কলেজে সবসময়ই একটা ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের গ্রুপ থাকে। আমারো ছিল। তো এইরকম আমার এক দোস্তর লগে আমগো ব্যাচেরই মগকক এর এক ক্যাডেটের :just: ভালো রিলেশন ছিল। তো ওরে এর :just: বান্ধবী একটা গিফট দিছিলো, একটা ফটো ফ্রেম। বলারর দরকার নাই আমার দোস্তে ওই ফেরেমে কার ছবি বান্ধায়ে রাখছিলো 😀
তো আমার দোস্তের বান্ধবী কিঞ্চিত স্থূল হইবার কারণে আমরা ওরে খালাম্মা কইয়া ডাকতাম। 😀 😀 দোস্ত আমার হেব্বি মাইন্ড খাইতো :grr:
কাহিনী শুরু হইলো ইন্সপেকশনের দিন। কই রাখবো এই ফটোফ্রেম??? শেষমেষে রাখলো লকারের কাপড়ের তলায়। আশা মনে মনে কেলাস টুয়েলভে হয়তো অতো ভালোভাবে চেকিং হইবোনা।
কিন্তু কথায় আছে না….যেখানে বাঘের ভয়…হাউস মাষ্টার ওইবার শুরুই করলো আমগো করিডর থিক্কা। দ্বিতীয় রুমটাই ওর। মেলা ওলটপালট কইরাও রুমে কোনকিছু চেক না করতে পাইরা অবশেষে লকার থিকা সব কাপড় বাইর করা শুরু হইলো। ওর তো যাই যাই অবস্থা। একবারে লাস্ট মোমেন্টে গিয়া সেই পেরেমের ফেরেম বাহির হইলো। :bash: দোস্তের মুখে তো কথা সরে না। স্যার জিগায় কেডার ছবি? ওয় তো ম্যান ম্যান করে। আমি পাশ থিক্কা কইলাম ” ওইটা ওর খালার ছবি”। রুমের বাকিগুলা তো কোনরকমে হাসি চাপে 😀 আজিব ব্যাপার স্যারে দেইখা টেইখা কইলো okkay =)) =))
স্যার যাইবার পরে আমরা তো :awesome: :awesome: কইলাম দেখ, আজকে খালা কইয়া বাইচা গেলি 😀
অদ্যবধি আমার দোস্তের :just: বান্ধবী ওর লগেই আছে। তয় রিলেশনটা আগের মতো :just: আর নাই।
পরসমাচার: খালা বলার কারনেই হউক আর যাই হউক, এখন কোনো বিচারেই ওরে এখন আর তা বলা যাবে না। She is really a good girl. 🙂
৬৯ টি মন্তব্য : “খালাম্মা কাহিনী”
মন্তব্য করুন
🙂
লেখার মাঝখানে এতো ইমো দিও না। দু-একটা হইলে ঠিক আছে, কিন্তু বেশি হইলে দেখতে খারাপ লাগে।
লাস্ট লাইনটা আরেকবার পইড়া দেখো, বাক্য গঠনই হয় নায় এবং কোন মানেও দাঁড়ায় নায়। এইটা ঠিক করো।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
বাক্যটির আকাঙ্খা ছিল..আসত্তিও ছিল...যোগ্যতা ছিলনা :khekz:
বাক্যটির আকাঙ্খা ছিল..আসত্তিও ছিল…যোগ্যতা ছিলনা
😀
লাস্ট লাইনটা আরেকবার পইড়া দেখো, বাক্য গঠনই হয় নায় এবং কোন মানেও দাঁড়ায় নায়। এইটা ঠিক করো।
ছোড মানুস......নতুন নতুন ব্লগ লিখবার গিয়া ভুল হইবারই পারে :-B
ভুল হইতেই পারে।
এবং সেটা ধরিয়ে দেয়াও দায়িত্ব।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
:thumbup: :thumbup:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
@ কামরুল :thumbup:
@রাহাত তাই বলে লেখা থামাইস না । আর মজার ঘটনা শেয়ার করলি কিন্তু একটা কেন? আরো কয়েকটা একসাথে শেয়ার করতে পারতি ।
পরসমাচার ভালৈছে ;;; 😛
হ
:thumbup:
কেন জানি খুব একটা মজা পাইলাম না লেখাটা পড়ে।
পড়িলাম......কোন ছেলেটারে?মেসেঞ্জারে বইলে আমারে নামটা কইস তো!!!! 😀 😀
এইখানেই ইস্তফা দিলাম
ইস্তফা দেওয়ার নিয়ম জানতো 🙂 ইস্তফা দিতে হইলে তাড়াতাড়ি পরপর টানা তিন দিন তিনখান ব্লগ লিখতে হবে 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ইস্তফা দেয়ার আগে শেষ লাইন টার মানে কইলে ভালো লাগত। শেষ লাইন পড়ার পর থাইকা মাথায় গিট্টু লাইগা গেছে। ~x(
তোমার আগের লেখাগুলো পড়লাম। ভাল ছিল। কিন্তু সব লেখা সবার ভাল লাগে না। এটা খুব স্বাভাবিক। লেখালেখি যখন করতেছ সমালোচনা সহ্য করার মন-মানসিকতা রাখবা মিয়া।
এটা তোমারই উপকারে আসবে।
আবেগের বশে এধরনের কথা বলে শুধু শুধু কষ্ট পাওয়ার কোন মানে হয় না। এরপরের লেখা কবে দিতেছ কও দেখি?
হই ব্যাটা রাহাত,ইস্তফা মানে কি?? x-( x-( x-( শীগগীর নতুন ব্লগ নামা...লিখতে লিখতেই লেখক হয়ে যাবা মিয়া...এইখানে কি কেউ আগে থেকে লেখক ছিলো নাকি??? 😀 😀
সমালোচনাকে প্রেরণা হিসেবে নাও আর আবার পূর্ণ উদ্যমে শুরু কর....আমরা আমরাইতো :goragori: :goragori: :goragori:
মসেঞ্জারে আয়।
রাহাত ভাইয়া
মন খারাপ করতে মানা ,তাড়াতাড়ি নতুন লেখা দাও।তোমার লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
দারুণ লাগলো লেখাটা।
আমি মনে করি কারো ভালো না লাগলে সেটা সবার সানে না বলাটাই ভালো দেখায়। এখানে আমরা আমরা উনি নতুন লিখা শুরু করসে ওনাকে এখন উৎতসাহ দেয়াটাই উচিত।
ৎ
কেউ যখন কোন লেখা প্রকাশ করে, সেটার ভালো ও মন্দ দুই ধরনের প্রতিক্রিয়া আসবে জেনেই করে। এতে মন খারাপ করার কিছু নাই।
আর সবার সামনে না বলে অন্য কোথাও কিভাবে বলবো? লেখাটা যেহেতু এখানে প্রতিক্রিয়াও এখানেই দিতে হবে , নাকি?
নতুন লেখা শুরু করা মানেই কারো ভুল ধরা যাবে না? ইউনিভার্সিটি লেভেলে পড়া একটা ছেলে এক লাইন বাংলা ঠিক করে লিখতে পারছে না, আর তুমি বলছো সেটা এড়িয়ে যেতে!
কমেন্ট করার পর তুমি নিজেও আরেকবার পড়বে। তোমার উপরের কমেন্টেও অনেকগুলি ভুল।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
সরি ভাইয়া আমার অভ্রতে ইদানিং সমস্যা করছে। একবার আন ইন্সটল করে আবার ইন্সটল দিলাম তারপর ও সমস্যা 🙁
আমি যেটা বোঝাতে চেয়েছি সেটা হলো বানান ভুলটা কিন্তু নতুন পিসিতে লেখার সমস্যা বানান না জানার সমস্যা হবার কথা না। 🙁
আমি এরকম সমস্যা প্রায় হয় বলে আমি জানি।
কিন্তু ভাইয়া রাহাত ভাই যখন বললো ""আমি এখানে ইস্তফা দিলাম""
সেটা ক্যামন যেন লাগলো 🙁
কাম্রুল ভাই আমি সরি এরকম কমেন্টস করার জন্য 🙂
আরে ব্যাটা আমি বানান ভুলের কথা বলি নাই তো!
আমার নিজের কোটি কোটি বানান ভুল থাকে সব খানে।
আমি রাহাতের লেখার শেষ লাইনের কথা বলছি শুধু। এইটা কোন বাক্য হয় নায়, ঠিক করতে বলছি।
ওরে লিখতে নিরুৎসাহিত করি নাই, ঠিক কইরা লিখতে বলছি।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
আব্দুল্লাহ (১৯৯৩-১৯৯৯)
আহসান (১৯৯৯-২০০৫)
রাশেদ (৯৯-০৫)
কামরুল হাসান (৯৪-০০)
বন্য (৯৯-০৫)
আহসান আকাশ (৯৬ - ০২)
কনক রায়হান (৯৮-০৪)
দিহান (অতিথি)
সবাই দেখি এখানে এসে বসে আছে 😀 বাড়িতে মানুষ রেখে রাহাত মিয়া গেল কই ?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:))
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:))
ভাইয়া লেখাটা পড়ে ভালো লাগলো।অনেক ভালো থেকো।
বি কুল কেম।অবশ্যই ভুল ধরিয়ে দিতে হবে।আবার নতুন হিসেবে উৎসাহ দিতেও হবে।প্রথমেই এত পাঙ্গা খাইয়া আওলাইয়া গেছে পোলাডা। আর এখানে "লেভেলে" হবে। :grr:
লেখা চালিয়ে যাও রাহাত ঠিক হয়ে যাবে।ব্লগ যেহেতু সবার জন্য উন্মুক্ত আর অনেক পাঠক আছে তাই একটু সতর্ক থাকা জরুরী।ভাল-মন্দ উভয় সমালোচনাই সহ্য করতে হবে।
ঠিক করে দিলাম।
উৎসাহ তো দিতেছেন আপনি।
আমি না হয় একটু সমালোচনাই করলাম।
কুল আছি, চিন্তা কইরেন না।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
এদানিং কামরুল ভাই একটু সমালোচনার ফর্মে আছেন??? 😛
রাহাত ভাই আশা রাখি লেখা চালিয়ে যান 🙂
বরিশালের লেখা কমানোর জন্য ষড়যন্ত্র চলছে 😛
সহমত। বরিশালের লেখা কমানোর মহা ষড়যন্ত্র চলতাছে।আমি এর তীব্র পরতিবাদ ঝানাই। রাহাত, তুমি কৈ?
:))
নাহ! পোলাডারে বেশি ঝাড়ি দিয়া ফালাইছি।
রাহাত তুমি কৈ? কাইল্কা ইফতারে আইসা আমার ভাগের খাওয়া খাইয়া যাইও। 😀
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ভাই আমি এইদিকে কান ধরার ইমো খুজতাছি। :boss: :bash:
রাহাত থাকে খুলনায়,ও আইতে পারবে না।
তাই অর ভাগের খাবারটা আমারে দিবেন??? :(( :(( 😛
এই কদিন দাঁতের ব্যাথায় ঠিকমত খাওন যায় নাই পেটে দিয়া।
এরোম আইলো ক্যান? :bash: :bash: :bash:
ডাকতর আমারে কইছে গরম পানি দিয়া শুধু কুলি না করতে।এই আকামডা কইরাই লালবাত্তি জ্বালাইছিলাম।মাঁড়ির ভিতর সব রক্ত,পুঁজ যইমা ঢোল হইছিল। 🙁
:hatsoff: কামরুল ভাই। 🙂 🙂
অকে ম্যান :thumbup:
রাহাত, আমরা আমরাই তো...... লিখতে থাক।
:thumbup:
বড় ভাইরা কারেকশন না দিলে কে দিবে? কারেকশন না দিলে শিখবো কিভাবে? আশা করবো আপনারা সবসময়ই আমাদেরকে ভালোভাবে লিখতে সাহায্য করবেন।
ইস্তফাটা সাময়িক, সমালোচনার কারনে মন খারাপ করে নয়।
আমার অত্যন্ত দুর্বল বাংলা দিয়ে আমি অনবরত আপনাদের জ্বালাবো। এইভাবেই একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে, তখন আর ভুল হবে না।
রাশেদ ভাই, ক্যাডেট কলেজের এই বিশাল পরিবারই আমার পরিবার। আপনারা কেউ অতিথি নন, সবাই এ পরিবারের সদস্য। আপনাদের বসিয়ে রেখেছি এ জন্যে আপাতত own time ২০ টা :frontroll: মারলাম। এইরকম ঘাপলা আর হবে না।
সবাইকে ধন্যবাদ।
:thumbup: :thumbup:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
Life is Mad.
কেন জানি এই ব্যাপারটা সব সময়ই হয়। প্রিন্সিপাল ইন্সপেকশনে আমাদের এক ক্লাস মেট, পপি আফার ছবি কাইটা রাখছিল অক্সফোর্ড ডিকশনারীর ভিতরের একটা পাতায়,
আর ভিপি বিশ্বাস স্যার আইসা
রুমের আর কারও লকারে না গিয়া ওর লকারে,
অন্য কোথাও হাত না দিয়া ঠিকই বুক সেলফে,
অন কোন বই না ধইরা ঠিক অক্সফোর্ড ডিকশনারীটা,
অন্য কোন পেজ বাইর না কইরা সেই পেজটাই
বাইর কইরা দেখেন পপি আফায় দাঁত ক্যালাইয়া হাসতাছে। 😀 😀 😀
ফলাফল, হাউস আবারো থার্ড। :)) :)) :))
বেচারা!!পরে নুরুল হক স্যার তোরে ডেকে কি করল...তা বললি না?
:khekz: :khekz: :khekz:
আর ভিপি বিশ্বাস স্যার আইসা
রুমের আর কারও লকারে না গিয়া ওর লকারে,
অন্য কোথাও হাত না দিয়া ঠিকই বুক সেলফে,
অন কোন বই না ধইরা ঠিক অক্সফোর্ড ডিকশনারীটা,
অন্য কোন পেজ বাইর না কইরা সেই পেজটাই
বাইর কইরা দেখেন পপি আফায় দাঁত ক্যালাইয়া হাসতাছে
😀 😀 😀
আহারে! সে-ই বিশ্বাস স্যার... আমার জীবনটা ত্যানাত্যানা হয়া গেছিলো গা...
ওরে হাসের্ছানা, কী মনে করায়া দিলি ~x(
মাহমুদ তুইও পপি আফার ছবি লুকায়ে রাখতি =)) =))
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আমি যার কথা ভাবছি ইনি কি তিনিই 😛 😛 ????
Life is Mad.
এইটা পুরা জমে উঠেছে।কবে যে এরকম একটা পোষ্ট দিমু :dreamy:
আপনি তো প্রায়ই এমন পোস্ট দেন ! :grr:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
আপনি তো প্রায়ই এমন পোস্ট দেন ! :grr:
আপনি তো প্রায়ই এমন পোস্ট দেন ! :grr: :grr:
আপনি তো প্রায়ই এমন পোস্ট দেন
;;;
ঐ.. :-B
দেখ অবস্থা । চরম স্ট্রাইক রেট।
কি কও মিয়া।আমার মার্কেট পইড়া গেছে গা।লোকজন বেশি একটা খায় না মনে হয় :((
তোমারেও বেশি একটা দেখা যায়না আমার ব্লগ পোষ্টমর্টেম করতে।'কাইয়ূ' ভাই ত আমারে ভুইলাই গেছে।পাইয়া লই ইফতার পার্টিতে :chup: :duel:
কি যে কন????পোষ্ট ছাড়েন যখন,আমরা তো ডরে থাকি কখন না গুলিটা আমাদের গায়ে আইসা লাগে!! 😐
:awesome: :awesome: :awesome: :tuski: :tuski: :tuski:
😀
রাহাত খুলনা কই থাকে??
রাহাত, ভাইডি, দারুণ লিখছস। আর সমালোচনার ব্যাপারটা হইলো-- এইখানে সবাই আমরা আমরাই। একটা লেখা কারো ভালো লাগে, কারো লাগেনা। কিন্তু সমালোচনা আর আক্রমণ কিন্তু ভিন্ন জিনিস। সিসিবি এত সুন্দর একটা পরিবার যে এইখানে কেউ কোনদিনই কাউরে আক্রমণ করে না। লিখবি, ভুল থাকলে বড় ভাই, ছোট ভাইরা ধরায়া দিবে। তাতে নিজেদের লেখালেখির উপকার হবে।
আর আমরা এখানে কেউই পেশাদার লেখক নই। সুতরাং ভুল-ত্রুটি হবে এটাই স্বাভাবিক। ভুল করবো, শিক্ষা নেব, আবার লিখবো।
অনেক কথা বলে ফেললাম। কিছু মনে নিসনা আবার।
সুন্দর সুন্দর পোস্ট উপহার চাই......।
আমি খুলনা থাকি না। তবে এখন খুলনায় আছি।
ধন্যবাদ ফয়সাল ভাই। 🙂
:just: মজা পাইলাম.........চালাই যাও :thumbup:
hmmm...amaro arokom 1ta kahini ase..
amare 1 senior koisilo j girl friend'er pic dekhaite..
ami nia gesilam amar boro khalar.. soto belar pic.. =)) =)) =)) =))
:)) =)) :khekz: :khekz:
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
Life is Mad.
রাহাত ভাই, খালু কেঠা ??? শেষ লাইনের তর্জমা করে আর একটা পোস্ট দেন জলদি ... ...
রাহাত ভাইয়া খালু'র গল্প নিয়ে নামিয়ে ফেলো এবার। 😛
তারিক বাপ, যারে এখন তুমি ফেসবুকে ভাবি বইলা ডাকো, ইনিই ;;; এই খালাম্মা। এখন ক দেহি, খালু কেঠা? 😉
শুধু মন্তব্য পড়ে লেখা সম্পর্কে যে ধারণা হবে তার চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। শেষের লাইনটির অর্থ অনুমান করা দুঃসাধ্য নয়। তবে মনে রাখতে হবে, লেখায় কাহিনীর বর্ণনাকারী কথক নন, লেখক। কথায় ইনটোনেশন কাঙ্খিত অর্থ/ইফেক্ট এর জন্ম দেয়, যা লেখায় অনুপস্থিত থাকে- শব্দকে এখানে ইনটোনেশন এর স্থান নিতে হয়।