[যারা আগে পড়েছেন, তারা নিজগুণে ক্ষমা করবেন :D]
“কী বললে? ভাবীর হাতে কি?”
গত এক সপ্তাহ ধরে গলির মুখে সান্ধ্য আড্ডা বেশ জমে উঠছে। এর মূল কারণ অবশ্য কাঞ্চনদা। কাঞ্চনদা যোগ দেয়ার পর থেকে আড্ডায় জোরেশোরে খাওয়া দাওয়া চলছে। সিগারেটের প্যাকেট খালি না হতেই কাঞ্চনদা হাঁক পাড়ছে ” শামসু কাকা, পাঠিয়ে দ্যান আরেক প্যাকেট বেনসন!” আমরা বেদম হারে সিগারেট টানি আর কাঞ্চনদার মুখে গপপো শুনি। গত সোমবার ভাবী বাপের বাড়ি চলে গেছেন। আর ভাবীর বাপের বাড়ি চলে যাওয়া মানে গলির মুখে সান্ধ্য আড্ডায় কাঞ্চদার যোগদান। কাঞ্চনদার বউ- আমাদের পাড়াতুতো ভাবী মাঝেমধ্যেই রাগ করে বাপের বাড়ি চলে যান এবং একদিন দুদিনে বাদেই ফিরে আসেন। পাশে দেখা যায় মুখ চুন করে রাখা কাঞ্চনদাকে। এবার সাতদিনেও ভাবী ফিরে আসেন নি। আজ সন্ধ্যে বেলা মুখে গরম গরম ডালপুরি সেঁধে দিয়ে কাঞ্চনদাকে একথা বলতেই কাঞ্চনদা একটু মিইয়ে যায়,
” এত সহজে আসবে না রে। বিশাল পেঁচগী লেগে গ্যাছে। এরকম পেঁচগী সেই অনেক বছর আগে একবার লেগেছিল। নাইনটিন নাইনটি টুতে!”
” বিশাল পেঁচগী আবার কী? তুমি আবার কিছু করেছ টরেছ নাকি? সাতদিন হয়ে গেলো! ভাবী….” সিগারেটে টান দিতে দিতে কথাটা বলতে গিয়ে অয়ন খকখক করে কেশে ওঠে। অয়ন নতুন স্মোকার। সিগারেটটা এখনো ভালোভাবে আয়ত্বে আনতে পারেনি। নিজেকে সামলে নিয়ে অয়ন আবার বলে, “এমন কী পেঁচগি লেগেছে যে ভাবী সাতদিনেও এলো না!”
” আরে ব্যাটা। সাতদিন তো স্বল্প সময়। বেবি টাইম। সেবার, তার মানে নাইনটি টুতে কদিন ছিলনা জানিস? দেড় মাস। মোর দ্যান এ মানথ।”
” দেড় মা..স!” আমরা একসাথে বলে উঠি। অবাক হতে হয়। কাঞ্চনদা মজা করছে না তো! একথা বলতে যাওয়ার আগেই কাঞ্চদা চোখ দিয়ে রহস্যের ভংগি করে। অয়নের হাতের সিগারেট নিজের হাতে তুলে নিতে নিতে বলে, ” কী শুনবি নাকি সে পেঁচগির গল্প? একটু অ্যাডাল্ট! তাতে অবশ্য সমস্যা নেই। ইউ আর ম্যাচিউরড এনাফ!”
অর্ধেক সিগারেট দু টানে শেষ করে দিয়ে কাঞ্চনদার কাহিনী বলা শুরু হয়। ” বুঝলি, সেবার কক্সবাজার থেকে এসেছি। অফিসের কি একটা কাজে গিয়েছিলাম। দুদিন বাদে বাড়িতে ফিরতে ফিরতে রাত হয়ে গেলো! তোদের ভাবী দরজা খুলে দিয়ে আমার দিকে একবারও তাকালো না। উল্টা ঘুরে শোবার ঘরের দিকে হাঁটা দিল। যাই হোক, পরের দিন ভোরবেলা বারান্দায় বসে আয়েশ করে খবরের কাগজ পড়ছি, হঠাৎ দেখি ও হাজির হয়েছে। ফোঁস ফোঁস করে দম নিচ্ছে আর গজরাচ্ছে। হাতে মেয়েদের একটা ব্রেসিয়ার। ”
” কী বললে? ভাবীর হাতে কি? ব্রেসিয়ার মানে? ” আমরা প্রায় চিৎকার করে উঠি। দোকানী শামসু কাকা চিৎকার শুনে আমাদের দিকে তাকান। ঘটনা বুঝতে না পেরে আমাদের পাড়ার বিখ্যাত “শামসু কাকাময়” হাসি দেন একটা। ওদিকে কাঞ্চনদা আরেকটা বেনসন সিগারেট ধরিয়ে ফসফস করে ধোঁয়া ছাড়ে।
” ব্রেসিয়ার শুনে এমন অবাক হচ্ছিস কেনো? জাস্ট এ বক্ষবন্ধনী। হ্যাঁ। অবাক হওয়ার কথা হলো- ঐ বক্ষবন্ধনী তোদের ভাবীর না! এবং সেটি নাকি আমার কক্সবাজার ফেরত ব্যাগ থেকে বেরিয়েছে!” এতটুক বলে কাঞ্চনদা হাতের সিগারেট আমার দিকে বাড়িয়ে দেয়। কাঞ্চনদার এই এক স্বভাব। সামনে দশ প্যাকেট সিগারেট থাকলেও পুরোটা একা টানবে না।
শেয়ার করে সিগারেট না খেলে নাকি ঠিক তৃপ্তি পাওয়া যায় না। কাঞ্চনদা কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে। আমরাও প্রশ্ন করি না। অস্বস্তি নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকি।
” ভাব্ একবার সিচুয়েশনটা! আমার ব্যাগে অন্য মেয়ের বুক ঢাকনী, যেটা হাতে নিয়ে আমার বউ আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। ” এ কথা বলে কাঞ্চনদা আমাদের সবার মুখের দিকে তাকান। চোখে চাপা একটা হাসি ছড়িয়ে পড়েছে! সেই চাপা হাসি নিয়েই একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে যায়। ” লাইফ ইজ ভেরি স্ট্রেন্জ অ্যানিমেল, বুঝলি?”
শত অস্বস্তি নিয়েও দমিয়ে রাখা প্রশ্নটা করে ফেলি। ” তোমার ব্যাগে তো নিশ্চয়ই এমনি এমনি আসেনি! ঘটনা ঘটিয়েছিলে নাকি কক্সবাজারে?”
“এ প্রশ্নের কোন উত্তর দেব না। ঐ যে বললাম- লাইফ ইজ ভেরি স্ট্রেন্জ অ্যানিমেল, আপাতত এটাই মাথায় গেঁথে রাখ্। তারপর কী হলো সেটা তো বুঝতেই পারছিস! স্যুটকেস নামানো হলো আলমারী থেকে- কাজের মেয়েকে বলতে বাড়ির সামনে একটা ট্যাক্সিও হাজির হলো- আর তোদের ভাবীজান আমাকে কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়ে রয়েল বেংগল টাইগ্রেসের মত খিক খিক করতে করতে সেই ট্যাক্সিতে চড়ে বসলো!” এতটুক বলেই কাঞ্চনদা ভস করে আবার থেমে যায়। এই ভস করে থেমে যাওয়া কী একটা নাটকীয়তা সৃষ্টি করে। আমাদের আগ্রহ কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
“তারপর?”
” তারপর, দুই একদিন মনটা দমে গেল। তৃতীয় দিন ওর বাপের বাড়ি গেলাম রাগ ভাঙিয়ে ফিরিয়ে আনতে। নো লাভ। আমার সাথে দেখাই করলো না। বাপের বাড়ির লোকজনের সামনে বলতে লাগল- এরকম চরিত্রহীন লম্পটের সাথে মরে গেলেও নাকি দেখা করবে না। আমি বিরস বদনে বাড়ি ফিরে আসি। রাতের বেলা মনটা বিরহে কাতর হয়ে ওঠে। দুই একটা বিরহ সংগীত শোনার চেষ্টা করে ক্ষান্ত দিই। এর মাঝে একবার মনে হলো- মদ ফদ কিছু একটা খেয়ে ড্রেনের পাশে গিয়ে শুয়ে থাকি। এভাবে বেশ কযেকদিন পার হয়ে গেলো। তোদের ভাবী ফিরে আসে না। আফটার অল- শী ইজ এ গ্রেট ওমেন। আমিও বিরহ শোকে কাতর হয়ে থাকি আর নিজের ব্যাগে পরনারীর ব্রেসিয়ারের উপস্থিতির কথা ভেবে নিজেকেই ধিক্কার দিতে থাকি। এবং…”
“এবং?”
“এবং এরকম এক বিরহ জাগানিয়া রাতে লেগে যায় চূড়ান্ত পেঁচগি” ”
“চূড়ান্ত পেঁচগি মানে?” আমাদের কথা না শোনার ভান করে কাঞ্চনদা শামসু কাকার দিকে তাকিয়ে আলুর চপের অর্ডার দেয়। আলুর চপ আসতেই গরম গরম মুখে গুজে দেয়। আলুর চপ চিবোতে চিবোতে বলে, ” দাঁড়া। চপটা শেষ করে নিই।” প্লেটের দুটো চপ পেটে পুরোপুরি চালান করা হলে কাঞ্চনদা সিগারেট ধরায় একটা। দেশলাই জ্বালাতে জ্বালাতে বলে, ” যে রাতের কথা বলছি, সেদিন খুব ঝড় বৃষ্টি হচ্ছে, বুঝলি? অফিস যাইনি। ঢ্যালা মেরে সকাল থেকে বিছানায় পড়ে আছি। রাত আটটার দিকে কী মনে করে বিছানায় একটা গড়াগড়ি দিতেই ধপাস করে মেঝেতে পড়ে যাই। আমি সবসময় দেয়ালের দিকে শুই। তোদের ভাবী থাকে এ পাশে। অভ্যেস নেই! মনটা এমন বিকল হয়ে আছে যে উঠে খাটে যেতেও ইচ্ছে করছে না। হঠাৎ করে হাতটা একটু খাটের নিচে ঢুকে গেলো। হাতে কিছু একটার ছোঁয়া লাগে। এক হাত উঁচু করে বেড সুইচ অন করে খাটের তলার জিনিসটার দিকে তাকাতেই চমকে উঠি। ”
“কেন?” অয়ন আবারো সিগারেট টানতে টানতে কথা বলতে গিয়ে খক খক করে কেশে ওঠে। আমরাও বেদম আগ্রহ নিয়ে কাঞ্চন্দার দিকে তাকাই। “কী দেখলে?”
” এ ম্যানস আণ্ডারওয়ার। আর একবার তাকাতেই বুঝে যাই – ও জিনিস আমার নয়”
“তার মানে?” আমরা সমবেত কণ্ঠে প্রায় আর্তনাদ করে উঠি। “তারপর?”
কাঞ্চনদা শামসু কাকার দিকে গলা চড়িয়ে দেয় ” কাকা, চা দ্যান পাঁচ কাপ। মুড়ি আছে না?” আমাদের দিকে তাকাতে তাকাতে বলে ” আগে চা আর মুড়ি খেয়ে নে। তবে তোরা যা ভাবছিস ঘটনা কিন্তু তা না! তোদের আগেই বলেছি- তোদের ভাবী ইজ এ গ্রেট ওমেন। আর আমিও নট এ ব্যাড পারসন! ”
” তাহলে? তোমার ব্যাগে অপরিচিত ব্রেসিয়ার- খাটের নিচে অপরিচিত আণ্ডারওয়ার কীভাবে এলো? ” সবাই নিজেদের হাতে চায়ের কাপ তুলে নিই। চানাচুর মাখা মুড়িও চলে এসেছে। এক হাত মুড়ি মুখে একসংগে ছেড়ে দিয়ে কাঞ্চদা বলে, ” হা হা। সেখানেই তো মজা! আগে চা খেয়ে নে, তারপর বলছি”
আমরা বামহাতে চায়ের কাপ ধরে রেখে – চানাচুর মেশানো মুড়ি চিবোতে থাকি কুড়মুড় করে!
১ম 😀
শ্বাস বন্ধ করে রেখে ....
পেজ লোড হবার আগেই ....
নোট প্যাডে "১ম" কথাটা লিখে কপি তে ক্লিক করে...
সাবমিট বাটন আসার আগেই পেস্ট করে ....
সাবমিট বাটন এলেই সাথে সাথে ক্লিক....
এন্ড 1st ....
Goooogle থুক্কু .. Yahoooo !!!
১ম 😀
থুক্কু! ২য়
মহিব, চানাচুর মেশানো মুড়ি শেষ...তারপর?
:grr: :grr: :grr: :grr:
অভিনন্দন ভাইয়া। :clap:
আমি ২য়। 😀
ভাইয়া আপনি ৩ নম্বর আর আমি ৪ :((
=)) বড় কষ্ট হয়
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
x-( x-( 😡 😡 :chup: :chup:
২ জনে একলগে ১ম কেমনে??? তাইলে আমি ২য়
দুই দুই জন সিনিয়র এর লগে টক্কর দেয়ার অপরাধে তুমি ডিস্কুয়ালিফাইড :)) :)) :)) :)) :)) :)) :)) :)) :)) :)) :))
:(( :(( :(( :((
আয়হায় পোসট করার পর দেখি মাঝখানে আরো ৩টা ঢুকে গেসে.. :bash: :bash:
এর পরে কি হইলো?
আমাগোরে এইরকম সাসপেন্সে রাইখা আতকা গল্প শ্যাস্করার্জন্য মহিবের্ব্যাঞ্চাই x-( x-( x-(
আমিও। :))
মহিব ভাই, আল্লাহর দোহাই লাগে... কাহানি খতম করেন :(( :((
জব্বর সাসপেন্সন আনছেন :clap: =))
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
ধৈর্য্য ধরো। জীবন তো এখনো পইড়া আছে। 😀
এইটা কী হলো? বাকিটা কই?
ডিলিট হইয়া গ্যাসে। 😀
ঝুইলা রইল ক্যান? কাহিনী শেষ করব কে? ~x(
attention please!!!!!!
এই পোলার কিন্তু গল্প ঝুলাইয়া রাখার অভ্যাস অনেক পুরানো ।
সচলায়তনে "জংগল থেকে গুলশানে" নামের একটা ধারাবাহিক গল্প এখনো সে শেষ করে নাই। সবাইরে সাসপেন্সে রাখছে।
জঙ্গল থেকে গুলশানের কাহিনীতে আমিও ছিলাম কি কি ঘটছিল জানি, কিন্তু লেখায় মহিবের ধারে কাছে যাওয়ার যোগ্যতাও আমার নাই। তাই এর ভারটা মহিবের কাঁধেই থাক। তবে হালায় বহুবার কইছে সেকেন্ড পার্ট লিখবো, কিন্তু লেখে নাই। x-( x-( x-(
ধুর মিয়া, ও যে লেখে নাই হেইডাতো আমিও জানি। ওরে এখন কউ লেখতে নইলে সানা ভাইরে কমু ওরে যেন আজীবন :frontroll: এর আদেশ দেয়।
ভাইয়া, আমি তো কইছিই... আপ্নে এট্টু কৈয়া দেন না ভাই, বড় ভাইদের কথা মহিব ফেলতে পারবে না।
ইশ! কোন ললনা যদি কইত! 😛
cc থেকে iut, মনিটরের বাইরে কোনদিন ললনা দেখছ? :))
🙁
:goragori: :goragori: =))
পড়ে খুশি হলাম। তবে যেই সাইট থেকে কপি করলেন তার নাম দিলে আরো খুশি হতাম। তবে মজা লাগলো ঔ জায়গায় অসমাপ্ত, এই সাইটেও অসমাপ্ত। 😉 অপেক্ষায় থাকলাম। কারো সন্দেহ থাকলে www.sachalayatan.org এ একই শিরোনামে এই লেখাটি পড়তে পারেন। ধন্যবাদ।
ভাইজান বোধহয় লেখকরে চিন্তে পারেন্নাই। খুব খিয়াল কৈরা :khekz:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ভাই আপনার এই আবিষ্কার পুরষ্কার পাবার যোগ্য। কপি করা লেখা ধরাইয়া দেবার জন্য আপনারেও ধন্যবাদ। :))
দুইন্নাই জুইড়া খালি ভেজাল। 😉
কিহ... এত্তবড় বাটপারি আমাগো লগে :just: :pira: :pira: :pira:
:khekz: :khekz: :khekz:
ভাই, আমনেরা যেমনে জোক্স করবার লাগছেন তাতে ভাইজানের বিভ্রান্ত হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা আছে। তাই রাখঢাক না কইরা ভাইজানরে কয়া দেই.......
না থাক কওনের কাম নাই। খালি কই: সচলায়তনে গিয়া পরিবর্তনশীলের প্রোফাইলটাতে একবার চোখ বুলায়া নেন... 😀
মহিবের কপি করা হাত
ভেঙ্গে দাও গুঁড়িয়ে দাও :grr:
কত দিন পড়ে যে আজকে প্রাণ খুলে হাসছি :khekz: :khekz:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
প্রাণ খুলে আবার ক্যাম্নে হাসে? :boss:
মনে কর দশ টাকা নিয়া দোকানে গিয়া বলবি একটা 'প্রানকোলা'র বোতল দিতে। চাইলে 'প্রান ম্যাঙ্গো'ও নিতে পারস। আমার কোলা পছন্দ। তারপর ওপেনার দিয়া বোতলের ছিপি খুইলা একটা হাসি দিবি।
এইটারে কয় প্রান খোলা হাসি 😉
ওরে না রে.... কেউ ধর আমারে ... :pira: :pira:
:goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori:
তুই তো খালি বন্ধনী খুলতেই বেশি ব্যস্ত। প্রাণ খোলার টাইম কৈ তোর ;;;
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
:(( আমিও বন্ধনী খুল্পো :((
মাস্ফু একটু ভুল বললি। কথাটা হবেঃ
বাই হুক অর ক্রুক , আমি বন্ধনী খুল্পো ;;;
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
বাই হুক অর ক্রুক , আমি বন্ধনী খুল্পো
:boss: :boss: আমি ট্রেনিং নিতে আইতাছি কাল্কেই...
😮 😮
:just:খ্রাপ কথা বলিস কেন মাস্ফু
নিজের টা নিজে খুলো। আমাদের বলার কি দরকার?
ঐ আমার নোবেল প্রাইজের বস্তাটা কই রে 🙂 🙂 🙂
আমিও কামরুল ভাইরে নুবেল প্রাইজ দিতাম চাই। আগে একটু কাঁইদা লই। 🙁
এবার দুইটা ত্রন্টরোল দিয়া নিই। :frontroll:
এরপরে দুইটা ব্যাক্রোল্দিস।
:thumbup: :thumbup: :pira: :pira:
@সোহাগ, ভাইজান গত কয়দিন খুব মনোকষ্টে ছিলাম বিডীয়ার ঘটনা নিয়া।আপনের এই "মহা মহা আবিষ্কার" দেইখা বড়ই আনন্দিত হইলাম।তা কুন সার্কাস থিকা আইছেন বস??কাউরে প্লেজিয়ারিজমের তকমা লাগানোর আগে খুব খিয়াল কৈরা দিতে হয় সেইটা অবশ্য জোকারদের জানা থাকার কথা না...পরিবর্তনশীল আর এই ব্লগার যে একই ব্যক্তি হৈবার পারে সেইটা কি আপনের মাথায় একবারো খেলে নাই?নাকি ক্যাডেট দেইখাই "এরা দেশের বাজেটের মহা অপচয়" টাইপ বুদ্ধিজীবী জাতীয় চিন্তা থিকা "এই বেটা কপিক্যাট" বৈলা কথাডা কৈয়া দিলেন?
দুইন্নাজুইড়া পোচুর গিয়াঞ্জাম...
মাসরুফ ভাই, আপনে এতো বস্ক্যান? 😀 😀 😀
আমাগো সোহাগ ভাইজান উনার কমেন্টে লিঙ্ক,ইমো,বাক্য ইত্যাদি ব্যবহার করতে যেই পরিমান মাথা খাটাইছেন তার কিয়দাংশও প্লেজিয়ারিজমের মত এক্কেবারে "ব্লগের-ব্লাশফেমি-ঘটাইয়া-দিতে-পারে" টাইপ সাংঘাতিক দাবী করার যৌক্তিকতা নিয়া খাটান নাই।মানুষ মাত্রই ভুল হয়-কিন্তু সিসিবিতে ক্যাডেটরা অন্যের লিখা কপি কইরা নিজের নামে চালায় দিবে এই জিনিসটা খুব গায়ে লাগছে।আশা করি জোকার সম্প্রদায় কিছুটা হৈলেও সতর্ক হবে।
অফ টপিক-দিঙ্কাল কেমঞ্জায়রে পাগ্লা?
আপ্নেগো দোয়ায় বোহুত ভালো... পড়ালেখা না করলে সবই ভালো। 😀 😀 😀
কেকৈছে ক্যাডেট্রা পড়ে না? আর এম গুপ্তার কুন বই বাদ দিছি আম্রা ক ছাই দেখি? 😛
ছিঃ ক্যাডেট রা এগুলা পাইবো কই 😮
এটা ঠিক উনি ভালা লেখেন আমার এক বন্ধু বলছে :shy:
ফেসবুকে তো ভালই একটা ফুটু দিসো। এইখানেও দিয়া দেও ডিসপ্লে পিক্সচারে :grr: :grr:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আপনিই দিয়া দেন, আমার শরম করে 😕
=)) =)) :goragori: :goragori: :khekz: :khekz: সরি এডু, এই জায়গায় ইমো বেশি না দিয়া থাকতে পারলাম না
:just: :pira:
ভাইজান ডিটেইল লিংক দিলে ভাল হয়।একটু তদন্ত কইরা দেখতাম মামলা করা যায় কি না? :goragori: :goragori:
অরে আর পাইছেন ... :grr: :grr: :grr:
এইডা কি হইল??মিজাসটা আইকুম বাইকুম করতাসে ~x(
😀
আইচ্ছা আমারে একটা কথা কও তো দেখি, এইটার কি ২য় পত্র আছে নাকি শ্যাষ এক পত্রেই?
আমি হালায় এইটা বুঝবারি পারতাছিনা। 😕
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
জানি না। জানি না। 😀
মুহিব ভাই, যে যাই বলুক, আইজকা থেইকা আপ্নে আমার গুরু...
:boss: :boss: :boss: :)) :khekz: =)) :goragori:
"Never think that you’re not supposed to be there. Cause you wouldn’t be there if you wasn’t supposed to be there."
- A Concerto Is a Conversation
🙂 🙁 😛 😀 :)) :((
জোক্স না বুইঝাই গুরু 😕
বুঝলে না জানো কী হইত
ওই আগে যা রকিব এর সাথে :teacup: আনতে
কি হয়ে এলো? 😕
খালি খ্রাপ্কতা :chup: :chup: :chup: :chup:
কি হইলে তোমার সুবিধা হয়? 😀
ওস্তাগফিরুল্লাহ...... :no:
এইত্তো ধর্বার্পার্ছেন। 😀 😀 😀
মহিব রে পিডা । এমনে কাহিনী ঝুলায় রাখলো??
মহিব :frontroll: শুরু কর ।
bravo sohag :thumbup:
:just: :pira:
:just: :pira: :just: :pira:
😀
মজা পাইলাম, জটিল লেখা 😀
মহিবরে ধইরা একটা আছাড় দেয়া দরকার। আমি ভাবছি এখানে গল্পটা শেষ করবে। x-(
www.tareqnurulhasan.com
ঐ.. 😡
x-( ~x( :bash: 😡 :chup:
আমি মনে অয় ফিনিশিংডা ধরবার পারছি..... :-B
ছাইদিয়া ধরিস, নাহয় আবার্পিছ্লাইবো
শুধু ছাই না,বালু মিক্স কইরা ধরছি। :grr:
জনৈক মনীষী বলোছেন: ছোট গল্পের কোন শেষ নাই। 😀
জনৈক মনীষীর ব্যান চাই।আর গল্পকে ছোট গল্প বানানোর অপরাধে মহিবের ব্যান চাই x-( x-( x-( x-(
হ,মহিবের ব্যান্চাই। 😡
আগে পড়ছিলাম দেইখা আর নতুন করে ঢুকি নাই কিন্তু ভাগ্যিস ঢুকছিলাম নাইলে সোহাগ ভাইজানের জুক্স এর নমুনা পাইতাম কই :just: :pira:
মহিব এত কষ্ট কইরা কপি করছস নে এক কাপ চা খা :teacup:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লগে বিড়িও দিস।
মুহিব ভাই চরম 😕
তবে সোহাগ ভাই মহা চরম :boss:
😀 ।
দারুণ!!!!!
তবে মহিব আর একটু বোধহয় দরকার আছে..নয়ত সেই রহস্য লেখকের মত লিখা ফালাও তারপর কি হইতে কি হইয়া গেল দেখি তোদের ভাবী ঘরেই আছে
তবেসেই মণীষীর কথা ভাবলে ঠিকই আছে
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
হা হা। টিটো ভাই ভালো বলছেন। এভাবে শেষ করে দিলে ভালো হয়।
:goragori: :goragori: :pira:
😉
মহিব, অসাধারণ! :boss: :boss:
অন্তরের অতৃপ্তি বেশিই রেখে দিলা! 🙁 🙁
অসুবিধা নাই। দূর হয়ে যাবে অতৃপ্তি। 🙂
ওই রকিব কই সোহাগ রে ইস্পিশাল :teacup: দে :pira:
লিখাটা সেরকম হয়েছে। কাঞ্চনদা সিরিজ আরো নিয়মিত করা হোক।
ঠিকাছে। 😀