[প্রাইমারী স্কুলের কথা ভেবে লেখা]
মনে পড়ে ইশকুল, টিফিনের ঘন্টা
ছুটি শেষে হুল্লোড়, হা হা হি হি মনটা
ঘুণে ধরা জানালায় কড়ামিঠে রোদ্দুর
বেঞ্চিতে উসখুস, টিফিনের কদ্দূর ?
মা’র দেয়া দু’টাকায় কিনে খাওয়া চালতা
মনে পড়ে সেই মেয়ে, যার পায়ে আলতা।
পিটি ক্লাসে মহী স্যার, হাতে তার বেতটা
পূব পাশে আউষের ভরা ধান ক্ষেতটা।
সকালেতে রেডি হওয়া রোজ সাড়ে সাতটা
যেতে যেতে বড়াপু’র ধরে থাকা হাতটা।
দরজার এক কোণে বাসা বাঁধা ভীমরুল
বেঞ্চিতে পাশে বসা হাসিখুশি ইমরুল।
বাক্সতে সাদা চক, ক্ষয়ে যাওয়া ডাস্টার
পান খেয়ে পিক ফেলা হরিপদ মাস্টার।
স্কুলমাঠে বসে থাকা বুড়ো বটগাছটা
মারপিট করে ছেঁড়া পকেটের কাছটা।
কানধরে উঠবস, গুনে গুনে বিশটা
লাল পেড়ে সাদা শাড়ি, সুন্দরী মিস টা।
খসখসে মলাটের আনকোড়া বই রে
ভাঁজে ভাঁজে লেগে থাকা গন্ধটা কই রে।
ছেলেবেলা, এতকিছু গেল ওরা কৈ সব
পেন্সিলে আঁকা সেই অনাবিল শৈশব।
এত হাসি , এত রঙ, এত হৈ চৈ শোর
মনে পড়ে ইশকুল, মনে পড়ে কৈশোর।
:clap: :clap: :clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
দূর্দান্ত :boss: :boss: :boss:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
অসাধারণ ভাই।। 🙂
:boss:
অনেকদিন পর আপনার কবিতা পড়লাম ভাই। স্কুলজীবনের অনেক স্মৃতিই ফিরে এসেছে।
দুর্দান্ত হয়েছে ভাই। ::salute:: ::salute:: :boss: :boss:
ধন্যবাদ সবাইকে! 🙂
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ফাটাফাটি, জিহাদ! :clap: :clap:
কুল কুল ভাইয়া \m/
:guitar: :guitar: :guitar:
\\\"।নিউট্রন বোমা বোঝ. মানুষ বোঝ না ! ।\\\"