আজ আমার বিশেষ খুশির দিন। কারণটা একটু পরই বলছি। তার আগে একটা গল্প বলি। তবে আগেই বলে নিচ্ছি, এটা শুধুই গল্প, কোন জীবনকাহিনী নয়, বরং জীবনকাহিনীর মত করে লেখা অসংলগ্ন প্রলাপ মাত্র। বাস্তব জীবনের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। 🙂 O:-)
আকাশ। আমার খুব ভালো বন্ধু। দেশের এক স্বনামধন্য ক্যাডেট কলেজ থেকে মাত্র পাশ করে বের হয়েছে, সময়টা ২০০৫ সাল। আমি যখন কোথায়-কিভাবে ভর্তি হব এই নিয়ে টেনশনে দিন-রাত এক করে ফেলছি, ওকে দেখতাম তখন দিব্যি ঘুরে বেড়াতে। আসলে ক্যাডেটরা এমনই হয়। ও হ্যাঁ, আমি ওই বছরই ঢাকা কলেজ থেকে পাশ করি, ক্যাডেট কলেজ সম্পর্কে আপনারা ক্যাডেটরা যা জানেন, আমি তার থেকে কিছু কম জানি না, আর তা আমার এই ন্যাংটোকালের বন্ধুর জন্য। আপনারা এই কথা শুনে আবার কেউ মাইন্ড খাইয়েন না, প্লিজ। তো আকাশ তার সবকিছুই আমার সাথে শেয়ার করত, সবসময়……….বিশেষ করে কলেজের সময়গুলো। আসলে ক্যাডেট কলেজ ছিল ও প্রাণের স্পন্দন। ওকে দেখে আমি মাঝে মাঝে ভাবতাম, ইস্ আমি যদি ক্যাডেট কলেজে পড়তে পারতাম! :dreamy: ক্যাডেটদের একটা জিনিস খুব ভালো লাগে, কোন কিছুতেই বিচলিত না হওয়া। যেন সবকিছু তাদের জন্য আগেই হয়ে বসে থাকে, আর তারা সময়মতো তা নিজের করে নেয়।
কলেজ থেকে বের হয়ে আকাশ ওর কলেজের বন্ধুদের সাথে গ্রীনরোডের একটা ফ্লাটে ওঠে। হাই-ফাই ওই ফ্লাটটা একটা কোচিং সেন্টারের ছিল, স্পেশাল ব্যবস্থায় ওরা পায়। আমি তার পাশের বিল্ডিং এর একটা মেসে উঠি, কিন্তু কতটুকু সময় আমি আমার মেসে থাকতাম, হাতে গুনে বলে দিতে পারব। কারণ, প্রায় সবসময়ই আকাশদের ফ্লাটে থাকতাম। ওদের দুই-একজন ছাড়া কাউকেই কোচিংয়ে ক্লাশ করতে দেখতাম না। ফ্লাটে কেউ একজন কম্পিউটার এনেছিল, তাতে দিনরাত মুভি দেখত আর রাতে খাওয়ার পর বসত টোয়েন্টি-নাইন এর আসর। প্রতি রাতে নিয়ে আসা তিন-চার প্যাকেট লীফ আর দুই লিটারের সেভেন-আপ ভোরের আলো ফোটার আগেই শেষ হয়ে যেত। কারণ, মূলতঃ ফ্লাট মেম্বার দশ জন হলেও প্রায় বিশ-পঁচিশ জন ওখানে চব্বিশ ঘন্টাই থাকত, সবাই ক্যাডেট; গ্লোবাল ব্রাদারহুডটা মনে হয় ক্যাডেটদের মাঝেই অনেক বেশি প্রকট! ;;;
ওদের সাথে সুমন নামে একটা ছেলে ছিল, অন্য একটা ক্যাডেট কলেজের, এত জোশ একটা ছেলে দ্বিতীয়টি খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল! প্রতিদিন সকালে বের হয়ে যেত, কোথায় যেত কেউ জানত না। ফিরে আসত ডিনারের ঠিক আগে, প্রতিদিনই কোন না কোন নতুন মেয়ের নাম্বার নিয়ে। কলিকালের ডিজুস যুগ বড় খারাপ! রাত দশটার পর ডিজুস ফ্রি আওয়ারে চলত সেই মেয়ের সাথে আলাপ, আবশ্য সে সবাইকে ভাগও দিত, তাই আকাশের নতুন কেনা মাল্টিমিডিয়া সেটে স্পীকারেই কথা বলত যাতে আর সবাই শুনতে পারে। অচেনা সেই মেয়েদের অনেকের সাথেই সে ডেটে যেত, আর ফিরে এসে বলত সারাদিন কি কি করছে ওই মেয়ের সাথে! :grr:
সেপ্টেম্বরের, ২০০৫। পড়ালেখা না করার দরুন আমি আর আকাশ অলরেডী বুঝে গেছি বুয়েটে চাঞ্ছ পাওয়া সম্ভব না। এদিকে আকাশ আইএসএসবি থেকে লাল কার্ড পায় এবং প্রচন্ড ভেঙ্গে পড়ে। কারন, আর্মি ছিল তার ধ্যান-জ্ঞান। ডিফেন্স গাইডে পড়ার সময় একটা মেয়েকেও তার ভালো লেগে যায়, কিন্তু সাহস করে তাকে বলতে পারে না, নিজের ভেতর একা একাই কষ্ট পায়। মেয়েটাকে একদিন সে ফার্মগেটের একটা ক্যাফেতে একটা ছেলে সাথে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখে। সে আরও বেশি আপসেট হয়ে পড়ে এবং হাল্কা ধোঁয়া থেকে গাঢ় ধোঁয়ার জগতে প্রবেশ করে। আমি শত চেষ্টা করেও আকাশকে আটকাতে পারি নি। সে সবার সাথেই মিশত কিন্তু কিছু কিছু সময় একেবারে অচেনা হয়ে যেত, মনে হত ও যেন অন্য কোন গ্রহের প্রাণী, ভুল করে এখানে চলে এসেছে।
সেপ্টেম্বর, লাস্ট উইকের একটা রাত। সুমনের মন খুব খারাপ, কারন আজ সে কোন মেয়ের নম্বর যোগার করতে পারেনি। আর কত!!! রাত দশটার দিকে সবাইকে বলল, “নাম্বার যখন নেই তো কি হয়েছে! আমার এক জাস্ট ফ্রেন্ড আছে। কিন্তু আমি কথা বলতে পারব না। তোদের কাউকেই কথা বলতে হবে। আর, সে কিন্তু গার্লস ক্যাডেট! সো, সাবধানে কথা বলবি।” আমি অবাক হয়ে গেলাম, কারন কথা বলার জন্য কাউকে খুঁজে পাওয়া গেল না। যাই হোক, রবিন কেই বলির পাঁঠা বানানো হল এবং যথারীতি আকাশের সেট থেকে ফোন।
ঃ হ্যালো, কে, নীলা বলছেন?
ঃ হ্যাঁ, আপনি কে?
ঃ আমি রবিন, সুমনের ফ্রেন্ড, এক্স-ক্যাডেট।
ঃ কি ব্যাপার, বলো।
ঃ না……মানে….মানে…
সুমন ওর হাত থেকে ফোন ছিনিয়ে নেয়।
ঃ নীলা, তুই রবিনকে চিনিশ?? ও তো তোর জন্য পাগল! নাওয়া-খাওয়া একেবারে ছেড়ে দিছে। কিছু কর!
ঃ ও, আচ্ছা, তা সে আমাকে কই দেখছে?
এবার রবিনের কানে ফোন ধরে সুমন বলে, “বল, কই দেখছিস।”
ঃ এ্যাঁ…….ফার্মগেটে…….
ঃ (অট্টহাসি) আমি ফার্মগেট কখনো যাই নি।
এদিকে আমরা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছি আর আমাদের চিল্লাচিল্লির সুযোগে ওপাশ থেকে ফোন কেটে যায়।
পরের কয়েকদিন মেয়েটির সাথে প্রায় সবাই কথা বলার চেষ্টা করে “রবিন” নাম নিয়ে, কিন্তু কিভাবে যেন সবাইকেই সে বোকা বানায়। অবশেষে আকাশের টার্ন আসে একদিন। ফোন নিয়ে আকাশ ব্যালকনিতে যায়, আমিও যাই ওর সাথে।
ঃ হ্যালো। কেমন আছ?
ঃ কে?
ঃ আমি…..রবিন।
ঃ তোমরা কি পাইছ টা কি? আমাকে এত ডিস্টার্ব করছ কেন? তোমরা ক্যাডেট, তাই কথা বলছি, কিন্তু প্রতিদিন আমাকে বিরক্ত করছ কেন?
ঃ না….মানে….আমিই রবিন…..ওরা সব ফেইক…তোমার সাথে মজা করার জন্য এমন করছে।
ঃ তো, ফোন করছ কেন?
ঃ ক্ষমা চাওয়ার জন্য, আমি আমার বন্ধুদের কাজের জন্য সবার পক্ষ থেকে তোমার কাছে ক্ষমা চাইছি। কথা দিচ্ছি, ওরা আর কখনো তোমাকে ফোন করবে না।
ঃ ঠিক আছে।
ঃ কেমন আছ?
ঃ ভাল। তুমি?
ঃ ভাল।
ঃ তোমাকে এখনই রাখতে হবে, আমার বাসা থেকে ফোন আসছে।
ঃ ওকে। কিছু মনে না করলে কাল তোমাকে ফোন করতে পারি?
ঃ হুম…………আচ্ছা।
ঃ আর একটা কথা, তোমার ভয়েস খুব সুন্দর।
ঃ বাই।
ওপাশের লাইন কেটে যায়। ফোন হাতে নিয়ে ওভাবেই কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকে আকাশ।
ঃ কিরে, কি হল তোর? রুমে চল।
ঃ ও….হুম………চল।
এরপর প্রতি রাতেই বারোটার দিকে আকাশ ফোন নিয়ে ব্যালকনিতে চলে যেত। সারা রাত কার সাথে যেন কথা বলত।
ঃ কিরে, কার সাথে এত কথা বলিস?
ঃ নীলার সাথে।
ঃ এত কিসের কথা বলিস?
ঃ কলেজের কথা, ফ্যামিলির কথা।
ঃ নীলা তোর আসল নাম জানে??
ঃ না। আরে, “র্যাহনা হ্যায় তেরে দিল মে” দেখিসনি? আরে পাঁচ দিনের মধ্যে অলরেডী এনগেজড একটা মেয়েকে ডিফরেন্ট নামে পটিয়ে ফেলে যে!
ঃ মানে…তুই…
ঃ হ্যাঁ, জুয়া খেলতেছি……….
ঃ যখন জানবে তোর আসল নাম?
ঃ সে তখন দেখা যাবে।
আকাশের সাথে আমার আর কোন কথা হয় না। শুধু মাঝে মাঝে দেখতাম ফোন নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতো। জিজ্ঞাসা করলে বলত, “ও বাসায় কথা বলছে”। “তাইলে তুই রুমে যেয়ে রেস্ট নে”। “নারে, ও যদি আবার ফোন করে আমাকে না পায়!” বুঝলাম, কিছু একটা চলছে ওদের মধ্যে। “দোস্ত, শুধু এটুকু বলি, কোন কমিটমেন্টে যাওয়ার আগে অন্তত তোর সম্পর্কে সত্যি কথাটা বলিস।” “সাহস পাই নারে, ও খুব ভালো”।
নীলার সাথে প্রথম কথা হওয়ার প্রায় সাতদিন পরে আকাশ নীলাকে তার আসল নাম জানায়। নীলা তাকে মিথ্যা বলার জন্য দায়ী করে এবং তাকে আর ফোন না করতে বলে। আকাশ এসএমএস করে, “u hv made friendship jst with a name!! strange!” এর পর নীলার ফোন আসে এবং আকাশ কথা বলার জন্য বাইরে চলে যায়। জানিনা কিভাবে ম্যানেজ করল তবে এরপর প্রতিরাতে আবারো তারা ফোনে কথা বলা শুরু করে। ক্যাডেটরা সবই পারে!!!!
ইতিমধ্যে আকাশ আর আমি একটি পাব্লিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে চাঞ্ছ পাই। ডিসেম্বরের শেষদিকে আকাশ আমাকে বলে নীলার সাথে দেখা করার জন্য সে ময়মনসিংহ যাবে। নীলা কলেজ থেকে বের হয়ে সেখানে ভার্সিটি কোচিং করছিল। বললাম, চল।
২৯ ডিসেম্বর, ২০০৫। আমরা দুজন ময়মনসিংহ যাই, এবং আকাশের এক ক্যাডেট ফ্রেন্ড এর বাসায় উঠি। বিকেলে ফোন আসে, লা-বাম্বায় দেখা করবে। লা-বাম্বা ময়মনসিংহের নামকরা একটা ফাস্টফুডের দোকান ছিল। আমার ভাই “কাবাব মে হাড্ডি” হওয়ার কোন ইচ্ছে নেই! তাই আমি আকাশকে একাই দেখা করতে যেতে বলি। এদিকে আমি ওর ক্যাডেট ফ্রেন্ডের সাথে ঘুরতে বের হই। আকাশ ব্যাক করে রাত আটটার দিকে।
ঃ কিরে, কেমন দেখলি?
ঃ ভালো।
ঃ শুধু ভালো।
ঃ হুম।
জানুয়ারীর ১ তারিখ পর্যন্ত ওরা একসাথেই ঘুরে বেড়ায়। ওই দিন সম্ভবত গার্লস ক্যাডেট কলেজের ১ম রি-ইউনিয়ন শুরু হয় এবং আমরা দুজন সকালে নীলার সাথে দেখা করে তাকে কলেজে পৌঁছে দিয়ে ঢাকায় ব্যাক করি। আকাশের ফোনে কথা বলা চলতেই থাকে প্রতিরাতে।
১৫ তারিখের দিকে নীলা ঢাকায় আসে পরীক্ষা দেবার জন্য। আকাশ তার জন্য গ্রীন রোডেই একটা হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করে। মজার ব্যাপার হল দুটো বিল্ডিং প্রায় পাশাপাশি থাকলেও কেউ কাউকে দেখতে পেত না, যদিও হাঁটা পথে দূরত্ব মাত্র ১৫ সেকেন্ডের!
নীলা ঢাকায় আসার পর প্রতিদিনই নীলাকে নিয়ে আকাশ কোথায় যেন ঘুরতে যেত। সকাল ৯ টায় বের হতো, রাত ৯ টায় ফিরতো। তিন-চারদিন পর আমি জিজ্ঞেস করি,
ঃ কিরে, সারাদিন কই থাকিস?
ঃ বসুন্ধরা, জিয়া উদ্যান আর রাস্তায় রাস্তায় ঘুরি।
ঃ লাঞ্চ?
ঃ একটা মিস্টার টুইস্ট, দুজন ভাগ করে খাই।
ঃ আর কিছু না।
ঃ (হাসি) না। ঢাকায় সব জিনিসের খুব দাম রে!
আমি তাজ্জব বনে যাই! সকালে যে ছেলে ২ টা লীফ দিয়ে ব্রেকফাস্ট করে, সারাদিন মাত্র একটা মিস্টার টুইস্ট এর অর্ধেক খেয়ে সে টিকে থাকে কিভাবে!! শালার এই ক্যাডেটগুলা যে কী! না খেলে, দুই-তিন দিন না খেয়ে থাকে; আর খেলে, সাত-আট প্লেট বিরানী একাই এক বসায় সাবাড় করে!!!
৩১ জানুয়ারী, ২০০৬। বরাবরের মতই পোলাপানের সাথে টোয়েন্টি-নাইন নিয়ে বসছি রাতে। ৯ টার দিকে আকাশ রুমে এসে ওর ড্রয়ার থেকে গাঢ় ধোঁয়ার ম্যাটেরিয়ালগুলো বের করে জানালা দিয়ে ফেলে দেয়। আকাশের কাছে অলটাইম এক সপ্তাহের ম্যাটেরিয়াল মজুদ থাকত, কোথায় পেত, সেই জানত। আমাকে রুম থেকে বের হয়ে ব্যালকনিতে আসতে বলে।
ঃ কিরে আকাশ, তোর কি হইছে?
ঃ দোস্ত, আমি আর ওসব খাবো না।
ঃ হঠাৎ তোর এই সুমতি!
ঃ ও আমাকে এগুলা খেতে না করছে।
ঃ হুম……ভালো। কিন্তু দোস্ত, তুই তো গেছিস!
আকাশ-নীলা। গত চার বছর ধরে ওরা চুটিয়ে প্রেম করছে। আমার জানা মতে, সেই প্রথম রাতে কথা বলার পর থেকে আজ পর্যন্ত এমন কোন দিন নেই যে ওরা ফোনে কথা বলে নি! ও হ্যাঁ, বলতে ভুলে গেছি, নীলা দেশের নামকরা একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। প্রতি বছর ৩১ জানুয়ারী ওরা “লাভ অ্যানিভার্সারী” উদযাপন করে। এবারও করবে। আকাশ আগেই ঢাকায় চলে গেছে। আমাকেও এবার ওদের সাথে জয়েন করতে বলছে, হাজার হোক, ন্যাংটোকালের ফ্রেন্ড কিনা!!
আজ সেই মহিমান্বিত ৩১ জানুয়ারী। আকাশ-নীলার চার বছর পূর্তি। আকাশ সবসময় বলে, ওদের অ্যাফেয়ারে নাকি ওরা কখনো পরস্পরকে প্রপোজ করেনি, একসাথে থাকতে থাকতে নাকি এমনিই হয়ে গেছে। বুঝুন অবস্থা, আমি কোন মেয়েরেই আজ পর্যন্ত পটাতে পারলাম না, আর এই পোলার নাকি এমনিই এমনিই হয়ে গেছে, আবার অ্যানিভার্সারীও উদযাপন করে!! হায়রে, এই অভাগা যেদিকে চায়, সব মেয়েই দৌড়ে পালায়! আসলেই “যেন সবকিছু ক্যাডেটদের জন্য আগেই হয়ে বসে থাকে, আর তারা সময়মতো তা নিজের করে নেয়।” ঈশ্বর যেন ক্যাডেটদের সবকিছু একেবারে ঢেলে দিয়েছেন!!!
একদিন আকাশকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, “আচ্ছা, তুই বলিস তোরা কখনো পরস্পরকে প্রপোজ করিসনি, তাইলে ৩১ জানুয়ারী অ্যানিভার্সারী করিস কেন?” জবাবে ও শুধুই হাসে। এরপর যতবারই জিজ্ঞাসা করি, ও ততবারই হেসে এড়িয়ে যায়। আসলে কি যে হয়েছিল সেই ৩১ জানুয়ারী!!!
এখন বুঝলেন তো, আজ কেন আমার স্পেশাল দিন!! আপনারা চাইলে ওদের অ্যানিভার্সারীতে আসতে পারেন। তবে যেখানেই থাকেন না কেন, ওদের দুজনের জন্য দোয়া করবেন। অনেক অনেক দোয়া করবেন।ক্যডেট কলেজে পড়ার সময় আকাশ অনেক কবিতা লিখত, আর ছুটিতে এসে আমাকে পড়ে শোনাতো। কিন্তু গত তিন-চার বছর ধরে ওকে কোন কবিতা লিখতে দেখছি না। কয়েকদিন আগে ওকে বললাম, “কিরে, আর কবিতা লিখিস না! সামনে ভার্সিটি ম্যাগাজিনের জন্য একটা কবিতা দে।””নারে, আমার আর কবিতা লেখা আসে না, আমার সব ভাব আর ভাষা শুষে নিয়ে ও এক জীবন্ত অনবদ্য কবিতা হয়ে গেছে; ওই যে আমার জীবনের শেষ কবিতা”। কিছু না বুঝে আমি ফ্যালফ্যাল করে ওর দিকে তাকিয়ে থাকলাম।
এই পোস্টটি উৎসর্গ করছি সেই মহিয়সী নারীকে, সেই ক্যাডেটকে, যার স্পর্শে আমার প্রাণপ্রিয় বন্ধুটি অন্ধকার জগত থেকে ফিরে এসেছে, যে আমার বন্ধুটিকে দিয়েছে নতুনভাবে বাঁচার প্রেরণা, যার জন্য আমার হাসিখুসি-উচ্ছ্বল বন্ধুটিকে আবার আগের মত করে ফেরত পেয়েছি। আকাশকে নতুন জীবন দেয়ার জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ, নীলা, ফ্রম দ্যা ডিপেস্ট কোর অফ মাই হার্ট।
আই লাভ ইউ, ক্যাডেটস্!!! আই রিয়েলি ডু লাভ ইউ পিপল, ইউ ক্যান ডু এভরিথিং!!
(অফ টপিকঃ আকাশ ও নীলা উভয়ের অনুমতিক্রমে লেখাটি পোস্ট করা হল O:-) 😀 )
😀 😀
ঘটনাটা চেনা চেনা লাগে
১ম 😀 😀 😀
আসলেই কি আপু !!! 😕 তবে প্রথম হওয়ার জন্য :teacup:
সবই বুঝলাম,তার মানে তুই এখন ঢাকায়! এইসব কাহিনী বানায়া লাভ নাই, এই নীলাও আমারে দেখতে পারে না আর আমার জীবনের বাস্তব যে নীলা সেও তো চিরতরে কবেই চলে গেছে, জীবন থেকে.............(যদিও ফেসবুক এ সেই আমার একমাত্র ফিমেল ফ্রেন্ড!) 🙁
যদিও ফেসবুক এ সেই আমার একমাত্র ফিমেল ফ্রেন্ড!
কারেকশনঃ এইখানে ফিমেল ফ্রেন্ডের জায়গায় :just: ফ্রেন্ড হবে 😡
কারেকশন হবে না রে ভাই,হবে না!! 🙁
সবই সম্ভব রে দোস্ত 😀
আরিইইইইইইইইই 😮 😮 😮 😮 😮 😮 😮
আজকে না আমারো প্রথম দেখার এনিভার্সারি :shy: :shy: :shy:
x-( কি?এত বড় ঘটনা তুই আমারে জানাস নাই? x-( কবে থিকা? x-(
ধুর :bash: :bash: :bash:
খালি তো দেখা হওয়ার কথা কইসি ~x( ~x( ~x(
এর পরের দুঃখের কথা তো আর কই নাই :(( :(( :((
ওমনে হিসাব করলে তো মাস্ফ্যুদার প্রত্যেকদিনই এনিভার্সারি করা লাগবে। :khekz: :khekz:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
:khekz: :khekz: :khekz: :just: :khekz: :khekz: :khekz:
x-( x-( আমার চরিত্রে কলঙ্ক-লেপনের ব্যর্থ চেষ্টা কোরচিস নাকি রে? ম্যালা কিচাইন হয়ে যাবে কিন্তু বলচি- পারায় গিয়ে আর গিরিঙ্গিবাজি করতে পারবিনে... x-(
দাদা, আপনি পাড়াতেও যান? :no: :no:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
😀 :)) :)) =)) :khekz: মাস্ফুদা.................তাই নাকি ;;) 😉 B-)
😮 😮 ওই,পাড়া বলতে কি আমি "ওইটা" বুঝাইছি নাকি? তোর হৈল গিয়া ডার্টি মাইন্ড ~x(
মাস্ফুউউউউউউ দা, আপনে "কোনটা" বুঝাইছেন?? 😕
মাস্ফুদা পাড়া বলতে ডিম পাড়া বুঝিয়েছেন।যে পাড়ায় গিয়ে ঘোড়া ডিম পাড়ে,সেই পাড়া।
তাই না মাস্ফ্য ভাই?
hold your horse!!!
😕 :grr: =))
=)) =)) =))
:)) :)) :)) :))
এই পোস্টটা আর চৌদ্দ দিন পরে দিলেই তো হইতো! ;;;
ভালোবাসার কাহিনীর আসল মর্ম সম্ভবত পাত্র-পাত্রী ছাড়া কেউই সঠিকভাবে বুঝতে পারে না! তবে লেখার মজাটুকু পেলাম। ভালো লাগছে! 🙂
আমার মাথা চুলকায়। এনিভার্সারি কার লেখকের নাকি মানে লেখক আর গল্পের কথকের বন্ধু কি একই জন??
যাই হোক দুজনের জন্য দোয়া রইলো 🙂 🙂
অফটপিক: এই নামের ব্যবহার টা কি বদলানো যায় না আনে আকাশের জাস্ট ফ্রেন্ড কেন নীলাই হবে সে হতে পারতো কোন মিলি কিংবা লিলি 😀 😀 । (ব্যাক্তিগত মতামত)
:shy: বস জীবনসাথী নামের বাংলা ছিঃনেমায় নায়কের নাম জীবন আর নায়িকার নাম সাথী হয়-লেখন সেইখান থেকে না বলে ধার করেছেন 😛
মাস্ফ্যু এই ব্যাপারে একটা কাহিনী মনে পড়লো। কলেজে থাকতে সিনেমা দেখতে বসছি। সিনেমার নাম গরীবের রাণী। মৌসুমী আর ইদানিংকার ভিলেন তখনকার নায়ক ওমর সানির সিনেমা। আমাদের একজন সিনেমা দেখা শুরুর আগেই গল্প করতেছিলো বিভিন্ন সিনেমা নিয়া যেমন নয়নের আলো (নায়ক নয়ন নায়িকা আলো ) , জীবনের আলো ( নায়ক জীবন নায়িকা আলো) কোরবানের চাঁদ (নায়ক কোরবান আলি নায়িকা চাঁদ বেগম ) ইত্যাদি। এর মাঝে আমাদের একজন ফস করে বলে উঠলো তাইলে তো আজকে নায়িকা রাণী নায়ক গরীব। আমরা কথাটা তেমন আমল দিলম না কারণ মৌসুমী সেখানে জমিদার কন্যা আর সানি গরীব কৃষক। অতএব এটা নিশ্চয়ই থিম নির্ভর , নাম নির্ভর না। কিন্তু যখন দেখলাম নায়িকার নাম রাণী নড়ে চড়ে বসলাম, তবে কি.......... হ্যা কিছুক্ষণ পড়েই আবিষ্কার করলাম সিনেমায় ওমর সানির নাম গরীবুল্লাহ গরীব 😀 😀 😀
ছিঃনেমাটার একটা ডায়লগ মনে আছে। ওমর সানি তার কাঁধ ঝালিয়ে বলতেছে, "আমি গরীব, গরীবুল্লাহ গরীব"। =)) =))
আমি একটা ছিঃনেমা দেখছিলাম নাম "গরীবের ধন"( পাঠক অন্য কিছু ভাববেননা)।কাহিনী হইতেচে,দুইটা ছেলে স্কুলে একসাথে পড়ে আর খেলে যাদের একজন বিশাল বড়লোকের ছেলে আরেকজন গরীব।একদিন বড়লোকের ছেলের বাসায় ওই গরীব ছেলে দাওয়াত খাইতে আসছে প্রথমবারের মত।খাইতে খাইতে বড়লোক বাপ(ববা) আর গরীব ছেলের(গছে) কথোপকথন অনেকটা এইরকমঃ
ববা- বাবা তোমার নাম কি? 🙂
গছে-(কোনরকম ভূমিকা ছাড়া)-আমার নাম সুজন।আমি গরীব 🙁
ববা- x-( x-( x-( কি?তুই গরীব???? আমার ছেলের সাথে গরীবের পোলা একসাথে খেলে এত্তবড় সাহস? x-( x-( x-( ............
(এরপর যথারীতি দারোয়ান কর্তৃক গরীব ছেলেকে হিড়হিড় করে টেনে বাইরে নিক্ষেপ,বড়লোক ছেলের কান্না...বাঁবাঁ ওঁকে নিঁইয়ে যেঁওনা...)
আমিন ভাই, চলেন একসাথে "রাঙ্গা বউ" ছিঃনেমাটা দেখতে যাই 😛
ছিঃনেমার কাহিনীটা আমারও মনে আছে।নায়ক ছিল আলমগীর,নায়িকা শাবানা।ওই দুই ছেলে ছিল দুই ভাই।আর নায়কের বাবা ছিল গোলাম মোস্তফা।গোলাম মোস্তফা তাঁর নিজের নাতিকে না জেনে ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল।
তবে এখানে কথা আছে...আপনে তো আঙ্গুল দিয়া আরো দেখায়া দিলেন
গরীবের আসল ধন 😛 ;))
এ্যাঁ 😕 :grr:
x-( তুই গরীবের ধন নিয়া এত টানাটানি করতেছোস ক্যান রে? এইটা :just: একটা ছিঃনেমার নাম অন্য কিছু না 😡
তোর অফটপিকের সাথে সম্পূর্ণ সহমত... :thumbup:
অফটপিকঃ গল্পের নায়কদের নাম কেন আকাশ হতে হবে?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
১০০ ভাগ সহমত। আমরা কামরুল ভাই বা টিটো ভাইকে বলতে পারি নেকসটে যাটএ সিনেমার নায়কদের নাম আকাশ হয়। 🙂
~x( ~x( :no: :no:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
=)) =))
বলি আকাশদা , অমন করচেন ক্যানো মশাই, হ্যাট মাথায় আপনাকে তো ঠিক টলিউডের নায়কের মতই লাগচে!আহা বাপ্তে বাল লাগে তাপস পালত,প্রসেঞ্জিৎ বা হালের ফিরদৌসের মত আমাদের আকাশদাও একদিন... :hug:
*বাপ্তে বালো লাগে হইবো- কসম কইতেছি এইটা টাইপো,মডু স্যার তাড়াতাড়ি এডিট কৈরা দেন... ~x(
মাস্ফুদা, ঠিক বুঝবার পারলাম না, কি কইতে চান!! 😕 :gulti:
:just: =)) =)) :khekz:
কই আসবো? জাইগার নাম ঠিকানা দে।
sory..i m out of my home.so..mobile thekei komentacci. 🙂 .... @sharli, dost koto kicui 2 cena cena lage...thnx 4 greting :)....@mamun,nila namda 2r thekei dhar krci, so mind khais na.plz.ami kal dhakay asci...@masfuuu da, fimel frnd r just frnd er diffrence ta bujthe parlm na. :s..r namkoron ta thiki dhorcen, aijonni 2 apnere guru mani...@rezu, ahare...@andalib vai,apni amr moner kothata bolcen..thnx...@amin vai, 2 jon aki.. :p...@akas da,apnar namda amr khub vala pay :)....@jahid,5 tar moddhe tsc chole ay.
মোবাইল থেকে কইলে আমার ক . রা কে দিবো ? যা হোক , স্পেশাল ডে তাই পাংগাইলাম না । অভিনন্দন ।
ভাই কিসের কপিরাইট?? ~x(
পাংগা খাই নাই :goragori: :goragori: :party:
আরে ভাই,আমি এত্ত মাইন্ড খাই না...........তোর বউ তো জীবনে বধ হয় আমার সাথে আর কথা বলবে না,তাই না রে? 🙁
না,মানে, ওই নামটার কথা কইছিলাম আরকি!! ভুইলা যা,দোস্ত। 😀
এই মজা কবে পামু??? 🙁 😕 😀
"Never think that you’re not supposed to be there. Cause you wouldn’t be there if you wasn’t supposed to be there."
- A Concerto Is a Conversation
অই, কোন মজা??!!! 😐 😐
হা হা হা হা...... মজা পাইলাম ... :goragori:
হ্যাপি এনিভার্সারি... :party: :party:
মেহেদী ভাই, খালি আন্নেই বুঝলেন............. 🙁 ...........আর কেউ বুঝলনা :(( !!
থ্যাংকু, উইশ করার জন্য 🙂 😀
অভিনন্দন আকাশ এবং নীলা ............ তোমাদের জীবন স্বপ্নের চাইতেও সুন্দর হোক ......
আমিও করি নাই ...... তবে একসাথেও ছিলাম না .।।... এইগুলা কেম্নে কেম্নে জানি হয়ে যায় ......
ভাইয়া, যাদের হয় তাদের এমনি এমনি'ই হয়,যাদের হয় না,তাদের কখনোই হয় না.............. 🙁 🙁
আসলেই ......... ভাগ্যের বিশাল একটা ফ্যাক্টর আছে মনে হয় এই বিষয়টাতে ......
😀 😀
😀 😀 😀
মইনুল ভাই, খাঁটি কতা কয়েচেন যে!!! 🙂
হইতেই হইবো, না হইলে জীবন বৃথা এইডাও কিন্তু ভুয়া কথা...কত রঙ আছে দুনিয়ায়... ;;;
আব্বার জিগায়.............রঙ্গিন দুনিয়া............. :boss:
হ ...... এইডা ভালো কথা কইসো মাসরুফ ......
😡 মইনুল ভাই আপনের জীবনে রঙ একটাই সেইটা হইলো আমাদের ভাবী 😡 এইদিক সেদিক নজর দিবেন না কৈতাছি x-(
মাস্ফুুুুুুুু দা, তা বলি, :just: কয়ডা রং আচে ???? :-B :-B
:shy: রঙ কি আর গোনা যায় রে? রঙ :just: হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে হয় 😡
😀 :just: হৃদয় দিয়েই এত্তগুলা :just: ফ্রেন্ড!! 😡 'মাস্ফূ' ভাই, :just: রঙ্গিন....... :boss: :boss: :boss:
অফটপিকঃ রিজভী ভাই,প্যাঁচ দিয়ে আর কি লাভ হইল।সব তো বুইজ্যা ফালাইলাম। 😛 চালিয়ে যান বস,শুভ ভালোবাসা বার্ষিকী.............. 😡 😡
:bash: ইশশশশ......মেরা নাম্বার কাব আয়েগা .............. :((
x-( আইচ্ছা তোরা আমারে এইরাম ভাবিস ক্যান রে?এমুন এট্টা ভাব যেন আমি হৈতেছি দুইন্নার সবচেয়ে নারিপ্রেমী পাব্লিক x-( আমি আসলে অসম্ভব লয়াল :shy:
😮 আজিব!!! আপনারে আনলয়াল কে কইল??????কোন সে পামর???? :duel: :chup: :bash:
আমি কইতাছি আপনি :just: ফ্রেন্ডদের সাথে যে লয়াল্টী দেখান,আমরা তার একচুল ও পারমু না... :boss: :boss:
🙁 কী আর করা মজা করেন আমরা খালি গল্পই পড়ি 🙁
শুভকামনা লেখক নাকি গল্পের নায়ক কে দিব B-)
ভালথাক তোরা 😀
হোসেন ভাই, আমারে দেন, ওইটার বড় অভাব আমার 🙁
কি আর বলব, অসাধারন। কিন্তু বাস্তবে এর বিপরীত ঘটে বেশি। কিন্তু জায়গাটা কোথায় তাতো বললেন না। খাইতে আসতাম।
কইছিলাম না, টিএসসি তে আসতে................তয় ক্লাসমেটরে "বললেন"?? 😡
ভাই আপনারা যেই মজা নিতাসেন, সেই মজা :shy: :grr: @জাবীর রিজভী ভাই
"Never think that you’re not supposed to be there. Cause you wouldn’t be there if you wasn’t supposed to be there."
- A Concerto Is a Conversation
😀
উল্টাপাল্টা যায়গায় খুজলে এই জীবনেও আর মজা পাওয়া লাগবে না@আসিফ
:grr: :grr:
R@fee
তুই কই খুজতে কস??? 😐
দোস্তো, হোস্টেলের দিনগুলা খুব মিস করি রে।
আমিও.............খুউউউউউউউব মিস করি। 🙁
ahem ahem
মানে কি???? :-/
জাবরা,ভাল হইয়া যা
মাহমুদ ভাই, আমি আবার খারাপ ছিলাম কবে??? 😕
আমি তো ভাবছিলাম রেজাউল করিম আকাশের কথা হইতেছে 😀 😀 😀
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
লেখাটা তো মোর দ্যান অছাম! মনে লয় লেখক নিজে এইটা কোন দিন করতে পারেন নাই, আজীবন কল্পনা করসেন কেউ আইসা ভালবাসা দিয়া উনারে শুধরাইয়া দিব, তাই গল্পে কল্পনা কইরা রসগোল্লাটাই খাইসেন।
Saleh
ধন্যবাদ, সালেহ ভাই 😀
আপনার ধারনা সঠিক হয়েছে। 😛
বেশ সুন্দর গল্প।