নীতা, পরমিতা,
তোমার পেলব পিঠের
কোমল চাতুর্য ভেঙে
কৌশলী তাঁত
তুলেছে নির্মম দেয়াল।
খেয়ালী চুল
যেনো সে দৈর্ঘ্য শুন্যতায়
হয়েছে সংক্ষিপ্তে আকুল।
পূর্ণ চোখ
আর চন্দ্রাপ্লুত ওষ্ঠ।
ফ্রেমে ধরেছে
মোহিনী হাসির ধাঁধায়
বাঁধা পড়া ছবিখানা স্পষ্ট।
কানের শেষে
ঝুলে আছে দুল, চঞ্চল ফুল।
আহা ! হৃদয় আকুল !
অথচ কী
আশ্চর্য ভুল।
জানা হলো অবশেষে।
নবনীতা নয়, সে পরিণীতা।
শিল্পী না হয়ে তাই তাঁতী হলে আজ
বোনা যেতো তবু কিছু
অনুপম কথকতা !
[ রচনাকাল ~ ১৫ জুন ২০০৩ ]
শাড়ীর কি ভাগ্য রে...
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
তা আর বলতে। যথার্থ বলেছো ভাই।
আমার এক বড় ভাই কাম বন্ধুকে ক্ষ্যাপাতে দুষ্টুমি করে এটা লেখা। (সম্পাদিত)
বাহ, সুন্দর, স্বাভাবিক একটা ব্যাপার আছে পদ্যের গাঁথুনিতে
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
ভাই একটা দিনের ঘটনায় একটা অনুষ্ঠানে এক বড় ভাই কাম বন্ধুর কাছে(লেখক ও সম্পাদক) থেকে এক অনুরাগী পাঠিকা বই ও অটোগ্রাফ সংগ্রহ করার ঘটনায় উনার সাথে রসিকতা করে আড্ডায় আংশিক তৈরী হওয়া কবিতাটা।
সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
"কানের শেষে
ঝুলে আছে দুল, চঞ্চল ফুল।
আহা ! হৃদয় আকুল !" - চমৎকার!
অনেক অনেক ধন্যবাদ খায়রুল ভাই ।
প্রীত ও অনুপ্রাণিত ।
'ঝিঙে ফুল' আর 'দুর্মূল্যের ভুল' দুটোই খাসা!
দেখেছি সবুজ পাতা অঘ্রানের অন্ধকারে হতেছে হলুদ
কোথা থেকে তুমি এনে দিলে ভাই অমন কথার জোড়া ।
ঝিঙে ফুল যেনো পেলাম আমি উপহার এক তোড়া !