যে সীমান্তে শুধুই বসন্ত ! (১)

সিকোয়েন্স- প্রথম দেখা ।
দৃশ্যপটঃ ১
ওপেনিং শট – লং শটে ব্যস্ত রাস্তায় গাড়ীর জ্যাম।
জুম ইন-সারি সারি গাড়ীর ছাদ ছুঁয়ে ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্টে এসে ফ্রেম স্থির হবে।
সাথে সাথেই লাল বাতি হলুদ হয়ে সবুজ হবে।
সেটঃ আউটডোর-মগবাজার আড়ং।

লিংকঃ প্রতীক্ষা
মেইন গেট এর সামনে দাঁড়ানো ছিল আকাশ।
সাদা একটা ফতুয়া আর নীল রং এর জীন্‌সএ
ও’র পুরা ক্যাজুয়াল লুক।
তার হাতের ব্যাগে রয়েছে-
একটি আর্চিস কার্ড,
কিছু চকলেট,
আর এক গুচ্ছ অর্কিড ।
দোকানদার’দের কটাক্ষ অগ্রাহ্য করে
তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছে প্রতিটি উপহার;
নীলিমার যোগ্য করে তুলবার জন্য।

আকাশ আরেকবার হাতঘড়ির দিকে তাকাবে-
পৌনে বারটা বাজে।
নীলিমার আসার কথা বারো’টার দিকে।
ওদের কলেজে কিসের নাকি সংবর্ধনা আছে।
কাল ফোনে কথা বলার সময় আকাশ মনে মনে
এক লক্ষবার ধন্যবাদ দিয়েছে অধ্যক্ষ স্যারকে।

দেড়টা নাগাদ ফ্রেমে আসবে একটি হূড লাগানো রিক্সা।
চুরি যাওয়া সময়ের সাথে বোঝাপড়ারত আকাশ ঘাড় ঘুড়িয়ে দেখবে সেদিকে। যাত্রী নামতে বেশ খানিকটা বিলম্ব হওয়ায় ও বুঝে নিবে তার প্রতীক্ষায় অবসান ঘটলো অবশেষে। ও এগিয়ে যাবে।
(কিছু কিছু প্রতীক্ষা অতি দীর্ঘ হওয়া সত্ত্বেও এমন মধুর হয়ে মিশে থাকে হৃদয়ের ক্যানভাসে।)
অবশেষে নামবে নীলিমা।
হাল্কা নীল একটা ড্রেস পরেছে ও। চুমকি আর সাদা-কালো সুতার কিছু কাজ করা। সাধারন সাজ, খোলা চুল আর ওর সপ্রতিভ চেহারা-সব মিলিয়ে একটা সম্পুর্ণ ছবির ফ্রেম !

দৃশ্যপটঃ ২
ওপেনিং শট-সিড়ি বেয়ে ক্যামেরা উঠে আসবে উপরের তলায়। তারপর আইসক্রীম পার্লারের দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করে সোজা কাউন্টারে যেয়ে থামবে ফ্রেম।
সেটঃ
ইনডোর-আইসক্রীম পার্লার এ এক প্রান্তের একটি টেবিল, পেছনে জানালা।
সে সময়ে পার্লারে তেমন লোকজন ছিলনা।
লিংকঃ অনুরাগের ছোঁয়া
কাট টু কাট ফ্রেমে আসবেঃ আকাশ আর নীলিমাকে দেখা যাবে – মুখোমুখি বসা।
ভ্যালেন্টাইন কাপ -চকলেট ফ্লেভার অর্ডার করলো আকাশ।
দুজনেই নিশ্চুপ কিছুক্ষন।
তারপর নীরবতাকে ছুটি দিয়ে আকাশ গলা পরিষ্কার করে নিবে।
একে একে তার উপহার গুলো এগিয়ে দিবে নীলিমাকে।
আর সাথে মাখিয়ে দিচ্ছে খানিকটা ভুমিকা।
‘ফুল’-
মনের আনন্দ প্রকাশের এর চেয়ে সুন্দর আর কিছু নেই প্রকৃতির বুকে। অকৃত্রিম।
‘চকলেট’-
সুস্বাদু বটে। আর এর উপাদান রক্তে মিশে সুগার এর পরিমান বাড়িয়ে দেয়, মন চনমনে হয়। দু-বন্ধু’র মধ্যকার দূরত্ব কমে আসার সম্ভাবনা শতকরা আশি ভাগ।
এরপর, কার্ড-
Special way to say something special to someone special.’
(তোতা পাখির মত শোনালো ওকে।তারপর মুচকি হেসে বললো )
-ব্যাটাদের দাম বেশী, তবে লেখা গুলো চমৎকার।

(নীলিমা হাতে নিয়ে চোখ বুলাবে) ফ্রেমে জুম ইন-কার্ড।
“Every Time I Try To Walk Away…
Something Makes Me
Turn Around
And
Stay.
I Can’t Tell YOU Why…..! ”

নীলিমা বিস্মিত হয়ে চোখ তুলে তাকাতেই আকাশ বলে উঠবে-
আজকের শেষ নিবেদন- জুয়েলারী বক্স।
আমরা জানি, মেয়েদের প্রিয় গহনা।
আর তাদের প্রিয় জিনিষগুলো সযত্নে তুলে রাখবার অভিপ্রায়ে এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্ঠা।

(নীলিমা লাজুক ভঙ্গিমায় মাথা দোলাবে- বলবে)
-অনেক ধন্যবাদ আকাশ।
সত্যি খুব সুন্দর সব গুলো উপহার।
আর তার থেকেও প্রানবন্ত ছিল তোমার বর্ননাটুকু।

(‘এক্সকিউজ মি স্যার’ বলে ফ্রেমে ডান দিক থেকে এই সময়ে ওদের অর্ডার অনুযায়ী আইসক্রীম সার্ভ করা হবে।)

এবারে দেখা যাবে- নীলিমা ওর হাতব্যাগ থেকে রাংতা পাতায় মোড়ানো একটা বক্স বের করবে।
আকাশের দিকে বক্সটা বাড়িয়ে দিয়ে ও বলবে-
-নাও খুলো ।
বক্সটা খুলে আকাশ দেখবে- একটা হাত ঘড়ি।
রোলেক্স-ব্ল্যাক ডায়াল।
উত্তরে- সুন্দর। থ্যাংক্স।
(নীলিমা যোগ করবে)- তোমার মত অত সুন্দর করে তো বলতে পারবনা।
তবে আমি চাই, এটা তোমাকে ক্ষনে ক্ষনে মনে করিয়ে দেবে –
তুমি আমার। শুধুই আমার।

আকাশ নিষ্পলক কিছুক্ষন নীলিমা’র পানে চেয়ে রইলো।
তারপর নীলিমার হাত দুটি ধরবে আলতো করে।
(অনুরাগের ছোঁয়া যেন খেলে গেল দুটি প্রাণে।)
ক্লোজ আপ শটে আকাশ আর নীলিমার উদ্ভাসিত চোখ আসবে ফ্রেমে।
তারপর টেবিলে ফোকাস হবে ক্যামেরা।
উপহার গুলোর উপর চোখ বুলিয়ে আইসক্রীম কাপ দুটির কাছে এসে থেমে যাবে ফ্রেম-
ততক্ষনে সেই চকলেট ফ্লেভার আইসক্রীম নিজের সহ্যক্ষমতা পাড়ি দিয়ে ফেলেছে। তার লক্ষ কোটি অনু-পরমানু নিজেদের বন্ধন শিথীল করে সম্পূর্ণ তরলে রূপান্তরিত হয়ে গেছে!

এরপর ফ্রেম সুপার ইম্পোজ করে আরো ফোকাস হয়ে চলে যাবে ডিপ এ।
অ্যানিমেশনে দেখা যাবে অনু- পরমানুদের দৌড়াদৌড়ি।
আর, সাথে বুদবুদ আকারে ভাসতে থাকবে দুটি টকটকে লাল রঙা সচল হৃৎপিন্ড !
শেষে, ডিসল্ভড হয়ে পুরা ফ্রেম লাল হয়ে…ফেড আউট।।

পরিশিষ্টঃ
আবহ সঙ্গীতঃ যন্ত্র সঙ্গীত -একটুকু ছোঁয়া লাগে।
আলোক সজ্জাঃ আউটডোরে গণগণে সূর্য আর দোকানের (জেনারেটর কতৃক) ইন্টেরিয়র লাইটিং।
ক্যামেরাঃ পাঠকের দৃষ্টি।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ আর্চিস কার্ড, চকলেট, অর্কিড গুচ্ছ, আইসক্রীম পার্লার এর সেলস ম্যান এবং জনৈক রিক্সাচালক ভাই।
বিশেষ ধন্যবাদঃ সুপ্রিয় আনাদলীব কে।
পরিকল্পনা আর পরিচালনাঃ উত্তরাধিকার।

………………………………………………………………………
১ বছর পর…

(ওরা দুজনে কক্সবাজারের বালুকা বেলায়।)

সিকোয়েন্স- ১। কথার পিঠে কথা ।

দৃশ্যপটঃ ১
ওপেনিং শট – সাগর আর আকাশ ঘুরে দুটো গাঙচিলের উড়ে চলা দেখিয়ে ফেড আউট।
জুম ইন-সাগর পাড়ের একটি কটেজ।
সেটঃ ইন্টেরিয়র-আকাশ-নীলিমা’র কটেজ।

লিংকঃ চিরকুট -১।

প্রিয়তম আকাশ,

আমার একান্ত
সাত রাজার ধন থেকে
ঐ সন্ধ্যা তারা
সাথে বেলী ফুলের সুবাস
আর গোধূলির লালিমা…
তোমায় উজার করে দিলাম।

ইতি,
তোমার প্রিয়তমা রংধনু রং-
নীলিমা।

লিংকঃ চিরকুট -২।

আমার নীলিমা,

আমি এক তৃষিত কাকের মত
এতদিন প্রতীক্ষায় ছিলাম ।
আর চুরি যাওয়া হৃদয়পানে তাকিয়ে ছিলাম!
অবশেষে নামলো বৃষ্টি।
আমি অনাবিল আনন্দে ভিজলাম ~
অনেকদিন পর…!

ইতি
তোমার আকাশ।

সিকোয়েন্স-২ । সৈকতে ফিসকিস ।

দৃশ্যপটঃ ২
ওপেনিং শট-উত্তাল সমুদ্রে ফেনিল ঢেউয়ের তোলপাড়।
জুম আউট – নীল আকাশে ছেড়া ছেড়া সাদা মেঘ।
জুম ইন- এঙ্গেলে ফ্রেমে আসবে আকাশ আর নীলিমা সৈকতে।
সেটঃ আউটডোর-নিরালা সৈকতে আকাশ আর নীলিমা অন্তরংগ মূহূর্তে।

লিংকঃ ফিসফিস-১।
(নীলিমা আকাশের কানে কানে)

রঙীন মাছরাঙা’র ঠোঁটের আচমকা ছোঁয়ার
মতন পরশে তুমি রাঙিয়েছো আমার এ জীবন।

লিংকঃ ফিসফিস-২ ।
(আকাশ নীলিমার কানে কানে)

সীমান্তে আকাশের নীল দিগন্ত এঁকেছো
গাঙচিল হয়ে তুমি আমায় দিয়েছো পথের দিশা ।

পরিশিষ্টঃ

আবহ সঙ্গীতঃ সমুদ্র আর হাওয়া।
আলোক সজ্জাঃ সূর্য আর মেঘ।
ক্যামেরাঃ পাঠকের দৃষ্টি।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ আকাশ আর নীলিমা।
পরিকল্পনা আর পরিচালনাঃ উত্তরাধিকার।

………………………………………………………………………………….
রেডিও পার্টনার : এবিসি রেডিও।
প্রযোজনাঃ লাবলু ভাই।

৪৭ টি মন্তব্য : “যে সীমান্তে শুধুই বসন্ত ! (১)”

  1. সামীউর (৯৭-০৩)

    এইটা কি আগামী ভ্যালেন্টাইন ডে তে কুনু চ্যানেলে হাজারো বিজ্ঞাপণের ফাঁকে প্রচারিতব্য নাটকের চিত্রনাট্য নাকি?

    সাদা একটা ফতুয়া আর নীল রং এর জীন্‌সএ

    অঃটঃ- আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ বলে যে, ফৌজি দের অফ ডিউটিতে থাকা অবস্থায় ফতুয়া পরার ব্যপক খাঁয়েশ- (নিতান্তই ব্যক্তিগত মত)। আর যে কলেজ পড়ুয়া মেয়ে ড়োলেক্স গিফট করতে পারে সে রিকশায় চড়বে কেন?

    জবাব দিন
  2. আহ্সান (৮৮-৯৪)

    বন্ধু,
    তুমিতো ছ্যারাভ্যারা করিয়া দিলা। বরাবর জানিতাম কইন্যারা তুমারে দেখিয়া খালি ফিদা হয় আর তুমি সযতনে তাহা এড়াইয়া যাও... তুমার মইদ্দে এত রোমান্টিসিজম লইয়া কি করিয়া সেই আর্তনাদপূর্ণ আহবান উপেক্ষা করিতা তাহা আজ আমার নিকটে চরম বিস্ময় হিসাবে ঠেকিতেছে...

    এই লেখা সম্মন্ধে কিছু বলার মত দুঃসাহস আমার নাইরে বন্ধু। তুই আরেকবার প্রমাণ করলি যে, আমার সেই কথাটা সত্য- "আমি কবে ওবায়েদের মত এত সুন্দর করে লিখতে পারব?"

    গর্ব অনুভব করছি।

    বাই দ্য ওয়ে, আমি নাহয় এখানে আসি ভালো কথা...তুই কেন? তোর কি লেখা পড়া নাই?
    যা পড়তে বস...

    জবাব দিন
    • ওবায়দুল্লাহ (১৯৮৮-১৯৯৪)

      দোস্ত,
      সালাম।
      কি খবর তোর?

      প্রেম সব সময় আমাকে এড়িয়ে গেছে রে। কিংবা আমি পিছু হটেছি। থাক সে কথা। সে সময়টা ভালই ছিল। তারপর বিয়ে হলো - আর জমানো নীল পদ্ম গুলো বিলানোর সময় এলো। ... আকশ-নীলিমার সিরিজ গুলো পড়ে নিস সময় করে।
      হাল্কার উপর ঝাপসা টাইপ আর কি।

      আর তোর সব ভাল ভাল কথা শুনে মনটা ভাল হয়ে গেছে রে। তোর মত বন্ধু পাওয়া কম গর্বের না রে।

      আর পোড়াশোনা - সে আমার জন্য না।
      সামনে খোলা আকাশ...এখন খালি পাখি হয়ে উড়াল মারতে মন চায়।
      ভাল থেকো বন্ধু - সব সময় - সারা বেলা।


      সৈয়দ সাফী

      জবাব দিন
      • আহ্সান (৮৮-৯৪)
        আকশ-নীলিমার সিরিজ গুলো পড়ে নিস সময় করে।

        কোথায় পাব সিরিজগুলো?

        প্রেম সব সময় আমাকে এড়িয়ে গেছে রে।

        ১০০% ডাহা মিথ্যা কথা...তাইলে কিন্তু ব্লগের সবাইরে জানিয়া দিমু...হিহিহিহি...

        জমানো নীল পদ্ম গুলো বিলানোর সময় এলো।

        আমি পউরা গাইরত দিয়া এখনো জমাইতেছি...

        তোর মত বন্ধু পাওয়া কম গর্বের না রে।

        চাপা মারার অভ্যাসটা আবার কবে থেকে হলো রে?

        আর পোড়াশোনা - সে আমার জন্য না।

        চাপা মারা-further confirmed.

        এখন খালি পাখি হয়ে উড়াল মারতে মন চায়।

        আমাকে সাথে নিস...

        ভালো থাকিস। ভাবী কে সালাম দিস।

        জবাব দিন
        • ওবায়দুল্লাহ (১৯৮৮-১৯৯৪)

          দোস্ত আমার আগের লেখা গুলো দেখে নিস।
          সামু'র সব লেখা ধীরে ধীরে এখানে নিয়ে আসছি।
          এইখানেই থাকবো।
          তুই স্বপ্ন সিরিজ আর তার পর বারান্দায় একটি বিকেল, হরক রঙের ঘুড়ি এই টাইপ লেখা গুলো দেখতে পারিস। :hatsoff:
          আর তোর মন্তব্য পড়ে ভাল্লাগসে অনেক।
          ময়না তদন্ত ভালোই করছস।
          তর মামু, দিন পাল্টায়সে...:D
          ঢাকায় আসলে আওয়াজ দিস কিন্তু।
          শুভেছা অফুরন্ত...।


          সৈয়দ সাফী

          জবাব দিন
  3. আদনান (১৯৯৪-২০০০)

    গল্পটা তো আগেই পড়া । নাট্যরূপটাও সুন্দর হয়েছে । রোলেক্স নিয়ে পাঠক মহলে একটু আপত্তি আছে মনে হলো । গল্পেও বলেছিলাম এ অসংগতিটা । তবে ভাইয়া এত সুন্দর রোমান্টিক নাটকে আমরা একটু ছাড় দিতেই পারি । ইমোগুলা গেল কই? একটা হ্যাটস অফ এর ইমো দিতে চেয়েছিলাম ।

    জবাব দিন
    • ওবায়দুল্লাহ (১৯৮৮-১৯৯৪)

      তোমাগো চোখ - পুরা জাঁদ্রেল টাইপ।
      জীবনের বেশ আগে থেকেই তিল তিল করে জমানো টাকা জমিয়ে একজন মেয়ে রোলেক্স কিনেছে রে ভাই। আর কলেজ পলানো মেয়ে রিক্সায় এসেছে। চুপি চুপি।
      এত আওয়াজ করো নারে ভাই।
      সব জানাজানি হয়ে যাবে।

      ছারের জন্য ধন্যবাদ।
      অনেক ভাল থেকো ভাইয়া।


      সৈয়দ সাফী

      জবাব দিন
  4. নূপুর কান্তি দাশ (৮৪-৯০)

    এটা আমি আগেও একবার মুগ্ধ হয়ে পড়েছিলাম,
    যখন থিসিস লেখার প্রাণান্তকর খেলায় মেতেছিলাম।
    মন্তব্য করার মতো মন ছিলোনা সেদিন।
    আজ একদম ক্যামেরা হয়ে পড়লাম,
    আবারো মুগ্ধ হলাম আর
    তাকিয়ে রইলাম তো
    তাকিয়েই রইলাম,
    ডিরেক্টর কাট্‌ বলার পরো.....
    :boss: :boss: :boss:

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : ওবায়দুল্লাহ (১৯৮৮-১৯৯৪)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।