জীবনের জার্নাল – ১২

এমসিসিতে রোজাঃ
এমসিসিতে প্রথম রোজাটা পেয়েছিলাম মাঘের শীতে। যেদিন আকাশে প্রথম রোজার বাঁকা চাঁদটি ওঠার কথা, আমরা সবাই সেদিন হাউসের ছাদে উঠেছিলাম তাকে স্বাগত জানাতে, আর আশ্বস্ত হতে। কিন্তু আমরা তার দেখা পাইনি। পরে রাতে খবরে শুনেছিলাম রাওয়ালপিন্ডির কোথাও চাঁদ দেখা গেছে, তাই পরদিন থেকে রোজা শুরু, অর্থাৎ ঐ রাতেরই শেষরাত থেকে সেহেরী খেতে হবে। কলেজে যাবার আগেও বাসায় রোযার মাসে রোযা রাখতাম, তবে তখনো সম্ভবতঃ পুরো মাসব্যাপী রোযা রাখা হয়নি। মনে মনে শপথ নিলাম, এবারের রোযা পুরো মাসব্যাপী রাখবো। ঈদের ছুটিতে বাসায় গিয়ে যে ক’টা রোযা পাবো, সে ক’টার একটাও ভাংবোনা। তখন আমাদেরকে শীতের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কম্বল আর জার্সি পুলওভার দেয়া হতো। ওগুলো যথেষ্ট গরম ছিলো, কিন্তু শেষরাতে বের হয়ে দেখি পুলওভার পড়ার পরেও শীতে শরীর অবশ হয়ে আসছে। ঐ রকম শীতে ‘ফল-ইন’ এর জন্য দাঁড়িয়ে থাকার কোন অবকাশ ছিলোনা। যে যার মত দৌড়ে ডাইনিং হলে প্রবেশ করলাম আর ভেতরে প্রবেশ করে কিছুটা উষ্ণতা পেলাম। তবে মুশকিল হলো, যে উৎসাহ নিয়ে সেখানে এসেছিলাম, খাবার খেতে বসে সে উৎসাহ উধাও হলো। কোনরকমে কিছুটা খাবার গলধঃকরণ করে পানি খেয়ে উঠে এলাম।

এর পরদিন থেকে আমরা শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করতাম। তিন চারজন মিলে একটা কম্বল পেঁচিয়ে আমরা ধীরে ধীরে হেঁটে ডাইনিং হলে যেতাম। খাওয়া শেষে আবার একই পদ্ধতিতে হাউসে ফিরে আসতাম। দ্বিতীয় দিনে আমাদের স্থানীয় আকাশেও চাঁদ দেখা গেলো। আমরা কয়েকজন চাঁদ দেখে হৈ হৈ করে উঠলাম। আমাদের হাউস টিউটর দোহা স্যার আবির্ভূত হলে তাকেও আমরা সোল্লাসে চাঁদ দেখালাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, চাঁদ দেখার পর কী দোয়া পড়তে হয়, তা কে বলতে পারবে? আমরা কেউই জানতাম না, তাই সবাই নিরুত্তর থাকলাম। উনিও এ ব্যাপারে নিরুত্তর থেকে গেলেন। মনে হলো, দোয়াটা তারও জানা ছিলোনা।

সো হোয়াট?
বাংলা মিডিয়াম থেকে ইংরেজী মিডিয়ামে পড়তে এসে আমাদের জবানে প্রথম যে বুলিটি সার্বজনীনতা খুঁজে পেলো, তা ছিলো “সো হোয়াট?” কথায় কথায় এটা আওড়ানো অনেকের অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেল। কথাটার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পেরে মাঝে মাঝে আমরা সেটা টীচারদের সাথেও বলে ফেলা শুরু করলাম। কেউ কেউ সেটা সহজে গ্রহণ করলেও, অনেকেই বুঝিয়ে দিলেন যে সেটা কাম্য নয়। ছুটির আগে আমাদের বাংলা শিক্ষক আবদুল্লাহ আল আমিন স্যার আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন, আমরা বাড়ীতে গিয়ে যেন দুটো জিনিস না করিঃ গুরুজনদের সামনে কথায় কথায় “সো হোয়াট?” যেন না বলি। তবে বন্ধু বান্ধবদের সাথে আর সিবলিংসদের সাথে বলতে আপত্তি নেই। আর দ্বিতীয় কথাটা ছিলো, বাড়ীতে গিয়ে যেন আমরা খাবার টেবিলে কাঁটাচামচ না খুঁজি। ছুটি থেকে ফিরে আমাদের ময়মনসিংহীয় সতীর্থদের কাছ থেকে জেনেছিলাম, সানকিপাড়া নিবাসী আমাদের জনৈক বন্ধু দুটো নিষেধাজ্ঞাই অমান্য করেছিলো। এমনকি তাকে কলেজের টাই পড়ে সিনেমা হলেও যেতে দেখা গিয়েছিলো।

স্ল্যাং এর কথকতাঃ
আমাদের ইংরেজী মিডিয়ামের বন্ধুদের কথোপকথন শুনে মাঝে মাঝে কিছু কিছু শব্দের অর্থ উদ্ধার করতে পারতাম না। চুপে চুপে অভিধান খুঁজে সেখানেও ওসব শব্দের সন্ধান পেতাম না। নিজের অজ্ঞতা গোপন রাখার লক্ষ্যে সেগুলোর কথা ওদেরকে জিজ্ঞেসও করতে পারতাম না। একদিন সকালে পিটি’র সময় প্রিন্সিপাল স্যার দূরে দাঁড়িয়ে থেকে সবকিছু লক্ষ্য করছিলেন। একজন ক্যাডেট পিটিতে একটু ফাঁকি দিচ্ছিল। ঠিক ফাঁকি দিচ্ছিল বললে ভুল বলা হবে। সে আর সবার সাথে তাল মিলাতে পারছিল না। কোন একটি আইটেম যেখানে দশবার করার কথা, দশবারের পর যখন সবাই থেমে যাচ্ছিলো, তখনও সে আনমনা অবস্থায় একাই কন্টিনিউ করছিলো। হয়তো সে বাড়ীর কথা বা অন্য কারো কথা ভাবছিলো। প্রিন্সিপাল তার কাছে এসে ‘ফল-আউট’ হতে বললেন। সে দল থেকে বেরিয়ে আসলে তিনি তাকে পুরো মাঠে চক্কর লাগাতে বললেন। যেহেতু প্রিন্সিপাল স্যার নিজে তাকে পয়েন্ট আউট করেছেন, সেহেতু সকল ওস্তাদগণ সাথে সাথে তার উপর হামলে পড়লো। সে চক্কর দিতে শুরু করলে প্রিন্সিপাল বললেন, “লেট দ্যাট শিট রান!”

আমি প্রথমে ভেবেছিলাম, প্রিন্সিপাল হয়তো তাকে ‘শীপ’ বলেছেন, শিট নয়। কেননা এর আগেও তার মুখে ব্ল্যাকশীপ কথাটা আমরা বহুবার শুনেছিলাম, আর ব্ল্যাকশীপ কথাটার মানে আমিও জানতাম। কিন্তু ঘটনা ও চরিত্রের সাথে শীপ এর কোন মিল খুঁজে পাচ্ছিলাম না। রুমে ফিরে অভিধান খুললাম। তখনকার দিনে অভিধানগুলোতে এখনকার মত স্ল্যাং আর ট্যাব্যু ওয়ার্ডস থাকতো না। একজন ইংরেজী মিডিয়ামের বন্ধুকে, যে ততদিনে আমার প্রতি বেশ বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে গিয়েছিলো, তাকে শিট কথাটার মানে জিজ্ঞাসা করলাম। সে প্রথমে একচোট হেসে নিলেও পরে আমাকে শব্দটার মানে ব্যাখ্যা করেছিলো। তখন থেকে কোন অপরিচিত ইংরেজী শব্দ শুনলে আমার কান দুটো খাড়া হয়ে যেতো।

চলবে…

ঢাকা
১৯ জুলাই ২০১৫
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

(ইতোপূর্বে ফেইসবুকে প্রকাশিত)

২,৬১০ বার দেখা হয়েছে

১৬ টি মন্তব্য : “জীবনের জার্নাল – ১২”

  1. সাবিনা চৌধুরী (৮৩-৮৮)

    আমরা মুমিসিং এর লুক, ভাইয়া! টাই না পড়লে আমরা মুভি দেইখা ঠিক জুত পাইনা। চোখে আবার সানগ্লাসও লাগে!

    আজকের পর্ব বড় বেশী ছোট হয়ে গেছে। আপনি দেখি দিন দিন কিপ্টে হয়ে যাচ্ছেন, ভাইয়া।

    জবাব দিন
    • খায়রুল আহসান (৬৭-৭৩)

      বড় হলে লোকে পড়েনা, ছোট হলে বলে কিপ্টেমি করছি। যাবো কোন দিকে?
      আমাদের ক্যাডেট জীবন থাকতে থাকতে এমজিসিসি'র জন্মই হয় নাই। নইলে হয়তো দেখা যেতো আমাদের মুমিসিংবাসী সতীর্থগণ টাই সানগ্লাস লাগিয়ে একেবারে ফিটবাবু হয়ে এমজিসিসি'র ফটকের আশে পাশে ঘোরাঘুরি করছে। অথবা যেকোন ছুতোয় ভেতরে প্রবেশের পাঁয়তারা করছে।
      আমাদের দৌড় ছিলো বিভিন্ন সাংস্কৃ্তিক অনুষ্ঠানে ভারতেশ্বরী হোমসের সমবয়সী ছাত্রীদের সাথে কিছুটা উৎসুক দৃষ্টি বিনিময় আর কলম বন্ধুত্বের নির্দোষ অনুরোধ জানানো পর্যন্ত, যেকথা জীবনের জার্নাল - ১৯ এ কিছুটা বলেছি। যথাসময়ে সে বিষয়ে জানতে পারবে।

      জবাব দিন
  2. আমিন (১৯৯৬-২০০২)

    সালাম ভাইয়া।
    এই লেখাটাও পরে ফেললাম এক টানে। সময়ের অভাবে আগের লেখা গুলো পড়া হয়নি। অবশ্যই জানান দিয়ে যাব সময় করে।

    এই লেখাটা পড়ে কিছু বকর বকর করবার লোভ সামলাতে পারলাম না। তাই বলি। আমাদের কলেজের ছয় বছরে একবারই সৌভাগ্য কি দুর্ভাগ্য হয়েছিল রোজার সময়ে থাকবার। সেটাও আবার ক্লাশ টুয়েলভে। এই কালে বছরে দুবারের বেশি কেবলামুখো না হলেও বয়সকালে ব্যাপক ধার্মিক ছিলাম। রমজানের রোজা পাবার আগেও কলেজে পাঁচবার রোজা রাখবার সৌভাগ্য হয়েছিল, পাঁচ শবে বরাতে। হাল আমলে যদিও শুনি সেসবের মাজেজা নেই তেমন, তবে সেই রোজা রাখার ব্যাপারে একধরণের সাজ সাজ রব পড়ে যেত। শেষ রাতের গরম খিচুরি খেয়ে সেহরী করতাম। তাছাড়া ছুটির দিন বলে রোজাদার বান্দাদের ঘুমের সুবিধাও ব্যাপক ছিল। যা হহোক সব পেরিয়ে রমজানের রোজা যখন পেলাম অধিক ধর্মবোধ দেখাতে গিয়ে অপশনাল তারাবীহ নামাজে এটেনড করতে গেলাম। কিন্তু বিধি বাম। তারাবীহ নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় হাফ শার্ট পরে যাওয়ার কারণে মসজিদে গিয়ে জুটল ডিউটি মাস্টারের তীব্র ভৎর্সনা । আমি নাকি নামাজ পড়া নিয়ে রঙ তামাশা করবার জন্য হাফ শার্ট পরে মসজিদে গেছি। তার ব্যাপকতা এতটাই ছিল, যে সেটাই ছিল আসলে জীবনের শেষ তারাবীর নামাজ।

    =====

    সানকিপাড়া আর সিনেমা দুটো হয়তো সমানতালে যায়। আমাদের ব্যাচের আমার আগের ক্যাডেট নাম্বার ছিলো সানকিপাড়া নিবাসী। সে টার্ম এন্ডে নাইটে হাউসের ক্লাশমেট সবার থেকে পাঁচ টাকা আদায় করত। সেই জমানো টাকা দিয়ে সে ভ্যাকেশনে জমিয়ে সিনেমা দেখতো এবং অতি অবশ্যই তার কাহিনী সংক্ষেপের আলোচনা চলত পরের সেমিস্টার শুরু হবার পরে কয়েক সপ্তাহ।

    =====

    স্ল্যাং বিষয়ে আলোচনা করতে অনেক কথাই বলা যেত। ছাপাযোগ্য না হওয়ায় বেশিরভাগ কথাই চেপে যেতে হলো। বিশেষ করে আমাদের ওস্তাদদের মুখনিসৃত বাংলাবচন গুলো। তবে কলেজে গিয়ে প্রথম গালি শুনেছিলাম ......চ্যাপ। তো কিছুদিন আগে গেঞ্জির কার্টুনে দেখা চ্যাপ শব্দকে রক্তাক্ত করে কীভাবে গালি হয় সেটা বুঝতে অনেক সময় লেগে গিয়েছিলো।

    জবাব দিন
  3. খায়রুল আহসান (৬৭-৭৩)

    "ছাপাযোগ্য না হওয়ায় বেশিরভাগ কথাই চেপে যেতে হলো। বিশেষ করে আমাদের ওস্তাদদের মুখনিসৃত বাংলাবচন গুলো" - আমাদের সময়ের ওস্তাদেরা তখনো ছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এনসিও। তাদের মুখে তাই বাংলার আগে উর্দু গালিগুলোই অগ্রাধিকার পেতো। "চুদুরবুদুর", যা বর্তমানে জনৈকা এমপি'র কল্যাণে সংসদীয় রুলিং এর মাধ্যমে ভব্য ভাষা হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে, ছিলো তাদের সবচেয়ে ভদ্র গালি।
    জার্নালটি পাঠান্তে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

    জবাব দিন
  4. মাহবুব (৭৮-৮৪)

    খায়রুল ভাইয়ের জার্নালে আমাদের সবারই কিছু কিছু ছায়া দেখা যাচ্ছে না? আমরা যারা অনেক জুনিয়র তাদেরো মনে হতে পারে- এ যেন আমারই কথা!
    বিউটিফুল :hatsoff:

    জবাব দিন
  5. জুনায়েদ কবীর (৯৫-০১)

    কলেজ জীবনে একবারই রোজা পেয়েছিলাম।
    ক্লাস এইটে থাকতে, তবে জুনিয়ররা তখনো আসে নি।
    খুব মজা হয়েছিল।
    পড়াশুনায় ঢিলা-ঢালা ভাব।
    পিটি, প্যারেড নেই।
    সেহরির সময়ে বন্ধুরা সবাই মিলে একসাথে টেবিলে বসার সুযোগ।

    কলেজের অন্যতম আনন্দের স্মৃতি! 😀


    ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ

    জবাব দিন
  6. পারভেজ (৭৮-৮৪)

    আমরা ক্লাস সেভেনে থাকতে রীতিমত লিখে-পড়ে সব ক্যাডেট কলেজ থেকে যে জিনিষগুলো বিদায় করা হয়, তা হলো:
    ১) ইংলিশের কমান্ড (কারন তখন সারাদেশে সব বাহিনীতে বাংলায় কমান্ড দেয়া চালু করা হয়েছিলো)
    ২) ইউনিফর্মের সাথে ব্যবহৃত লেনিয়ার্ড (কারন সেনা অফিসাররা এটা আর ব্যবহার করতেন না)
    ৩) রোজায় কলেজে থাকা।
    তবে প্রথম রোজাটাতে আমরা প্রায় ২০ রোজা পর্যন্ত কলেজেই ছিলাম।
    আমি তখন রোজা রাখতে পারতাম না। আমার মতো যারা ছিল, তাদের জন্য দুপুরে লাঞ্চের আয়োজন করা হতো।

    আর হ্যাঁ, প্রথমবার ছুটিতে এসে পরেরদিনই শ্যামলি সিনেমা হলে সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম নেমপ্লেট পরে।
    সারিবদ্ধ হয়ে হলে ঢোকার সময় দেখি কে একজন পাশ থেকে আমার নেমপ্লেট ধরে টানাটানি করছেন।
    মাথা ঘুরিয়ে দেখি, আমাদের হাউজের ক্লাস ইলেভেনের সাব্বির ভাই।
    বললেন, "এটা খুলে পকেটে রাখো। ভাল লাগছে না দেখতে।"
    রাখলাম।
    ছবি শেষে বেরিয়ে যাবো, দেখি সাব্বির ভাই দাঁড়িয়ে।
    কিছুক্ষণ গল্প করলেন। তারপর কি একটা জানি কিনে খাওয়ালেন। কোক বা আইসক্রিম হবে, মনে নাই। যাবার আগে, বাসার ঠিকানা দিয়ে বললেন ওনাদের বাসায় বেড়াতে যেতে।
    ঐ ছুটিতে তো বটেই, আরও অনেক অনেক ছুটিতেই শংকরের কাছে সাতমসজিদ রোডে অবস্থিত তাদের সেই বাসায় গিয়েছি।
    কোনবারই তেমন কোন কাজ বা কথা ছিল না। তবুও। আর প্রতিবারই নানা মজাদার খাবার দাবার সাবাড় করে এসেছি।

    ইলেভেনে ওঠার পর থেকে ওনার সাথে যোগাযোগটা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
    তবে জানতাম যে উনি আমেরিকা প্রবাসী। দীর্ঘদিন এর বেশি আর কিছুই জানা ছিল না আর।
    অনেকদিন পর যে নতুন এক সংবাদ পেলাম ওনার, সেটা ছিল ওনার মৃত্যু সংবাদ।

    যথেষ্ট তরুণ অবস্থায় অকালে ইন্তেকাল করেছিলেন, সিনামা হলে আমাকে নেমপ্লেট খুলতে বলা সেই সাব্বির ভাই.........


    Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.

    জবাব দিন
  7. খায়রুল আহসান (৬৭-৭৩)

    খুব ভালো লাগলো তোমার এ স্মৃতিচারণ। আসলেই সে সময়টাতে সিনিয়র জুনিওর হৃদ্যতাটা বোধহয় একটু বেশীই ছিলো।
    তোমার সাব্বির ভাই এর অকাল প্রয়ানের কথা শুনে ব্যথিত হ'লাম। তার আত্মার শান্তি কামনা করছি।

    জবাব দিন

মন্তব্য করুন

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।