গত দু’দিন ধরে বিছানায় শুয়ে শুয়ে ব্যথায় কাতরাচ্ছি। দীর্ঘসময় শুয়ে থাকতে থাকতে পিঠও কেমন ব্যথা হয়ে গেছে। বাথরুমের দরজা আধখোলা রাখি। যাতে ডাক পড়লে সময়মত যথাস্থানে পৌছাতে পারি। সমঝদারকে লিয়ে ইশারাই কাফি (শোয়েব কাফী না কিন্তু) হ্যায়। জ্বী। ঠিকই ধরেছেন, লাইনঘাট দুইদিন ধরে ডাইরেক্ট হয়ে গেছে। বিছানার পাশেই ওরস্যালাইনের প্যাকেট। খালি প্যাকেটের সংখ্যাই বেশি এখন অবশ্য। এই সমস্যা অজায়গায় কু-জায়গায় খাওয়ার জন্য না। স্রেফ না খেয়ে থাকার ফল। না খেয়ে থাকতে থাকতে ভুলেই যেতে বসেছিলাম খালি অক্সিজেন খাইলে জীবন চলেনা, সময়সুযোগ মত আরো কিছু খাওয়াও দরকার। তাই লাইনে আনতে উপরওয়ালা বোধহয় এই ফলইন বেল বাজাইলেন। যাই হোক, ব্যাপারনা। এরম হতেই পারে।
মাঝখানে অনেকদিন সিসিবিতে খুব অনিয়মিত ছিলাম। এমনকি ব্লগ পড়তেও তেমন ঢুঁ মারা হতোনা। ব্লগিং জিনিসটাই মোটামুটি জীবন থেকে গায়েব হয়ে গেসিলো এই পিরিয়ডটাতে। বসে বসে ভাবার চেষ্টা করলাম এই সময়টাতে আসলে কী করসি। কিন্তু অনেকক্ষণ মাথা চুলকেও বের করতে পারলাম না কোন সদুত্তর। আমার অবশ্য বহু আগেই থেকেই এই ঘোড়ারোগ আছে। খুব নিয়মিতভাবে দুনিয়াদারী সম্পর্কে বৈরাগ্য ধরে যায়। তখন দোকানপাট বন্ধ করে নিজের মধ্যে গুটিয়ে থাকি দীর্ঘসময়। আলসেমি করতে করতে টায়ার্ড হয়ে গেলে তখন আবার প্যাভিলিয়নে ফেরত আসি। বহুদিন ধরেই এই যাওয়া আসার মধ্যে আছি। তবে এবারই বোধহয় সেটা দীর্ঘসময়ের জন্য হলো। যাইহোক, ব্যাপার না। এরম হতেই পারে। দেখি এখন থেকে আবার নিয়মিত হওয়া যায় কীনা।
এই লেখাটাকে ঠিক ব্লগ বলা চলেনা। অনেক অনেকদিন পর ব্লগর ব্লগর লিখতে বসার আগে ইঞ্জিন ঠিক আছে কীনা সেটার টেস্টিং করলাম একটু আর কি। অবস্থা বেশি সুবিধার মনে হইতেসেনা। যাইহোক, এইটাও ব্যাপারনা। এরম হতেই পারে।
তবে সিসিবিতে ইদানিং পুরনো অনেক মানুষকে বেশ নিয়মিত হতে দেখে অনেক ভালো লাগছে। আশা করি সবাই নিয়মিত হবো এখন থেকে। অতিথি পাখি হয়ে কী লাভ বলেন। সিসিবিতো আমাদেরই জায়গা। আমরা না হয় বরং কাক হই। সকাল বিকাল সিসিবির ব্যানারে, সাইডবারে বসে থেকে সবাই মিলে পুরনো দিনগুলোর মত একসাথে তারস্বরে কা কা করি। বহুত ফায়দা হবে ইনশাল্লাহ।
১ম কাকাকাকাকাকা
😀
ফরিদ ভাই, আপনার দোকানে কি খাওয়ার স্যালাইন আছে? (আপনারে দেইখা বহু পুরানা টিভি এডটার কথা মনে পইরা গেল 😛 )
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
:)) :))
বর্তমানের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা ছড়া হয়ে গেলে কেমন হয়?
খুবই ভালো হয়। লিখে ফ্যাল 😀
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
একজন আস্তা রমনীর মাথা কান্ধে নিয়া ঘুরতেছে আর ফাটায় ছবি খোমায় আপলোডাইতেছ আর কইতেছ কি করছি তাই না, ফাজিল কোনখাঙ্কার :grr:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
নাউজুবিল্লাহ। কী বলেন এইসব লায়ন ফয়েজ ভাই। 😛
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ঐ, ফয়েজ ভাই
ওয়েলকাম ব্যাক 😛
ইঞ্জিন তো ভালই গরম করলি, এবার গাড়ীর চাক্কা ঘুরানো শুরু কর...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমার ফেসবুক ডি অ্যাক্টিভেটেড জিহাদ ভাই। আপনার ছবির নিচে সে জন্য কমেণ্ট করা হয় নাই।
চমৎকার ছবি হইছে। এই রকম ছবি দেখলে খুব ভাল লাগে। 😛 😛 😀
জিহাদ ভাই, প্যাটের অবস্থা কিরাম?
কোপেনহেগেনে ভাল থানকুনির পাতা পাওয়া যায়। আনাইয়া রস কইরা খাইলে ঠিক হয়ে যাপে
আমার বন্ধুয়া বিহনে
গরম গরম :pira:
ইঞ্জিন এক্কেবারে জব্বর ফাইন আছে।
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
তোর ইঞ্জিন তো ব্যাকফায়ার করতেছে রে... 😛
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ