৬ টি মন্তব্য : “অ”

  1. খায়রুল আহসান (৬৭-৭৩)

    চমৎকার গল্প।
    এ ধরণের গল্পের কি যেন একটা নাম আছে, মনে করতে পারছি না। আমাদের ফার্স্ট বয় নজরুল (পরবর্তীকালে ড. নজরুল, হার্ভার্ডের অধ্যাপক, বর্তমানে জাতিসংঘের সিনিয়র ইকনমিস্ট) সেই ১৯৭৩ সালে কলেজ ম্যাগাজিনে ঠিক এ ধরণের (এই স্টাইলের) একটা গল্প লিখেছিল, তখন এই স্টাইলটার নাম প্রথম শুনেছিলাম। এরপর আর এ বিষয়ে কোন চর্চা হয়নি।
    (উপরের মন্তব্যটা ভুলে শেষ করার আগেই পোস্ট হয়ে গিয়েছিল। এডিট করার কয়েকটা প্রচেষ্টা ব্যর্থ হবার পর নতুন মন্তব্য হিসেবে এটা পোস্ট করলাম।)

    জবাব দিন
    • রেজা

      আহসান ভাই, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমার সাহিত্য জ্ঞান কম, আমি নাম জানি না। আপনি ১৯৭৩ সালের স্মৃতি মনে করতে পারছেন জেনে একই সাথে আশ্চর্যিত ও ভালো লাগছে।


      বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।

      জবাব দিন
    • রেজা

      প্রশ্নটা আরেকটু পরিস্কার করলে ভালো হয়। আমাদের সময় প্রত্যেকদিন ৭ টা পিরিয়ড ছিল। ৪০ মিনিট সময় প্রতিটার। ৪ টা শেষ হলে মিল্ক ব্রেক। তারপর বাকি ৩ টা। গড়ে পড়তায় ৩ টা প্রেপ, আফটার নুন, ইভিনিং, নাইট। সিজন বুঝে। শীতকালে ২ টা প্রেপ। ইভিনিং আর নাইট। গড়ে পড়তায় প্রত্যেক প্রেপ ১ ঘণ্টা। এর পরেও রুমে পড়া যায় লাইটস অফের আগে ও পরে।


      বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।

      জবাব দিন

মন্তব্য করুন

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।