রহিম মিয়ার থুতনিতে গুনিয়া গুনিয়া মাত্র সাতটা দাঁড়ি। থুতনির এই সাতটা দাঁড়ি অন্যরকম সৌন্দর্য ছড়াইতেছিল। অনেকবার ভাবিয়াছে এই কয়টি রাখিয়াই বা কি হইবে। কিন্তু কাটিতে মন চায় না। রেজর চালাইতে ইচ্ছা হয় না। থাকুক না হয় ৭ খানা দুষ্প্রাপ্য দাঁড়ি।
রহিম মিয়ার কিন্তু শান্তি নাই। শান্তি হরণ করিয়াছে পাড়ারই কয়টি ফাজিল পোলা। তাহাকে দেখিলেই পিছনে লাগে আর চিৎকার দিতে থাকে। -ও রহিম মিয়া, দাঁড়ি কয়ডাবেচবা নি।
ইহা প্রতিদিনকার নিয়মিত ঘটনা হইয়া দাঁড়াইয়াছে।
একদিন বড়ই ক্ষেপিয়া গেলেন রহিম মিয়া। আর সহ্য করিতে পারিলেন না। ফাজিলগুলার দিকে তাকাইয়া বলিয়া উঠিল-হ, বেচুম। তোরা নিবি?
ফাজিল সর্দার বলিল-কয় টাকা লাগবো ৭টা দাঁড়ি কিনতে?
রহিম মিয়া-৭ দাঁড়ি ৭০ টাকা লাগবো. কিনবি?
ফাজিলগুলা সত্যি সত্যিই পকেট হাতরাইয়া ৭০ টাকা বাহির করিয়া রহিম মিয়ার হাতে দিল। কহিল- এইবার দেন।
রহিম মিয়া তার একখানি হাত পাজামার মধ্যে ঢুকাইয়া কিছুক্ষন পর বাহির করিয়া আনিয়া হাতের জিনিষগুলা ছেলেগুলার হাতে দিয়া কহিল এই নেয়ে সাত খানা।
ফাজিলগুলা এমনটা আশা করে নাই। প্রতিবাদ করিয়া কহিল- এইটা কি হইলো। দেখাইলেন একজায়গার জিনিষ, আর দিলেন অন্য জায়গার।
থুতনির সাতটি দাঁড়িতে আদরমাখা হাত বুলাইয়া রহিম মিয়া সহাস্যে কহিল-আরে বেটা, এইটা তো শো রুম। আর তোগো দিলাম গোডাউন থেইক্যা।
😛
😀
হা হা হা। :))
এইটা কিদিলেন :khekz:
গোডাউনের জিনিস বেঁচলেতো এতোদিনে বড়লোক হইয়া যাইতাম ;;;
:khekz: :khekz:
এই লাইনে ই-কমার্স চালু করতে পারো
মাসুম ভাই
আপনার গোডাউনে এত এত মজার লেখা :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :awesome:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
x-( x-( x-( 😀
=)) =)) :pira:
:khekz: :khekz: :khekz:
বস মনটা ভালো করে দিলেন। একদম ঋনী করে দেয়া যাকে বলে।
সিসিবি আসাটা অনেকটা স্ট্রেস রিলিফের মত হয়ে গেছে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
কি কইলেন লাবলু ভাই??
শওকত ভাই, বুঝলেন না, লাবলু ভাই আপনার এই পোস্টের পর নির্বাক হয়ে গেছে!
go down=go down
মাসুম ভাই, মানুষ্টা দেখি চ্রম খ্রাপ। আরো খ্রাপ খ্রাপ্লেখা ঝার্তে থাকেন।
:pira: :pira: :pira:
=)) =)) =))
কি ছাড়লেন। কোনদিক থাইকা আসলো, বুঝতেই পারি নাই।
:pira: :mira: :gelam: 😀
এইডা কি? ফান না জোকস।
বি এম এর ঘটনা। আমদের ড্রিল স্টাফরা জানতেন এবং ফিল করতেন ক্যাডেট আর স্টাফদের মধ্যে মুল পার্থক্য একাডেমিক কুয়ালিফিকেসন।আমরা ইংরেজী পারি আর উনারা পারেননা।তাই উনারা সুযোগ পাইলে ইংরেজী শব্দ ব্যবহার করতেন।
একবার আমদের এক স্টাফের খায়েস হলো উনি একজন ক্যডেটের সাথে একটা ইংরেজী শব্দ ব্যবহার করবেন। তা উনার জোক (মানুষের রক্ত খায়) এর ইংরেজী জানতে চাইলেন আমার কোর্সমেট কাম্রুলের কাছে। "কাম্রুল সাহেব জোকের ইংরেজী কি ?" কাম্রুল ভাবলো স্টাফ কৌতুকের কথা কথা জিজ্ঞাসা করছেন। সে বললো " স্টাফ, ফান"
স্টাফ অন্য প্লাটুনে গিয়ে আর এক স্টাফকে খূব উচ্চস্বরে সবায়কে শুনিয়ে বললেন যে ক্যাডেটরা ড্রিল ঠিকমত করবেনা তদের ঘাষের ভিতর নিয়ে "ফান" ধরাই দেন।
আউচ্...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
তোর কি রেজার নাই ? ;;;
আওয়াজ আমার না তো...
রহিম চাচা'র...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আমি আবার ভাব্লাম তুই গোডাউনে হাত দিছিস ;;;
😮 😮
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
ভাই :pira: মিরা গেলাম
হাহা :just: :pira:
নির্দোষ গল্প নামে দূষিত কৌতূক দেওয়াতে শওকত ভাইয়ের ব্যঞ্চাই।
:pira: :pira: :pira:
এই কোতুকটা অনেক আগেই শুনেছিলাম কিন্তু শওকত ভেই এখানে গল্পের মধ্যে এই কৌতুক নিয়ে আসবেন ভাবিনি। খুব মজা পেলাম শওকত ভাই
ফয়েজ ভাই এর ডায়লগঃ
:thumbup: সহমত
:shy: এইসব কী :shy: