এই খানে পোঁতা সেই নাড়ী,জন্মমাত্র নাভী কেটে
এত না পাওয়া,শঠতা-
তবু এ ভূমি ছেড়ে কোথাও যাবনা।
নাড়ীর টান
আমি এক স্ব-কৃত দাসী।
প্রদক্ষিণ করছি ,কেন্দ্রে যাবো না।
নিজেকে দয়া করছি কেবল,ছেড়ে যাবো না।
এই খানে পোঁতা সেই নাড়ী,জন্মমাত্র নাভী কেটে
এত না পাওয়া,শঠতা-
তবু এ ভূমি ছেড়ে কোথাও যাবনা।
নাড়ীর টান
আমি এক স্ব-কৃত দাসী।
প্রদক্ষিণ করছি ,কেন্দ্রে যাবো না।
নিজেকে দয়া করছি কেবল,ছেড়ে যাবো না।
কবিতার পাঠক কম।
বোদ্ধা আরো কম।
যখন ক্লাশে স্যাররা রবীন্দ্রনাথ এবং সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ (লালসালু) পড়াতেন, আমার মনে হত, একেক জন একেকভাব ব্যাখ্যা করছেন। হয়ত আমার বোঝার ভুল। যাক সে কথা।
আমি বোদ্ধা নই, তবে পাঠক।
মনে হচ্ছে, আরো একটু বিশদ হলে ভালো হতো।
এই অংশটা মনে হয়, পূর্বের এবং পরের
পংক্তিগুলোর সাথে কিছুটা অ্যাবস্ট্রাক্ট দূরত্ব তৈরী করছে।
কেন্দ্রে গেলে কি “দয়া করছি” বহাল থাকে না?
দয়া করে কি স্ব-কৃত দাসী হবে কেউ?
********
এই প্রশ্নগুলো আমার কাছে মনে হচ্ছে, একটু বিশদ লেখা হলে থাকতো না।
একটা অ্যাবস্ট্রাক্ট দূরত্ব পংক্তি থেকে পংক্তি-তে।
কি জানি এটাই হয়ত-আধুনিক কবিতার বিল্ডিং ব্লক, তবে কবিতার ক্ষেত্রে আমি এখনো অনেক সেকেলে পাঠক।
********
পৃথিবীতে ছন্দ নেই,
গল্প নেই, সব শুধু ব্যবসায়িক গদ্য,
একারনে হয়ত তাই
মনটি সেই, খোঁজে শুধু ছন্দের পদ্য।
*******
ভালো থাকবেন।
লেখতে থাকেন।
পরের গল্পটি পরিষ্কার পছন্দ।
অক্ষম নাগরিক,
ঠিক ।
কবিতার ক্ষেত্রে আমি মনে করি ,কবিতার অনেক জন্ম থাকে।
যে লিখে,সে একবার জন্ম দেয়,আর প্রতিবার পাঠক তাকে জন্ম দেয়।
প্রতিটি জন্মই ঠিক।
অন্যভাবে বলি, কবিতা লিখে আমি ঢিল ছুড়ে ফেলেছি।এখন যে যেমন দূরত্বে ,তার গায়ে ঢিল তেমন তীব্রতায় লাগবে। পাঠকের প্রেক্ষিত কি আমি ঠিক করে দিতে পারি কখনো?
তোমাকে অনেক ধন্যবাদ !
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
কেন্দ্রে গেলে মান থাকে না।
ছেড়ে গেলে জান থাকেনা।
দয়া করেই স্ব-কৃতদাসী,ক্রীতদাসী নয়।
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
আপা আপনি মনে হয় কপি -পেষ্ট করেন ওয়ার্ড বা অন্য কোন ফাইল থেকে।
সমস্যা নেই কোন এতে।
কিন্তু পাবলিস করার আগে কি একটা অপশন আছে, লেখা পেইজে কেমন দেখাবে টাইপ। সেটায় একটু দেখে নিতে পারেন।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজীব,
তুমি আমার সমস্যাটা ধরতে পেরেছো।
অসহায় বোধ করি কখনো কখনো !... ~x(
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
আমি নিজে কবিতা বুঝিনা তাই কমেন্ট করতে ভয় পাচ্ছিলাম। আসলে আমিও কিছু বুঝিনি কবিতাটি। আবার এমনও হতে পারে যে কবিতাটি এমনই। এখানেই শেষ। তবে আমি রাজীব ভাই এর সাথে একমত। ইচ্ছা করলে আপনি এখানেই এখনো এডিটিং করতে পারেন যদি মনে করে থাকেন কবিতাটি কোন সংযোজন বা বিয়োজন করতে হয়।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
সিরাজ,
হুম, ইহাই শেষ
O:-)
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
অভিনন্দন শবনম! অবশেষে এখানে এলে!
এবারে জোরদার আলোচনা হোক লেখাটা নিয়ে।
শেষ দু'লাইন একটু ব্যাখ্যার দাবী রাখে;
'অক্ষম 'নাগরিক' এর মন্তব্যের সঙ্গে একমত।
ধন্যবাদ নূপুর!
দেখি একটু এডিট করলে মনে হয় কিছুটা বুঝাতে পারব । (সম্পাদিত)
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
কবিতাটা ভাল লাগলো। আবার শেষ দুই লাইনে অক্ষম নাগরিকের মন্তব্যটা ভাবিয়েছে। লিখতে থাকুন ...
আমার বন্ধুয়া বিহনে
ধন্যবাদ ! 🙂
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
::salute:: স্বকৃতদাসী । আমাদের ছেড়ে যেও না ।
আচ্ছা, রোকেয়ার এরকম একটা লেখা আছে বোধ হয়। পড়ছ না কি ?
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
ধন্যবাদ ভাইয়া !
বেগম রোকেয়া ? আমি মনে হয় মিস করেছি।
আমাকে কি ঐ লেখাটার কোন হদিস দিতে পারেন !
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
কিছুদিন আগে রাজশাহী কলেজের বাংলা বিভাগের লাইব্রেরীতে রোকেয়া রচনাবলী নাড়াচাড়া করার সময় বোধ হয় দেখেছিলাম। ঐ নামের কিছু একটা আছে । ভিতরে কি আছে দেখিনি।
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল