২০০৭-এর কথা…
যাবই যাবো দার্জিলিং…খুবই সোজা যাওয়াটা, কঠিন শুধু ভোরে উঠে গুলশানে ভারতীয় দূতাবাসে দাঁড়িয়ে ভিসাটা আদায় করে নেয়া, আদায়ই বললাম, কারন এই আমার আগে ভারত যাওয়া না হওয়ায় ভিসা পাইনি প্রথমে। পরে দূতাবাসে পরিচিত একজন খুঁজে বের করে তার সহায়তায় ভিসা মিললো…..
পরে জেনেছিলাম ভারতের স্বাধীনতা দিবস (১৫ আগষ্ট) সামনে থাকলে ভিসা প্রদানে আরো বেশি কড়াকড়ি আরোপ করা হয়:(… দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেসময়েই আমরা যাবার প্ল্যান করছিলাম।
যাহোক, আগষ্টের ২০ তারিখ রাতে শ্যামলি পরিবহনের বাসে আমরা তিন বন্ধু আর একজন বড়ভাই/কলিগ/বন্ধু মিলে যাত্রা শুরু করলাম, সকাল সকাল বর্ডার পৌঁছে নাস্তা সেরে ওপারের যাবার জন্য একহিসাবে বলা যায় তড়পাতে থাকলাম…
বাংলাদেশ বর্ডার থেকে বিভিন্ন এলাকার দূরত্বঃ
তেমন কোন ঝামেলা ছাড়াই গেলাম ওপারে, ফিরতি টিকিট বুকিং দিয়ে, বাসেই পরিচিত হওয়া আরো জন ছয়েকের সাথে মিলে দার্জিলিংয়ে হোটেল বুকিং করে এবং পেটপূজা সেরে তবেই অপেক্ষমান টাটাসুমো জিপে উঠলাম…
অসাধারন রোমাঞ্চকর উঁচু-নিচু পথে যাত্রা হলো শুরুঃ
সন্ধ্যার আগেই পোঁছে গেলাম শহরে, রবীন্দ্রনাথ কেন দার্জিলিংকে মেঘের শহর বলেছিলেন, তারও প্রমান পেয়ে গেলাম, কমবেশি ২১০০মিটার উঁচু শহরটায় কী অসাধারন মেঘের খেলা চলে তা না দেখে বোঝা যাবেনা…
ঢোকার পথে শহরের দুটো ছবিঃ
(চলবে)
🙂
:thumbup:
আমি যতদুর দেখেছি, দার্জিলিং থেকে সিমলা সুন্দর। তবে সিমলা থেকে মানালী আরো সুন্দর 😀
ইস! কবে যে যাব সিমলা, মানালি, কাশ্মীর...
😀
আরও বেশি বর্ণনা চাই দোস্ত!
দার্জিলিং এখনও যাওয়া হইল না 🙁
লিখতে আলসেমি লাগে, দেখি এরপর থেকে বর্ণনা আরেকটু বাড়াবো 🙂
আসলেই সুন্দর।
রঞ্জনা আমি আর আসবো না...
আসলেই 😀
শুরু না হতেই শেষ করে দিলেন কেন!!! :((
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
পরের পর্ব শিঘ্রি দিব আশা করি
😀
🙂
আহা দার্জিলিং, বড়ই সৌন্দর্য্য 😡
যদিও জীবনেও যাইনাই :-B
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
যাইয়েন ভাইয়া, ভালো লাগবে 😀
darjiling jaite monchay 🙁
মনের আশা দ্রুত পূর্ণ হোক O:-)