স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে ক’দিন আগে একটা দায়িত্ব আমাদের কাঁধে এসেছিল, তা হল কুড়িগ্রাম এলাকায় সংঘটিত বিভিন্ন যুদ্ধের উপর একটি রিপোর্ট তৈরি করা। এটা করার জন্য কয়েকদিন আগে আমরা টীম নিয়ে গিয়েছিলাম কুড়িগ্রাম, উলিপুর এবং চিলমারী এলাকায়। আমার সৌভাগ্য যে আমি এই কাজটিতে জড়িত ছিলাম। এত অজানা তথ্য , গুরুত্বপুর্ন ঘটনাগুলো সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই কোন ধারনা নেই। অথচ স্বাধীনতা যুদ্ধে এই অঞ্চলের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই উপলক্ষ্যেই বহুদিন পর আজ লিখতে বসা, যাতে আপনাদের কাছে সে সময়ের দুঃসাহসিক কিছু অভিযানের বর্ননা তুলে ধরতে পারি।
মুক্তিযুদ্ধে কুড়িগ্রাম
বাংলাদেশের উত্তরের এই জনপদে মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করা খুব সহজ ব্যাপার ছিল না। কিন্তু কৌশলগত দিক থেকে বিবেচনায় এই অঞ্চল ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। সীমান্ত হতে দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশের জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এই অঞ্চল ছিল আদর্শ স্থান। অপর দিকে এই এলাকা দখলে রেখে মুক্তিযোদ্ধাদের বাঁধা দেয়া ছিল পাক বাহিনীর অন্যতম উদ্দেশ্য।
কুড়িগ্রাম, উলিপুর ও চিলমারী অঞ্চলে যুদ্ধকে সংগঠিত করার জন্য সামরিক ও বেসামরিক ভাবে যৌথ উদ্যোগ গ্রহন করা হয়। ১৯৭১ এর ৮ই এপ্রিল ক্যাপ্টেন নওজিস এই অঞ্চলকে একটি সেক্টর হিসেবে ঘোষনা দিয়ে ২টি সাব সেক্টরে ভাগ করে। এই সেক্টর ও সাবসেক্টরের তত্বাবধানে চলতে থাকে যুদ্ধ প্রশিক্ষন। যুদ্ধ প্রশিক্ষনের জন্য বেছে নেয়া হয় ব্রক্ষ্মপুত্রের বুকে জেগে ওঠা মুক্ত চরাঞ্চল। সামান্য প্রশিক্ষন আর অসীম সাহসের উপর ভর করে এই অঞ্চলের সাধারন মানুষরা খুবই সাধারন অস্ত্র নিয়ে সুপ্রশিক্ষিত পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে হামলা চালাতে থাকে। পাক বাহিনীর মনোবলকে ভেঙ্গে দিয়ে অস্ত্র ও রসদ সংগ্রহ করে তাদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের আক্রমন পরিচালনা করাই ছিল এই সব অভিযানের উদ্দেশ্য।
নির্ভীক অভিযানসমুহের এই সব নির্ভীক স্বাধীনতাকামী যোদ্ধাদের ২টি ভাগে ভাগ করা হয়। এই সব যোদ্ধাদের একভাগে ছিল সেক্টর তত্বাবধানে প্রশিক্ষন ক্যাম্প হতে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত নিয়মিত যোদ্ধা ও অপর ভাগ হলো এলাকা ভিত্তিক নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ক্যাম্প হতে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত সেক্টর কমান্ডারের প্রাইভেট যোদ্ধা। এই সমস্ত অসীম সাহসী যোদ্ধাদের সমন্বয়ে গঠিত এই সেক্টরকে যুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে ৬ নং সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ৬ নং সেক্টর পরবর্তীতে জেড ফোর্সের অধীনে সিলেট গমন করলে এই এলাকা ১১ নং সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, এবং চলতে থাকে শত্রু মুক্ত করার স্বাধীনতা যুদ্ধ।
৭ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু অসহযোগ কর্মসূচী ঘোষনা করে সুস্পষ্টভাবে স্বাধীনতার ডাক দেন। ৮ই মার্চ এই ঐতিহাসিক ভাষনটি বেতারের মাধ্যমে প্রচারিত হলে কুড়িগ্রামবাসী উজ্জিবিত হয়ে ওঠে। ৯ই মার্চ কুড়িগ্রাম পুরাতন পোষ্ট অফিস প্রাঙ্গনের লিচুতলায় একটি জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। এই জনসভায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কুড়িগ্রামের তৎকালীন ছাত্র হাবিবুল্লাহ বাহার খান বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর এবং হলসমুহে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর অতর্কিত হামলা এবং নৃশংসতার বর্ননা দেন। মানুষ সেই কাহিনী শুনে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে এবং পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকে। এই প্রস্তুতির মধ্যে দিয়ে কুড়িগ্রামবাসী পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্বক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।
২৮শে মার্চ ১৯৭১ কুড়িগ্রামের গওহর পার্কে অনুষ্ঠিত হয় এক বিশাল জনসমাবেশ। এই জনসমাবেশে ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনের জন্য আহবান জানানো হয়। এরপর সন্ধ্যায় ঘোষপাড়াস্থ আহাম্মদ আলী বকসীর গোডাউনে অনুষ্ঠিত সংগ্রাম কমিটির সভায় প্রথম মুক্তিযুদ্ধের বেসরকারী হাই কমান্ড গঠন করা হয়। এই বেসরকারী হাই কমান্ডে ছিলেন আহাম্মদ আলী বকসী, অধ্যাপক হায়দার আলী, তোছাদ্দেক হোসেন এবং মহিউদ্দীন আহমেদ ( আনসার কমান্ডার )। কোম্পানী কমান্ডারগন ৩১শে মার্চ কুড়িগ্রামে সমবেত হন। এছাড়াও কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, ভুরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী বিওপি’র ইপিআর গন এখানে এসে পৌঁছান। এখানে স্থানীয় পুলিশ, আনসার, মুজাহিদ, ছাত্র জনতা এবং ইপিআরদের নিয়ে একটি সম্মিলিত বাহিনী গড়ে তোলা হয়।
মুক্তিযুদ্ধে কুড়িগ্রামে বিভিন্ন খন্ড যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলঃ
১. আন্ধারীর ঝার ও সোনাহাট ব্রীজের যুদ্ধ।
২. দুর্গাপুর ও কুলাঘাট অপারেশন।
৩. হাতিয়ার হত্যাকান্ড।
৪. চিলমারীর যুদ্ধ।
৫. কোদালকাঠি অপারেশন।
৬. রাজারভিটা অপারেশন।
৭. জোড়গাছ অপারেশন।
৮. পুলিশষ্টেশন ও থানঘাট ষ্টেশন অপারেশন।
৯. বালাবাড়ী রেলষ্টেশন ও কালভার্ট অপারেশন।
১০. ওয়াপদা অফিস ও চিলমারী রেলষ্টেশন অপারেশন।
উলিপুর যুদ্ধঃ
১. রাজাকার সাহাবুদ্দিন হত্যা।
২. পাঁচপীর তহশীল অফিসের অভিযান।
৩. রেলগাড়ী অপারেশন।
৪। উলিপুর ডাকবাংলো আক্রমন।
এইসব অপারেশনগুলোর মধ্যে থেকে আজ আপনাদের কোদালকাঠি অপারেশনের গল্প শোনাব। এই অপারেশনটা প্রথমেই বলার কারন আশা করি লেখার শেষে আপনারা বুঝতে পারবেন।
কোদালকাঠি অপারেশন
১১ নং সেক্টরের দায়িত্ব গ্রহনের পরপরই মেজর তাহের তার দায়িত্বপুর্ন এলাকাকে পুনঃগঠনের কাজে মনযোগ দেন। জেড ফোর্স এই এলাকা ত্যাগ করার পর এটা আরও অপরিহার্য হয়ে পড়ে। চিলমারী নদীবন্দর প্রধান টার্গেট হলে, সেখানে আক্রমনের পুর্বে শত্রুর মনোবলের উপর আঘাত হানা প্রয়োজন ছিল বলে মেজর তাহের মনে করেন। তাই তিনি অপেক্ষাকৃত দুর্বল ও চিলমারী হতে বিচ্ছিন্ন চর এলাকা কোদালকাঠিতে আক্রমন করে শত্রুকে ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেন। এর ফলে চিলমারীতে অবস্থিত পাকসেনাদের উপর মানসিক চাপ পড়বে বলে সেক্টর কমান্ডার মনে করেছিলেন। এই কোদালকাঠি অপারেশন ছিল বাংলার দামাল ছেলেদের অসীম সাহসিকতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত।
ব্রক্ষ্মপুত্রের পূর্বাঞ্চলকে মুক্ত করার জন্য সুবেদার আলতাফের নেতৃত্বে ২ কোম্পানী মুক্তিযোদ্ধা সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকের এক রাতে গোপনে কোদালকাঠিতে অনুপ্রবেশ করে এবং শত্রু বুহ্যের মাত্র কয়েকশত গজ দুরবর্তী ঝাউবনে পরিখা খনন করে তাতে অবস্থান করতে থাকে। মুক্তিযোদ্ধাদের পরিখাগুলোর সামনেই শত্রু নিধনের উপযোগী বিস্তৃত খোলা জায়গা ছিল। কমান্ডার ও তার বাহিনীর মুল উদ্দ্যেশ্য ছিল, এই মুক্তিযোদ্ধাদের পরিখাগুলোতে উপস্থিতি টের পেয়ে শত্রু সেনা তাদেরকে উৎখাত করার জন্য যখন আক্রমন চালাবে, তখন আক্রমনোদ্ব্যত শত্রু সেনাদেরকে মুক্তিবাহিনী খোলা জায়গায় পেয়ে নিশ্চিহ্ন করবে।
পরদিন ভোরে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী শত্রুর প্রচন্ড আক্রমন ঘটে এবং তা ত্বরিত গতিতে প্রতিহত করা হয়। শীঘ্রই পাকবাহিনী ২য় এবং ৩য় আক্রমন করে, এবং সেগুলোও সাহসের সাথে মোকাবিলা করে মুক্তিযোদ্ধারা। নিধন এলাকা শত্রুর মৃতদেহে ভরে ওঠে। যে কজন শত্রু সেনা পরিখা পর্যন্ত এগুতে পেরেছিল তাদেরকে গ্রেনেড চার্জ করে হত্যা করা হয়। নিজস্ব বাহিনীর দু প্রান্তে অবস্থিত মেশিন গান দুটোর আড়াআড়ি গুলিবর্ষনে বেশীরভাগ শত্রুসেনা মারা পড়ে। ৩য় আক্রমন প্রতিহত করার পর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের পরিখা থেকে বের হয়ে আসে এবং শত্রুদের উপর মরন আঘাত হানার জন্য এগিয়ে যায়। খুব অল্প সংখ্যক শত্রু সেনাই সেদিন অপেক্ষমান গানবোটে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। কোদালকাঠি নিজস্ব বাহিনীর হস্তগত হয়। গ্রামবাসীদের মধ্যে দারুন উল্লাসের সৃস্টি হয় এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের খবর সর্বাংশে ছড়িয়ে পড়ে।
এই অপারেশনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়া এক বীর মুক্তিযোদ্ধা হলেন জনাব শওকত আলী সরকার বীর বিক্রম। তিনি অপর একটি অপারেশনে দুঃসাহসিক কর্মকান্ডের জন্য ( যেখানে তিনি গুলিবিদ্ধ হন এবং মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসেন ) বীর বিক্রম খেতাবে ভুষিত হন। তাঁর কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করার কারন হল আমরা তাঁর সাক্ষাৎকার নিতে গিয়েছিলাম। তিনি বর্তমানে চিলমারী উপজেলার চেয়ারম্যান হিসেবে ৩য় বারের মত নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে জানতে পারলাম তার সবচেয়ে ছোট মেয়ে ময়মনসিং গার্লস ক্যাডেট কলেজ থেকে ২০০৯ সালে পাশ করে বর্তমানে রুয়েট এ কম্পিউটার সাইন্স এ পড়ালেখা করছে। একজন অসম সাহসী এই বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য অন্তরের অন্তস্থল থেকে শ্রদ্ধা প্রকাশ করার জন্যই আজ আপনাদের এই যুদ্ধের গল্প শোনালাম।
তাঁর সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ আপনাদের জন্য তুলে দিলাম, যেখানে তিনি কোদালকাঠি যুদ্ধের অভিজ্ঞতার কথা বর্ননা করছেন।
তথ্যবহুল পোষ্ট। তোর প্রচেষ্টাকে অভিনন্দন জানাই আর হিংসা করি তোর সৌভাগ্যকে। :boss:
ধন্যবাদ বস, তাইফুর্ভাইর সাথে কি আপনার কথা হইছে ?
হ কথা হইছে আর ঘরের ছেলে ঘরে ফিরা আইছে। তোরে থ্যাঙ্কু। 🙂
ভাই দারুন একটা পোস্ট :boss: :clap:
আর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সালাম ::salute::
:hatsoff: অসাধারণ হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের বাস্তব গল্পগুলো প্রকাশে সিসিবি বিশেষ ভূমিকা নিতে পারে। প্রতি বছর আমরা এই উপলক্ষে একটি ই-বুক প্রকাশ করতে পারি। এই ব্লগের জন্য রেজওয়ানকে ধন্যবাদ। :salute:
ভাল কাজ। কিপ ইট আপ। একটা কথা, মানুষজনের কথাবার্তা বেশি হলে পড়ে বেশি ভাল লাগতো। তবে তথ্যবহুল হয়েছে।
মুজাহিদ বলতে কারা ছিল, রেজওয়ান?
আমার বন্ধুয়া বিহনে
মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পূর্বেই পাকিস্তানী সামরিক বাহিনী এদেশের কিছু বেসামরিক জনগনকে প্রশিক্ষন দিয়ে মুজাহিদ বাহিনী গঠন করে, যাদের অধিকাংশই মুক্তিযুদ্ধের সময় হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে পূর্বাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলে তারা সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহন করে ।
তথ্যসূত্র - ইত্তেফাক
তথ্যসুত্র - আজাদী
এছাড়াও খুঁজতে গিয়ে এটা পেলাম
এটা পেলাম এখান থেকে।
ধন্যবাদ তথ্যগুলো জানাবার জন্য। নতুন জিনিস জানলাম। যেসব প্রশিক্ষন নেয়া মুজাহিদ মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয় নাই একাত্তরে তাদের ভূমিকা সর্ম্পকে জানো নাকি কিছু? বেসামরিক কাদেরকে মুজাহিদ হিসাবে রিক্রট করা হইছিলো?
আমার বন্ধুয়া বিহনে
প্রাতিস্টানিক ভাবে কাজটা হচ্ছে মনে হয়। তুমি যেহেতু একখানে কাজ করছো, নিশ্চয় আরও কাজ হয়েছে। কারা করলো? খুজে বের করা যাবে? পোস্ট আকারে দেয়া যাবে কোথাও? ব্লগে বা মিডিয়ায়? প্ল্যানটা কি তোমাদের? বই, আর্কাইভ এরকম কিছু? নাকি বিচ্ছিন্ন একটা কাজ মাত্র? কি মনে হচ্ছে তোমার?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
হ্যা ভাইয়া, কাজটা প্রাতিষ্ঠানিভাবে অনেকদিন আগে এলাকাভিত্তিক করা হয়েছে। আমার কাছে কুড়িগ্রাম এর অধিকাংশ ঘটনাই আছে। এবং আর্কাইভে পুরো রংপুরেরটাই সম্ভবত আছে । পোস্ট আকারে দেয়ার চেষ্টা করতে পারি 🙂
এটা করতে পারলে তো খুব ভালো হয়। তুমি আস্তে আস্তে যতগুলো পারলে পোস্ট আকারে দিতে থাকলে, মুক্তিযুদ্ধ ট্যাগ দিতে, পড়ে সবগুলো মিলে আমরা হয়ত একটা ই-বুক করে ফেললাম, সিসিবিতে আলাদা উইন্ডো খুলে রাখলাম যাতে সবগুলো পোস্ট এক ক্লিকে পেয়ে যায় সবাই।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাইয়ের সাথে সহমত
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
মুক্তিযুদ্ধে রংপুর অথবা কুড়িগ্রাম শিরোনাম এ একটা বই আছে একজন মুক্তিযুদ্ধার লিখা, কিছুদিন আগে পড়েছিলাম, ওই বইটা তে ও অনেক তথ্য আছে আমার মনে হয়. যদি এই এলাকার ইতিহাস নিয়ে কাজ করে থাক, ঐটা দেখতে পার. লিখা খুব ই ভালো লেগেসে. ধন্যবাদ. :clap:
সালাম স্যার, আপনার ১ম ইউনিটের AOR এখন রংপুর। তাই আমাদের কাছে এর আগে যতগুলো স্টাডি হয়েছে মোটামুটি সবগুলোর কপিই আছে.........আপনাকে এখানে দেখে ভাল লাগল 🙂
পড়লাম। পইড়া ভুইলা গেলাম (শুনতেছি, এইটা নাকি এই যুগের ফ্যাশন?)
=))
পোস্ট প্রকাশ হবার প্রথম ঘন্টায় পড়ছি। প্রথম লাইকটাও আমার দেয়া। কিন্তু মোবাইল থেকে দেখছিলাম বলে মন্তব্য দেয়া হয় নাই।
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
Im from kurigram...and now feeling proud for this.....
thanks ,