ওদের ভাষায় বলে “কুণ্ডলী”। একটা গোল করে মাটিতে আঁকা দাগ। চক্রাকার। সেজন্যে কেউ কেউ চক্রও বলে।
অনেক কাল পরে আবার যেই চক্রের কথা শুনেছিলাম, এটা সেই চক্র বা কুণ্ডলী।
আমরা শিশু কিশোর সহ গ্রামের অনেক মানুষ জড় হয়েছি। খাঁ বাড়ীর বৌকে ভুতে ধরেছে, ছাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে। ওঝা এসেছে।
কাচারি ঘড়ের সামনের বিশাল উঠানের মাটিতে কুণ্ডলী দেয়া হচ্ছে।
ভিতর বাড়ী থেকে কাচারির দরজা খুলে বউকে আনা হল। বদ্ধ উন্মাদ এক মহিলা। ক্ষনে ক্ষনে নাচছে, গাইছে, কি যেন বলে বলে ফিক ফিক করে হাসছে।
কালো পাঞ্জাবী, কালো লুঙ্গী পরিহিত ওঝা সাহেব বেশ খোশ মেজাজে পাগলের সাথে আলাপ জমাতে সচেষ্ট!
বলতো মা, কি হইসে তোমার?
কিসসু হয় নাই চাচা, সব ফাজলামি!
কি নাম তোমার মা?
ফুলি। মুসাম্মৎ ফুল বানু।
বাহ বা হাতটায় ক্ষুব সুন্দর চুড়ি পরসতো, একটু দেহি!
না। আমারে বোকা পাইছেন? দুই ড্যা নরম মাথা চিবাইয়া খাইছি।এইডাও খামু। প্যাডের ডা!!
হঠাৎ সুন্দর পরিস্থিতির ছন্দ পতন ঘটল। ওঝার হাতের বোতল থেকে পানি ছিটাতেই ছিটকে উঠে দুহাত দিয়ে থামাতে চেষ্টা করলো পাগলী।আর এটাই হয়তো চাচ্ছিলেন ওঝা। ক্ষপ করে ওর বাঁ হাতটা ধরে ফেল্লেন বেশ জোর দিয়ে। লক্ষ্য ওর কণে আঙ্গুল!
গলার মিষ্টি স্বর পরিবর্তন হয়ে প্রথমে হিস হিস, তার পর কর্কশ খস খসে মোটা আওয়াজে বেরোতে শুরু হলো মহিলার গলা থেকে।
স্থব্ধ সব দর্শক। পিন ড্রপ সাইলেন্ট। উত্তেজনায় ঘাড়ের পেছনে কেমন সড় সড় করে ঘামের ফোঁটা বয়ে যাচ্ছে।
বিশ্রী,অদ্ভুত গম গমে আওয়াজ। মনে হ্য় ‘হলো’ (ফাকা) কোন সিলিন্ডারের ভিতর থেকে আসছে।
“সুযোগ পাইলে তোরেও চাবাইয়া খামু”। চাচা-টাচা সব সম্বোধন উধাও। “মনে করসছ আমি চইলা যামু ? আমি কত্থাও যাবোনা”।
আরেক প্রস্থ পরা পানির ঝাঁপটা মারতেই, মহা চিল্লা চিল্লি জুড়ে দিলো। কেমন জানি এবার নাঁকি সুরে বলতে সুরু করল,
‘আমার কি দোষ, বেক্কেল বীটী (মেয়েলোক) চুল ছাইড়া সন্ধ্যা বেলায় “পিছেরা’য়” যায় ক্যা “! ( তখন কার সময়ে ল্যাট্রিন মূল বাড়ী থেকে বেশ দূরে, একেবারে পিছনের দেয়াল ঘেঁষে বানানো হতো।)
বা হাতের কনে আঙ্গুল ততক্ষনে ধরে ফেলেছেন এক্সপার্ট ওঝা সাহেব। ঐটাই মনে হোল “আকিলা’স হীল” বা মহিলার দুর্বলতম জায়গা।
হাম-তাম, লাফ-ঝাপ করলেও বেশ বুঝা গেল, নরম হয়ে আসছে।
কন্ট্রোলড, কনফিডেন্ট সুরে ওঝা সাহেব জিজ্ঞেস করলেন, যেতেতো তোকে হবেই, কি করলে যাবি তাই বল? এই ফাঁকে আরেক দফা পড়া পানি ছিটানো, ফুল স্পীডে দোয়া কলেমা পড়াতো চলছেই !
মিষ্টি খেয়ে যাবো। নাকি সুরে বেরোলো আব্দার।
আধা সের রসগোল্লা আনানো হল তাৎক্ষণিক ভাবে। গপা গপ করে খেয়ে নিলেন মহিলা।
এবার যা। আদেশের সুরে বললেন ওঝা সাহেব। কোথায় যাবি? কি প্রমান দিয়ে যাবি??
কি প্রমান চাও, বল? গাছের একটা ডাল ভেঙ্গে দিয়ে যাবে ঠিক হল।
মহিলা হঠাৎ দৌড়ে কুণ্ডলী বা বৃত থেকে বের হতে চেষ্টা করতেই হোঁচট খেয়ে পরেই জ্ঞান হারালো।
একি সাথে দুইটা ঘটনা ঘটলো ‘ হিস হিস শব্দে সবাই শুনতে পালো ” চাল্লাই যাই” সাথে সাথে কাছের একটা আম গাছের দেড়-দু ইঞ্চি ডায়ামিটারের একটা বেশ বড় শাখা কড়াৎ শব্দে ভেঙ্গে পড়লো!
জ্ঞান ফেরা মহিলার সলজ্জ নিচু কণ্ঠে প্রশ্ন আর আধ হাত শাড়ির ঘোমটা টানা, প্রমান করে এতক্ষন উন্মুক্ত মঞ্চের নায়িকার চরিত্র তার জন্যে কত বেমানান!
একটা ঘটনার তাৎক্ষনিক যুক্তি গ্রাহ্য কোন সমাধান খুজে না পেলে এই নয় যে, এর কোন যুক্তি নেই। হয়তো আছে, আমার সীমিত জ্ঞানের পরিধিতে বিস্লেশন সম্ভব নয়। পরবর্তীতে ছোট বেলার দেখা সেই ঘটনাটা নিয়ে অনেক ভেবেছি।
মহিলাদের প্রেগনেন্সিতে রক্ত স্বল্পতা থেকে “এক্লেমশিয়া” (Eclampsia) বলে একটা রোগে ভয়াবহ হেল্যুসিনেশন,খিঁচুনি,উল্টা পাল্টা বলা সহ অনেক রকম সিম্পটম দেখা দেয়া সম্ভব। হয়তো সম্পূর্ণ ব্যাপারটাও তাই।
কিন্তু কোন ভাবেই, যে অংকটা কক্ষনো মিলাতে পারিনি, সেটা হল ঝড় বাদল, মায় হাওয়াবিহীন ওই সময়টাতে আম গাছের মোটা ডালটা মুচড়ে ভেঙ্গে যাওয়া? নিজের সযত্নে লালিত বিজ্ঞান মনস্ক মনের বিশ্বাসও কি ওই সাথে মুচড়ে ভেঙ্গে পরতে চায় না????
এই ভৌতিক বিষয়গুলি ওঝার চাল মনে হয়। কিন্তু ডাল ভাঙ্গার বিষয়টি সবাই বলে শুনেছে, কিন্তু নিজে দেখেছে এমন কাউকে পাওয়া যায়না।
যা হোক ১ম কমেন্ট।
ভাইজান, জানতে পারলাম না কোন ব্যাচের, তবে অনুরোধ করবো মনোযোগ দিয়ে আবার পড়তে। আজিজ ভাই তো লেখাতেই বললেন ছোটবেলায় স্বচক্ষে দেখা ঘটনা। সন্দেহের অবকাশ কোথায়??? (সম্পাদিত)
=)) =)) =))
৩নং প্যারার প্রথম লাইন।
অনেক খ্রিস্টানরা সচক্ষে মেরিরে দেখে, যিশুরে দেখে। যিশু আর মেরিরে কি দেখা যায় আসলে?
দেখবো না ক্যান?
ফেসবুকে দেখিস না ছেলেপেলে শেয়ার করে বিন্দুর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকুন তারপর দেওয়ালের দিকে তাকান, কিনবা পাশের সাদা অংশে তাকান। কতো কিছু দেখলাম এখন পর্যন্ত।
গতরাতেই বাথরুমে গিয়া টাইলসের (কালোর উপর সাদা ছোপ ছোপ) দিকে তাকাইয়া কত কিছুই না দেখলাম; ড্রাগন, পঙ্খিরাজ ঘোড়া, কবর, ক্রুশ, ভিক্ষুক, মেঘ।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
যারা দেখেছে তাদের যেয়ে জিজ্ঞেস করো কিভাবে দেখেছে, এইখানে আজিজ ভাই যা দেখেছে, তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সবকিছুকেই এক জায়গায় নিয়ে যাওয়ার কোন অর্থ হয় না।
ওঝার চাল মানে সাক্লায়েন?
কোরানে আছে, আল্লাহ মানুষ আর জীনকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য।
আর শয়তান তো জিন নাকি?
মদীনায় জিনেরা নবীর কাছে কোরান শিক্ষা করতে আসছিল।
আর সুরা জিন তো আছেই কোরানে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
জ্বি না, যায় না। যাদের যায় তারা কুপমুন্ডুক, অশিক্ষিত (/গ্রন্থগত বিদ্যা শিক্ষিত), কুসংস্কারাচ্ছন্ন ইত্যাদি ইত্যাদি।
কিভাবে ডালটি মুচড়ে গিয়েছিলো সেটা যদি এখনও আপনার অজানা হয়ে থাকে তাহলে দয়া করে প্রশ্ন করুন এখানে, উত্তর দিচ্ছি। কুসংস্কার দিয়ে ব্লগ ভরিয়ে না ফেলে দয়া করে আপনার এই 'মিস্টেরিয়াস' ঘটনাগুলো কমনসেন্স অধিকারী কাউকে মেইল করুন। তবে কমনসেন্স অধিকারী নির্বাচন করার সময় ভলতেয়ারের ঐ কথাটা ভুলে যাবেন না যেনো- কমন সেন্স ইজ নট সো কমন।
রায়হান,
ব্লগের একজন অত্যন্ত সিনিয়র সদস্যের লেখায় তোমার কমেন্ট করার স্টাইল/ধরনটা আমার কাছে ভালো লাগলো না। অফকোর্স, তাতে তোমার কিছু যায় আসে না। তবুও, আমি আমার অনুভুতিটা তোমার সাথে, এবং সেইসাথে সবার সাথে শেয়ার করলাম।
@রায়হানঃ অপরিপক্ক জবাব!
এর চেয়ে বেশী কিছু বলতে চাই না। (সম্পাদিত)
ভালো সিদ্ধান্ত। অলরেডি যতটুকু বলছেন তাতে বুঝে গেছি, আপনিও ডালটা কেনো ভাঙ্গছে সেটা জানেন না। মেটাফিজিক্সের চাদর দিয়া সেটারে ঢাইকা দিলেন।
রায়হান ভাই, উগ্রতাই স্পষ্টভাষিতা নয়। খুব অবাক হলাম আপনার মন্তব্য পড়ে।
রায়হান ভাই আপনার এই কমেন্ট এর ধরণ ব্যাক্তিগত আক্রমনের পর্যায়ে পড়ে ।এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে চাই না ।
রায়হান
ভিন্নভাবে কি বলা যায় না!
তোর কথাগুলিকে সমর্থন করি। কিন্তু যখন দেখি সিনিওরকে এভাবে কমেন্ট করছিস দেখে বিব্রত হই।
আমি এই পর্যন্ত জিন ছাড়ানোর এমন কোন ঘটনা শুনি নাই যেই ক্ষেত্রে এরকম ঘটনা ঘটেনাই। সন্ধ্যার দিকে এলোচুলে কোন সবজি বা লেবু পাড়তে যাওয়া, টয়লেটে যাওয়া; চলে যাওয়ার সময় কোন এক গাছের ডাল ভেঙ্গে যাওয়া। ইত্যাদি।
আজিজ ভাইয়ের লেখা আমি সবসময় ইনজয় করি। আর রায়হান এখানে কি সব মানসম্মত লেখা আসে সবসময়। (তোর হিসাবে) এসব ছাইপাশ না হয় কিছু থাকলোই।
একটা বিষয় থেকে যায় যে কোমলমতি অনেকে প্রভাবিত হতে পারে। কিন্তু যারা প্রভাবিত হবার তারা হবেই।
তোরে দুইটা উদাহরণ দেই।
কয়েকদিন আগে হিন্দুদের উপর অত্যাচার নিয়া লেখাটা আমি আমার ওয়ালে শেয়ার দেই। পরে পোষ্টটির ব্যাপক জনপ্রিয়তা দেখে আমি ই সি এফেও শেয়ার দেই।
ঐখানে গেলেই দ্যাখবা কমেন্টের বাহার। একজন তো আমারে ফাসাদকারী বানাইয়া দিছে; আর হুমকিও দিছে যে সিনিওরিটির খেতা পুড়বো ভবিষ্যতে।
অতীতে অনেকে গালাগালিও করছে আমারে; তুমিও তো ফেসবুকে দ্যাখছো।
গতকাল একজন নক করছে ফেসবুকে।
(ধরো তুমি অপরিচিত কারো সাথে চ্যাট শুরু করলে তার আগে অবশ্যই তার প্রোফাইলে ঢুকে দেখে নিবা; ভুল কইলাম?)
সেঃ HOW ARE YOU
আমিঃ valo
u?
tui kon batch?
27
সেঃ NA JANE TUI BOLA KI TIK
আমিঃ খুব ভাল কথা বলেছেন ভাইয়া
সরি
সেঃ PLEASE ENGLISH BOLO
আমিঃ ok vaiya
i'm sorry bhaiya. this mistake will never happen again
আশা করছি ভবিষ্যতে এই ভাইয়ের সাথে আবার কথা হবে। সে ক্যাডেট কলেজে পড়ে বা পড়তো আর তার জন্ম ১৯৯৩ সালে।
মজা হচ্ছে এরা সবাই ইমানদার মুসলমান।
এই উদাহরণ দিলাম এই কারণে যে আমরা অন্তত মোল্লাদের মতো কথা না বলি।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজিব ভাই, কথাটা কিভাবে বলবো সেটা নিশ্চয়ই আমার ব্যাপার।
এই লেখা পড়ে আমি বিরক্ত হয়েছি, এবং যদি এইটা ছোট কোনো পোলাপানের থেকে আসতো তাইলে তাকে বোঝানোর একটা চিন্তা করতাম। কিন্তু আজিজ ভাই সেই স্টেজ পার করে এসেছেন। উনার এইসব উত্তর জানার চেয়ে ধোয়া তৈরি এবং সেটা ছড়াতে আগ্রহ বেশি। ভেবে চিন্তেই এভাবে বলেছি। এরপর থেকে উনার এই জাতীয় আজগুবি লেখা চোখে পড়লে ঠিক এইভাবেই বলবো। বয়স বিবেচনা করে শ্রদ্ধা করতে আগ্রহী নই, যিনি শ্রদ্ধা পাবার যোগ্য তি০নি আমার বয়সে ছোট হলেও শ্রদ্ধা পাবেন।
বিরক্ত লাগা বা না লাগা সেইটা মানুষ থেকে মানুষ ভেরি করে । আমারও মাঝে মাঝে অনেক সিনিওর ভাই এর লেখা বিরক্ত লাগে , তাই বলে আমি তাদের অসম্মান দেখাই না ।
তুমি কি করো সেইটা আমাকে শুনাইতে আসছো ক্যান?
ভাইয়া আমি আমার মতামত দিয়েছি । ভাইয়া আপনার কাছে আমার প্রশ্ন আমার যদি কোন সিনিয়রের কোন লেখা দেখে বিরক্ত লাগে তাইলে কি আমি ওই ভাইকে অসম্মান করব ?
এইটা ছোট কোনো পোলাপানের থেকে আসতো তাইলে তাকে বোঝানোর একটা চিন্তা করতাম।
Vs
বয়স বিবেচনা করে শ্রদ্ধা করতে আগ্রহী নই, যিনি শ্রদ্ধা পাবার যোগ্য তি০নি আমার বয়সে ছোট হলেও শ্রদ্ধা পাবেন।
সত্যিই সেলুকাস............
অর্থ্যাৎ মন্তব্যকারীর যায় না, সুতরাং সে সাগরমুন্ডুক, সুশিক্ষিত (গ্রন্থগত নয় এমন বিদ্যা শিক্ষিত), সুসংস্কারাচ্ছন্ন ইত্যাদি ইত্যাদি।
আসুন আমরা সকলেই তার কাছে দীক্ষা গ্রহন করি।
আজিজ ভাই নয় (যেহেতু উনি স্বচক্ষেই ঘটনাটা দেখেছেন) , আমিই জানতে চাচ্ছি কিভাবে ডালটা ভেংগে পড়েছিল। যেহেতু আলোর গতির চাইতে দ্রুতগতিতে চলতে পারলে অতীতে ঘটে যাওয়া অনেক কিছুরই ফ্ল্যাশব্যাক মহাবিশ্বের কোথাও না কোথাও খুঁজে পাওয়া সম্ভব, মন্তব্যকারী নিশ্চয়ই বিজ্ঞানের এই মহা আবিষ্কারের মাধ্যমে তা ইতিমধ্যেই সার্চ করে বের করে ফেলেছে। তো আমাদের জানালেই হয়।
আর কুসংস্কার দিয়ে ব্লগ না ভরানোর এবং কমনসেন্সসম্পন্ন কাউকে দিয়ে রিভিউ করিয়ে পোস্ট দেয়ার কথা বলে মন্তব্যকারী কি প্রমান করতে চাচ্ছে যে কোনটা কু আর কোনটা সু তার নির্ধারক মন্তব্যকারী আর লেখক ননসেন্স??????
@ রাজীব ভাই, ফাইয়াদ ভাই, সজল এবং রায়হান আবীর, আমার উপরের যুক্তিগুলো এবং পরবর্তী রায়হানের এই উদ্ধৃতির প্রসংগে বলতেই হয় যে ক্যাডেট হবার জন্যই যেহেতু এই ব্লগে লিখতে পারার অধিকার, তাই এইখানে লিখলে অবশ্যই যথাযথ এটিকেট মেনে মন্তব্য করতে হবে। যারা তা মানতে চাইবে না তাদের থাপড়াইয়া বাইর করে দেয়া উচিত।
রাজীব ভাই মনে হয় সাদিককে ভুলেন নাই। সাদিক আর রায়হান আবীরের ব্যাপারে আপনার আচরণে ডাবল স্ট্যান্ডার্ড, ব্যাপারটা ভালো লাগলো না, নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন, অবশ্য আপনি বরাবরই স্বঘোষিত নাস্তিক এবং তাদের পৃষ্ঠপোষকতা আপনার তরফ থেকে অনাকাংখিত নয়। তাই খুব একটা আহত হলাম না।
যা হোক কাউকে কষ্ট দিতে এই মন্তব্য নয়, বিবেকের তাড়নায় করলাম। তথাপি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী।
ক্যাডেট কলেজের হামবড়া কতোগুলা সিনিয়রের মতো কথাবার্তা। থাপড়াইয়া বাইর কইরা দেওয়া উচিত কথাটা নিশ্চয়ই সিনিয়র সুলভ ক্যাডেটিয় এটিকেটেরই অংশ।
সাদিককে মনে না রাখার কোন কারণই নাই। তার বেশ কিছু লেখা আমার প্রিয়তে আছে।
তুমি সাদিকের কোন লেখাটার কথা বলতেছো তা বললে সুবিধা হবে উত্তর দিতে।
আর আমার কোন মন্তব্যে তোমার এ কথা মনে হইলো?
আবিরের করা প্রথম মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমার মন্তব্য দেখো।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
খ্যায়াল করি নাই কিন্তু এইটা তুমি কি বল্লা?
আমার বউ আল্লা খোদায় বিশ্বাস করে।
আমার প্রচুর বন্ধু আছে যারা আস্তিক।
কিভাবে তুমি বল্লা আবির নিধারমিক বইলা তারে সাপোর্ট দিয়া যাবো।
তাইলে কি যারা এইখানে আজিজ ভাইয়ের লেখার প্রশংসা করতেছে বা আবিরের বিরোধিতা করতেছে সেটা আবির নিধার্মিক বইলা করতেছে!
কি যে বলো না মাঝে মধ্যে!
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
"কিভাবে ডালটি মুচড়ে গিয়েছিলো" প্রশ্নটা করলাম। উত্তরটা জানা থাকা দরকার।
সহমত।
সহমত । রাজিব ভাই নিষেধ করলেও আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি । এই ব্লগের নাম ক্যাডেট কলেজ ব্লগ । আমাদের এখানে ক্যাডেট সুলভ আচরণ করা উচিত ।
কেউ একজন গাছে আগে থেকেই ছিলো। যা করার সে করছে। এই কেউ একজনটা ওঝারই নিয়োগকৃত। জিন যাওয়ার আগে সাধারন দুইটা প্রমান রেখে যায়। এক ধরণের জিন 'চালে ঢিল ফেলে', আরেক ধরণের জিন "গাছের ডাল ফেলে"।
তুই কই থাকিস?
বাংলাদেশে হইলে গ্রামের সাথে যোগাযোগ রাখ। গ্রামে প্রায়ই জিনে ধরে। একবার স্বচক্ষে দেখে আসবি। ব্যাপক অভিজ্ঞতা হবে।
তোরে মিষ্টি, অসময়ে বেদানা, আম নিয়া আইসা খাওয়াবে।
আমারে হাওয়া থেকে তাবিজ, ইন্দ্রনীলা পাথর আইনা দিছিলো এক জিনওয়ালা।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
খুবই মজার সিরিজ আজিজ ভাই। নিন্দুকদের কথায় কান না দিয়ে আশা করি চালিয়ে যাবেন।
যারা বিজ্ঞানে অন্ধ বিশ্বাসী তাদেরকে বলছিঃ বর্তমান কালে বিজ্ঞানের যে মূলধারা প্রচলিত তাকে বলে Experimental Science. জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে Experimental science এর যেমন রয়েছে অপার সম্ভাবনা, একই সাথে রয়েছে সীমাবদ্ধতাও। যেহেতু আধুনিক বিজ্ঞান সম্পূর্ণ Experimentation এবং Observation এর উপর নির্ভরশীল, তাই Universe এর যেসব বিষয় নিয়ে আমরা Experiment ও observation কোনটাই করতে পারি না, সেগুলো স্বাভাবিক ভাবেই Experimental Science এর আওতার বাহিরে। Metaphysics এবং Uncertainty principle এর আলোচনায় অনেক বড় বড় বিজ্ঞানীরাও এ কথা অকপটে স্বীকার করেছেন। এজন্য মনে রাখা জরুরী, বিজ্ঞান হল জ্ঞান অর্জনের একটি অন্যতম পন্থা, একমাত্র পন্থা নয়।
As a student of science and programmer myself, I know that I can create a program (may be a virtual world!) myself with cheat codes. If the universe (whether it was created by an intelligent entity or formed out of random process), contains such cheat codes, it will always remain "unexplained" by science as we know it. However, people with an open mind may be able to find out such "cheat codes" through the process of experience, dedication, intuition, philosophy and creative imagination. So, Keep an open mind, you may find something unimaginable! (সম্পাদিত)
If you open your mind too much your brain will fall out 😀
যাদের ব্রেইন অতিমাত্রায় ঢিলা তাদেরটাই শুধু "ফল আউট" করবে।
কি বলছিস?
আমি যে কয়দিন আগে পাইরেটস অফ দ্যা ক্যারি তে দেখলাম জনি ভাইয়ার মগজ খুলে পড়লো।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এর মধ্যে আবার সায়েন্স টানলি কেনো রে বাপ। আমি আর্টসের পরে কম আর্টসের ছাত্র।
আমিও ইঞ্জয় করতেছি আজিজ ভাইয়ের লেখা।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজীব ভাই,
সায়েন্স টানিনি। শুধু বলতে চেয়েছি প্রচলিত (এবং জনপ্রিয়) সায়েন্স দিয়ে সবকিছুর ব্যাখ্যা না ও পাওয়া যেতে পারে। 🙂
:thumbup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রায়হান
বড়দের সাথে এভাবে কথা বলাটা যদি 'বিজ্জান মনষ্কতা' আর 'স্মার্টনেসের' প্রমাণ হয়ে থাকে তাহলে জেনে রাখা ভালো যে, ভবিষ্যতে আরো কোন ওভার স্মার্ট অথবা বিজ্ঞানে হাইপার অ্যাডভান্স ছোটভাই তোমার এমন বয়সে হয়তো তোমাকে এর চেয়েও বেশী আহত করতে পারে। ক্যাডেট কলেজে সিনিয়রদের সাথে হার্শ কিছু একটা বলে 'মাস্তানী' কম বেশী সবাই করে এসেছি। তবে এখানে আশা করি সবাই সেই টিন এজ পেরিয়ে এসেছি।
যদি তুমি মনে করো তুমি একাই বিজ্ঞান বুঝ আর একাই কমন সেন্সের অধিকারী, সেটা বোকামীই হবে।
মডারেটর ভাইদের অনুরোধ করবো এই জাতীয় আক্রমণাত্মক কমেন্ট রিমুভ করার জন্য ।
আপনি যেহেতু এখনও ছয়শ শতকের বাসিন্দা, তাই বিজ্ঞান মনষ্কতার কথা শুনে 'আহত' হন। আমার থেকে অ্যাডভান্স ছোটভাই যদি কোনোদিন আইসা আমারে আরও অ্যাডভান্স কিছু শিখায়ে যায়, তাইলে আমি আহত কর্লা ক্যান, এইভাবে বললা ক্যান, আমি তোমার সিনিয়র না এইসব 'টিনেজ' ব্যাপার স্যাপার বাদ্দিয়া কি বলছে সেটা দেখতাম।
আপনার সাথে আমার এইখানেই পার্থক্য।
প্রথমেই একটা কথা বলে রাখি এই সিরিজ থেকে বুঝা যায় যে এইটা আজিজ ভাই এর ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কাহিনী । সেই কাহিনীর অনেক যুক্তি লেখকের কাছে অজানা । তিনি এই খানে এইগুলো প্রকাশ করার মাধ্যমে এই গুলোর উত্তর জানতে চেয়েছেন । এমনকি লেখক বলেছেন ও
এরপরেও ক্যাডেট কলেজ ব্লগের একজন সিনিওর সদস্যের প্রতি এই ধরনের কমেন্ট সহ্য করা মুশকিল ।
আজিজ ভাই আপনি আপনার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করুন । আমরা শুনতে আগ্রহি ।
শরীফ তোমার সহ্য করতে হবে না। সিনিওরদের ব্যাপার তাদের কেই মিটাতে দাও।
এতো ইমোশনাল হওয়ার কিছু নাই।
আমিও আজিজ ভাইয়ের লেখা উপভোগ করতেছি।
কিন্তু আবির ভুল কিছু বলে নাই। সমস্যা এক্টাই এবং তা ইগ্নোর করার মতো না। যে আজিজ ভাই সিনিওর। আমরা যদি মনেই করি আজিজ ভাইকে এটা হার্ট করতে পারে তাইলে এটা আজিজ ভাই আর আবির বুঝবে। আমরা এটা নিয়া কথা বলা মানে জল ঘোলা করা বা বিশেষ জিনিস ঘাটানো মাত্র।
আর অনেকেই বেশ এটাকে নিয়ে গেছে। ব্রেশ ব্রেশ।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজিব ভাই আমি আমার মতামত দিয়েছি এবং আমার খারাপ লাগার দিকটা প্রকাশ করেছি । এর চেয়ে বেশি কিছু না।
করতে থাকো। কিন্তু এতো কথা বলা মানে আজিজ ভাইরে বিব্রত করা ছাড়া আর কিছুই আমার মনে হয় না।
আজিজ ভাই আর আবির নিজেরা কথা বললেই প্রব্লেম সলভ হয়ে যাবে। শুধু শুধু অন্যরা শুধু অম্বু ঘোলা করতেছে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আজিজ ভাইয়া, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। :boss: :boss:
ভাইয়া, খুব ভালো লাগছে লেখাগুলো। এরকম লেখা আরো চাই। 🙂 🙂
:thumbup:
খেয়া (২০০৬-২০১১)
কেউ কি "Monopolizing Knowledge" বইটা পড়েছেন? আমার এক কলিগ পড়তে বলছিল। অ্যামাজন লিংক-
http://www.amazon.com/Monopolizing-Knowledge-Ian-Hutchinson/dp/0983702306
আমার পড়া হয়নি। কেউ পড়ে থাকলে বইলেন।
@ গুলশান, বইটা পাইলে আমাকে ফেবুতে পাঠাইয়া দিও তো। কিন্ডল ভার্সন অবশ্যই। 🙂
টাকা দিয়া কিনা তুই সবাই রে পাঠাইয়া দে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রায়হান, কোথাও তো মনে হয় বলে নাই লেখাটা সত্য ঘটনা অবলম্বনে,তর্কটা অর্থহীন কিন্তু তোঁর reaction দেখে বুঝলাম চমতকার ফিকশান হয়েছে...বিশ্বাসযোগ্য উপ্সথাপন.. :clap:
ওরে বাবা,
এখানে দেখি অনেক তর্ক বিতর্ক হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। তা আমিও দুপয়সার মতামত দিয়ে যাই।
বাংলা টাইপ করতে জানতামনা।সিসিবি শেখালো।ছাইপাশ যা ভাবতাম, লিখতাম তাকে কোনদিন ব্লগে প্রকাশ করার কথা ভাবিনি। সিসিবিতেই শুধু লিখতে থাকলাম, এখানকার সবার প্রশ্রয়ে একটু একটু করে এরি মধ্যে ডুবে গেলাম একসময়। তা আমাকে কেউ যদি বলতো, কি সব লেখেন উল্টাপাল্টা (বলতেই পারতো, এখনো পারে!এবং কেউ এমন বলে কয়ে উঠলে একটু তর্ক জমলে তো বরং ভালোই হয়!)- তাহলে হয়তো গুটিয়ে যেতাম। কিছুই আর কয়ে উঠতে পারতামনা সাহস করে (যেটা খুব বিবেচনার কাজ হতোনা/হবেনা)। সিসিবির এই প্রশ্রয়টুকু তাই আমার কাছে তাই বিরাট পাওনা।
কথা হচ্ছে, আমাকে কেউ যদি (ক্যাডেট কলেজ সময়কাল ৮৪-৯০ হিসেবে যথেষ্ট প্রাচীন মানুষ আমি!) অমন করে বলে আমি ক্ষেপে যাবো কি না বা মাইন্ড করবো কি না (মন খারাপ হলেও!)। এর উত্তরে কে কি বলবে আমি জানিনা, আমার উত্তর হবে, একদমই না। ক্যাডেট কলেজ ব্লগে লিখছি বলে নিজেকে সেই সদ্য ক্লাস টুয়েলভ পেরুনো সময়টাতেই রেখে দিয়েছি এখনো। সেই হিসেবেই সানা ভাই, আজিজ ভাই বা গতকাল পাস আউট করা তন্ময়ের সংগে আড্ডা দেই, একে অন্যের লেগ পুল করি। এখানে সবাই যেন ক্লাস টুয়েলভ শেষ করে একই লেভেলে জড়ো হচ্ছি একে একে। সিনিয়র হিসেবে কোন বিগলিত ভক্তি বা গদগদ আচরণের চেয়ে ইয়ার দোস্তের মত আচরণ আমি নিজে অন্তত প্রেফার করি।
রায়হানের মন্তব্যে আসি।
রায়হানের মন্তব্য পড়ে আমারো মনে হলো, হায় হায় আজিজ ভাই যদি মন খারাপ করেন!রায়হান এমন করে না বললেই বা কি হতো? আজিজ ভাইয়ের মন্তব্য এখনো পাইনি। তাহলে ধরেই নিচ্ছি কেন যে আজিজ ভাইয়ের খুব মন খারাপ হবে, রায়হানের এক কথায়। উনি তো মনের দিকে থেকে, চিন্তার দিক থেকে আমার থেকেও অনেক নবীন। আজিজ ভাইয়ের এই সিরিজ দেখে শুনে আমার কখনোই মনে হয়নি উনি কুসংস্কার দিয়ে ব্লগ ভরিয়ে ফেলছেন। নিজের কিছু অভিজ্ঞতা, অনুভূতি শেয়ার করছেন গালগল্পের আকারে - এতে আমি বিরাট কোন সমস্যা দেখছিনা। এখানে রায়হানের সাথে আমি বিরাট দ্বিমত পোষণ করছি।
তো আমি বরং দেখি রায়হান কথাটা আজিজ ভাইকে না বলে আমাকে বললে (বা সিসিবির কনিষ্ঠতম কাউকে)কিভাবে দেখতাম।আমার কাছে মনে হলো রায়হান এ সিরিজটার এ পর্যন্ত এসে আর স্থির থাকতে পারেনি দুম করে কিছু একটা বলে দিয়েছে। ও বলতেই পারে, লেখকের লেখায় কোন যুক্তি নেই বা কোথায় কোথায় লেখক কুসংস্কারকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন বলে ওর মনে হয়। সে জায়গায় 'এখানে না ভরিয়ে ফেলে অন্য কোথাও মেইল' করার 'উপদেশ' দেয়াটাও আমার কাছে ভালো লাগেনি।বেশ উদ্ধত মনে হলো। সেটা লেখক সিনিয়র বলে নয়।শুধু সিনিয়রিটির সুযোগে যদি আজিজ ভাই বা আমাকে ইনডেমনিটি দেয়ার কথা ওঠে তাহলে দিলে বড় লাগবে। বয়সে অনেক কম লোকজনের সাথে তালে তাল মিলিয়ে তর্ক করতে পারবোনা এমন অথর্ব তো আজিজ ভাই বা আমি হয়ে যাইনি আজো!
আর শুধুই বয়সে বড় আজিজ ভাইকে বললে কথাগুলো অশোভন হবে এটা অনেকে মনে করলেও রায়হান মনে না করতেই পারে। এটা নিয়ে নানাজনের নানা মতও থাকতে পারে, কিন্তু এর জন্য আবার রায়হানকে "থাবড়ানোর" কথা বলাটা কিন্তু মানুষ হিসেবেই (কি সিনিয়র কি জুনিয়র) কারো অধিকার বা সৌজন্যবোধের মধ্যে পড়েনা।কেউ কেউ আবার এঘটনাকে বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী লাইনে নিয়ে চলে যাচ্ছে যেটা পরিষ্কার ভাবেই হতাশাজনক।
সবশেষে ফিরে আসি ওই প্রশ্রয়ের কথায়। এই প্রশ্রয়টুকুই বোধহয় একজন প্রাক্তন ক্যাডেটের সিসিবির কাছে দাবী।খুব উচ্চমূল্যের সাহিত্য আমরা হয়তো সৃষ্টি করছিনা (কয়েকজন বাদে), সাহিত্যের বিচারে খুব উঁচুমানের স্মৃতিকথাও আমরা লিখছিনা এখানে। সবার আছে সেই প্রায় একই ৬ বছরের কথামালা যা নিয়ে সেই একই ডায়রী লিখতে, পড়তে, মন্তব্য করতে এখানে হানা দেই ঘনঘন। এরই পাশাপাশি আমাদের স্বাতন্ত্র্যও আছে এক্সট্রা ফ্লেভার হিসেবে। সব মিলিয়ে একজন সদস্যের প্রতি সিসিবির বাকী সদস্যদের যে সহনশীলতা সাধারণত চোখে পড়ে সেটা আপাতদৃষ্টিতে কোন কিছু মনে না হলেও, সেই সদস্যের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আমার নিজের কাছে অন্তত।
শেষে ব্যক্তিগত ভাবে আজিজ ভাইয়ের লেখা প্রসংগে:
আমি নিজে অবিশ্বাসীদের দলে। আজিজ ভাইয়ের দর্শনের সংগে আমার নিজের দর্শনের কোন মিল নেই। তবু উনার লেখায় আমি পাই আশ্চর্য জীবনবোধ, অসাধারণ রসবোধ আর মানুষের প্রতি মমত্ববোধ আর শ্রদ্ধা (ওঁর একটা লেখার মন্তব্যে বলেছিও সেটা)। এর চে' বেশি আর কি লাগে। যদি কোনদিন মনে করি, উনি কুসংস্কারে ব্লগ ভরাচ্ছেন। সেটা উনাকে আমার মতো করেই খোলাখুলি বলবো। আমার সে কথা শুনে উনি বিরাট দুঃখ পাবেন এটা আমার মনে হয়না।
সাধু
সাধু।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
ধন্যবাদ নূপুর দা,
এর চেয়ে সুন্দর করে হয়ত আর বলা যেত না।
১০০ ভাগ সহমত দিয়ে গেলাম।
নূপুরদা, প্রথমেই আন্তরিকভাবে দুঃখপ্রকাশ করছি সবকিছুর জন্য। জ্বি, আমিও মানি, এই যে থাপড়ানো বা নিগৃহীত করা, তা অধুনা সভ্য সমাজে নিতান্তই নিম্ন মানসিকতার পরিচয়। তবে দুঃখের ব্যাপার কি জানেন, সভ্য সমাজের এই সকল লোকজন যারা কিনা শৈশবেই অভিভাবকের শাসনের জন্য সামান্য মারপিট করাকে পুলিশের কাছে ফোন করে জানানোর অধিকার রাখে, তারা বড় হয়ে আর এসব অধিকারকে পরোয়াও করে না বা মনেও রাখে না। যদি রাখতো তাহলে সারা বিশ্বে যা চলছে, তাতে তারা অংশগ্রহন করতে বা এগুলোর প্রবাহে নিশ্চুপ বসে থাকতে পারতো না। এই হচ্ছে আমাদের সভ্য সমাজের কার্যকারিতা এবং দক্ষতা। তারপরও এই শারীরিক নাঞ্ছনা, এটাকে আমিও খারাপ বলেই মনে করি।
আর রায়হানকে থাবড়ানোর বিষয় উল্লেখ করে আপনি বিষয়টার নৈর্ব্যক্তিক ভাবটাকে পুরোপুরিই ব্যক্তিকেন্দ্রিক করে ফেলেছেন। আমি কিন্তু বিষয়টাকে ক্যাডেটীয় স্টাইলে সার্বজনীনভাবে উল্লেখ করেছিলাম। তবে হ্যাঁ, রায়হানের কমেন্টটা আসায় স্বাভাবিকভাবেই তার উপর যেয়ে পড়ে। কিন্তু আপনি আরেকবার পড়ে দেখেন, আমি কিন্তু কিছুতেই রায়হানকে থাপড়ানোর কথা বলি নাই। ইন্টারেস্টিংলি, ব্লগে কি কাউকে থাপড়ানো সম্ভব?? এই যে ফ্রন্টরোলের একটা রীতি প্রচলিত, এইটা তো নিছকই একটা প্রতীকী ব্যাপার। এইটাকে না ধরলেও পারতেন। তারপরো যেহেতু বলেছেন, আমি সেজন্য দুঃখিত। তবে এই দুঃখপ্রকাশের রীতিটা অনেক স্বশিক্ষিত ব্যক্তির কাছেই অনুপস্থিত দেখছি।
শিশির,
ভালো লাগলো তোমার কথাগুলো।
আজিজ ভাইয়ের মন্তব্যের অপেক্ষা করছিলাম, উনি কিছুই বলছেননা।
রায়হানের নামটা এমনি এসেছে, রায়হান না হয়ে যে কেউ হলেও শারীরিক নিগ্রহের এই উল্লেখেও আমি এমনটাই বলতাম।ব্যক্তির নাম আসায় সেটা একটু ব্যক্তিক হয়ে গেলো এই যা।ফ্রন্টরোলের মতো প্রতীকি এটাকে মানতে পারছিনা। 'চড় দিয়ে দাঁত ফেলে দেবো' বললে চড়টা ফিজিক্যালি দেয়ার আর কি বাকী থাকলো - আমার রিএ্যাকশনটা সে কারণেই ছিলো।
যাক সেসব কথা।আমাদের তর্কাতর্কি তুমুলভাবেই জারি থাক। সহনশীলতার প্র্যাকটিস ওখান থেকেই শুরু হবে। এই যে একটা ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্ম পেয়েছি কয়েক জেনারেশনের ক্যাডেটরা মিলে এটাকে পজিটিভলি ব্যবহার করতে হবে সঠিকভাবে।
আমরা নিশ্চয় করবো জয়, একদিন।
:thumbup:
নূপুরদা, আপনার কমেন্ট টি ভালো লাগলো।
খুব সম্ভবত আমারমনের কথাটিই উঠে এসেছে অনেক সুন্দরভাবে। আজিজ ভাইয়ের এই সিরিজটি ব্যাক্তিগতভাবে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে তা বলবো না, তবে খুব একটা খারাপ লেগেছে তাও না। যেটা আমার খারাপ লেগেছে সেটা হলো সিসিবিতে আস্তিক নাস্তিক ট্যাগায়িত করে মেরুকরণের একটা ব্যাপার বেশ দৃষ্টি কটুভাবেই চোখে পড়ছে আমার কাছে বেশ কিছুদিন ধরে। মানুষের নাম দেখে কমেন্ট ভেরি করে এমন প্রবণতাও মনে হয় আছে। যা হোক সেটা নিয়ে প্যাচাপ্যাচি করবার ইচ্ছা নেই। তবে আবীরের কমেন্ট টা ভালো লাগেনি। আপনার মত করেই বলতে চাই যে সেটা সিনিয়রকে করেছে বলে না কিংবা আস্তিককে করেছে বলে না ( যেটা এইখানে অনেকের খারাপ লাগার দুইটা বড় ফ্যাক্টর, আমি শিউর আমি রাজীব ভাইরে কড়াভাবে যদি দুইকথা কই এখনকার এটিকেট ওয়ালারা অনেকেই কিছুই কইবো না), বরং কমেন্টিং এর ধরণটা উদ্ধত হয়েছে। আবীর যে ফীল থেকে বলেছে কাছাকাছি ধরণের ফীল হয়তো আমার মাঝেও কাজ করছিলো তবে এভাবে বলবার আমি পক্ষপাতী নয় কোনভাবেই। যে কোন বক্তব্যকে রূঢ়ভাবে বললেই বক্তব্য স্ট্রং হয় না এটা বোঝাও জরুরি।
শিশিরের 'থাপড়ানো'র কথাটাও ভালো লাগে নি। তবে দুটো ব্যাপারটা পাশাপাশি দাঁর করানোর পক্ষে আমি না যদিও ডিজিটাল দুনিয়ায় সবাই পক্ষ নিয়ে এটার পাশে ঐটা করাটাকেই প্র্যাকটিস বানায়া ফেলসে। সিনিয়র সত্যি কথা বলতে মেজাজ হারাইলে আমিও মাঝে মাঝে এগ্রেসিভ ওয়েতে কথা বলে ফেলি, সেটা এভোয়েড করবার চেষ্টা করবো এরপর থেকে (সিনিয়র জুনিয়র যে কারো প্রতি)।
তবে এটিকেট নিয়া কপচাকপচি ভালো লাগলো না। এইখানে ক্যাডেট কলেজের এটিকেট সিনিয়র দেখে লুক ডাউন হয়ে কথা বলতে হবে এইটা কোনমতেই গ্রহণযোগ্য না।
সবশেষে নূপুরদা আপনাকে সালাম।
আই কি (ক)হইচ্চি?
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
না না ভঈ আমি আপনার নামটা জাস্ট উদাহরণ হিসাবে বলসি। সিনিয়র জুনিয়র এটিকেট নিয়া যারা ফালাইতাসে তারাই ফালাইবো না যদি এই এটিকেট ভঙ্গ নির্ধার্মিকের প্রতি হয় সেইটার স্যাম্পল উদাহরণ বলতে পারেন।
:thumbdown:
:thumbdown:
আমিন ভাই আপনার সাথে আংশিক একমত ।
যদিও আপনি আমাকে সরাসরি বলেননি তবুও যেহেতু রায়হান আবির ভাই এর বিরুদ্ধে কমেন্ট করেছি সেহেতু আমি আপনার কথা অনুযায়ী এটিকেট ওয়ালাদের ভিতরেই পড়ি । আমি আমার পজিশন পরিস্কার করছি । রাজিব ভাই কে যদি এই ভাবে কেউ বলে তাহলে আমি তার বিরুদ্ধেও একই কমেন্ট করব । কিছু দিন আগে ইছিএফে রাজিব ভাই এর এক পোস্টে এক বড় ভাই একটা উদ্ধত কমেন্ট করেন । তখন আমি আমি ঐ ভাই কে বলেছিলাম ভাই আপনার কমেন্টটি ভাল লাগলো না ।আপনি আপনার কমেন্টটি অন্য ভাবেও বলতে পারতেন । আজিজ ভাই এর সাথে যে রকম আচরণ করা হয়েছে ঠিক একই রকম আচরণ রাজিব ভাই এর সাথে করলেও আমি ঠিক একই মন্তব্য করতাম ।
এই জায়গাতে আপনার সাথে আংশিক একমত । আজকাল যেকোনো আলোচনার শেষে আস্তিক নাস্তিক প্রসঙ্গ এসে যাচ্ছে যেটা খুব দুঃখজনক । অথচ এই পোস্ট টা আস্তিক নাস্তিক রিলেটেড ছিল না । কিন্তু আস্তিক নাস্তিক ব্যাপারটা উঠে আসায় খুব হতাশ হলাম । মানুষের নাম দেখে কমেন্ট ভেরি করার প্রবণটা কম বেশি সবার ভিতরেই আছে । আমি সিওর রায়হান ভাই এর সাথে যদি আজিজ ভাই এর সামনাসামনি প্রায় কথা হত কিংবা ব্যক্তিগত ভাবে পরিচয় থাকতো তাইলে তিনি আজিজ ভাইকে অন্য ভাবে উনার বক্তব্য দিতেন । কিন্তু ভেরি হওয়ার প্রবণতা বলতে আমি যেটা বুঝাতে চাচ্ছি সেটা হল পরিচিত মানুষ কোন ভুল করলে সেই ভুলের বিপক্ষে তার অবস্থানটা সুন্দর ভদ্র ভাবে উপস্থাপন সবাই করবে যদিও সে খুব বিরক্ত হয় আর যদি পরিচিত না হয় তাইলে তার বিরক্তের ক্ষোভ খুব ভালভাবেই প্রকাশ পায় ।
এই জায়গায় আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত ।
ভাইয়া কিছু মনে করবেন না । এইখানে ক্যাডেট কলেজের এটিকেট সিনিয়র দেখে লুক ডাউন হয়ে কথা বলতে হবে এইটা যেমন কোন ভাবেই গ্রহণযোগ্য না ঠিক তেমনি যেমন সিনিওরের মাথায় উঠে বসে থাকতে হবে এইটাও গ্রহণযোগ্য না । আজিজ ভাই এই লেখাটি ছিল উনার সৃতিচারণ মূলক লেখা। এক ভাই দেখলাম কমেন্ট করেছেন এমন আবর্জনা ব্লগে খুব কমই পাওয়া যায়। অথচ তিনি ব্যাখা করলেন না এই লেখা কেন আবর্জনা । একটা সৃতিচারণ মূলক লেখা আবর্জনা হয় কিভাবে ? লেখক কি কাউকে আঘাত দিয়ে কোন কথা বলেছেন নাকি এই লেখার মাধ্যমে তিনি কোন সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে তিনি যে ঘটনা দেখেছেন সেই ঘটনা সত্যি । অথচ লেখক নিজেই বলেছেন
ব্যক্তি গত ভাবে আমি লেখায় উপকৃত হয়েছি । কারণ রায়হান আবির ভাই এর এই মন্তব্য
আমিও নিজেও এর ব্যাখা জানতাম না । এখন জানলাম । এবং আজিজ ভাইও এটা হয়ত জানতে পারলেন । আর আজিজ ভাই এর এই লেখার মূল উদ্দেশ্য কি ছিল ? উনার জীবনে উনি কিছু অদ্ভুত ( উনার মতে ) দেখেছেন , উনার মতে । সেইটা আমাদের সবার মাঝে শেয়ার করেছেন যাতে যদি কেউ এর ব্যাখা দেন তাইলে সবাই জানতে পারবে । আর আমি আসা করব উনি সিরিজ আকারে যে লেখা গুলো দিয়েছেন সেই গুলোর ব্যাখা কেউ দিবে । তাইলে আমিও জানতে পারব । কিন্তু তাই বলে উনাকে
এই কথা বলার কোন মানেই হয় না ।
মুহাম্মদ ভাই একটি কমেন্টে বললেন
ভাই এর সাথে আমিও একমত । কিন্তু এখানে শ্রদ্ধা - অশ্রদ্ধার কথা আসছে কিভাবে ? শ্রদ্ধা তো একটা মনের ব্যাপার । জোর করে কাউকে শ্রদ্ধা দেয়াও যায় না , পাওয়াও যায় না । কিন্তু এইখানে সিনিওর এর প্রতি জুনিয়র এর আচরণের কথা বলা হচ্ছে । একটা বিষয় বস্তুতে ভিন্নমত থাকতেই পারে কিন্তু সেটা প্রকাশ করার ধরণটা সঠিক হতে হবে । এই খানেই সেই বিষয়েই বলা হচ্ছে ।
বাংলায় ২ পাওয়া ছাত্র আমি । ক্যাডেট কলেজ ব্লগেও আমার বাংলার এত দুর্বলতা থাকা সত্ত্বেও এখানকার সবার আশ্রয় প্রশ্রয়ে মাঝে ব্লগ লিখি । এই ব্লগের মাধ্যমেই আমি আমার ক্যাডেট কলেজকে দেখতে পাই ।
পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই আমি রায়হান ভাই কে আক্রমণ করে কোন কথা বলি নি । আমি শুধু আমার খারাপ লাগা দিক তাই এখানে প্রকাশ করেছি । আর আমি কখনই বিশ্বাসী , অবিশ্বাসীদের মোটা হরফে পার্থক্য করে দেখেনি । অবিশ্বাসীদের ও কেউ কেউ আছেন আমার প্রিয় ব্লগার এবং অনেকেই আমার ফেসবুকে ফ্রেন্ড লিস্টে আছেন । যে রায়হান ভাই নিয়ে কথা বলছি উনিও আমার ফেসবুকে ফ্রেণ্ড লিস্টে আছেন । আমিই রিকুয়েস্ট পাঠাইছিলাম ।
মোটামুটি বড় একটা কমেন্ট করে ফেললাম । কোন ভুল ভ্রান্তি হলে সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
@ শরিফ, তুই সত্যিই এইটা জানতি না??? মানে ভন্ডের দল এমন করে এইটা জানতি না???? :-/
ভাই ঝড় হাওয়া বিহিন একটা গাছের ডাল কিভাবে ভাঙ্গে এটা জানা ছিল না । রায়হান ভাই এর কমেন্ট এর মাধ্যমে জানলাম । এখন রায়হান ভাই এর কাছ থেকে এই সিরিজ এর সব গুলো ঘটনার ব্যাখা জানার প্রত্যাশায় রইলাম ।
শ্রদ্ধার সাথে বয়সের কোন সম্পর্ক নেই। যিনি শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্য তিনি বয়সে ছোট হলেও পাবেন বড় হলেও পাবেন।
লেখা সম্পর্কে মন্তব্য: এমন আবর্জনা ব্লগে খুব কমই পাওয়া যায়।
অনেকগুলো মন্তব্য পড়লাম। কথায় কথায় ধর্ম টেনে আনাটা দেখলে এক ধরনের অস্বস্তি কিংবা বিরক্তি লাগে , এই জিনিসটা না করলেই কি নয়। আজিজ ভাই এর এই সিরিজের লিখাগুলো ভালই লাগছে। এমন অনেক রহস্য আছে বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ব্যাখ্যা কেউ কোনদিন দিতে পারবে না। আজিজ ভাইয়ের লিখার মতো প্রায় একই ঘটনা আমারো ব্যক্তিগত জীবনে আছে। যাইহোক শালীন মন্তব্য সবার থেকে কাম্য।
:thumbup:
:thumbup:
ভালোই মজা লাগল কমেন্ট পড়ে... এর আগে ইসিএফ এ এরকম আগুন লাগছিল তবে ওখানের হিরো সিনিয়র রা হেভি ভাব এর সাথে কয়েক জন কে আউট করল... মেয়েদের সামনে ভাব বাড়ল আরকি... তবে এখানে এভাবে বের না করে দিয়ে আলোচনা'র ব্যাপার টা ভালো লেগেছে ...আর লেখা, "MIRACLES DO HAPPEN"...আমি নিজেই experienced, তাই রায়হান আবীর এর কথাগুলো গোনায় ধরলাম না...
...একদিন সবকিছু মুছে যায় হিমেল হাওয়ায়, স্মৃতিমাত্র লিখে নাম...সেইখানে আমিও ছিলাম...
অনেকদিন পর আবার লেখাটা, বলা ভালো কমেন্টগুলা পইড়া আমোদিত হইলাম।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ