ক।
অবশেষে
শহরের এ প্রান্তে এসে
উচ্চারণ করেছি নীল,
ওষ্ঠে আকাঙ্খা করেছি
তোমার বাহুর মতন
উজ্জ্বল চুরুট-
বেশি কিছু নয়। অথচ
কোমর দুলিয়ে
একদল
বেহায়া অন্ত্যমিল
শুনিয়ে গেল
‘ভালোবাসা কারে কয়’!
খ।
পাশ থেকে
বাদামঅলার
কুপির
একটা
ম্রিয়মান শিখা
হঠাৎ লাফিয়ে
তোমার শাড়ি
ছুঁয়ে দিলে
মাংসপোড়া ঘ্রাণে
রেস্তোঁরা, ঘরবাড়ি পোড়ে
শহরময় জোনাকির বেশে
স্পর্শের ছাইভস্ম ওড়ে…..
"মাংসপোড়া ঘ্রাণে
রেস্তোঁরা, ঘরবাড়ি পোড়ে
শহরময় জোনাকির বেশে
স্পর্শের ছাইভস্ম ওড়ে"
:boss: :boss: :boss:
কেমন আছেন নুপূরদা?
শেষ প্যারাটা বেশি ভাল লেগেছে!
আমার বন্ধুয়া বিহনে
চলে যাচ্ছে রাব্বী। দেরীতে উত্তর দেয়ার জন্যে দুঃখিত।
এসব লেখা ঠিক স্বতঃস্ফূর্ত লেখা নয়; স্বতঃস্ফূর্ততার দিন শেষ।
এবার তো সতিই আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দিলেন... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
🙂 🙂
:clap: :clap: :clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
যে পেলেন টা হারালেন, আর যা হারালেন তার কাতরতায় জীবন পাড়ি দিলেন!! B-) নূপুর দা@ অনেক অনেক ভাল লাগল।
যা পেলেন তা হারালেন, আর যা হারালেন তার কাতরতায় জীবন পাড়ি দিলেন!! B-)
নূপুর দা@ অনেক অনেক ভাল লাগল।
তোমার উপলব্ধিটা ক্লাসিক আসিফ।
অনেক ধন্যবাদ!