ধাক্কাধাক্কি করে বাসে উঠা, মানুষের ভীড়ে দম ফেলে বাঁচার আকুলতা, কানের কাছে প্রচণ্ড জোরে হর্ন শুনে মনে মনে চালককে গালি দেয়া, চলন্ত গাড়ির মাঝেই রাস্তা পাড় হওয়া সব ই যেন কতই না গুরুত্ববহ।
টানা পাঁচদিন হরতাল আর দুইদিন সাপ্তাহিক ছুটির জন্য দেরী করে ঘুম থেকে উঠাও হয় না। অথবা ঈদ-পূজার টানা ছুটিও পাওয়া হয় না।
ব্যাস্ত রাস্তায়, মানুষের উপচে পড়া ভীড়ে চলার সময় বন্ধুদের বলা হয় না- দোস্ত দাঁড়া, চা খাইয়া নেই। টঙ দোকানীকে বলা হয় না- মামা চা দাও ৪টা, একটা চিনি বেশি আর ৩ টা বেনসন।
কোনো কারণ ছাড়াই কাউকে বলা হয় না- তোর না খাওয়ানোর কথা আছিল?? চল আজকে নান্নার বিরিয়ানি।
হলুদ অথবা সাদা নিওন লাইটে আলোকিত কোলাহলমুক্ত ঝকঝকে রাস্তায় পাওয়া যায় না এক প্লেট চটপটি-ফুচকা, ৫ টাকার ঝালমুড়ি-চানাচুর, অথবা রাস্তার পাশেই কোন হোটেলের বসিয়ে রাখা চুলায় ভাজতে থাকা গরম গরম পরোটা-পুড়ি-সিঙ্গারা।
(কয়েকদিন ধরেই মনে হচ্ছিল একটা টঙ-দোকান কতটা জরুরি……)
বি:দ্র: ★ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর★
১ ম :awesome:
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
স্টার্ট ফ্রন্টরোল। এই পার্টি কেয়ামত পর্যন্ত ফ্রন্টরোল দিতে থাকবেপ...
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
😀 😀 😀
টং এর দোকান খুব মিস করি। টং এর দোকানের বেশি চিনির চা আর ধোয়া তোলা সময়ের উপরে কিছু নাই (সম্পাদিত)
🙁 জী ভাই।
:thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
🙂
প্রবাসে টং এর দোকান খুব মিস করি। তবে টোকিও তে অনেক খাবারের দোকান আমাদের দেশের টং এর দোকানের সাইজের 🙁
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
ভাই, এখানেও এ ধরণের দোকান আছে, কিন্তু দেশের মতো তো আর দেশীয় কিছু চাইতে পারি না।
:thumbup:
মুক্তি হোক আলোয় আলোয়...
😛