আমাদের এক math এর স্যর ছিলেন, স্যার খালি বলতেন, “এ্যাঁ:, এঁটা করস ক্যাঁনে, ওটা করস ক্যাঁনে”
একদিন ক্লাস নাইন এ principal inspection এর আগে স্যার এসেছেন আমাদের রুমে, পাশের রুম থেকে মফিজুর এসেছিল তখন আমাদের রুমে যেন কি কারনে।
স্যার মফিজুরকে দেখেই বলে উঠলেন “মফিশ, এখানে এসেশো ক্যাঁনে, যাও নিজের রুমে যাও”।
মফিজুর চলে গেল, স্যারও চলে গেলেন।
আমাদের রুমগুলোর ছিল দুইটা দরজা, একটা junior block দিয়ে, আর একটা senior block দিয়ে। স্যার এসেছিলেন junior block দিয়ে।
স্যার চলে যাওয়ার পর মফিজুর আবারো আমাদের রুম এ আসল আর বলতে লাগল “এ্যাঁ: ক্যাঁনে, এ্যাঁ: ক্যাঁনে”।
এই সময় স্যার senior block এর দরজা দিয়ে আবার আমদের রুমে আসলেন এবং মফিজুরকে “ক্যাঁনে ক্যাঁনে” করতে শুনে স্যার বলে উঠলেন
“এ্যাঁ: মফিশ, ক্যাঁনে ক্যাঁনে কসশো ক্যাঁনে?”
🙂
ক্যানে ক্যানে
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজীব ভাই এই ক্যাঁনে আওয়াজ নাক দিয়ে বের করতে হবে, আপনি ক্যাঁনে বুলতে পারসেন না ক্যাঁনে?
মোর্শেদ_(৯৮-০৪)পাবনা ক্যাডেট কলেজ
:))
:)) 😛
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:)) :)) :))
এ্যঁা সারফরাশ স্যারকে নিয়া এমন বুলসো ক্যাঁনে ? স্যার কিন্তু ঘড়ি খুলে হাতে দিবে। :grr: :grr: :grr:
মোর্শেদ_(৯৮-০৪)পাবনা ক্যাডেট কলেজ
স্যারের ঘড়ি খুলতে দেখে কোন ভাই যেন দৌড় মেরেছিলো না?
মানুষ* হতে চাই। *শর্ত প্রযোজ্য
স্যার আমাদের সময়ও ছিলেন! প্রথমে "ক্যানে ক্যানে" পড়ে বুঝিনাই, ঘড়ি খোলার ঘটনায় বুঝলাম। স্যার আসলে মানুষ খুব ভাল ছিলেন। স্নেহপ্রবণ, তবে রেগে গেলে খবর ছিল। আমাদের অনেক সাহায্য করেছেন।
আমাদের রাজিব একবার জ্যামিতি বক্সের গ্লসি দিকটা দিয়ে স্যারের টাকে সূর্যের আলোর প্রতিফলন ফেলছিল যখন স্যার বোর্ডে অংক করাচ্ছিলেন। তারপর স্যার সেটা বুঝতে পেরে কথাচ্ছলে ঘড়ি খুলতে খুলতে রাজিবের পাশে এসে এমন এক বোম্বাই থাপ্পড় দিসিলেন যে স্যারের ঘড়ি খোলা দেখলেই বুঝে যেতাম খবর আছে! আমরাও স্যারের সাথে 'শ' এবং চন্দ্রবিন্দু দিয়ে কথা বলতাম 😀
পোলাপান বোর্ডে শিক্ষকের নামের জায়গায় লিখে রাখতো - মোঁচ+টাক = স্যারের আসল নাম।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
ভাই সালাম।