দেশের গান করতে গেলে আমার মধ্যে অনেক বেশি আনন্দ আর আবেগ এসে ভর করে। দীর্ঘদিন প্রবাস জীবন যাপন করার জন্যই এমন হয় কি না জানিনা। গত বছর বড়দিন এর ছুটিতে বাংলাদেশে বেড়াতে গিয়েছিলাম। সুযোগ হয়েছিল গ্রাম এর বাড়িতে যাবার। বরাবর এর মতোই গ্রামে গেলে তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হই। এবারও দেখলাম হলুদ রাঙ্গা সর্ষে ক্ষেত, মেঠো পথ, আর চারিদিকে সবুজ আর সবুজ, মনটা জুড়িয়ে যায়। মনে ইচ্ছা জাগলো, আবারও একটি দেশের গান করার। সেইসাথে নিজেকে ওই সবুজ প্রান্তরে চিত্রায়ন করার সুযোগও ঘটে গেল। স্বাধীনতার এই মার্চ মাস এর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে, আমার গাওয়া গান এবং তার ভিডিও প্রকাশ করলাম। আশাকরি ভাল লাগবে।
খুব ভাল লাগলো।
এডিটিং ও ভিডিওগ্রাফিও চমৎকার!!!
পোষ্ট করার জন্য ধন্যবাদ...
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
পারভেজ ভাই, আপনার সুন্দর মন্তব্যের অনেক অনেক ধন্যবাদ। গানটি ভাল জেনে খুব আনন্দিত হলাম 🙂
অপূর্ব এই দেশের গান টির চিত্রায়ন ও গায়কী খুব সুন্দর হয়েছে। কন্ঠও বেশ পরিশীলিত।
সুন্দর পরিবেশনা, ভাল লেগেছে।
খায়রুল ভাই, আপনার এই সুন্দর মন্তব্যে আমি অনুপ্রাণিত। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 🙂
কী চমৎকার কন্ঠ তোমার! :clap: :clap:
অর্চি, তোমার গায়কীতে গানটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। আরো অনেক অনেক গান শুনতে চাই তোমার থেকে।
প্রিয় সাবিনা আপা, অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভবিষ্যতে অবশ্যই আরও গান উপহার দেয়ার চেষ্টা করব। অনেক ভালবাসা রইল আপনার জন্য 🙂
অর্চি,
অপূর্ব। এবার দেশে এসে করা এই গানটার কথা আগেই বলেছ।
আজ শুনলাম, দেখলাম, অনুভব করলাম।
ভালো লেগেছে।
রবি, ব্লগে তোমাকে দেখে খুব ভাল লাগলো। আমার গানটি ভাল লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ বন্ধু:)
সুন্দর সুবর্ণ তারুন্য লাবন্য
অপূর্ব রূপসী রূপেতে অনন্য।
আমার দু’চোখ ভরা স্বপ্ন
ও দেশ তোমারই জন্য।।
থাকবে নাতো দুঃখ দারিদ্র
বিভেদ-বেদনা-ক্রন্দন।।
প্রতিটি ঘরে একই প্রশান্তি
একই সুখের স্পন্দন।।
তোমার জন্য হবো দুরন্ত
তোমার জন্য শান্ত
প্রহরী হয়ে দেব পাহারা
যেথায় তোমার সীমান্ত।।
শিল্পীঃ সাবিনা ইয়াসমিন/ অর্চি
সুরকারঃ আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
গীতিকারঃ আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
বছরঃ ১৯৮৩
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
🙂
তোমার জন্য হবো দুরন্ত
তোমার জন্য শান্ত
প্রহরী হয়ে দেব পাহারা
যেথায় তোমার সীমান্ত।।
এই কথা গুলো অনেক অর্থ বহন করে। এই কথা গুলো থেকে আমাদের ও আমাদের দেশের মানুষের কিছু শিক্ষা গ্রহন করে উচিত। দেশের জন্নহ দুরন্তও হতে হবে আবার দেশের জন্নহ শান্তও হতে হবে, প্রহরী হয়ে পাহাড়া ও দিতে হবে প্রতিটা মুহূর্ত দেশের সীমান্ত।
দেশের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য ইস্পট প্রকাশ পায়। তাই আমাদের উচিত এই কথা গুলকে আমাদের মনের ভিতর একেবারে গেঁথে নেওয়া উচিত। আমাদের তো এখন গান শোনা একটা ফ্যাশন এ পরিণত হয়েছে, গানের অর্থ আজ আমাদের বুঝে আসেনা।
যাইহোক আমাদের সকলের এইসব দেশাত্মবোধক গান গুলর অর্থ বুঝে সেই অনুয়াইএ চলার সামর্থ্য হক।
অর্চি আপনার পরিবেশনা খুবই ভাল লেগেছে এবং আর সুন্দর সুন্দর পরিবেশনা আমরা প্রত্যাশী।
লেখাটির সাথে সহমত পোষণ করছি। গান পরিবেশনা ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। অনেক ধন্যবাদ।
খুব ভাল লাগল
অনেক ধন্যবাদ।