোধহয় সবার চোখের পানি শুকিয়ে গিয়েছিল। কারণ পরের বছর আর তেমন কোন কান্নাকাটি হলো না। আর আমরা যে বছর বেরুলাম ১৯৯১ সালে, সে বছরতো কান্নাকাটি করার তো কোন মানুষই ছিল না। আমরা খুব অজনপ্রিয় ছিলাম ব্যাপারটা আসলে তা না। পরীক্ষার কারণে আমাদের ব্যাচ ছাড়া আর সবাই তখন ছুটিতে।
করিমুদ্দিন স্যার অবসরে যাওয়ার পর পাবনা ক্যাডেট কলেজ থেকে সলিমুল্লাহ স্যার প্রিন্সিপ্যাল হয়ে এলেন। সেই সাথে দেওয়ান স্যার ভিপি। আমরা তখন ক্লাস নাইনে পড়ছিলাম। সেসময়টাতে অন্যান্য আর সব ক্যাডেট কলেজগুলো নিজ নিজ বোর্ডের মেধা তালিকার সব আসনগুলো পূর্ণ করে ফেলছে আর একমাত্র আমাদের ক্যাডেট কলেজের কোন পাত্তা নেই – এটা যে একটা গুরুতর অপরাধ সেটা এই প্রিন্সিপ্যাল-ভিপি জুটি আসার আগে খুব একটা বুঝতে পারিনি। ম্যাডামরা তখন একে একে মাতৃকালীন ছুটিতে যাওয়া শুরু করছিলেন। কলেজ কতৃপক্ষের মনে হলো আমাদের খারাপ ফলাফলের অন্যতম কারন অনভিজ্ঞ মহিলা শিক্ষক এবং মাতৃকালীন ছুটির কারণে তাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতি। এতে নাকি আমাদের শিক্ষার ধারাবাহিকতার বিঘ্ন ঘটছে। সুতরাং শুরু হলো ঢালাও শিক্ষক বদলী। অন্যান্য ক্যাডেট কলেজ থেকে দল বেঁধে অভিজ্ঞ শিক্ষকরা আসতে লাগলেন। তারা বোধহয় এটাকে ডিমোশন হিসেবে নিয়েছিলেন কারণ আমাদের কোন কিছুই উনারা পছন্দ করতে পারছিলেন না। রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ থেকে আসা ইংলিশের হান্নান স্যার কথায় কথায় উনার পছন্দের ছাত্র শাঈফ আর শাক্লাঈনের প্রসঙ্গ এনে আমাদের স্টানডার্ড নিয়ে কটাক্ষ করতেন। মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে আসা প্রাণীবিজ্ঞানের ছোটখাট মহসীন স্যার খালি বলতেন, ’তোমাদের ক্যাডেট কলেজের মতো তোমাদের পড়াশোনার মানও খুব ক্ষুদ্র। মির্জাপুরে সব কিছুই অনেক বড় বড়।’ উনি কথা বলতেন খুব মৃদু স্বরে। ক্লাসের পেছন দিককার বেঞ্চে বসে ডাইসে দাড়ানো স্যারের খুব কম কথাই শুনতে পেতাম। প্রথম ক্লাসে উনার মুখভঙ্গি দেখে মনে হয়েছিল উনিও উনার তারকা ছাত্রদের সাথে তুলনা করে আমাদের তুলোধুনো করছেন। আমরাও অপরাধী মুখে স্যারের কথায় তাল দিয়ে উপর নীচে মাথা নাড়ছিলাম। পরে প্রথম বেঞ্চে বসা বায়নিক ওম্যান লুবনার কাছ থেকে শুনেছিলাম যে স্যার পুরো ক্লাস জুড়েই আমাদেরকে কেঁচো, কৃমি, জোক, তেলাপোকা, টিকটিকির মতো প্রাণীবিজ্ঞানে যতো নিকৃষ্ট প্রাণী আছে তাদের সাথে তুলনা করেছিলেন। অপমানটা সত্যি সত্যিই গায়ে লেগেছিল। এরপর স্যারের ক্লাসে একটু বেশি মনোযোগ দিতে শুরু করলাম।
এদিকে ছুটি থেকে ফিরে আসা পুরনো ম্যাডামরাও আমাদের উপর খুব ক্ষ্যাপা। তাদের অনভিজ্ঞতার কারনে আমরা পরীক্ষায় খারাপ করছি এই অভিযোগ তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না। তারা মোটামুটিভাবে সম্মিলিতভাবে এই সিদ্ধান্েত আসলেন যে আমাদের পড়াশোনায় অমনোযোগীতার প্রধান কারণ আমরা আসলে নিজেরা ভাল রেজালট করার বদলে ভাল রেজালটধারী ক্যাডেট ছেলেদের নিয়ে সবসময় স্বপ্নে বিভোর থাকি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে উনারা নিজেদের সিদ্ধান্েতর সপক্ষে অকাট্য সব যুক্তি প্রমানও পেয়ে যাচ্ছিলেন।
তখন পুরো কলেজ হিন্দি ছবি কেয়ামত সে কেয়ামতের জ্বরে আচ্ছন্ন। এক সিনিয়র আপা নিজের আবেগ সইতে না পেরে ক্যাডেট কলেজ থেকেই পালালেন প্রেমিকের উদ্দেশ্যে। পরে অবশ্য সোয়ারী ঘাট থেকে উনাকে পাকরাও করা হয়েছিল।
😕
😕 😕 😕
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
I know the writer as a baby girl,now her writing touched me,it reminds me a lot. Love you sis. Valo theko.
net a speed nai ,tai avro install korte parlam na , kintu ei oosadharon smriticharon a kisu na likha ta thik hobe na tai engkish ei likhlam.welcom to ccb
আমি তো্ লিখতেই চাই। পড়লে ভাল লাগলো্।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
সিসিবিতে স্বাগতম শান্তাপু 🙂
অনেকদিন পর কলেজ লাইফ নিয়ে চমৎকার নস্টালজিক একটা লেখা পড়লাম :hatsoff: :hatsoff:
আশা করি নিয়মিতই আমরা আপনার কাছ থেকে লেখা পাবো :clap:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আমিও আশা রাখি।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
=)) =)) =))
আপনার লেখার স্টাইলটা জটিল ......
অনেকদিন থেকে বাইরে তাই এখনকার কথ্য ভাষাটা আয়ত্বে নাই। অনেক জায়গায় দেখি জটিল শব্দটা ব্যবহার করছে। এটা দিয়ে আসলে কি বুঝায়?
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
😀 😀 😀
জটিল = মারাত্মক = চমৎকার
জটি -ি-ি-ি--ল!!!!!!!!!!!
তখন পুরো কলেজ হিন্দি ছবি কেয়ামত সে কেয়ামতের জ্বরে আচ্ছন্ন। এক সিনিয়র আপা নিজের আবেগ সইতে না পেরে ক্যাডেট কলেজ থেকেই পালালেন প্রেমিকের উদ্দেশ্যে। পরে অবশ্য সোয়ারী ঘাট থেকে উনাকে পাকরাও করা হয়েছিল।
জটিল লাগলো আপু :goragori: :goragori: :goragori:
আপনার লেখার স্টাইলটা খুব ভালো লাগলো...
দয়া করে লেখালেখি থামাবেন না... 🙂
ইয়ে মানে......
এই "জটিল" শব্দের অর্থ complex না...
এই "জটিল" মানে হলো fantastic, fabulous ........
😛 😛
এই কথ্য ভাষা হইলো new generation কথ্য ভাষা... আমার কাছেই একটু দেরিতে এসেছিলো... আপনি না অভ্যস্ত হলে বোঝার কথা না আপু 😉
'জটিল' মানে Awsome হতে পারে কি?
Life is Mad.
মনে হয় পারে :-B :-B
শান্তাপু
স্বাগতম, সিসিবিতে।
অন্য কয়েকটা ব্লগে আপনার লেখা পড়েছি। আপনি যে খুব ভালো লিখেন এটাও জানি। সিসিবিতে নিয়মিত লিখবেন, এটা আমাদের দাবি।
অনেকদিন পর সিসিবিতে কলেজ লাইফের স্মৃতিচারণ করে কেউ লিখলো। দারুণ।
হাহহাহা
তার মানে ই-বুকে আপনি আমার লেখাটা পড়েছেন। শাহজাহান স্যারকে নিয়ে এটা 'কোথায় পাবো তাদের' সিরিজে লিখেছিলাম। 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
আমরা ও ঠিক এই নামে ডাকতাম স্যার কে..ক্যাডেটদের এই তো মিল
🙂
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
ও ঐটা তোমার লেখা ছিল পড়ে খুব মজা পেয়েছিলাম। এই ব্লগ ঘাটাঘাটি করে মনে হলো তুমি একজন পরিচালক। এই ধরনের সৃষ্টিশীল পেশা বেছে নেওয়ার সাহস করাটা সহজ না। শুভ কামনা রইলো।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
আসলে আমি এখনো কিছু হইতে পারি নাই, হবার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
কিন্তু আমার দ্বারা কিছু হবে বইলা মনে হয় না।
শুভকামনার জন্যে থ্যাঙ্কস।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
এইটা যখন ভাবতেছ তখন মনে হয় কিছু হবে। সুমনের একটা গান আছে না ... হাল ছেড় না বন্ধু
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
কামরুল ভাই অনেক বিনয়ী 😛 😛
না উনি আসলে অমায়িক 😛 😛
শাজাহান স্যার!
অনেকদিন পর মনে পড়লো উনাকে।
মোপাসাঁ বলেতে অজ্ঞান ছিলেন।
রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ থেকে আসা ইংলিশের হান্নান স্যার কথায় কথায় উনার পছন্দের ছাত্র শাঈফ আর শাক্লাঈনের প্রসঙ্গ এনে আমাদের স্টানডার্ড নিয়ে কটাক্ষ করতেন।
:khekz: :khekz:
এই সাইফ ভাই, গোলাম সাকলায়েন ভাইদের গল্প আমরাও শুনেছি... অনেক বেশি করে শুনেছি। সাকলায়েন ভাই (১৯৮৩-১৯৮৯) বোর্ডে সম্ভবত ডাবল ফার্স্ট স্ট্যান্ড ছিলেন, কলেজ প্রিফেক্ট ছিলেন, এখন ইউএসএ-তে থাকেন ডেট্রয়েটে।
সাইফ ভাই (১৯৮২-১৯৮৮) কলেজ প্রিফেক্ট ছিলেন,এখন ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিস এর প্রফেসর বোধহয়...
তাদের একবার দেখার আমার বড় শখ। সাইফ ভাই নাকি কোনদিন মিথ্যা বলেননি ক্যাডেট থাকা অবস্থায়। হান্নান স্যারকে আমরা ক্লাস সেভেনে পেয়েছিলাম রাজশাহীতে...
আপু, আপনার কতদিন পর আমরা ক্যাডেট কলেজে গিয়েছিলাম... তবু গল্পে অনেক মিল!
ক্যাডেট হওয়ার এইটা একটা মজা 😀 😀
-----------------
আরো লেখা চাই, আরো আরো... 🙂 🙂
ওরি বাবা, এই সাকলায়েন ভাইকে তো তাইলে আমি দেখে ফেলেছি।তখন বুঝি নাই।
কোথায় দেখলেন?? ঝানতে ছাই 😀
কই আবার, ডেট্রয়েট। তখন আমি জানতামনা উনি কে, জানলেতো অটোগ্রাফ নিতাম :))
:)) :))
তা একটা ব্যাপার বটে! 😀
আমি অবশ্য স্ট্যান্ড এর কথা বলছি কলেজে শোনা মুখের কথা থেকে। আর ডেট্রয়েটে থাকা নিশ্চিত হয়েছি "অরকা" ডিরেক্টরি দেখে...
আপু, আপনি কোথায় থাকেন? ডেট্রয়েট?
:hatsoff: :hatsoff: :guitar: :guitar:
অসাধারণ আপু। অনেক ভালো লাগল।
বেশি বেশি নিয়মিতভাবে চাই আপনাকে সিসিবিতে।
Life is Mad.
এই লাইন দুইটায় সবচেয়ে মজা পাইছি 😀 😀 😛 😛 ।
Life is Mad.
সহমত 😀
সহমত
:thumbup:
🙂 🙂
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
আমিও মজা পাইলাম... 😀
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
আপা, হান্নান স্যারের কথায় কিছু মনে করার নাই, স্যারের সাইফ ভাই আর সাকলাইন ভাইয়ের গল্পের হাত থেকে আমরাও রেহাই পাই নাই। স্যারের কাছে এই দুইজন হলো আদর্শ ক্যাডেট। স্যারের ছেলে আমাদের ব্যাচমেট ছিল।
ওহ হান্নান স্যারের কথায় কথায় বলা হয় নাই আপনার লেখাটা খুব ভালো লেগেছে।
স্যার জানি কেমন একটু আজব ছিলেন!
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
এক সিনিয়র আপা নিজের আবেগ সইতে না পেরে ক্যাডেট কলেজ থেকেই পালালেন প্রেমিকের উদ্দেশ্যে।
আহারে, আগে মেয়েরা কত্ত ভাল ছিল...কাশ মেরে "ইয়ে" ভি এইসি হোতি... 🙁 🙁 🙁
:goragori: :goragori: :goragori:
:duel: :duel: :duel:
মাস্ফু, পড়ালেখা না করে তোমাকে এইখানে দেখা যাচ্ছে, ব্যাপার কি? x-(
কালকে আমার প্রিলি পরীক্ষা,পরীক্ষাটা দিইয়া আসি তারপর এই পোস্টে সেঞ্চুরি করুম।পুরা উড়াধুড়া পোস্ট :boss: :boss:
অফ টপিকঃ উড়াধুড়া=দুর্দান্ত ভাল
অফ টপিকঃ উড়াধুড়া=দুর্দান্ত ভাল
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
খিয়াল কইরা মাস্ফ্যু ভাই, খুব খিয়াল কইরা 😛 😛
x-( x-( কি খিয়াল কইরা রে ফায়সাল?
ভাইয়া,
খিয়াল করবেন যেন অর্থবোধক শব্দ উচ্চারিত হয়।
:gulti: :gulti:
-----------------
:goragori: :goragori: :goragori:
আপু, আপনি হয়ত আমাদের ব্লগের এই জামাই মাসরুফ ভাইকে চিনেন না... পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি...
ইনি মাসরুফ ভাই।। তার অনেক গুণ... এত্তো গুণ লিখার সময় নাই। সময় হলে জেনে যাবেন-- কিন্তু তার বড় গুণ তিনি এই ব্লগের মেজ জামাই... 😀 😀
বড় জামাই ভাইয়া ইতোমধ্যে কমেন্ট করেছেন।। ছোটটা এখনো আসে নাই, মনে হয় রাতে আসবে 😛
খিয়াল করবেন যেন অর্থবোধক শব্দ উচ্চারিত হয়।
আমি এমুন টিউবলাইট এখনো বুঝিনাই 🙁 🙁 🙁 দুর্দান্ত ভাল মানে খুব বেশি ভাল-এইডার মানে না বুঝনের কি আছে???
অফ টপিকঃ
১) এই কমেন্টের সাথে সাথে তোরে ডিঙ্গাইয়া আমি সর্বোচ্চ মন্তব্যকারী হইলাম B-)
২) ব্লগের বড় জামাই কিডা? আমি আদি জামাই সামি ভাইরে চিনি (উনি ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটনের আপন জামাই-সত্যি সত্যি।উনার থিকাই ব্লগে জামাই নামের প্রচলন)। সামি ভাই তো কমেন্টান নাই এখনো। আর কাইয়ুম্ভাই তো সিসিবি চিরকুমার সভার সভাপতি তুই কারে কি কস??? :-/ :-/
৩) বেশি তেরিবেরি করলে কিন্তু "**"(সাজিদ ভাইয়ের খুলনার সেই শব্দ) মাইর খাবি।
মাস্রুপ ভাই কিন্তুক থ্রেট দিয়া আমারে ভয় দেখাইতেছেন 🙁 🙁
আপু আসলে এইসব কথার অর্থ বুঝেন না। তাই আরকি ওইরকম অর্থ দেখিয়ে তারপর উড়াধুড়া, জটিল টাইপের শব্দ লিখা উচিত। ডিজুস শব্দ তো আর সবাই চেনে না... তাই কইলাম আপু'র পোস্টে খিয়াল কইরা শব্দ ব্যবহার করে মন্তব্য করতে...
১) মন্তব্যকারীর সর্বোচ্চ যখন আমি থাকি, তখন অর্থ হইলো সিসিবি'র আকাল চলতেছে
২) বড় জামাই সামি ভাই, মেজ জামাই আপনে :shy:
ছোট জামাই আমাগো সামি 😀
৩) আমারে এমনি মারলি কলাম আমি শোইজ্জো করবোনানে... 😛
(খুলনার ভাষায় প্রতিউত্তর দিলাম)
😀 😀
মন্তব্যকারীর সর্বোচ্চ যখন আমি থাকি, তখন অর্থ হইলো সিসিবি’র আকাল চলতেছে
ভাইয়া তোমাদের দিনের বেলায়তো মন্তব্যের খরা থাকবে, এখন ভাইয়া বসো। আমি চইলা আসছি। 😀
আমারে এমনি মারলি কলাম আমি শোইজ্জো করবোনানে =)) =)) =))
শোইজ্জ না করি যাবি কুতায় রে বাা? x-( x-(
সবার সাথে চেনা পরিচয় হইল।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
শোইজ্জো না হলে কলাম কিছু একটা কইরে দিবানে। যেরাম ধরেন একখান লিষ্টি আমি হৈলেও হৈতে পারে ভাবীর কাছে গিয়ে পৌছায় দেবানে।
তারপর কি হবানে আমি জানিনে কয়া দিলাম :grr:
😮 😮 😮 ওরে না রে না ওই কাম করিসনে,যা তোরে আমি পিকচার প্যালেসে সিনেমা দ্যাকার ব্যাবস্থা করে দিবানি 😉
শোততো কতিছেন মাস্রুপ ভাই?
তাইলে কলাম অ্যাখনি জানাবোনানে 🙂
পরে কোনদিন আপনে যদি আমারে না খাওয়ান, সিদিন জানাবানে 😀
খুবি সুন্দর পোস্ট :clap: :clap: :boss: :boss:
এতো আগের কথা মনে করে লেখা খুব কষ্টের ব্যাপার কিন্তু ক্যাডেট কলেজের কোনো কথা ভুলে যাবার মতো না B-)
আপু অসাধারণ লাগলো :clap:
আমার লেখার সময় মনে হচিল বেশি কিছু লিখতে পারবো না। পরে লিখতে গিয়ে দেখি লেখা থামাতে পারছি না। অনেক মজার মজার কথা মনে আসছিলো। কিন্তু বেশি বড় হয়ে যাচ্ছে বলে শেষ করে দিলাম।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি x-( x-( x-(
ছটভাইদের দাবীর প্রতি সন্মান জানালে আমার লেখা থামায় কে?
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
থামবে কেন? চালিয়ে যান আপু 🙂
দারুন লাগলো, ফিরে গেলাম আবার সেই খানে... :guitar: :guitar:
ভালো লাগলো। :thumbup: :hatsoff:
আপু যদিও শেষটা দিয়ে শুরু করেছি আমি, তারপরও দুইটাই চমৎকার লাগলো।
পড়তে পড়তে লেখার মাঝে ডুবে গিয়েছিলাম, মনে হচ্ছিলো, আমি ক্যাডেট না হয়েও আপনাদের পুরানো দিনে চলে গিয়েছিলাম। 🙂 :clap:
আরো লেখার দাবী জানালাম আপনার কাছে।
আরো লেখার দাবী জানালাম আপনার কাছে।
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
তোমাদের কথাবার্তা ভালই লাগতেছে। নতুন জেনারেশনকে বোঝার সুযোগ পাওয়া যাবে মনে হয়। শব্দের ম্যারপ্যাচ সব সময়ই ছিল। এই যেমন আমাদের সময় ফুজি।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
শান্তা আপি, আমার সাথে পরিচয় হইনি, আমি এই ব্লগের বড়দের ছোট বোন দিহান, আর ছোট দের কারো ভাবীপ্পু কারো আপি। 😀
আপনিও দেখি কুষ্টিয়ার লোকের মতো 'হয়নি' কে 'হইনি' বলা শুরু করছেন। :grr:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
কুষ্টিয়ার লোকের মতো.........
:khekz: :khekz: :khekz:
সিসিবিতে স্বাগতম... 🙂 :hatsoff:
আপু খুবই ভাল লাগলো... :clap:
লেখা জটিল হইছে... :thumbup:
"Never think that you’re not supposed to be there. Cause you wouldn’t be there if you wasn’t supposed to be there."
- A Concerto Is a Conversation
তারপর কি হয়েছিল? ঝাতি ঝানতে ছায় 🙂
ব্লগে স্বাগতম 😀
প্রথম অধ্যায়ে কলেজ থেকে বিতাড়িত। আমি একদিন উনাকে ইস্টারন প্লাজায় স্বামীসহ বেশ সুখী সুখী ভাব নিয়ে শপিং করতে দেখেছিলাম। ৯৫ এর দিকে। শুনেছহিলাম সেই প্রেমিক প্রবরের সাথে শেসে আর বিয়ে হয়নি।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
আহারে !! :dreamy: :dreamy:
প্রেমের কত কাহিনী ভুবনে ভুবনে
তৈরি হয়ে যায় গোপনে গোপনে...
😛 😛
🙁 🙁 🙁
এইখানে আপনার মন খারাপের কী আছে? 😀 😀
শান্তাপু'র বান্ধবী আপনার চেয়ে বয়সে অনেক বেশি হবেন বইলাই আমার ধারণা :khekz: :khekz:
অসাধারণ স্মৃতিচারণ শান্তা। আমরা যখন বের হই তখনো তোমাদের কলেজ শুরু হয়নি। তাই আজকালের পোলাপাইনের মতো এমজিসিসি নিয়ে আমাদের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তোমার লেখায় সেটাও ঘুরে এলাম। :hatsoff:
এখানে পড়লাম তোমাকে কেউ কেউ শান্তা নামে ডাকছে। আমিও না হয় এই নামেই ডাকি।
ও আরেকটা ব্যাপার খেয়াল করলাম! কেউ তোমাকে মনে করিয়ে দেয়নি যে সিসিবির একটা শৃঙ্খলা আছে! এখানে ব্লগ শুরু করলে প্রিন্সিপালের সম্মানে ১০টা :frontroll: দেওয়ার একটা নিয়ম আছে। তবে এমজিসিসির জন্য :frontroll: নাকি কষ্টকর! তাই প্যারেড গ্রাউন্ডে ৫টা মটর সাইকেল চক্কর!! দিয়া দাও। আফটারঅল আমাকে তো শৃঙ্খলাটা রক্ষা করে যেতেই হবে! প্রিন্সিপাল বলে কথা ......... ~x(
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
:khekz: :khekz: :khekz:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:)) :)) :))
ভাইজান ১০ টা থেকে কমিয়ে আনা যায়না? 😕
১০টা তো দিতে কই নাই আপু! মটর সাইকেল চক্কর মাত্র........ ;)) ;)) ;))
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
শান্তা দেখলাম একবার সিসিবি ঘুইরা গেল, কিন্তু এইখানে হাজিরা দেয় নাই! মনে হয় ভয় পাইছে............ কি করি?? ;)) ;)) ;))
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
স্যার, ডিসিপ্লিন সবার আগে ভয় পাইলেও কিছু করার নাই :party: ।
ডাইকা আনুম ভাইজান স্যার? একবার খালি অর্ডার দেন। 😛
টিকই বলছেন। কিছুই বুঝে উটতে পারছি না। একটা গাইড দেওয়া যায় না? শিখতে পারতাম কিভাবে ডিগবাজি দেয়, মট্র সাইকেল চক্ক্র দেয়। তবে সানা ভাই আপনাকে দেখে একটু ভরসা পাইছিলাম এখানে লিখার। নইলে ভাবছিলাম এখানে লিখলে পরে বাচ্চাপলাপান ঝাড়ি দিত - এই বুড়ি এইখানে আইছে ক্যান?
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
এইটা কি বলছেন আপি, সবাই তো আপনার লেখার জন্য বসে আছেন। সবাই এইখানে ক্যাডেট, এইটা মনে করে লেখা দিয়ে দিয়েন। 🙂
আপি, ডিগবাজি আপনি ইমোতে পাবেন, কিন্তু মটর সাইকেল চক্কর আপনি স্যারকে মুখে বললেই হবে। 😀
যাহা বলেন মহাশয়, সরি প্রিন্সিপ্যাল। আপনার প্রথম আজ্ঞাই শিরধায। (অভ্রতে সব টিক করে লিখতে পারি না)
:frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll:
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
;;; ;;; ;;;
এত্তো বড়ো আপু... তবু কত ভদ্র !!!
😀
শান্তা আপু,
সালাম।
ব্লগে স্বাগতম। আপনার লেখার ব্যাপারে নতুন করে কিছু বলার নেই, সেটা তো আগে থেকেই অসাধারণ।
প্লিজ যা যা মনে আসে লিখে ফেলেন, দরকার হলে বিভিন্ন এডিশন করা যাবে।
মারিয়াম আপার কথা আমরাও এত শুনেছি মাঝে মাঝে মনে হয় কলেজে উনাকে দেখেছি।
যাক এতোদিনে সেলিনা আপুকে ঝারি দেবার মতন বড় আপু আরেকজন পাওয়া গেলো 😀 সেলিনা আপুকে কঠিন একটা ঝারি দেয়ার জন্য শান্তা আপুর কাছে জোর আবেদন জানাচ্ছি সিসিবিতে অনেকদিন কোন লেখা না দেয়ার জন্য 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ঝাড়িতে লাভ হবে না, ধইরা সেলিনা আপারে এডিট কইরা দিতে হবে। 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
লেখা দিতে মানা করছ? আগামী দু সপ্তাহ একটু বাইরে ঘুরতে যাব। তারপর লেখা দেওয়া যাবে?
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কি হৈতে কি হৈল 😛
তাই আজকালের পোলাপাইনের মতো এমজিসিসি নিয়ে আমাদের কোনো অভিজ্ঞতা নেই
বেচারা সানা ভাই! আহা সেই আইসিসিএলএম এম, আহা কিন্নরীকণ্ঠী আফরোজের সেই "খোল খোল খোল গো দুয়ার" 😡 😡 😡
অফ টপিক- আফরোজ , দোস্ত মাপ করে দিস ;;)
আহা সেই আইসিসিএলএম এম, আহা কিন্নরীকণ্ঠী আফরোজের সেই “খোল খোল খোল গো দুয়ার” 😡 😡 😡
এই দূর্বলতাটা জানা ছিলনা... ;;; ;;;
নোট করা হইলো... আমার হৈলেও হৈতে পারে ভাবীর কাছে লিস্ট আকারে প্রকাশিত হবে বিয়ের উপহার হিসেবে... ;;; ;;; উপরে থাকবে লাল র্যাপিং পেপারের মোড়ক 😀
অত কষ্ট করা লাগবো না। আফরোজ আপু ব্লগেই আছে, উনার কানে পৌছাইলেই চল্বো। :grr: :grr:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
কস্কি মমিন??
😮 😮 😮 😮
ব্লগে আছে?? ~x( ~x(
অতিথি হয়ে পড়েন নাকি? অনলাইনে তো দেখিনা 😕
😮 😮 😮 😮 😮 আল্লাগো এইডা তুই কি শুনাইলি?এডু মডু স্যার কই, শিজ্ঞিরি আমার এই কমেন্ট মুইছা দ্যান! :bash: :bash: ~x( ~x( :(( :(( :((
অনেকদিন পর শান্তি শান্তি লাগতেছে
:goragori: :goragori: :goragori:
:))
😮 😮 😮 সেলিনা আপু শুদ্দা খিয়াল করছেন? নাহ এই ব্লগে আমার যে একটা ইজ্জত ছিল সেইটা গেল :(( :(( :((
B-) আফরোজের উপ্রে এককালে ক্রাশ ছিলনা এমন বয়েজ ক্যাডেট যদি জিব্রাইল ফেরেশতা নিজে নাইমা আইসাও দেখায় আমি বিস্বাস করুম না।আমি ওকে ডাকতাম আমাগো ব্যাচের লতা মুঙ্গেশকার নামে।কি গান গাইতো গো মামা...
বদমাইশটা বিয়া করছে কয়দিন আগে-আমারে বাসায় দাওয়াত ও দিছে ফেসবুকে।একদিন গিয়া গান শুইনা আসুম।ওর গান শুনলেই আমার সেই আইসিসিএলএমএম এর কথা মনে পইড়া যায় :dreamy: :dreamy: :dreamy:
আপনার ক্রাশ এর ব্যাপারটা জানা গেলো
😀 😀
এইটা যদি আফরোজ আপু আর মাস্ফ্যু ভাইয়ের :just: ফ্রেন্ড দেখেন তাহলে মাস্ফ্যু ভাই নিজেই ক্রাশ ল্যান্ডিং করবেন। :gulli2: :gulli2:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
মাস্ফ্যু ভাই নিজেই ক্রাশ ল্যান্ডিং করবেন
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
:khekz: :khekz:
রকিব শুনছস?
গতকাল ইয়াহু চটজলদি বার্তাবহর মাধ্যমে মাস্ফ্যু ভাই আমাকে জ্ঞাত করিয়াছেন যে তিনি তোর কথায় ভীত নন। 😛
তুই নাকি ভয় দেখাইবার নিমিত্তে আফরোজ আপুর সিসিবি পড়ার ইঙ্গিত দেখাইয়াছিস... 😉 😉 তাহার সাথে তার এতটুকু যোগাযোগ আছে শুনিলাম 😀
ভাইডিরা আমারে বিপদে ফেলাইস নে-আমার "ইয়ে" আমারে খাঁটি এন এস ইউ উচ্চারণে কইছে-ইয়ু নো ম্যাশ, আই হার্ড ইয়ু রাইট সাম ট্র্যাশ ইন সাম বাংলা ব্লগ-আই ওয়ান্ট টু রিড দেম টু নো ইয়ু বেটার"
এইখানে ওইসব জিনিসপাত্তি দ্যাকলে আমি শ্যাষ :((
:goragori: :goragori: :goragori: :goragori:
আপা আপনার লেখা পরে দারুন মজা পাইলাম।কলেজের প্রথম দিকের ঘটনাগুলা intersting. pls আপা লেখা continue করবেন
🙂
বেশি জোস
সহমত
:thumbup:
শেষের দিকে এসে একদম হাহাপিগে :khekz: :khekz:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
লেখাটাতো দারুন । এতদিন পড়া হয়নাই । আপু চালিয়ে যান ।
khub e moja pelam likha ta pore. onek din pore mgcc r sei din gula mone pore gelo . amader somoi ta silo 1995-2001. sob kisu almost aki rokom silo pu ja ja likhesen . cadet der bodh hooi tamon kono change hoi na .