০।
আপনি প্রথম কখন প্রেমে পড়েছিলেন? আমি কিন্তু পড়েছিলাম অনেক ছোট থাকতেই, এই ধরুন গিয়ে ক্লাস ফোর। বয়সটা অবশ্য তখন বেজায় ছোট কিন্তু তাতে কী। মন তো আর তাতে বসে থাকে না। শান্ত শিষ্ট আমাকে বালিকারা বরাবরই ভাল পায় না কিন্তু তাতে কী মন তো তাও পাত্তা দেয় না। তাই অনেক আগে ক্লাস ফোরে, ১৯৯৬ সালের কোন এক সকাল অথবা বিকাল বা দুপুর কিংবা রাতের বেলায় আমি প্রেমে পড়ে গেলাম। গল্প উপন্যাসে মানুষ যেমন না বুঝে প্রেমে পড়ে ঠিক সেই ভাবে হঠাৎ করে প্রেমে পড়ে গেলাম এক বালিকার।
০১।
ব্যাপারটা অবশ্য তখন ঠিক করে বুঝে উঠতে পারি নি। বুঝেছি আর অনেক বছর পরে, অনেক বড় হয়ে। তবে আমার এই প্রথম প্রেম ছিল না কোন রক্ত মাংসের মানবী বরং ছিল এক মায়াময় বালিকা, ছাপার কাল অক্ষরে শুধু যার অস্তিত। তখন মনে হত চশমার আড়ালে তার শান্ত দুইটি চোখ শুধু চেয়ে থাকে আমার দিকে। তখন তো আর এত কিছু বুঝতাম না, মনটা খালি কেমন জানি খালি খালি লাগত। আর মন খালি খালি লাগলেই চলে যেতাম বাসার সামনের লাইব্রেরীতে। তাক থেকে নামিয়ে চুপচাপ পড়তাম নুলিয়াছড়ির সোনার পাহাড়। পুরা বইটা তো অনেকবার পড়া তাই সব পড়তাম না, পড়তাম শুধু অল্প কিছু অংশ। যেখানে শুধু বলা আছে চশমা পড়া শান্ত চোখের মেয়েটার কথা, ললি। বোকা আমি মলাটের যার ছবির দিকে তাকিয়ে শুধু ভাবতাম এ মেয়ে বুঝি খালি আমার দিকে তাকিয়ে আছে। কিংবা পাথারিয়ার খনি রহস্য, যেইখানেও সেই পুরাতন চশমা পড়া ললি। এইভাবেই এই মেয়েটা প্রথম আমাকে নাড়িয়ে দিয়ে গেল সেই বয়সে, পাথারিয়ার খনি রহস্য কিংবা নুলিয়াছড়ির সোনার পাহাড়ে। ধন্যবাদ শাহারিয়ার কবীর, আমার কৈশরে এমন চমৎকার এক কল্পনার বালিকা কে উপহার দেওয়ার জন্য।
০২।
এর পরের হোঁচট খাওয়া বেশ অনেকদিন পর, ক্লাস নাইনে। হাউজ লাইব্রেরী আর কলেজ লাইব্রেরীর তাবৎ বই শেষ করার প্রতিজ্ঞা নিয়ে তখন শুধু পড়ি। রাতে প্রেপ্রে, দিনে ক্লাসে, গেমস আর পিটির ফাকে। আসলে যখন সময় পাই তখন। আর সারা দিন রাত বই পড়ার সেই সময়ে আমার সংগী তখন রোকন। ঠিক সেই রকম একটা তালমাতাল সময়ে আমাদের নজর পড়ে বিভূতিভূষণের দিকে। বাংলা ক্লাসিকের কোন প্রবাদ পুরুষ সেই প্রথম আমাকে নাড়িয়ে গেল, শুধু আমাকেও নয় সম্ভবত রোকন কে। তাই আমরা একসাথে বই পড়ি, পাশাপাশি একি পাতা খুলে। ইছামতী দিয়ে শুরু তারপর আরণ্যক হয়ে অপারাজিততে আমাদের আগমন এবং সেইখানেই আমার জীবনের দ্বিতীয় হোঁচট। আমার জীবনের পড়া সম্ভবত সেরা রোমান্টিক সিন হচ্ছে অপুর বিয়ের দৃশ্য। চাল চুলোহীন সুপুরুষ অপুর কে ঘুম থেকে তুলে বন্ধু বলল- অপু তুই আমাদের বাঁচা। আর তাতেই অপু জড়িয়ে গেল অপর্ণার সাথে, কিছু বুঝে উঠার আগেই জড়িয়ে গেল রক্ত মাংসের এক মানবীর সাথে। আর সেই দৃশ্য যেন আমায় প্রেমে ফেল দিল অপর্ণার। আমার অসম্ভব প্রিয় চরিত্র অপুকে সম্ভবত এই এক জায়গায় আমি হিংসা করলাম কারণ ওর কাছে অপর্ণা আছে, অপুর নিজের কাছেও যাকে রহস্য মনে হয়। তাই আমার অপুকে দারুণ হিংসা কারণ আমার কেউ নেই সেই রকম রহস্যময়ী।
০৩।
পরপর দুইবার প্রেমে পড়ে প্রেমে পড়া ব্যাপারটা আমার কাছে ডাল ভাত হয়ে গিয়েছিল তাই এর পরের হোঁচটের জন্য আমি আর বেশী সময় নেই না, মাত্র এক বছর। ক্লাস টেন। সঞ্জীবের একটা মাত্র লেখাই আমার পড়া, লোটাকম্বল। ঠিক কত সেই সময় আমার বয়স? ১৫? সেটা এমন একটা বয়স যেখানে নারীদের আমাদের কাছে রহস্যময় মনে হয়, বাস্তবের থেকেও বেশী রহস্যময়। সেটা এমন একটা সময় যখন বন্ধুরা গল্প বলে মেয়েদের। আর মানবীদের ব্যাপারে চিরকাল সরল আমি অবাক বিস্ময়ে শুনে যাই সেই সব গল্প, অবাক হয়ে শুনি বন্ধুদের কীর্তিকলাপ আর ছক কাটি মনের ভিতর, গল্পের ছক। নিজের সাথে। ঠিক সেই রকম একটা সময়ে আমি প্রেমে পড়ে গেলাম মুকুর, লোটাকম্বলের মুকুর, আমার শেষ কৈশরে অনেকবার স্বপ্ন দেখা মুকুর। লোটাকম্বলের নায়কের চরিত্রটা কেমন জানি ঠিক করে বললে সারাক্ষণ দোটানায় ভুগা একটা চরিত্র। সারাক্ষণ নিজের পিতার সাথে, পিতার আদর্শের সাথে যার বিরোধ কিন্তু সাহসী হয়ে যার সামনে দাড়ানোর ক্ষমতা তার নেই। আসলে পলায়নপর এক শহুরে যুবকের প্রতিচ্ছবি যেন এই যুবক। আর সেই যুবকের জীবনে আচমকা হাজির হয় মুকু। সুন্দরী, প্রখর ধারাল মুকু। এক রাত একা নায়কের সাথে এক বাড়িতে থেকেও যে ধরা দেয় না এমন রহস্যময় মুকু। আর এমন মুকুর প্রেমে আমি পড়ে গেলাম সেই ক্লাস টেনে। তারপর? তারপর আর অনেক কাল মুকু বেড়ে উঠেছে আমার কল্পনায় তার পূর্ণ মাত্রার রহস্যময়তা নিয়ে।
০৪।
আমার কাছে সব সময় পড়ার জন্য চার পাঁচটা বই জমা থাকে, ধীরে সুস্থে জমিয়ে তাড়িয়ে পড়ার জন্য। ক্লাস ইলাভেনে হাউজ লাইব্রেরীর একটা বই সেইরকম অনেকগুলো বইয়ের সাথে আমার কাছে ছিল অনেককাল। এই বইটার সাথে আসা অনেক অনেক বই পড়া শেষে লকার বা টেবিল বা বালিশের পাশ ছেড়ে চলা গেল তাদের পরবর্তী গন্তব্যস্থলে কিন্তু এই বইটার কিছুতেই কিছু গতি হয় না। তিন চার বার শুরু থেকে চার পাঁচ পৃষ্ঠা পড়ার পর কেন জানি আর এগোয় না। প্রায় ছয় সাতশ পৃষ্টার মোটা বই দেখে কেউ আমার কাছ থেকে নেওয়ার জন্য তেমন একটা আগ্রহও দেখায় না। তাই বেচার কখন লকারে কখন টেবিলে আর কখনো বালিশের পাশে পড়ে থাকে পাঠকের অপেক্ষায়।
আর এরকম অপেক্ষায় রাখার পর একদিন কিছু করার না পেয়ে রাতে লাইটস অফের পর ডুব দিলাম এই বইয়ের পাতায় আর সাথে সাথে ডুবে গেলাম অতীন বন্দ্যোপাধ্যায় এর বই- অলৌ্কিক জলযানে। রাত বাড়তে থাকে আর তার সাথে আমি ভ্রমণ করি বইয়ের নায়ক ছোটবাবুর সাথে বইয়ের পৃষ্ঠা থেকে পৃষ্ঠা, সাথে থাকে ক্যাপ্টেন স্যালি হিংগীস, জাহাজের খালাসী, ভৌতিক জাহাজ এস,এস,সিউল ব্যাঙ্ক আর অসীম সমুদ্র। আর একজন কিন্তু থাকে, জ্যাক। ক্যাপ্টেনের সন্তান জ্যাক, খালাসীদের কাছে দাম্ভিক জ্যাক কিন্তু ছোটবাবুর কাছে যার অন্য পরিচিয় ধরা পরে অথবা জ্যাক ইচ্ছ করেই ধরা দেয়। শুধু ছোট বাবুর কাছেই ধরা পড়ে জ্যাক আসলে একজন মানবী, ছেলে পরিচয়ে বেড়ে উঠা ক্যাপ্টেনের মেয়ে জ্যাক। এইটা কিন্তু আরেক জন বুঝতে পারে, জাহাজের ফার্স্ট ইঞ্জিনিয়ার। আর তারপর অশরীরি জাহাজ এস,এস,সিউল ব্যাঙ্ক আর তার পাত্র পাত্রীদের অগোচরে চলতে থাকে ছোটবাবু আর জ্যাক। এই রকম উপন্যাসে না ডুবে কি পারা যায়? এই রকম রহস্যময়ী মানবীর প্রেমে না পড়ে কি পারা যায়?
০০।
বাস্তবের মানবীরা আমাদের অনেক কাছের কিন্তু তাতে কী? আমাদের মত সাধারণ মানুষের জন্য তাদের ভালবাসা অপেক্ষা করে না। তাই আমি প্রেমে পড়ি বারবার। ছাপার কাল অক্ষরে আশ্রয় নেওয়া মানবীদের প্রেমে পড়ি বারবার।
১ম 😀
দেন এইবার তাইলে মিষ্টি খাওয়ার টেকা দেন 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ইউনিভারসিটিতে কোনো দিন আমারে পাইলে নিয়া নিও 😛
ডিপার্টমেন্টের নামটা শুধু একবার বলেন আমি নিজেই হাজির হব 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ইংলিশ :gulli2:
চি* :-* ইইইই,গুল্লি :gulli2: লেখছস দেহি,মাগার তর আছল পিরীতের কাহিনীডা লিখা ফালানা!! :gulli: ;))
হুমমম। এই আইডিয়াটা নিয়ে একটা কবিতা লিখে ফেল
কবিতা যদি লিখতে পারতাম 🙁 🙁
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
অসাধারণ রাশেদ, সিম্পলি অসাধারণ। :boss: :boss:
হুম...... আমার প্রেমিকারা আসলেই অসাধারণ 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আমি লেখার কথা বলেছিলাম। এরকম একটা লেখা লেখার শখ অনেকদিনের।
তাইলে আর দেরী কেন আজকেই নামিয়ে ফেলেন একটা পোস্ট 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বাহ...সুন্দর লেখা। এইরকম একটা লেখা আমারো লেখার খুব ইচ্ছা।
অনেকদিন পর দেখা গেল শওকত ভাই 🙂 লিখে ফেলুন জলদি লিখে ফেলুন
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
দীপাবলির প্রেমে পড়োনি? দীপাবলিই তো? মেয়েটার নাম? স্মৃতি যদি প্রতারণা না করে থাকে। সমরেশের অসাধারণ শক্তিশালী নারী চরিত্র।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
দীপাবলির প্রেমে পড়া যায় না ভাইয়া। বেশি শক্তিশালী চরিত্র। এদের জন্য দূর থেকে ভাল লাগা কাজ করে। কিন্তু প্রেমে পড়া যায় কি?
এর থেকে মাধবীলতা ( কালবেলা ) , মেমসাহেব (মেমসাহেব) এদের প্রেমে পড়া অনেক সহজ।
নামটা দীপাবলিই, ঠিক আছে। দীপাবলীর প্রেমেও পড়েছিলাম একটু একটু। আসলে যারা বেশী নাড়া দিয়েছে এমন কয়েকটা চরিত্রের কথা আছে এইখানে।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
নাম ঠিকই আছে সানা ভাই... সাতকাহনের দীপাবলি... :dreamy: :dreamy:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আহাসান ভাই এত উদাস কেন? আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখবেন নাকি 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
গর্ভধারিনীর নায়িকার প্রেমে পড়ছিলাম ভার্সিটি ফার্স্ট ইয়ারে :shy: আর কলেজে থাকতে দুরবীনের ধ্রুবর বউ রেমির :shy: :shy:
আপ্নে অবশ্য রেমির জামাইয়ের তুলনায় বহুত ভদ্র 😉
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
মাস্ফ্যু তোর সাথে দেখি পুরাই মিলে যায়... 😀 :hug:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আইচ্ছা সব মাইয়া ধ্রুবর মত একটা আন্সটেবল,ডিজুস টাইপ পোলারে ক্যান পছন্দ করে? আমার কাছে কৃষ্ণকান্ত ইজ দা রিয়েল ম্যান B-)
মাস্ফ্যু ভাই,
সহমত আপনার সাথে---আমার কাছেও কৃষ্ণকান্ত ইজ দ্য রিয়েল ম্যান...
কিন্তু গর্ভধারিণীর জয়িতার সাথে প্রেম!! 😮
ধ্রুবর বাচ্চা হিপনোটাইজ করে রাখতে পছন্দ করত। ডিজুস টাইপ ঠিক বলছেন...
তবে রাশেদের সাথে আমি একমতঃ
আপ্নে অবশ্য রেমির জামাইয়ের তুলনায় বহুত ভদ্র 😛 😛
কে কইলো যে মেয়েরা সবাই ধ্রুবরে পছন্দ করে?কৃষ্ণকান্ত boss
দূর্দান্ত হয়েছে :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff:
লোটাকম্বল এর কথা মনে করিয়ে দিলে... আবার পড়তে হবে।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ধন্যবাদ আহাসান ভাই 🙂
আর লোটাকম্বল বইটার কথা আর নতুন করে কী বলব 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
জরজিনা পারকার...আহা তিন গোয়েন্দার সেই জিনা...
আপনার নজর তাইলে ছোট বয়সে বৈদাশি কন্যার দিকে ছিল 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আহারে! সবাই খালি বুকের ছাইচাপা আগুনে ফুঁ দিয়া জ্বালায়া দিতেছে...
আহারে জিনা... আহারে জিনার দ্বীপটা :dreamy: :dreamy:
সাতকাহন আমার কাছে খুবই বিরক্তিকর একটা উপন্যাস মনে হয়েছে। দীপাবলীও আরোপিত একটা চরিত্র। একদমই ভালো লাগে নাই।
সাতকাহনের প্রথম পর্ব ঠিক ছিল কিন্তু পরের পর্ব কেন জানি মনে হয়েছে জোর করে টেনে নিয়ে যাওয়া কাহিনী।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সমরেশের বেশির ভাগ নারী চরিত্রগুলি এমনই। 'গর্ভধারিনী'র জয়িতাও । একটু যেন সময়ের বাইরের চরিত্র।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
সমরেশের এক্টারেও আমার ভালো লাগে নাই, এমনকি ভালো লাগে নাই মাধবীলতাকেও।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমারো ভালো লাগে নাই । 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
রুচি নাইক্কা........মাধবীলতা 😡 😡 😡 😡 😡 😡
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
একমত।সমরেশের একটা ক্যারেক্টার ও আমার পছন্দ হয় না।
১.
হৈমন্তি।
ছোটবেলায় এবং এখনো।
২.
লেখা দারুণ হয়েছে। সুপার্ব।
অটঃ
তোকে মাঝে মাঝে বকা দেই, কিছু মনে করিস না তো? 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
১।
হৈমন্তিও আমার খুব প্রিয় 🙂
২।
😀 :shy:
অটঃ আরে মাইন্ড খাই নাই 😛 বড় ভাইয়ের মাঝে মাঝে একটু একটু বকাঝকা করবেই 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:shy: ইয়ে কামরুল ভাই, আমি যে আপনার সাথে মাঝে মাঝে ডাউট নেই আপনে মাইন্ড করেন না তো? :shy:
মাঝে মাঝে কোথায় , তুই তো সারাজীবনই ডাউট দিয়া গেলি।
মকরা জুনিয়র আমার একদম পছন্দ না। :grr:
বাসায় আইসা একদিন ইফতার কইরা যা আমার সাথে, হারামি। 😀
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
কামরুল ভাই আমিও আসি 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
খাইছে!
আয়।
আগে ফোন কইরা আসিস। 😀
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
কামরুল ভাইয়া রোজা রাখছেন? 😛
রোজা না রাখলে কি ইফতারের দাওয়াত দেয়া যায় না? 😛
রাখি নাই। কখনো রাখিনা। 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ইফতার করবো... আসতে চাই...... :awesome: :awesome:
বস আমিও আইতাছি 😀
অনেকের প্রেমে পড়েছি অনেকবার, ক্কিন্তু এই বয়সে বাচ্চাদের বই হ্যারি পটারের হারমাইওনি গ্রেঞ্জারের প্রেমে পড়ে নিজেই বেশ অপ্রস্তুত বোধ করি।
লাস্ট পার্টে হারমিউনির বয়স কিন্তু ১৮ 😛
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
এই কারনেই এখন হ্যারি পটারে অইসব সিন সিনারি কিঞ্ছিত বেশি অবলোকন করা যায় 😀 😛
:grr: :grr:
প্রেমটা কি হারমিওনির নাকি এমা ওয়াটসনের...
অবশ্যই হারমাইওনির। কারণ বইটা আমি আগে পড়েছিলাম। এমা ওয়াটসনকেও ভালো লাগে। কিন্তু হারমাইওনির চরিত্রটা রাওলিং অসাধারন ফুটিয়ে তুলেছেন। সেই চরিত্রের প্রেমে পড়েছি।
শার্লী, হ্যারি পটারের ফ্যান ফিকশন গুলো পড়ো নাকি ?????
লোটাকম্বল আবার পড়তে হবে। মুকু চরিত্রটা অসাধারণ। মেমসাহেবও।
আমি মেমসাহেবের প্রেমে কখনও পড়তে পারি নাই এমং পারবও না। কারণ আমার আব্বু আমার আম্মুকে মেমসাহেব আর আম্মু আব্বুকে সাহেব বলে 😀 ।
মেম সাহেব পড়ছি একটু বড় হয়ে তাই কেন জানি ন্যাকা ন্যাক লাগছে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
আমি ন্যাকামির ঠেলায় বেশি দূর যাইতে পারিনাই। মাঝপথে ক্ষান্ত দিছি...
লেখাটা অসাধারন হয়েছে... :hatsoff: :hatsoff:
আপ্নেরেও :hatsoff:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখা এবং লেখার আইডিয়াটা চমৎকার। আগে বলা হয়নি রাশেদ। :hatsoff:
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
এক লাইনের মন্তব্যের জন্য সানা ভাইরে :hatsoff: 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
রাশুদার লেখা নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই, খুব সহজ কিন্তু প্রাঞ্জল লেখনীতে উনি মন জিতে নেন। ললিরে ছুটবেলায় ভালা পাইতাম, সাথে ছিল রাজু আর আগুনালির ভূতের নায়িকাটা। দীপাবলীর ব্যাপারে আপনার সাথে একমত, ওকে ভালো লাগে কিন্তু ভালোবাসা হয়ে ওঠে না, কেন যেন জয়িতার ব্যাপারটাও একই রকম আমার কাছে। অপর্নার কথা মনে পড়লেই মনে মধ্যে হু হু করে উঠে। :((
অফটপিকঃ রাশুদার তো কুবের মাঝির মেয়ের কথাও লেখা ছিল, আফটার অল ঐটাতো আপনার জোয়াঙ্কালের পিরীত। 😛 😛
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
এত এত ভাল ভাল কথা বললি নে এইবার এক কাপ কুল্ড কফি খা :teacup: আর আগুন আলীর ভুতের নায়িকা কেউ আমার দারুণ লাগয় 🙂
অফটপিকঃ রকিব কী বাচ্চি সাবধান 😡 তুই সত্যি করে বল কলেজের আমার কোন ক্লাস্মেটের সাথে তোর ভাল খাতির আছে তারে দিন শেষ :duel:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
গোপী
রাশেদের বড় বয়সের প্রেম???
:goragori: :goragori:
ভালো ভালো... তো কপিলা কী দোষ করছিলো ;;; ;;;
মাহমুদ মনে আছে,
:goragori: :goragori: :goragori:
ফাইসা গেলাম মনে হইতেছে!!!!!!
রাশুদা খেপেন ক্যান!!! কুবির জেঠারে কইয়া আমি সিস্টেম কইরা দিমুনে আপনার লাইগা। 😛 😛
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
কলেজে যখন 'কালবেলা' পড়া হইল তখন থেকে আজ অব্দি আমি মাধবীলতার ভক্ত...।আগের অনেক কিছু মনে করায়া দিলিরে রাশু।
মেমসাহেব আমার ভালই লাগছে কারন পড়ছিলাম কলেজে থাক্তে।তখন জা পরি প্রেমের তাই ভাল লাগে।তবে গোধুলিয়া অসাধারন লাগছে আমার কাছে।সাতকাহন এর দিপাবলীর সাথে প্রেম করা যায়?আমার কাছে মনে হয় না।
লেখা ভাল লাগ্লোরে রাশু।
মাধবীলতা চরিত্রটা ভাল লাগে তবে কালবেলার থেকে কালপুরুষের মাধবীলতা কে আর ভাল লাগে। তোর জন্য অবশ্য দীপাবলীই ঠিক, তুই বই পড়ে কান্না করার সময় মাথায় হাত বুলায়ে দিতে পারবে :khekz:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
কালবেলার থেকে কালপুরুষের মাধবীলতা কে আর ভাল লাগে।
:thumbup: :thumbup:
দীপাবলী মনে হয় না কান্না করার সময় মাথায় হাত বুলায় দিবে!!!! 😕 😕
সহমত
ওয়াও!! :hatsoff:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আরে কাইয়ুম ভাই??????? :thumbup: :thumbup: :goragori:
আইইউটিতে আসার পর সবার বই পড়ার স্বভাব চলে গেছে। তারপরও বোধহয় রোকনের অনেকদিন ছিল। আমার কাছে যে বিভূতি সমগ্রটা ছিল ঐটা আমি প্রথমবার পড়ার আগেই রোকন রিভিশন দিছে। এখনও বোধহয় ওর কাছে আছে বইটা। বিভূতির সব উপন্যাস পড়ার ইচ্ছা আছে, আমার প্রিয় ঔপন্যাসিক।
রোকন বই পড়া কমায়ে দিছে শুনে মনে বড় কষ্ট পাইছিলাম। এই ছেলেটার লেখা লেখির হাত খুব ভাল কিন্তু কেন যে কিছু লেখে না
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
রাশেদ খুব সুন্দর লেখা। :salute:
আরে ইশতি যে :hug:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সমরেশের "মনের মতো মন"-এর আহীর।
সুনীলের "পূর্ব-পশ্চিম"-এর অলি।
সমরেশের মাধবীলতা।
তোমার আমার বই পড়ার লাইন লেন্থ অনেকটাই মিলছে। মিস্ত্রিগিরি শুরু করার পর বই পড়তে ইচ্ছা হইত না, সস্তাদরের পেপারব্যাক ছাড়া। আবার শুরু করতে ইচ্ছা হইল এই লেখা পইড়া। 🙂
আহীর কি সেই ক্রিকেটার পোলার নায়িকা?? ঐ বইটা পইড়ে মনে হয় বেশ কয়েকদিন খুব জোড়েসোরে ক্রিকেট প্রাকটিস করতাম।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আহীর নামটা তখন খুব পছন্দ হয়েছিলো, 🙂
ক্যান? ওইরকম করে কোন বঙ্গললনাকে পটানোর উদ্দেশ্যে :khekz:
বিয়াপারজ না... সবারই এরকম কিছু হইছে লাইফে...
না ভাইয়া, সেইরকম একখান শট মেরে কখনোই পাশের বাড়ির ছাদে বল পাঠানো আর হয়নি। 😕 😕
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
@তৌফিক ভাই
শুরু করে দেন ভাইয়া, বই পড়ার মত মজা আর কিছুতেই হয় না
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
রাশেদ ভাইয়া সুন্দর করে লিখেছো। শাহরিয়ার কবিরের বই দুইটা'ও খুব পছন্দের ছিলো, এখনো পড়ব পেলে। 🙂
আমার কিশোর উপন্যাস পড়া শুরু হয় শাহারিয়ার কবীর কে দিয়ে। এই মানুষটার আমি দারন ফ্যান 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
অনেকদিন আগের কথা তো, নায়িকার নাম-ধাম আর মনে নাই। তবে আমার ভালো লাগতো হুমায়ুনের জরি, নীলু এদের। সমস্যা হচ্ছে হুমায়ুন তার প্রায় সব উপন্যাসে একই নাম ঘুরে ফিরে ব্যবহার করতেন, তাই এক উপন্যাসের জরী আরেক উপন্যাসের জরীর সংগে মিলে যেত।
পূর্ব-পশ্চিমের তিতলীর কথা মনে পড়ছে আরও কেউ এক জন ছিল, অনেক ভেবেও মনে আনতে পারছি না।
সমরেশের নায়িকারা সব সময় একটু কঠিন প্রকৃতির, তাই ভালো লাগতো না।
লোটাকম্বলের একটা কথা মনে হলে এখনো হেসে উঠি "মাগুর মাছের ঝোল, যুবতী নারীর কোল, বোল হরি বোল" 😀
তবে জীবন ঘনিষ্ট যতগুলো বাংলা স্যাটায়ার পড়েছি, লোটাকম্বল এর মধ্যে বেস্ট, এর আবার ২য় পর্বটি ভালো লাগেনি।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ভাই, পূর্ব-পশ্চিমের অলি, শর্মিলা...
সাতকাহনের দীপাবলী...
হুমায়ূনের সুপ্রভা... আমি চরম চরম অনুরক্ত হয়েছিলাম এই মেয়েটার ব্যক্তিত্ব আর অভিমানের ধরণ খুব বেশি মুগ্ধ করেছিলো......
আহ! কী মনে হয়া গেলো... :dreamy: :dreamy:
😀 :thumbup:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
তিতলী না তুতুল? অতীনের কাজিন, পিকলু যার প্রেমে পড়ে ছিলো , ডাক্তারী পড়া সেই মেয়েটা?
হুম, সব ঠিক আছে, তুতুলই মনে হয়।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
হ ভাই, তুতুল...... 🙂
চমৎকার রাশেদ! একদম নষ্টালজিক করে দিলা! :boss: :boss:
লোটাকম্বল আমার খুব প্রিয় একটা বই। আমি আর তৌহিদ ভাই পিন্টুর সাথে নিজেদের মিল খুঁজে বেড়াতাম। মুকু, কাকীমা, মুকুর বড় বোন (নাম ভুলে গেছি, ক দিয়ে শুরু মনে হয়)......আরও কত কি! লোটাকম্বলে প্রত্যেকটা অনুচ্ছেদের আগে একটা করে উদ্ধৃতি থাকত-ওগুলাও খুব ভালো লাগত তখন। অনেকদিন পড়া হয়না বইটা। ফয়েজ ভাইয়ের সাথে একমত- আমারও ২য় পর্বটা ১মটার মত ভালো লাগেনি।
মুকুর বড় বোন কনক।
লোটাকম্বল আমারো খুব্বি প্রিয় একটা বই। পিন্টু বেচারা মেয়েদের নিয়ে বড়ই বিপদে থাকতো 😛
চমৎকার একটা লেখা রাশেদ :thumbup:
আরে দূর টুম্পা, তুমিও যদি নায়িকাদের প্রেমে পড় তাইলে তো মুশকিল, নায়কদের তাইলে আর যাওয়ার জায়গা থাকলো না।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
😮 😛 কি বলেন ভাইয়া!! প্রেমে পড়ার যোগ্য একটা নায়ক ই খুঁজে পেলাম না....আর নায়িকা!
জহুরুল্রেতরকিহবেরে
তানভীর ভাই আপনার মত ভদ্র ছেলের সাথে পিন্টুর মিল 😮
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
মুকুর প্রেমে পড়েছিলাম ক্লাস নাইনেই। এর পরে জয়িতা এসেছিলো কিছু সময়ের জন্যে। কিন্তু দীপাবলীর পরে আর কেউ নেই, শুধুই দীপাবলী।
দারুন লেখা রাশেদ ......
আমার অনেকজন আছে...
কিন্তু সেরা ছিলো দীপা... :dreamy: :dreamy:
সাতকাহন প্রথম পর্বের দীপা
ধন্যবাদ মইনুল ভাই 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
মাধবীলতা, রেমি, হৈমন্তি, মুকু, তিতলী, নীরা, নীলু , অপর্ণা, নীলাঞ্জনা, কুর্চি 😡 😡 😡 😡 😡 😡 😡
শুধু উপন্যাস না অন্যান্য বিষয় মেলালেও এরাই বোধ হয় আমার প্রেম..
আরও একজন আছে যাকে কখনোই ভুলব না সে হর মার্গারোট 😡 😡 😡
আর রূপার কথা বলতে লজ্জাই পাচ্ছি.... :shy: :shy: :shy: :shy: :shy: এত লজ্জা আর কারো ব্যাপারে পাইনা :shy: :shy: :shy: বইযের এক লাইনে ওর কথা আসলেও আমি জ্ঞান হারাই ....মিরা যাই (আমার গোপন প্রেমের কথা গো....)
লেখা পাখরাইতাছে রাশেদ... :hatsoff: :hatsoff:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
মার্গারিট ম্যাথিও......কি মনে করায়ে দিলি রে দোস্ত! "সুদূর ঝর্ণার জলে"- পড়ে আমিও যেন প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম। পরে "ছবির দেশে, কবিতার দেশে"-তে মার্গারিটের ছবি দেখে খুব মুগ্ধ হয়েছিলাম।
হ পইড়া তো মুগ্ধ হইছিলামই ছবি দেইখা আরো...... 😡 😡
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ঐ... :dreamy:
@ টিটু ভাই
মার্গারেট কেউ আমি খুব ভাল পাই 😀 আর বেশী লজ্জা ভাল না ;;;
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আমি তো ছবির দেশে কবিতার দেশে তে মার্গারিটের ছবি দেখলাম না।দেখতে চাই।
জীবনে মনে মনে অনেক প্রেম করলাম।
কিন্তু হৈমন্তীর মত কেউ হতে পারলোনা 🙂
ব্যাপক একটা লেখা রাশেদ। নস্টালজিক, কস্টালজিক।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
হৈমন্তি চরিত্রটাও বসিক 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
হৈমন্তী কি ঢাবি তে পড়ে না রাশেদ? তোর সাথে দেখছিলাম একদিন ক্যাম্পাসে... ;;;
কার নামের আড়ালে কার কথা কস? :-B
বাস্তবের মানবীরা আমাদের অনেক কাছের কিন্তু তাতে কী? আমাদের মত সাধারণ মানুষের জন্য তাদের ভালবাসা অপেক্ষা করে না। তাই আমি প্রেমে পড়ি বারবার। ছাপার কাল অক্ষরে আশ্রয় নেওয়া মানবীদের প্রেমে পড়ি বারবার।
:boss: :boss: :boss:
দোস্ত, এই লাইনগুলা অন্তরের মর্মমূলে গিয়ে সহমত জানালো। এরপর যেদিনই দেখা হচ্ছে আমাদের, তুই আমার কাছ থেকে তোর লেখায় মুগ্ধ হয়ে যাওয়ার ফলস্বরুপ আইসক্রিম পাচ্ছিস।
আরো অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছে করছিল। শব্দগুলো ভিতর থেকে আসছে না... সুন্দর লেখা! অনেক সুন্দর। অনেক কিছু মনে পড়ে গেলো......... অনে-ক কিছু!
এতকিছু বুঝি না আইস্ক্রিম খাপো 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
মার্গারিট ম্যাথিও……কি মনে করায়ে দিলি রে :dreamy:
রিবিন ভি তাইলে রুবাবা আন্টির কি হবে 😛
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আম্রাছিকির্তে?
আমি না বইলা আম্রা বলছিস.............একদম ঠিক আছে... ;;;
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
😀 😀
M*LF রুবাবা আন্টিরে আমি খুব ভালা পাই :shy:
কেউ রাজলক্ষীর কথা বলে নাই ????? 😮 😮 😮
দাড়ান রোকন আসুক ঐটা ওর জন্য রাখছি 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
যার জন্য আর সব প্রেম জলাঞ্জলি দিলাম, আমার সেই :just: ফ্রেন্ড "কুসুম"(পুতুলনাচের ইতিকথা-মানিক) এর প্রেমে কেউ পড়লো না এই দুঃখে :just: মিরা যাচ্ছি। প্রব্লেম আমার নাকী বুঝতেছিনা!!
রাশেদ,
সুন্দর আইডিয়া, তারচেয়েও বেশী লেখনী।
আমিও পড়তে চাইছিলাম কিন্তু বড় ভাই পড়ছে দেখে ডাউট দিই নাই 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
কাল অক্ষরের নায়িকাদের নিয়া তো এই সুবিধা। ভাই বেরাদাররা মিলা দ্রৌপদীর মতো শেয়ার করা যায়(খুশীই লাগে বরং!)। সপ্তাহে ৪-৩ রুটিন মাইনা চললেই হবে।
😮 😮 😮
😛 কপিলারে কেমন লাগে রে?
রাশু অসাধারন চমৎকার লেখা...... :boss: :boss: :boss:
৫ তারা মাইরা গেলাম...... :thumbup: :thumbup: :thumbup: :thumbup: :thumbup:
অনেককিছু মনে পড়ে গেল...... :dreamy: :dreamy:
যা যা মনে পড়ল তা তা লিখে ফেল :-B
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সুনীলের “পূর্ব-পশ্চিম”-এর অলি, এরকম মেয়ে দেখলামনা এখনো :dreamy: ।
অসাধারন লাগলো রাশেদ ।
আরে আদনান ভাই কত দিন পর 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আদনান ভাই......
তীব্রভাবে সহমত...
অলি আমার কাছে অন্যরকম একটা আইকন...
পূর্ব-পশ্চিম আমার খুব প্রিয় একটা উপন্যাস...
এছাড়া 'পার্থিব'-এ একটা তেজোদীপ্ত মেয়ে ছিল... নামটা ভুলে গেছি।
অনেক চেষ্টা করলাম মনে করতে পারলাম না । অনেকদিন বই পড়া হয়না । আজকে হঠাত করে কাছের মানুষ পড়তে ইচ্ছা করছে ।
রশ্মি রায়?
নারে । সাউথ ইন্ডিয়ান একটা মেয়ের কথা ছিল, একদমই মনে পরছেনা ।
সাউথ ইন্ডিয়ান মেয়েটার নাম ছিল 'আপা', বুবার বন্ধু
এইটা আমি কেমনে ভুইলা গেলাম :bash: :bash: :bash: মোস্ট ফেভারিটটাই লিখতে মনে ছিল না। কিন্তু নামটা খুব সম্ভবত আহির ছিল, আহীর না।
আমার সবচেয়ে প্রিয় উপন্যাসগুলোর একটা 'মনের মত মন'। কিন্তু ওই সময় চিন্তা করতাম কেমনে স্বপ্নাশীষ বলটা আহিরের মাথায় লাগাইলো 😛
হাসান ভাই, পড়ালেখা বাদ দিয়া কমেন্টিং করতেসেন? যান পড়তে বসেন, মাস্টার্স পরীক্ষা।
ভাই পড়ালেখা ছাড়া সবই তো করি 😕 পড়তে একদম ইচ্ছা করে না :((
অনেকেরই অনেক কিছু মনে পড়ে গেল স্বীকার করছেন বাট কেউ ঝেড়ে কাশছেন না। :khekz: :khekz: 😡
এক্কেবারে মনের কথা বলছো আব্দুল্লাহ ......
চমৎকার লেখা রাশেদ।
:clap: :clap:
ধন্যবাদ নূপুর ভাই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:shy: দূরবীনের নোটনকে আমার জোস লাগে :shy:
নোটন????
😮 😮 😮 😮
রেমি না?
:shy: আরে রেমি হইল ঘরের পাখি আর নোটন... 😡 😡 😡
বুদ্ধদেব গুহের ঋতি রায় :shy: । আহা কলেজে থাকতে কতো না প্র্যাকটিস করেছি সবিনয় নিবেদনের স্টাইলে চিঠি লিখতে...
😛
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভাইয়া পোস্টটা অসাধারণ হইসে। :clap: :clap:
থ্যাংকু ম্যাংকু
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়