ফটোব্লগ : মনরোভিয়া (সাদাকালো Vs রঙ্গিন)

ফটো ব্লগ : [মনরোভিয়া] [মনরোভিয়ার পথে] [লাইবেরিয়া] [স্থির সময়] [বোমি লেক]

কয়েকদিন আগে কেন জানি হঠাৎ করেই লাইবেরিয়ার ইতিহাস নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করা শুরু করলাম। ইন্টারনেট জিনিসটা খুব কাজের। স্রেফ কী-বোর্ডের কয়েকটা খুটখাট করতেই চোখের সামনে চলে এলো অতীত মনরোভিয়ার নানান ছবি। সেখানের কিছু কিছু আমার অংশ অনেক চেনাজানা – পরিচিত। এমন কি সেগুলো বিভিন্ন সময় আমার ক্যামেরায় বন্দীও হয়ে গেছে। ইন্টারনেটের সাদাকালো আর আমার রঙ্গিন ছবিগুলোর তুলনা করার প্রয়াস পেলাম।

১. শতবর্ষ পুরনো মনরোভিয়া লাইট হাউস – বর্তমানে দাঁড়িয়ে শুধু নিজ অস্তিত্বের ঘোষনাই দিচ্ছে।

২. মেসুরাডো নদীর অপর পাড় থেকে বিভিন্ন সময়ে আঁকা ও তোলা ছবি।

৩. যদি ভুল না হয়ে থাকে তবে এটা শহরের প্রধান সড়ক “ব্রড স্ট্রিট” – কোন একটা অকেশনে মার্চপাস্ট চলছে। দূরের পাহাড়সম উঁচু অংশে দাঁড়িয়ে আছে ডুকোর প্যালেস হোটেলের ধ্বংসাবশেষ। দ্বিতীয় রঙ্গিন ছবিটা ডুকোর প্যালেস হোটেলের সপ্তম ফ্লোর থেকে তোলা।

৪. ত্রিশের দশকের কোন সময়ে তোলা মনরোভিয়ার আকাশ ছবি। প্রভিডেন্স আইল্যান্ডের উপর দিয়ে নির্মিত হয়েছে “প্রভিডেন্স ব্রিজ”।

৩৩ টি মন্তব্য : “ফটোব্লগ : মনরোভিয়া (সাদাকালো Vs রঙ্গিন)”

  1. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    নাইস! :clap:
    লাইট হাউসের ছবিটা খুব সুন্দর আসছে :boss:
    আমাদের ঢাকার এরকম কিছু ছবি নিয়া একটা সাদাকালো vs রঙিন কিছু একটা করলে দারুন হইতো। শোয়েব একবার অনেকগুলা ছবি দিছিলো, পরে আরো দিব কইয়া যে ফুটছে আর কোনোখবর নাই x-(
    সায়েদ, দোস্ত অনেক থ্যান্কু ছবিগুলার জন্য :thumbup: :thumbup:


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  2. মুসতাকীম (২০০২-২০০৮)

    সায়েদ ভাই চরম চরম :boss: :boss: :boss:


    "আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : সায়েদ (১৯৯২-১৯৯৮)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।