বুকটা যখন কোন কারণে ভারী হয়ে ওঠে,
পাখিরা তখন এসে আমায় গান শুনিয়ে যায়।
ভালো লাগে পাখিদের কণ্ঠ, বর্ণ, চলাফেরা।
কারো সযত্ন অবহেলা যখন বুকে বেজে ওঠে,
চোখের পাতা দুটো তখন ভারী হয়ে আসে।
আমি ঘুমিয়ে পড়ি। পরে সব ঠিক হয়ে যায়।
স্বপ্নেরা খেলা করে আমায় নিয়ে, শিশুদের মত
কখনো হাসায়, কখনো কাঁদায়। আমি বালিশকে
আঁকড়ে ধরে একটা অবলম্বন খুঁজে যেতে থাকি।
কোন গানের চরণ শুনে যদি স্মৃতি মনে ভাসে,
আমি একটা পত্র লিখতে বসে যাই, আপন মনে।
কিছুটা লেখার পর দেখি, এটা পত্র নয়, পদ্য।
ঢাকা
২৫ জানুয়ারী ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
প্রকৃতির কলতান আর শব্দশরীর ঘিরে ভাবনার ঐকতান।
বুকের ভিতর থেকে ওজন কমাতে এক আসমান ...
বাহ, বাহ! খুব চমৎকার বলেছো। :clap: :clap: :clap:
একেবারে স্বভাব কবির মত।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, লুৎফুল।
😀
অনেক ধন্যবাদ খায়রুল ভাই।
পত্র পদ্য 😀
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
🙂
ধন্যবাদ।
রাজ ক্যাডেট -- বলতে কী বোঝালে, মোস্তাফিজ?
আমাদের রোল ছিল রাজ [ক্যাডেট] 😀
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
:thumbup:
ভাল লেগেছে খায়রুল ভাই...
:clap: :clap: :clap:
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
ধন্যবাদ পারভেজ, খুশী হ'লাম।