(আমার ‘বিষাদযোগ’ কবিতায় আদনান ভাইয়ের মন্তব্য হতে অনুপ্রাণিত পঙক্তিমালা…)
পড়েনা কবিতা কেউ আজকাল আর,
কবিতা পড়াটা যেন অহেতুক কাজ।
পাতা ভরানোর দায় আজ কবিতার;
কবি বলতেই লোকে বোঝে ফাঁকিবাজ।
গেলানো যায়না হায় দু’লাইন ছড়া
হাতে-পায়ে ধরাধরি করে সাধাসাধি,
এমন বাজারে চলেনা সনেট পড়া
বড়জোর লিমেরিক, তা-ও আধাআধি!
অথচ মানব তুমি ভুলেছ অতীত:
কাব্যই ছিল প্রথম সাহিত্য তোমার;
কতনা অমর গাঁথা, কত কাব্যগীত,
তেজোদ্দীপ্ত কাব্যশক্তি ছিল ক্ষুরধার।
কবিতার দিন শেষ, কেঁদে লাভ নেই
লেগেছে যুগের হাওয়া আজ গদ্যেই।
কবিতায় প্রথম হওয়ার মজাই আলাদা........ :grr: :grr: :grr:
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
অসাধারন ...... :clap: :clap: :clap:
:dreamy: :dreamy: :dreamy:
:bash: :bash: :bash:
;;; ;;; ;;;
😛 😛 😛
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
কবিতার দিন শেষ এটা আমি মনে করিই না সৌমিত্র। বরং আমার মনে হয় কবিতা এই যান্ত্রিক এবং ভয়ানক একঘেঁয়ে জীবনে মানুষের একমাত্র এস্কেপ রুট। যতই দিন যাচ্ছে আমরা ধীরে ধীরে অনুভব করতে ভুলে যাচ্ছি, মানবীয় বোধগুলো পানিহীন হয়ে শুকিয়ে মরে যাচ্ছে। সেই সময়ে একমাত্র কবিতাই কিছুটা ছুটি দেয় আমাদের.. আর এটাও আশার কথা যে কবিতার শরীর বদলে যাচ্ছে। সনেটের মত ধ্রূপদী ধরনে এখনও কবিতা লিখছো, এটাই কবিতার টিঁকে থাকার, টিঁকে যাওয়ার সবচেয়ে বড়ো প্রমাণ।
এই ফ্লো' টা ধরে রাইখো। 🙂
"মানবীয় বোধগুলো পানিহীন হয়ে শুকিয়ে মরে যাচ্ছে।"
=> মানবিক, জলহীন/পানিশূন্য... এরকমই হবার কথা। কিন্তু কেন হয় জানতে চেয়োনা, আমি বানান এর নিয়মকানুন সব ভুলে গেছি।
যেহেতু তোমার লেখালেখি খুব মন দিয়ে পড়ি তাই তোমার কমেন্টেও সমালোচনা করলাম।
মন্তব্যে অনেক সময়ে এমন ভুল হয়ে যায় রেশাদ ভাই।
জলহীন/পানিশূন্য বলাতে আরেক ঘটনা মনে পড়লো। আমি ইদানীং কবিতা বা কবিগদ্যে "জল" শব্দটা এড়িয়ে চলি সযতনেই। "পানি" ব্যবহারের চেষ্টা করছি। যাপিত জীবনে যেহেতু জল বলি না, সেহেতু সেটা ইচ্ছাকৃতভাবেই বাদ। তবে অনেক জায়গায় শ্রুতিমধুরতা বা অভ্যাসে পঁচে যাওয়া চোখ ও কান 'জল' আশা করে। আমি মনে হয় মন্তব্য করতে গিয়ে ঐ সিনড্রোমে পড়ে গিয়েছিলাম। 😛
মেনে নিলাম।
কিছু মনে করোনাইতো?
আরে নাহ, আমরা আমরাই তো ভাই। :hug:
মেনে নিয়ে ভুল করলা 🙂
আবার সমালোচনা করি...
"কবিতা বা কবিগদ্যে" => কবিগল্প শুনতে ভালো লাগে।
হাহা, ঐটা কবিগদ্য বা মুক্তগদ্য বলে সবাই। গল্প মানে তো কাহিনী। কাহিনীভিত্তিক না হলে তাকে গদ্য বলা যায়। সেখান থেকে আসছে শব্দটা। 😉
জানলাম এবং মানলাম।
অনেক আগে একটা শব্দ ব্যবাহার করতাম আমরা... "গল্পিতা"। এখন মনে পড়লে মজাই লাগে।
আমাদের মতে 'যারা বৃষ্টিতে ভিজেছিলো' গল্পিতার সার্থক উদাহরণ। যে গল্প কবিতার মতো করে বলা হয়।
কবিতা সমালোচনা করার সামর্থ্য আমার নেই, তবে আমার ছোট মস্তিষ্কে মনে হল তোমার কবিতাটা মনে হয় বড়ই সৌন্দর্য.........।।
:hatsoff: :hatsoff:
bedanken(জার্মান)
gracias (স্প্যানিশ)
remercier (ফরাসি)
благодарить (রুশ)
ধন্যবাদ (বাংলা)
ভালো লেগেছে 🙂
😮 😮 আজ বাকী ২ জন মিলেও ভাবীর ধারেকাছে নাই।ওরে বাবা :boss:
কালকে হারের প্রতিশোধ নাকি :duel:
ভাইয়া ভুল করছেন, হার আমার ডিকশনারীতে নাই। 😛
কালকেও কিন্তু পরথম ছিলাম, দেরীতে আইসিলাম, কিন্তু আইয়াও পরথম। B-) :grr:
বাস্তব বোঝানোর জন্য হয়ত ঠিক আছে কিন্তু কবিতা হিসেবে ভাল লাগেনি।
আগের কবিতাটাতেই জানিয়ে ছিলাম আমি তোমার ভক্ত হয়ে গেছি, আর ভাল লেখা চাই
কোথায় যেন পড়েছিলাম মনে হয় কোন গাইডে সনেটের সংজ্ঞায় সব মিলিয়ে একটিমাত্র ভাব ফুটে উঠবে এবং তা হবে প্রেমভাব। প্রথম অষ্টকে ভাবের অবতারণা আর ষঠকে পরিণতি।
তোমার এই সনেট সম্পূর্ণ অন্যরকম। তুমি তো দেখি ১৪ র এই মিল অসম্ভব ভাল পার।
অন্ত্যমিলের ব্যাপারে একটা কথা বলি, আমার ব্যক্তিগত মতামত কখকখ মিলটা বেশ কঠিন ভাব ফুটাবার ক্ষেত্রে একটু এদিক ওদিক হলে কেমন যেন লাগে আমার কাছে তখন শুধু মিলটুকু ধরে পড়তে বাধে।
একেবারেই ব্যক্তিগত মতামত কোন সমালোচনা না। তুমি আসলেই রক কর।
তোমার মান-এর হলোনা।
৮+৬ মাত্রায় লিখতে যেয়ে কয়েকবার মাত্রা মিলেনাই।
"গেলানো যায়না হায় দু’লাইন ছড়া"
লাইন-কে তুমি কয় মাত্রা ধরেছো?
"এমন বাজারে চলেনা সনেট পড়া"
৮+৬ মিলেনাই
"অথচ মানব তুমি ভুলেছ অতীত:"
হঠাৎ সাধু শব্দ! 'মানুষ' হলে ভালো হতো না?
শেষ লাইনগুলো পড়ে মনে হলো জোর করে ছন্দ মিলানো হয়েছে, তোমার কাছে এরকম আশা করা যায়না।
শেষ কথাঃ
১. এখানে অনেকে খুব ভালো কবিতা/গল্প বোঝেন এবং লেখেন, কিন্তু কখনো ডিটেইল সমালোচনা করেননা কেনো কেউ? এতে একটু হয়তো সময় লাগে কিন্তু আসলেই কবি/লেখক দের অনেক উপকার হয়।
২. কবি'র জন্যঃ
যদি মনে হয়,
উপরের কথামালা, ভুলময়,
কিছুমাত্র গ্রহণীয় নয়,
বলে দিও,
পড়ে যাবো, নিশ্চুপ,
প্রীতি নিও, প্রিয়।
রেশাদ ভাই
মনোযোগী পাঠক হিসেবে আপনি মুগ্ধ করেই যাচ্ছেন। :thumbup:
মানদন্ড এতো উপরে নিয়ে গেলে আমাদের কী হবে! 🙁
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
কেন যেন মন ভরল না এই কবিতাটা পড়ে। আপনি আপনার মারজিন অনেক উপরে তুলে ফেলেছেন, তাই আরও ভালো কবিতার প্রত্যাশা রইল আপনার কাছ থেকে।
আমার স্ট্যান্ডার্ডে বিচার করলে ভালো ছিল।
রেশাদ ভাই শার্লী'র মতোই আমার মত।
এটা তোমার অন্য কবিতাগুলির তুলনায় বেশ দুর্বল।
ভালো লাগে নাই।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
সব মন্তব্য পড়ে আলাদা আলাদাভাবে জবাব না দিয়ে
একটানে একবারেই বলছি যেটুকু বলার।
তাছাড়া কবিকেও বলার রয়েছে কিছু।
আমার মনে হয়, একজনের সব গুলো লেখা একই মানের হতে পারেনা।
তর্কের খাতিরে যদি ধরে নি' সৌমিত্রের এই লেখাটা তেমন ভালো হয়নি
তাতে আমি মনে করিনা ওর বিচলিত হবার কিছু আছে।
লেখালেখির স্বত:স্ফুর্ততাবোধটা সবচে' জরুরী বলে মনে হয় আমার।
জরুরী সবার আগে নিজের কাছে সততার নজির স্থাপন করা।
আবার পাঠক হিসেবে আমার বা যে কারোর এ ধরণের অনুযোগ
খুবই প্রাসংগিক: আমি বলতেই পারি, কী মানের লেখা প্রত্যাশা করি/করছি
প্রিয় লেখকের কাছ থেকে। সব মিলিয়ে একটি স্বাস্থ্যকর মতবিনিময়ের পরিস্থিতি
বিরাজ করাটা বাঞ্ছনীয় (তার মানে কিন্তু এই নয় সে এখানে সেটি বিরাজ করছিলোনা,
ভুল বুইঝেননা কেউ)।
ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়, এসব লেখার কোনোটাই সৌমিত্রের প্রতিনিধিত্বশীল লেখা নয়।
এসব বোধহয় ওর তৈরী হয়ে ওঠার নিদর্শন। আরো আনেক ভালো লিখিয়ে হয়ে ওঠার সচেতন
প্রয়াস ওর এই দৈনন্দিন শব্দখেলা ( ভুল বললে শুধরে দিও সৌমিত্র)। ওর সম্ভাবনা অপার তাতে সন্দেহ নাই, কিন্তু এক্কেবারে স্বতন্ত্র স্টাইল তো এখনো তৈরী হয়নি। ওকে বহুদূর যেতে হবে, এই ব্যাপারটা যেন ওর মাথায় থাকে।
রেশাদের সমালোচনা মনে করিয়ে দ্যায়, ও ভীষণ মনোযোগী একজন পাঠক। সিরিয়াস পাঠকের প্রয়োজন একজন সিরিয়াস কবি বা লেখকের। সে হিসেবে ওর পরিশ্রমী মন্তব্যগুলোর তুলনা নেই।
তবে বাংলা বানানরীতির প্রতি ও যতটা কঠোর অবস্থান নিয়ে থাকে, আমি ততটা নিতে পারিনা। 'জলশুন্য' বা 'পানিহীন' এরকম শব্দগুলো স্রেফ শুনতে একটু অন্যরকম বলে কানে খট করে লাগে, হয়তো সেটাই একটা ভিন্ন দ্যোতনা তৈরী করবে পাঠকের মনে বা শ্রোতার কানে। কখনো কখনো এমন প্রয়োগ পুরো লেখাটির মধ্যে ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি ক'রে তাকে অদ্ভুত সৌন্দর্য দান করে। তাছাড়া ব্যাকরণ বা বানান যাই বলিনা কেন, তা শেষপর্যন্ত কথ্যরুপের অনুগামী। সেকারণেই প্রচলিত 'ভুল'গুলো সাহিত্যে অনুপ্রবেশ করে আর শুদ্ধ ও অপ্রচলিত রূপগুলোকে প্রায়শ:ই প্রতিস্থাপন করে।
সৌমিত্রকে বলবো, লেখো যেভাবে শব্দেরা আসছে, কারণ তুমি জানোনা কখন হুট করে তারা আসা বন্ধ করে দেবে। যেভাবে কেউ-ই কখনো বলেনি এর আগে, সেভাবে বলে ওঠো। আমাদের সময়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কবি হও।
:thumbup:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
"...কথ্যরুপের অনুগামী। "
"...শুদ্ধ ও অপ্রচলিত রূপগুলোকে..."
বস, দুইবার দুইরকম বানান, চোখে লাগে, চোখে লাগে, আর আপনার লেখায় মানতে পারিনা।
এইবার দুইটা কথাঃ
১. আমি বানান-এর ব্যপারে কঠোর নতুনদের লেখায়। নিয়ম শিখে ফেলার পর নিয়ম ভাঙ্গাই যায়। আমাদের ভাষায় কিন্তু 'আর্যপ্রয়োগ' আছে, কিন্তু সেজন্য প্রথমে 'আর্য' তো হতে হবে। আমার মতে সৌমিত্র এখনো হয়নাই, যদিও আমি নিশ্চিত একটা সময়ে সে প্রতিনিধিত্বশীল কবি হবে। আর আমরা যারা ওর এই সময়ের পাঠক তাদের দায়িত্ব ওকে তৈরী হতে সহায়তা করা।
২. "যেভাবে কেউ-ই কখনো বলেনি এর আগে, সেভাবে বলে ওঠো।"
এই লাইনটা পড়ে আমার একটা খুব খুব পছন্দের কবিতা দিলাম...
'এতদিন, শুনেছো যা সুর
পুরনো তা
কোনো এক নতুন কিছুর
আছে প্রয়োজন,
তাই আমি আসিয়াছি, আমার মতন
আর নাই কেউ।
আমার পায়ের শব্দ শোনো
নতুন এ, আর সব হারানো পুরোনো।।'
বাংলা ভাষার একজন শক্তিশালী কবি ঠিক এইভাবে তাঁর নিজের আগমন বার্তা ঘোষণা করেছিলেন। সম্পূর্ণ নতুন একটা স্টাইল তৈরী হয়েছিলো তাঁর লেখায়। আচ্ছা এই কবিতা পড়ে কি বোঝা যায় কবির নাম?
৩. কবির জন্যঃ
এই ব্লগ এ মন্তব্য আর প্রতিমন্তব্য সুন্দর হয়। তোমার উচিৎ ঢালাও ভাবে মন্তব্য না করে প্রত্যেক মন্তব্যের জন্য আলাদা ভাবে প্রতিমন্তব্য করা, সময় লাগবে অনেক, কিন্তু কবিতা লিখেই কি আর কবির দায়বদ্ধতা শেষ হয়ে যায়?
না, আসলেই দায়বদ্ধতা শেষ হয় না। তাই কবিতাটা আবার লিখে পোস্ট করবো। আশাকরি সেখানেও মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য চলবে এবং এভাবেই পরিশীলিত হবো। ধন্যবাদ।
রেশাদ,
তোমার মন্তব্যের সাথে আমি একমত।
বানানরীতি নিয়ে তোমার অবস্থান সম্পর্কে কিন্তু
আগেই ঠিক বুঝতে পেরেছিলাম।
'আর্যপ্রয়োগ' বলতে তুমি কি বোঝালে
বুঝিনি...
বাংলা ব্যাকরণে তো 'আর্ষপ্রয়োগ' বলে একটা ব্যাপার আছে বলে জানতাম,
'আর্যপ্রয়োগ' আছে কি?
কবিতাটা কি প্রেমেন্দ্র মিত্রের?
যখন বড় কেউ কোন শব্দকে নতুন অর্থে ব্যবহার করেন, হয়তো শুধুই ছন্দ মিলানোর জন্য তখন সেটাকে "আর্যপ্রয়োগ" বলে।
রবীন্দ্রনাথ প্রচুর করেছেন। অভিধানে দেখবেন অনেক শব্দের পাশে 'রাবীন্দ্রিক' লেখা থাকে, ওই শব্দগুলো, অথবা নির্দ্দিষ্ট অর্থ কবি ব্যবহার করেছেন।
"ষড়রিপু কোদন্ড স্বরূপ...
মধ্যযুগের কোনো এক কবি এখানে কোদন্ড বলতে বুঝিয়েছিলেন 'কোদাল'। যেখানে মানুষের রিপুগুলো ভালো ব্যাপারগুলোকে খুঁড়ে ফেলে অথচ কোদন্ড অর্থ 'ধনুক'। যতদূর জানি, এখান থেকেই আর্যপ্রয়োগ শুরু হয়।
আর কবিতাটা জীবনানন্দ দাশ এর 'নাবিক'।
:thumbup: :thumbup:
বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র
নানানভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবারাত্র
এতো পুঙ্খানুপুঙ্খ মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আহা... দারুণ মজা করে পড়লাম কবিতা, মন্তব্য এর প্রতিমন্তব্য গুলো। নূপুর ভাই এর এই কমেন্টটা মনে হয় উনার যেকোনো লেখার চেয়েও বড় হয়েছে।
নূপুর ভাই এর কবিতাগুলোতে তৎসম শব্দের ব্যবহার কম থাকে তাই আমার বেশী প্রিয় সেগুলোই। কিন্তু শেক্সপিয়ার অনুবাদে একটু সাধু ভাষা আসতেই পারে। লাগে রাহো সৌমিত্র!!!
স্ট্যান্ডার্ড উঁচু হলে তো কামরুল আমাদের গর্ব হবারই কথা। আজকাল আমাদের মন্তব্য গুলোও দারুণ হচ্ছে। (ও হ্যাঁ সব পোষ্টের ক্ষেত্রে মনে হয় ঠিক না)
:)) :))
ঠিকাছে।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
Ami vai "Reading for pleasure"... tai amar kase jekono kobita bojha gele ar touchy holei ta valo lage.... na bojha geleo onek kobita valo lage... shobder chomotkar gathuni ar chonder karone....
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
সৌমিত্রের কবিতার মূলভাবের সাথে একমত। :thumbup:
আর উপরে মন্তব্য-প্রতিমন্তব্যে আমি মুগ্ধ। এখানেই বুঝা যায় মন্তব্য-প্রতিমন্তব্যের গুরুত্ব কতটুকু।
সৌমিত্র, আমরা সবাই চাই তুমি অনেক বড় একজন কবি হয়ে উঠ যাকে নিয়ে আমরা গর্ব করতে পারি।
তুমি ভাই আসলেই স্বভাব কবি । আমার কথায় কবিতা লিখে ফেললা, তাও সনেট! সনেট এর ছন্দরীতি আমি বুঝিনা । কখনো ফলো করার ইচ্ছা জাগেনাই । কবিতা আসলে পড়তাম না কখনো । আমি বরাবরই গদ্যের পাঠক । কিন্তু সিসিবি এর জন্য আমি ইদানিং অনেক কবিতা পড়ছি এবং ভালো লাগছে । নূপুর ভাই এর মন্তব্য খুবই পছন্দ হয়েছে । রেশাদ ভাই এত খেটেখুটে মন্তব্য করে আমাদের জন্য বেঞ্চমার্কটা অনেক উঁচু করে দিচ্ছেন । নিঃসন্দেহে এটা খুবই ভাল প্র্যাকটিস । আরো লিখ যাতে আমি কবিতা পাঠক হতে পারি ।