চায়ের পেয়ালা থেকে
কুন্ডলী পাঁকিয়ে উড়ে যায় কিছু ধোঁয়া
খানিক পরেই মিলিয়ে যায়
শূন্যতায়!
মনের গহীন থেকে
অগোচরে বের হয়ে যায় কিছু ইচ্ছে ঘুড়ি
দীর্ঘশ্বাস হয়ে মিলিয়ে যায়
সপ্তাকাশে।
রঙিন সেই ঘুড়িগুলো
স্বপ্ন হয়ে থিতু হয়ে যায় মেঘের কোলে।
কোন এক শাওন রাতে আবার ফিরে আসে
বৃষ্টি হয়ে!
ঢাকা
০৮ মে ২০২০
আহসান ভাই,
আপনার কবিতাটি ভালো লাগলো। ধরেন, আপনি দোতলা উন্মুক্ত বারান্দায় রকিং চেয়ারে বসে সন্ধ্যারাত্রিতে চা খাচ্ছেন আর বাইরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। বিদ্যুৎ নেই। আপনার পাশে ষ্ট্যান্ডে পোষা হুতুম পেঁচা গম্ভীর স্বরে ডাকছে। কেমন লাগবে?
বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।
ভাল লাগবে, তবে আমি কোনদিন পেঁচা বা অন্য কোন পাখি পুষবো না। উন্মুক্ত প্রকৃতি মায়ের কোলেই হোক তাদের অবাধ বিচরণ।
আহসান ভাই, আমি পুষলে খোলাই পুষব। একসময় পায়রা পুষেছি। ছাদে ছাড়াই থাকতো। শুধু সন্ধ্যের পর ঘরে ঢুকতো।
বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।
আচ্ছা। পুনঃমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।