কনকপ্রভা,
তুমি মাঘের কোমল রোদ্দুর হয়ে এসেছিলে,
তেমনই থেকো, এই আছো এই নেই।
এই অরণ্যচারীর নিভৃত নিবাসে
এক চিলতে সোনালী রোদ্দুর হয়ে থেকো।
আলোছায়া হয়ে মিশে রবো একসাথে।
কনকপ্রভা,
তুমি আষাঢ়ের মেঘ হতে চেওনা।
এমনিতেই তুমি আমার ভেতরে
শান্ত স্রোতস্বিনীর ন্যায় সততঃ প্রবাহমান।
তুমি নরম রোদ্দুর হয়েই থেকো,
গায়ে মুখে মেখে হবো, আঁধারেও চক্ষুস্মান!
ঢাকা
০৯ জুন ২০১৫
স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
:clap: :clap: :clap: :clap:
কনকপ্রভা! নাম শুনেই তো মন ভরে গেল, ভাইয়া!
করতালিতে অনুপ্রাণিত হ'লাম, ধন্যবাদ!
নামটা চরিত্রের সাথে খুব মিলে যায়, তাই এই নাম।
🙂 🙂
অনেস্ট এক্সপেকটেশন।
ভাল লেগেছে।
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
ধন্যবাদ পারভেজ, সামান্য চাওয়া বৈকি!
আঁধারেও হবো চক্ষুষ্মান ....
ঠিক তাই, ধন্যবাদ।
তুমি নরম রোদ্দুর হয়েই থেকো,
গায়ে মুখে মেখে হবো, আঁধারেও চক্ষুস্মান
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
কবিতা থেকে উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ।
কোমল পানীয়ের মত মনে হলো বুঝি
অথবা কোমল গান্ধারের মতো
পানীয় গলা বেয়ে নামে ধীরে ধীরে
আর বীণার তার ছুঁয়ে ছুঁয়ে নামে সুর
হয়ত চক্ষুস্মান হলাম আঁধারে
অথবা হারিয়ে গেলাম দুর্বোধ্য বহুদূর!
চমৎকার!
দারুণ লাগল! 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম। 🙂
আপনার সব লেখায় যে ব্যাপারটি আমার চোখে পড়ে সেটি হচ্ছে -- একটি ধীরস্থির ভাব, কোথাও কোন তাড়াহুড়ো নেই, কখনো কখনো দ্রোহ আছে কিন্তু উচ্চারণ উচ্চকিত নয়।
এ লেখাটি বড় স্নিগ্ধ মনে হল। আমার কাছে প্রেমের কবিতা হয়েই এলো।
নূপুর, ধীরস্থির তো বটেই, তবে মাঝে মাঝে বোধহয় তা একটু বেশী মাত্রায়ই ঘটে। তখন এক আধটু ধাক্কার প্রয়োজন হয়।
ভাই আপনি দারুণ কবিতা লেখেন। এটাও ভাল লাগলো। ইসিফে কোনএকবার আপনার পোস্টে মনে হয়ে বলে এসেছিলাম একবার। (সম্পাদিত)
কবিতার প্রশংসায় প্রীত হ'লাম। কবিতার পাঠক কম, তার মাঝে এ ধরণের মন্তব্য পেলে তা হয় খুবই আনন্দদায়ক। ধন্যবাদ।