পর্ব – শুরু থেকে তিন
তিন
সময়টা ১৯৭১ সাল। বাংলাদেশে বসন্তকালে সাধারণত কোন বৃষ্টি পরে না। আকাশ থাকে খুব পরিষ্কার। কিন্তু সে বছর মার্চ মাস থেকেই থমথম কালো মেঘেরা গমগম শুরু করে দিল। জলবায়ুতে আকস্মিক কোন পরিবর্তন হয়নি। সেদিনের আকাশও ছিল পরিষ্কার। তবে রাজনৈতিক আকাশ কালো মেঘে গম্ভীর। যে কোন মুহূর্তে দুর্যোগ নামতে পারে। চারদিকে ঘনঘটার পূর্বাভাস। প্রথমে বড়রা এ মফস্বল শহরে বসে ততটা বিপদ আঁচ করতে পারেনি। তবে ঢাকার আকাশ-বাতাসে নাকি ইতিমধ্যেই দামামা বাজতে শুরু করে দিয়েছিল। কিন্তু নগরে আগুন যখন লাগে তখন কোন দেবালয়ও রক্ষা পায় না। আর এ তো এক কোনায় পড়ে থাকা মফস্বল শহর।
পঁচিশে মার্চ রাতে তেমন কিছু বুঝতে পারিনি। কিন্তু পরদিন হু হু করে ইয়াহিয়ার জ্বালিয়ে দেওয়া আগুন এ শহরেও ছড়িয়ে পরে।
হঠাৎ করেই পাকিস্থান মিলিটারীদের লরি ও জিপ বীভৎস শব্দ করে শহরের রাস্তায় এ মাথা ও মাথা করতে লাগলো। আমরা বুঝতে পারলাম যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। দিনটা বোধহয় ছাব্বিসে মার্চ হবে। সারা শহরে শ্মশানের মতো নিস্তব্ধতা নেমে আসলো। শুধু থেকে থেকে যুদ্ধ-শব্দে বাতাস ভারী। পাকিস্থানী সেনাবাহিনী হয়ে পড়লো নতুন বর্গী। তারা এখন হানাদার। নতুন নাম, নতুন আতংক। আমার বয়স তখনও দু অংকের ঘরে পৌছায়নি। যে আতংক আমার শিশুমনে গ্রাস করলো তা সহ্য করার জন্য জীবন আমার তখনো অতো তত পোক্ত হয়ে উঠেনি। হানাদার বাহিনীর আতংক আমার গলায় সাড়াশী হয়ে চেঁপে বসলো। প্রতিমুহূর্তই যেন মৃত্যুর আগের মুহূর্ত। কিন্তু আম্মাকে ছাড়া তো মরে যেতে পারবো না। তাই দুহাত দিয়ে আম্মাকে জড়িয়ে থাকলাম। আম্মার কোলে তখন দেড় বছরের কেয়া। সেরাতে আব্বা রেডিওর নব ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বিবিসি, আকাশবাণী শুনতে লাগলেন। মাঝে একবার রেডিও পাকিস্থান ধরলেন। সাথে সাথেই শুনলাম বিভৎস চিৎকার –’ হুসিয়ার। যেই দুষ্কৃতিকারী দেশে গন্ডগোল বাধানোর চেষ্টা করবে তাকে কিছুতেই ক্ষমা করা হবে না।’
সাবধান বাণী শেষে কারফিউ এর ঘোষনা দেওয়া হলো। আব্বার অফিস ছিল শহরের প্রাণকেন্দ্র কান্দিরপারে। আর সিংহভাগ বাংগালির মতোই আব্বাও সাতই মার্চের পর থেকে শেখ সাহেবের জ্বালাময়ী ভাষনে স্বাধীন দেশের স্বপ্নে উদ্দীপ্ত। তারপরও দিন শেষে নিতান্তই একজন ছা-পোষা কেরানী। তাও আবার একটা সরকারী ব্যাংকে। প্রতিদিন স্ত্রী আর চার সন্তানের মুখে অন্ন তুলে দেওয়াটাই যার প্রধান ধ্যান-জ্ঞান। দেশ কবে স্বাধীন হবে তার থেকেও মাস শেষে বেতন হাতে পাওয়া যাবে কিনা এ চিন্তাতেই বিভোর।
সময় এগিয়ে চলে। প্রাথমিক ধাক্কার পর একটা সময় লরি আর জীপের শব্দ অনেকটাই কমে আসে। মাঝে মধ্যে শুধু হঠাৎ হঠাৎ গোলাগুলির শব্দ। আব্বা নিয়ম করে আকাশবানী আর রেডিও পাকিস্তান দুটোই শুনেন এবং যথারীতি দ্যোতনায় পড়ে যান। মূল চিন্তা কালকে অফিসে যেতে হবে কিনা? আকাশবাণীতে বলছে দেশ এখন স্বাধীনতার সংগ্রামে অবতীর্ন। আবার রেডিও পাকিস্থানে বলছে সব কিছুই ঠিক আছে। দেশপ্রেমিক নাগরিকেরা ঠিকঠাক মতো অফিস আদালতে যাবে। ছেলেমেয়েরা স্কুল কলেজে করবে।
কিন্তু অবস্থা আসলেই ভয়াবহ। ভেতরে ভেতরে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আমাদের স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। তবে আব্বা এক সময় সেই নিত্য-নৈমত্তিকভাবে টিফিন ক্যারিয়ার হাতে অফিসের দিকে রওনা হন।
প্রতি ওয়াক্তেই আম্মার নামাজ পড়ার সময় বেড়ে যায়। সেসময়টাতে কেয়াকে কোলে নিয়ে আম্মার পাশে বসে থাকতাম। মনে মনে সব সূরা পাঠ করতাম। সেই সাথে বিরবির করে বলতাম ’আল্লাহ, আমার আব্বাকে বাঁচিয়ে রেখ। সহিসালামতে ফিরিয়ে এনো।’ কথাটা আম্মা আমাকে শিখিয়ে দিয়েছিলেন। অদ্ভুত ব্যাপার আব্বা-আম্মাকে আপনি করে বললেও আল্লাহর কাছে প্রার্থনার সময় তুমি করে সম্বোধন করতাম।
ভাইয়া চুপচাপ নিজের ঘরে বসে থাকে, বোধহয় পড়াশোনা করে। এ বছর মেট্রিক পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এই ডামাডোলের মধ্যে ক্যাডেট কলেজ বন্ধ হয়ে যাওয়াতে বাসায় চলে এসেছে। সবসময়ই একটু দুষ্ট, একটু চঞ্চল দাদামনু তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে গাছের ডাল ভেঙ্গে আর খাতার পৃষ্ঠা ছিড়ে কখনও পতাকা বানিয়ে কখনও রাইফেল বানিয়ে আমার কাছে নিয়ে এসে জিজ্ঞেস করছে, ‘দেখতো কেমন হলো?’। আম্মা ব্যস্ত কেয়া আর সংসার নিয়ে। বাইরে যাওয়া যাচ্ছে না বলে প্রিয় বান্ধবী শিপ্রার সাথেও যোগাযোগ নেই। প্রায়ই মনে হতো আমরা সবাই বুঝি মরে যাচ্ছি। রাতে দুঃস্বপ্ন দেখে ধরফরিয়ে ঘুম থেকে উঠে বসে থাকতাম। নিশ্বাস প্রায় বন্ধ হবার উপক্রম। কেউ জানতো না। শুধু সামনের দেয়ালের টিকটিকি সাক্ষী হয়ে মাঝে মধ্যে টিকটিক করে উঠতো।
আমাদের বাসার খুব কাছেই ছিল ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের বাড়ি। আমরা দাদু বলে ডাকতাম। দেশ ভাগের পর থেকেই উনি পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের সদস্য। ১৯৪৮ সালে করাচীতে পাকিস্তান এসেম্বলীতে মোহাম্মদ জিন্নাহর সামনেই বাংলাকে অন্যতম রাস্ট্রভাষা করার স্বপক্ষে বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রীও হয়েছিলেন। ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময় পাকিস্থানী সরকার তাকে বন্দী করেছিল। সন্দেহ করেছিল ভারতীয় চর হিসেবে। তারপর থেকে দাদু আর রাজনীতি করেন না। এপ্রিলের মাঝমাঝি শুনতে পেলাম বেশ কিছুদিন আগেই নাকি ধীরেন দাদু আর ওনার ছেলে দীলিপ দত্তকে পাকিস্থানী মিলিটারীরা ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে ধরে নিয়ে গেছে। এখনও ওনাদের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। আমাদের ছোট বাসায় বড়রা কে কী বলছে তা ছোটরাও শুনতে পায়। এই সময় বড়দের কথা আড়ালের কথা প্রায়ই মনে থাকতো না। দাদুকে ধরে নিয়ে যাওয়ার কাহিনীটাকে আম্মা আমার কাছে খুব স্বাভাবিক একটা ঘটনা হিসেবে উপস্থাপন করলেন।
আম্মা বললেন, ‘ধীরেণ কাকু বড় রাজনীতিবিদ। একবার মন্ত্রীও হয়েছিলেন। ভাষা আন্দোলনের সময় বড় ভূমিকা ছিল। এরকম মানুষেরা তো সব সময়ই ধর-পাকরের মধ্যে থাকেন।‘
বুঝলাম শুধু টিকটিকি নয় আম্মাও আমার মনের খবর রাখেন। তবে আমি আর আম্মাকে বোঝাতে যাইনি যে আমি বুঝে গেছি এই স্বাভাবিকতার ভাবটা আসলে খুবই মেকী।
দাদামনু শুধু ইয়াহিয়ার ক্যারফিউ মানতো। আম্মার নয়। সুযোগ পেলেই ঘরের বাইরে হাওয়া। একদিন বাইরে থেকে এসে চুপিচুপি আমার কানের কাছে এসে বললো ঠাকুরপাড়ায় রামকৃষ- মিশনের কাছে সে নাকি আমাদের গোবিন্দ গোয়ালার মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেছে। বুকের কাছে একটা বড় ক্ষত। সেখানকার রক্ত নাকি তখনও শুকিয়ে যায়নি। কথাটা যেন কানের মধ্যে দিয়ে ব্লটিং পেপারের মতো ঢুকে গিয়ে এক লহমায় আমার সব রক্ত শুষে নিল। গত দুদিন ধরে আম্মা কেয়াকে দুধের বদলে চালের গুড়ো গুলিয়ে খাওয়াচ্ছিলেন। এখন বুজলাম কেন।
’দাদামনু ওরা একদিন আমাদেরও মেরে ফেলবে। তাই না?’
‘ওরা দেখে দেখে শুধু হিন্দুদের মারছে, মুসলমানদের কোন ভয় নেই।‘
কথাটা খুব বিশ্বাস করতে ইচ্ছা হলো বলেই হয়তো আমার ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া মুখে একটু একটু করে রং ফুটতে শুরু করলো। দাদামনু এখন আমার ভয় ভাঙ্গিয়ে দেওয়ার চেস্টা করছে। অথচ অন্যসময় হলে সারাক্ষন আমার পিছনে লেগে থেকে ভয় পাইয়ে দিত। পরিস্থিতি মানুষকে কতো বদলে দেয়। দুদিন আগের প্রতিপক্ষ এখন আমার অভিভাবক। আর এই দেশের যারা অভিভাবক ছিলেন তারা এখন প্রতিপক্ষ। সময় বয়ে যায়। সেই সাথে বদলে যায় আশেপাশের মানুষ, দেশ সবকিছু।
সবাই আমাকে শুধু ভয় পেতে মানা করে। কিন্তু আমি তো আর অতো ছোটটি নেই যে সবার যা বলবে তাই বিশ্বাস করবো। আর শুধু যদি হিন্দুদের ধরেই মারে তাহলে শিপ্রার কি হবে?
এখন পর্যন্ত আমার জীবনে অনেকের সাথে বন্ধুত্ব হয়েছে আবার ভেঙ্গেও গেছে। একমাত্র শিপ্রার সাথেই ধনুভাংগা বন্ধুত্ব। এর প্রধান কারণ আমাদের বন্ধুত্বে বিনা বাক্যে শিপ্রা আমাকে কায়া হতে দিয়ে নিজে ছায়া হয়ে থেকেছে। ক্লাসে মেয়েদের মধ্যে অলিখিতভাবে দলগড়া আর দলনেত্রী হওয়ার যে অবিরাম প্রচেষ্টা চলতে থাকে, তাতে আমি অনেকটাই জিতে যেতে পেরেছি আমার প্রতি শিপ্রার নিঃশর্ত বশ্যতা থাকার কারণে। হিন্দু বলে সেই শিপ্রাকে ওরা মেরে ফেলবে এটা ভাবতে গিয়ে আমার ঠান্ডা হয়ে আসা রক্ত যেন জমাট বাঁধতে শুরু করলো। চাইলেও তো শিপ্রারা পালাতে পারবে না। মেসোমশাই খুবই ঠান্ডা প্রকৃতির। প্রতিদিন চুপচাপ অফিস করে, বাজারে যায়। বাকী সময় কখনও দৈনিক পেপার কখনওবা রেডিও নিয়ে ওদের বাসার বিশাল বারান্দার এককোনে বসে থাকে। সময় বুঝে ধুপধাপ পালানোর কথা ওনার মাথায় আসার কথা নয়। মাসিমা অনেক চটপটে, মাথায় অনেক বুদ্ধি রাখে। তারপরও এতো বিশাল সংসার নিয়ে পালিয়ে যাওয়া তো যেই সেই কথা না। তারমানে নির্ঘাৎ মৃত্যুই কী শিপ্রার সামনে অপেক্ষা করছে? এই খারাপ সময় একদিন নাও থাকতে পারে, কিন্তু তখন কি আর শিপ্রা বেঁচে থাকবে? কাঁদতে শুরু করলাম। আমার কান্নার আওয়াজ শুনে পাশের ঘর থেকে প্রথমে ভাইয়া এগিয়ে এলো। দাদামনু আর আমার সম্পর্ক অম্ল-মধুর। এই ঝগড়া এই ভাব। ভাইয়া কেমন জানি নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখে। সবসময় চুপচাপ নিজের মধ্যে থাকে। সেই ভাইয়া আমার কান্না থামাতে এলো বলে খুবই খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু ততোক্ষনে কান্না আমার নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গেছে। চোখের সামনে খালি ভাসছে শিপ্রার মুখ। তার সামনে তাক করা রাইফেল। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী। এবার ওঘর থেকে এসে আম্মা দাদামনুকে বকা দিল। পাশের ঘরে রেডিওর আওয়াজ। বোধহয় রেডিওর আওয়াজ। ভাইয়া বললো, ‘আমি একবার শিপ্রাদের বাসার দিকে গিয়ে ওদের খবর নিয়ে আসি।’
পাশের ঘর থেকে আব্বা এসে বললেন, ‘রেডিও পাকিস্তানের খবরে শুনলাম আজকে এখানে ছয়টা থেকে কারফিউ।’
’ছয়টা বাজতে তো আর দশ মিনিট বাকী।’ ভাইয়া বলে উঠলো।
’থাক আপন তোর আর এখন ঘরের বাইরে বের হয়ে কাজ নেই।’ আম্মার আতংকিত কণ্ঠস্বর। সময়টার জন্য ভাইয়ার বয়সটা বড্ড বেশি বিপদজ্জনক।
কিছু আবিষ্কার করতে পেরেছে এরকম উত্তেজনা নিয়ে দাদামনু বললো, ’আচ্ছা, ধীরেন দাদুকে ধরে নিয়ে যাওয়ার দিন কারফিউ ছিল না? তার মানে আজকে আবার কাউকে না কাউকে ধরে নিতে ওরা আসবে।’
(চলবে)
আমি অন্তর দিয়ে উপল্বদ্ধি করছি, তোমার সে সময়ের ভাবনা! ভাষায় যার বর্ণনা প্রায় অসম্ভব ! আমার বয়স কিছুটা বড় ছিল বলে আরো গভীর ভাবে চারিপার্শের পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হতো । সুন্দর এগুচ্ছে । শুভেচ্ছা রইল।
Smile n live, help let others do!
ধন্যবাদ ভাইয়া। এটা অবশ্য উপন্যাস। আমি একাত্তরের সময় পৃথিবীতে ছিলাম না। তবে আশপাশের মানুষের কাছ থেকে অনেক গল্প শুনেছি।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
আয় হায় .. আমি তো সবকিছু সত্য ঘটনা .. মানে আত্মজীবনী টাইপ কিছু ভাবছিলাম .. কি বোকা আমি 🙁
আমি তো চাইছিই পাঠক এটাকে বাস্তব এবং আত্মজীবনী ভাবুক।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
সার্থক :thumbup:
"পরিস্থিতি মানুষকে কতো বদলে দেয়। দুদিন আগের প্রতিপক্ষ এখন আমার অভিভাবক। আর এই দেশের যারা অভিভাবক ছিলেন তারা এখন প্রতিপক্ষ। সময় বয়ে যায়। সেই সাথে বদলে যায় আশেপাশের মানুষ, দেশ সবকিছু।" Oshadharon Upoma
এরকম সূক্ষ পাঠককে দেখলে বেশ ভাল লাগে।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
আপু অনেক ভালো হচ্ছে। একবারে পরতে পারলে ভালো লাগতো।
যদি সম্ভব হয়, দিনে দুই পর্ব করে পোস্ট দেন ।
আমারও তাই মনে হয়। উপন্যাস ব্যাপারটা একবারে পড়তে পারলে ভাল হয়। ব্লগে যে এই উপন্যাসটা তোমরা কয়েকজন আগ্রহ নিয়ে পড়ছ এই জিনিষটা আমাকে উৎসাহিত করছে।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
আপু পড়ে মজা পাচ্ছি, ২ পর্ব করে দিলে ভালো হতো দিনে 🙂
এডুকে জিজ্ঞেস করে দেখ তা দিতে পারবো কিনা।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
আপু, এই ধারাবাহিকটা বন্ধ করলেন কেন? 🙁
অপেক্ষায় আছি...
ব্লগে প্রথম পাতায় একসাথে বেশি লেখা দেওয়াকে অনুৎসাহিত করে। আমার এমনিতেই অনেকগুলো লেখা প্রথম পাতায়। তাই নতুন আরেকটা লেখা দিব কিনা বুঝতে পারছি না।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
ভালো হচ্ছে, ভালো লাগছে। বুঝতে পারছি, এই উপন্যাসটা লিখতে তোমাকে বেশ পড়াশুনা করতে হয়েছে এবং হচ্ছে। চেষ্টা করো, ইতিহাসের চরিত্রগুলোকে জীবন্ত করে তুলতে। তুমি পারবে।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আপনার উৎসাহ আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া। আমি আসলে এমন উপন্যাস লিখতে চাইছি যেটা পড়ার পর (আদৌ যদি কেউ পড়ে) কেউ যাতে মনে না করে হাওয়াই মিঠাই খেলাম।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
পড়ছি। একবারে মন্তব্য করব। 🙂
অসাধারণ বর্ণনা 🙂
🙂 🙂 পড়ছো তাহলে।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
হুমমম 🙂