“সিসিবিতে ভিজিটর কমে গিয়েছে কিংবা নীরব পাঠকের সংখ্যা বেড়েছে। লেখা ও তেমন আসছেনা। হয়তোবা সবাই ই ব্যস্ত।”…এগুলো নিয়েই কথা বলছিলাম আমাদের সিসিবির পরিচিত মুখ কামরুলের সাথে ইয়াহু মেসেঞ্জারে গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে। তারাবীহ শেষ করে রুমে ঢুকে ড্রেস চেঞ্জ না করেই কম্পিউটার অন করলাম। মেসেঞ্জারে কামরুলকে অন লাইন দেখে কথা বলার লোভ সামলাতে না পেরে নক করলাম। একবারো ভাবিনি যে কামরুল ফ্রি আছে কি নেই। যাহোক, কামরুল আমাকে নিরাশ করেনি…আমরা কুশল বিনিময়ের কিছুক্ষণ পরেই উপরের কথাগুলো বলাবলি করছিলাম। এক পর্যায়ে কামরুল অভিযোগ আনলো যে আমি তো অনেক দিন ধরে কোন লেখা পোষ্ট করছিনা। আমি কিছূ যুক্তি আর কারণ দেখানোর ব্যর্থ চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু এর মাঝেই ডিসকানেক্টেড হয়ে গেলাম। পরে আর কথা বলতে পারিনি, আমার যুক্তি আর কারণগুলো হয়তোবা ওর জানা হয়নি। এমনকি কামরুলকে গুডবাইও বলতে পারিনি। জানিনা, কামরুল কি মনে করেছে না বলে চলে যাবার জন্য। কামরুল যদি এই লেখা পড়ে থাকো তাহলে, ঐরাতের জন্য স্যরি বলছি।
আসলে আমি অনেকদিন ধরেই অনেক কিছু লিখতে চাচ্ছি। জাতীয় ক্রিকেট দল এর প্রশিক্ষণ নিয়ে লেখার কথা অনেকে বলেছিল। আমার কংগোর কিছু ঘটনা সম্পর্কে অনেকে লিখতে বলেছিল। কঙ্গো্র অনেকগুলো ব্যাপারের মাঝে একটা ব্যাপার নিয়ে লিখতে আমি খুব আগ্রহী। কারণ হলো, ঐ অপারেশনটিতে আমরা তিন বন্ধু ছিলাম। তিনজনই বরিশাল ক্যাডেট কলেজের। কাকতালীয়ভাবে তিনজন আবার তিন হাউসের। আমি শেরেবাংলা (সবুজ), রশিদ হলো শরীয়তউল্লাহ (নীল) আর রাশেদ হচ্ছে সোহরাওয়ার্দী (লাল) হাউসের প্রতিনিধি। জীবনে কখনো ভাবিওনি যে তিন বন্ধু এত কাছ থেকে মৃত্যুকে দেখব।
সংক্ষেপে ঘটনাটা আজ বর্ণনা করবো। কঙ্গোতে আমরা মিশন করেছি চ্যাপ্টার সেভেনের অধীনে। চ্যাপ্টার সেভেন মানে হলো, সন্ত্রাসবাদীদের দেখলেই গুলি। ব্যাপারটা অনেক কঠিন। নিয়ম অনুযায়ী সরাসরি গুলি করার আগে প্রথমে তাকে থামতে বলা হবে, ওয়ার্ণিং দিতে হবে, তারপরে ওয়ার্ণিং শট নিতে হবে, আর তারপরেও যদি সন্ত্রাসী কথা না শুনে, তাহলে গুলি (জানিনা, ততক্ষণে সন্ত্রাসী বাবাজি বসে বসে আঙ্গুল চুষবে কিনা)। আফ্রিকানরা খুবই হিংস্র প্রকৃতির। জীবন সেখানে খুবই সস্তা (আমি আমার কর্মস্থল কঙ্গোর কথা বলছি)। জীবনের বদলে জীবন এটা খুবই সাধারণ ব্যাপার। আমাদের দায়িত্বপুর্ণ এলাকার মাঝে মারাবো নামক এক গ্রামে এক অন্তঃস্বত্তা মহিলা একটি কলাগাছ থেকে কলা পেরেছিলো গাছের মালিককে না বলে। গাছের মালিক তাকে না বলে কলা পারার অপরাধে ৭ মাসের সেই অন্তঃস্বত্তা মহিলার পেটে ভোজালী ঢুকিয়ে মা এবং সন্তান দুজনকেই খুন করে ফেললেন। বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছে ব্যাপারটা? আমার কাছেও হয়তোবা মনে হতো। কিন্তু কি করবো বলুন, ডেডবডিটা নিজ চোখে দেখার পরে নিজের চোখকে তো আর অস্বীকার করতে পারিনা – তাই না? “টিয়ার্স অফ দ্য সান” মুভিটা যারা দেখেছেন, মনে পড়ে ব্রুস উইলিসের সেই সংলাপটি – “God has already left Africa”….? ব্যাপারটি আমার কাছেও অনেকটা এরকম মনে হয়েছে।
যাহোক, এরকম হিংস্র মানুষদের মাঝে যারা আবার সন্ত্রাসী, তারা কেমন হবে বুঝে দেখেন। তারউপরে আমাদের আগের ব্যাটালিয়নের ৯জনের সন্ত্রাসীদের হাতে শাহাদত বরণ ব্যাপারটা আমাদের সবসময়ই তাড়া করে বেড়াত। সম্ভবত ফেব্রুয়ারী/মার্চ-২০০৬ সালের দিকের ঘটনা। উপরস্থ সদর দপ্তর থেকে নির্দেশ আসলো “চেই” নামক একটি গ্রাম দখল করতে হবে। গ্রামটা ১০ বর্গ কিঃমিঃ আয়তনের। পুরো গ্রামটি দুর্ভেদ্য উঁচু উঁচু পাহাড় দিয়ে ঘেড়া। আর একারণেই এই গ্রামটি সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য, সদর দপ্তর, ট্রেণিং সেন্টার এক কথায় সবকিছু। আর তাই সন্ত্রাসীরা যেকোন মূল্যের বিনিময়ে গ্রামটিকে রক্ষা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
প্ল্যান ছিলো এরকম, “কঙ্গো আর্মির কমান্ডো ব্যটালিয়ন মূল যুদ্ধ করবে। আমরা থাকবো পিছনে তাদের সহায়তা প্রদান করতে। অর্থাৎ, আমরা তাদের ব্যাকআপ ফোর্স হিসেবে কাজ করবো।” আমাদের ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তর থেকে প্রায় ৯০কিঃমিঃ দূরে “এ্যাভেবা” নামক স্থানে “জয়েন্ট অপারেশন সেল” হবে। যেখানে ইউ এন এবং কঙ্গো সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিরা থাকবেন নিজ নিজ বাহিনীর অপারেশনাল এবং লজিষ্টিক সাপোর্ট দেবার জন্য। আমাদের কন্টিজেন্ট অধিনায়ক ইচ্ছা প্রকাশ করলেন যেন আমি আমার কমান্ডো প্লাটুন নিয়ে এই অপারেশনে সামিল হই। একটি সাধারণ পদাতিক প্লাটুন (রাশেদ প্লাটুন অধিনায়ক), একটি মর্টার প্লাটুন (রশিদ অধিনায়ক) এবং একটি কমান্ডো প্লাটুন ১২টি এপিসি (ট্যাঙ্কের মত এক ধরনের সামরিক যান, যার মধ্যে চালক ও গানম্যানসহ ১১ জন বসতে পারে এবং এটি জলে এবং স্থলে উভয় জায়গাতে চলতে সক্ষম)সহ মেজর আতিকের নেতৃত্বে (আমরা তিনজনই তখন ক্যাপ্টেন) এই অপারেশনে অংশ নেই।
প্রথমদিন আমরা বিশাল যুদ্ধবহর নিয়ে এ্যাভেবা থেকে যাত্রা শুরু করলাম। পাহাড়ী আঁকাবাঁকা উঁচুনীচু পথকে আরো বিপজ্জনক করে তুলেছে বড় বড় পাথরের চাঁই এবং বৃষ্টি। পাহাড়ের কোল ঘেষে যাওয়া এই মেঠো পথগুলো খুবই ভয়ানক রুপ ধারণ করেছে তাদের পাশের ১৫০-২০০ গজ কিংবা কোন কোন ক্ষেত্রে তার চেয়েও বেশী গভীরতা সম্পন্ন ক্ষাদ এর উপস্থিতিতে। উঁচু পাহাড় আর ঘন জঙ্গল, পথের প্রতিটি ইঞ্চিকে পরিণত করেছে ভয়ঙ্কর আ্যম্বুশ সাইটে। বেলা আনুমানিক ১১টার দিকে আমরা এ্যাভেবা থেকে আনুমানিক ২০কিঃমিঃ সামনে একটি জায়গাতে এসে পৌঁছলাম। সামনে থেকে তখন প্রচুর গোলাগুলির শব্দ আসছে। এমন শব্দ যা আমি এখানে লিখে বোঝাতে পারবোনা।
সেটে মেসেজ পেলাম সামনে কংগো কমান্ডোরা প্রচন্ড কঠিন বাঁধার সম্মুখীন হয়েছে এবং প্রচুর গোলাগূলি হচ্ছে। আমরা জীবনে এই প্রথম সরাসরি গোলাগূলির আওয়াজ পাচ্ছি। আমরা সবাই যার যার এপিসি’র মধ্যে ঢুকে সব হ্যাচ বন্ধ করে দিলাম। সৈনিকদের মাঝে হাল্কা একটু ভয়ের ছাপ দেখতে পেলাম। একটু পরে দেখলাম ফ্রন্টলাইন থেকে কিছু আহত যোদ্ধাদেরকে ধরাধরি করে নিয়ে আসা হচ্ছে। নানারকম সেসব ইনজুরি। কারো মাথা, কারো পেট, কারো পা, কারো বুক, কারো হাত…অবর্ণনীয় সে সকল ইনজুরি। কিন্তু দুঃখের ব্যাপার হলো, এদের কে ইভাকুয়েট কিভাবে করা হবে তা না জানা আছে এই ফ্রন্টলাইন যোদ্ধাদের, না তাদেরকে লজিষ্টিক সাপোর্ট প্রদানকারী কঙ্গো সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিদের। আমাদের সামনেই দুইজন মারা গেলো আর বাকিদের রক্তক্ষরণ চলতে রইলো। আহতদের বাঁচার আকুতি এখনো আমার চোখে ভাসে।
জীবনে এই প্রথম আমি অনুভব করলাম – আমি সৈনিক…আমি যুদ্ধক্ষেত্রে…জীবন এবং মরনের মাঝে আমি দাঁড়িয়ে…। আমার এই চিন্তার মাঝেই ফ্রন্টলাইন থেকে আরো একটি ডেডবডি আসলো। রক্ত… ইনজুরি…ডেডবডি…গোলাগুলীর শব্দ…মাথার উপরে আ্যটাক হেলিকপ্টার…সবকিছু মিলিয়ে কেমন যেন লাগছিলো আমার তখন। যারা ইনজ্যুরড, তাদেরকে আমাদের ফার্ষ্ট এইড কিট থেকে ফার্ষ্ট এইড দিলাম। কিন্ত তা যথেষ্ট নয়। অতঃপর আমরা সেটে তাদের প্রতিনিধিদেরকে খবর পাঠালাম গাড়ী পাঠিয়ে এদেরকে নেবার জন্য। একই সাথে পায়ে হেটে ইম্প্রোভাইজড স্ট্রেচারে করে ওদেরকে পাঠিয়ে দিলাম পিছনের দিকে। ডেডবডিগুলো কয়েক ঘন্টা পরেও যখন ইভাকুয়েট হচ্ছিলোনা, তখন তাদের সহযোদ্ধারা মাটি খুঁড়ে চাপা দিল সেগুলোকে। আমার ভীষণ কান্না পাচ্ছিলো। কোন বাবা বা মা হয়তো অপেক্ষা করছে তাদের আদরের ছেলেটির জন্য যেমনটি করছেন আমার বাবা মা…কোন ভাই বোন হয়তো অপেক্ষা করছে তার ভাইটি আসবে তাদের বায়নাধরা জিনিষটি নিয়ে। কোন সন্তান হয়তো অপেক্ষা করছে তার বাবার আদর আর স্নেহের জন্য। একজন স্ত্রী বা একজন প্রিয়তমা হয়তো অপেক্ষা করছে তার ভালোবাসার মানুষটির জন্য…। সুদীর্ঘ বিরহের আশু অবসানের চাপা আনন্দে বিভোর…চোখে নানা রঙের রঙ্গিন স্বপ্ন তার…। কিন্তু এই কাছের মানুষগুলো কখনোই জানবেনা যে, তাদের প্রিয়জন আর কখনই ফিরে আসবেনা। কেবলই অপেক্ষা আর অপেক্ষা…। তারা জানবেওনা যে তাদের কাছের এ মানুষটির কপালে শেষকৃত্যটুকুও জোটেনি…। মুহুর্তেই ডেডবডিগুলোর যেকোন একজনের জায়গায় নিজেকে কল্পণা করলাম। আচ্ছা আমার যদি এরকম হয়…?
আর ভাবতে পারছিনা…। ভালো লাগছেনা। লেখা আপাতত বন্ধ করছি। আপনাদের কাছে আপাতত ক্ষমা চাচ্ছি লেখাটা এখানে বন্ধ করার জন্য। মনটা ভালো হলে বাকিটুকু লিখবো।
ইয়েস আমি প্রথম comment দিচ্ছি। খুবই সুন্দর হয়েছে লেখাটা।
আহসান ভাইয়া আমার এটা সবসময় মনে হয় but বলা হয় না। আপনি কিন্তু লেখালেখি করতে পারেন। পুরোদস্তুর পেশাদারী ভংগিমাতে লেখা। এটা যে একটা blog এর লেখা বোঝাই যায় না। মনে হচ্ছিল কোন মুক্তিযুদ্ধের কাহিনী পড়ছি। Simple awsome writting skill you have.আর একবিন্দু বাড়িয়ে আমি বলছি না আশা করি সবাই একমত হবেন আমার সাথে।
ভয়ংকরভাবে সহমত!
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
Kabir,
thanks buddy.
Stay fine.
Eid Mubarak.
I am sorry that I am writing in english. I am writing it from another pc and here no ovro.
Thank you so much adnan for your nice words though I don't know how much of those I deserve.
Thanks again.
Stay fine. Eid Mubarak.
১. ঈদের জন্য মনে হয় ব্লগে কমেন্টের সংখ্যা কমে গেছে।
২. আপনার লেখা পড়ে খুব ভালো লাগলো। এই রকম ঘটনা গল্প বা সিনেমাতে দেখেছি। সিনামা বা গল্পে এইরকম গটনা দেখতে অনেক ভালো লাগে। তবে বাস্তবে অনেক কষ্টের সেটা আপনার লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম।
Bahlul,
thanks bhaia. Juddho asholei onek koshter. Amar ei ghotonar pore muktijoddhader attotyag ki jinis ta hare hare ter peyechhi. Sroddhay amar matha noto hoye giyeche shokol muktijoddhader proti. :salute: to all freedom fighters.
Valo Theko.
Eid Mubarak.
খুব সুন্দর বর্ণনা ভংগি। বরাবরের মতই।
সিনেমাতে এই টাইপ কাহিনী দেখতে দেখতেই কেমন শিহরণ জাগে। আর এরকম বাস্তব ঘটনা শুনে আরো আরো কেমন লাগছে।
আহসান ভাই, ইচ্ছে করলে আর মন আরেকটু ভাল হলে এরকম আরো লেখা চাই।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
Jihad,
sorry bhaia english e lekhar jonno.
Shundor commenter jonno dhonnobad.
Chhuti theke eshe baki ghotonagulo likhbo inshAllah.
Valo theko.
Eid Mubarak.
১...
ঘুম থেকে উঠেই দেখলাম আহসান ভাই নতুন লেখা দিয়েছেন। তাও আবার কমান্ডো অপারেশন নিয়া, গোগ্রাসে গিলতে লাগলাম। শেষে এসে মনটা খারাপ হয়ে গেল, ভেবেছিলাম ফাটাফাটি গায়ে রোম উঠানো একটা অপারেশনের বর্ণনা থাকবে। এই রকম করলে কিন্তু খেলুম না।
২...
অনবদ্য লেখা, যথারীতি। খুব ভালো লাগছে। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি পরের পর্বগুলোর জন্য।
৩...
"টিয়ার্স অব দ্য সান" মুভিতে সীল টিমের গ্রাম দখলের অংশটুকু আমার কাছে অসাধারণ লেগেছিল। যুদ্ধ মনে হয়নি, মনে হয়েছে কোরিওগ্রাফি দেখছি।
Toufik(banan vul hole maf chai bhaia),
Tomader commentgulo amake onek inspire kore likhte. Amar likha kharap holeo tomader inspirationer karone aro likhte isse kore.
Congor onek onek ghotona ase 12/13 bar nishchit mrittur hat theke fire eshechhi. Tai majhe majhe kichhu sriti montake elomelo kore tole. Mrittu ke kas theke dekhesi bolei emonta hoy kina janina. tai lekha ta oikhanei stop koresilam.
Chhuti theke fire eshe baki ghotona gulO likhbo. Koto oshohay silam, tokhon ta porle bujhte parbe.
"Tears of the Sun" amar one of the favourite movies. I really get inspired when I see this movie.
Valo theko.
Eid Mubarak.
১.
আমার দেখা সেরা ওয়ার মুভি গুলির একটা। আপনার গল্পটা পইড়া আমার খালি এই ছবিটার কথা মনে হইতেছে।
তাই তো কই !আমারে মেসেঞ্জারে একলা ফালাইয়া আৎকা আহসান ভাই কই গেলোগা। আমি তো অনেক্ষন বইসা থাইকা আপনেরে না পাইয়া পরে স্পাইডার সলিটারি খেলা শুরু কইরা দিছিলাম।
২.
লেখা চাওয়ার পরদিনই লেখা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। এই না হইলে বড় ভাই। ছোট ভাইদের সব আবদার যেভাবেই হউক পুরন করতেই হবে।
৩.
লেখাটা চমৎকার হইছে, তবে হঠাৎ স্টপ কইরা দিছেন দেইখা একটু রাগ লাফতেছিলো।
৪.
অফ টপিকঃ
আপনি কি স্ট্যানলি কুবরিকের 'ফুল মেটাল জ্যাকেট'দেখছেন?
Kamrul,
Raag komse bhaia? 2nd part likhchhi. 2nd part likhar shomoy hariye jaoa ongsho tuku firiye debar jonno onek dhonnobad.
Kal raate ami hothat korei disconnected hoye giyesilam. Sorry for that buddy.
Full metal Jacket ta ekhono dekhini. Tumi jokhon bolla, tokhon oboshshoi dekhbo.
Valo theko bhaia.
Eid Mubarak.
"ফুল মেটাল জ্যাকেট"
একটা চায়না মেড একে-৪৭ হাতে একজন পারফেক্টলি প্লেসড স্নাইপার যে কতটা মারাত্মক হতে পারে তা বোঝা যায় এই মুভির শেষের অংশ থেকে।
দারুন মুভি।
Life is Mad.
আহসান ভাই,আপনি পেশাদার লেখা শুরু করুন।পুরো ঘটনা যেন নিজের চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি এতটাই সাবলীল বর্ণনা!বাকিটুকুর অপেক্ষায় রইলাম।নিজের কাজের ক্ষতি না করে অবসর সময়ে লিখে ফেলবেন প্লিজ!
Mashroof,
thanks for such big comment....boite parbo kina eto var janina. 2nd part post korchhi.... aro shocking kisu ghotona ase ei juddher. Chhuti theke eshe likhbo inshAllah.
Valo theko.
Eid Mubarak.
Rezwan,
Thank you so much for your such nice a comment....
Doa koro, angel na hote parleo jeno ekjon valo manush hote pari at least....
Valo theko.
Eid Mubarak.
আপনাকেও ঈদ মোবারক :hug:
আহসান ভাই,ভাল থাকবেন...। :boss: :boss:
ভাই কি কাটায় আসছেন কিছুটা বুঝতে পারলাম...। 😮 😮
আহসান ভাই, ঢাকা ছাড়ার পথে আছি, জায়গা মতো পৌঁছে বিস্তারিত কমেন্ট লিখবো বস্।
এখন শুধু স্যালুট টা দিয়ে যাই :salute: :salute: