এই পর্বেও কিছু বলে নিতে চাই। অনেকের মন্তব্য শুনে ভাল লেগেছে, আর অনেকের মন্তব্য শুনে লেখার জন্য আরও উৎসাহিত হয়েছি। যারা ছোট করে পর্ব লেখার জন্য অভিযোগ করেছে তাঁদের জন্য আবারও বলছি আমার সময় স্বল্পতার কারনে পর্বে পর্বে লিখছি। আর ৩-৪ দিন পর পর বড় করে লেখার সময়ের অভাবেই তো প্রতিদিন ছোট পর্বে লিখছি।
তো এই পর্বে চিন্তা করেছি আমি কতটা সৌভাগ্যবান ছিলাম তা একটি স্মৃতির কথা লিখে প্রকাশ করব। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই ঘটনাটি প্রথম সাতদিনে ঘটেছিল না ২য় টার্মের শুরুতে ঘটেছিল তা মনে করতে পারছি না। যাইহোক এইসব চিন্তা মন খারাপ না করে মূল ঘটনায় আসি। কোন এক আফটারনুন প্রেপে আমি ডেস্কে বসে মাথা নিচু করে পড়ছিলাম বা লিখছিলাম। হঠাৎ করে আমার মাথার উপরের চলন্ত ফ্যান খুলে পড়ল। আল্লাহর অশেষ কৃপায় এবং সৌভাগ্যের কারণে ফ্যানের পাখা আমার ঘাড়ে হালকা ছুঁয়ে গেল। সেই সাথে আমার চেয়ারের কাঠের কিছুটা অংশ তুলে নিয়ে আমার ডেস্কের কোনাকুণি জামানের ডেস্কের পায়ার কাঠের কিছু অংশ তুলে নিয়ে গিয়েছিল।
আমি মাথা উঁচিয়ে দেখি সবাই আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। একটু পর সবাই এসে আমি ঠিক আছি কিনা জিজ্ঞাসা করতে লাগল। পরে প্রেপের ডিউটিরত স্যাররা, প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপাল স্যার এসে আমার খোঁজ-খবর নিতে লাগল। যখন আমি এই ঘটনার আকস্মিকতার ধাক্কা কাটিয়ে উঠলাম তখন বুঝতে পারলাম আমি কতটা সৌভাগ্যবান। সেইদিন নিশ্চত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে থাকার স্মৃতি মনে পড়লে আজও নিজেকে ধন্য মনে হয়।………………(চলতে থাকবে)
😀
ঢিলা নেটের জন্যে :bash:
বাচলি কেমনে ?? 😮
খাইছে রে! আজরাইল ইজি ক্যাচ মিস করসে দেখি! 😮 😮
তোর সেঞ্চুরি মনে হয় হয়েই যাবে...
আজরাইল মনে হয় প্র্যাকটিস কম করেছিল........... 😀 😀
তুই কই থাকিস, কোথায় পড়িস বল দেখি?? এরপর বিচার করবো তোর আসলেই সময়ের অভাব নাকি তুই বিশাল এক ডজার ।
ভাই ও শালা সত্যি খুব ডজার 😀
অন্তত কলেজে ছিল, এখন কি হইছে জানিনা!!!!
কিরে তুই কি আগের মতই আছোস???
নাকি অনেক অনেক বদলে গেছস ???
জানতে ইচ্ছে করে, খুব জানতে ইচ্ছে করে…………
:boss: :boss:
আমার যতদুর মনে পরে এইটা ক্লাশ ৮ এর কাহিনি।আমি জুলুর পিছের ডেস্কে আছিলাম...... 😀 😀 😀
না মামা এইডা ক্লাস সেভেনের ঘটনা, আমার তো মনে থাকবই কারণ আমিই তো ছিলাম ভিক্টিম 🙁
ক্লাস সেভেন এর কথা এইটা। একেবারে চোখের সামনে ঘটেছিল ঘটনাটা।