প্রথম আলোতে একটা খবর পড়ে দুই জায়গাতে ধাক্কা খেলাম! শেখ হাসিনা নাকি জিয়া হত্যা মামলায় খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়াকে রিমান্ডে নিতে আগ্রহী। ব্যাক্তিগতভাবে খালেদা জিয়া বা তারেক জিয়ার প্রতি আমার দৃষ্টিভঙ্গি আর দশটা রাজনীতিবীদের প্রতি যেমন, ঠিক তেমনই, কিন্তু সেটা এখানে বিবেচ্য বিষয় না। যেখানে যেখানে ধাক্কা খেলাম, তা হলো, প্রথমত, প্রধানমন্ত্রীর পদানসীন একজন ব্যাক্তি আইনের আওতায় আনার চাইতে রিমান্ডে নেয়ার প্রতি বেশী আগ্রহী, কথাটা এই কারনে বললাম যে উনি তো সোজাসুজি আইনের আওতায় আনার কথাই বলতে পারতেন রিমান্ডে নেয়ার মত পাতলা একটা প্রসঙ্গ না টেনেই! একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী আইনের আওতায় আনার আর রিমান্ডে নেয়ার মধ্যে ব্যাবহারীক পার্থক্য জানেন না, এটা গ্রহনযোগ্য বা যুক্তিসঙ্গত না। পুলিশের রিমান্ডের কাহিনী মিডিয়া এবং ভুক্তভোগীদের কল্যাণে আমরা মোটামুটি সবাই জানি (এমনকি যারা আমার মত কানে শোনে না চোখে দেখে না তারাও), নতুন করে বলার কিছু নেই এই সম্পর্কে। সুতরাং আমরা কি ভেবে নিতে পারি যে চক্ষুলজ্জার খাতিরে উনি “মাইর দিতে চাই” বলতে পারেন নি, তাই রিমান্ডে নিতে আগ্রহী? নির্বাচিত সাংবিধানিক সরকারের কর্তাব্যাক্তিরা জনগণের কাছে অনুকরণযোগ্য, বিশেষত প্রধানমন্ত্রী তো আবশ্য অনুকরণীয়; তাহলে কি এখন থেকে আমরা আদালতের চেয়ে বেশী আস্থা রাখতে পারি পুলিশের এবং রিমান্ডের উপর? তাহলে কি আদালতের বিচারের চেয়ে রিমান্ড বড়? দ্বিতীয়ত, এই কথার সারাংশ বা ভাবার্থ মিনার রশীদ সাহেব আগেই বলেছেন, জিয়া হত্যা মামলায় স্ত্রী বা পুত্র হওয়ার যুক্তিতে যদি খালেদা জিয়া বা তারেক জিয়াকে রিমান্ডে নেয়ার কথা বলা যেতে পারে, সেই যুক্তিতে আরো অনেকেই পড়েন, আসলে প্রশ্নটা হওয়া উচিৎ, বাদ পড়ে কে? আর মনে মনে যে প্রশ্নের উত্তর পেলাম না, সেটা হলো, সম্পৃক্ততা জানার জন্য অপরাধীকে জিজ্ঞাসাবাদ বেশী গ্রহনযোগ্য নাকি সাক্ষিকে! আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, শেষ হাসিনার যেসব কথাবার্তা আমরা প্রায়ই পত্র পত্রিকায় পড়ি, তা মনে হয় ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার, আসলে সেই কথাগুলো উনি বলেন নি, অন্তত উনার মত বিশ্ব স্বীকৃত একজন বিজ্ঞ ব্যাক্তি, সর্বোপরি উন্নয়নশীল একটি গনতান্ত্রীক দেশের প্রধানমন্ত্রী এইসব কথা বলতে পারেন না, উনার কথা নিশ্চয়ই অনেক বেশী যুক্তিসঙ্গত এবং প্রজ্ঞাশীল হবে, এইসব হালকা কথা যা উনার নামে প্রচারিত হয় তা কিছুতেই উনার মুখ দিয়ে বের হওয়ার মত না! আমার ধারনা এইসব প্রচারনা আসলে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রেরই অংশ এবং ব্যাক্তিসার্থে উনার, দলীয় সার্থে আওয়ামী লিগের এবং দেশের সার্থে সরকারের উচিৎ এইসব অপপ্রচারের প্রতি সোচ্চার হওয়া এবং উন্মুক্ত প্রচারমাধ্যমে (এক্ষেত্রে বিলবোর্ডের কথা বিবেচনা করা যেতে পারে) এর যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করা, যাতে দেশের মানুষ বিভ্রান্ত না হয় এবং স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তিকে আরো ভালোভাবে চিনতে পারে, বুঝতে পারে, সর্বোপরি পারে আস্থা রাখতে। অবশ্য জনগণের আস্থার বিষয়টাকে বাদ দিলেও চলে, এটা থাকলেও যা, না থাকলেও তা, অন্তত ইতিহাস তাই বলে। আরেকটা কথা প্রসঙ্গত না বলে পারছি না, “আওয়ামী” শব্দের ব্যাপারে তারেক জিয়ার মন্তব্যকে খুব সহজেই প্রত্যাঘাত করা যেত, কিভাবে? আওয়ামী লিগের নেতারা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বলতেই পারতেন “আওয়ামী” থাকাতে যদি পাকিস্তান বা রাজাকারের গন্ধ পাওয়া যায়, তাহলে “বিএনপি” নামের মধ্যে ঐতিহাসিক ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক গন্ধ পাওয়া উচিৎ, কেন তারা ইংরেজি আদ্যাক্ষর ব্যাবহার করে! এতে করে তারা শেখ হাসিনাকে আরো বেশী বোঝাতে পারতেন দলের জন্য তারা কত নিবেদিত প্রাণ সৈনিক। জাতীয় পার্টি এইদিক থেকে অনেক বেশী দূরদর্শী, আসলে দুইদিক থেকে একসাথে চিপা খাওয়া দল তো, তাই অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞ্যান অনেক বেশী, মার্কেট ভ্যালুও বেশী। পরিশেষে বলতে চাই, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে এইধরনের অপপ্রচারের আমি তীব্র নিন্দা জানাই, এবং যারা এইসব অপপ্রচারে সংশ্লিষ্ট তাদেরকে রিমান্ডে নেয়ার কথা বিবেচনা করার অনুরোধ জানাই। চীন সফরের সফলতা তুলে ধরতে সংবাদ সম্মেলনে উনি যদি একজনকে “মা” আরেকজনকে “ব্যাটা” সম্বোধন করে কথা বলেই থাকেন, এতে দোষের কিছুই নেই, এটা উনার জন্য সনাতনে সিদ্ধ এবং এই শব্দগুলো আমাদের বাংলা ভাষার সুপ্রাচীণ গৌরবোজ্জ্বল শব্দাবলী, লুঙ্গি আমাদের জাতীয় পোষাক, সুতরাং সংবাদ সম্মেলনে এই ধরনের শব্দের প্রয়োগ মোটেই খামখেয়ালীপনা নয়, বরঞ্চ এটাকে “ডিকসন” বা শব্দচয়ন বলে মূল্যায়ন করা উচিৎ। আপনারা মানেন আর নাই মানেন, ভালো লাগুক আর নাই লাগুক, সত্য কথা হল, এই বিশ্বে এই মুহুর্তে যদি সফল রাজনৈতিক দলের কোনও তালিকা প্রকাশ করা হয়, তবে বাংলাদেশ আওয়ামী লিগ সেই তালিকায় প্রথমে থাকবে, বিএনপি আরো দুইশ বছর রাজনীতির তপস্যা করলেও আওয়ামী লিগের ধারে কাছে আসতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে আমার। আওয়ামী লিগের সেই সামর্থ্য আছে যে তারা বিশ্বের যেকোন রাজনৈতিক দলকে রাজনীতির শিক্ষা দিতে পারে, খুলতে পারে রাজনীতির কোচিং সেন্টার, দেখিয়ে দিতে পারে মহা সংকটেও কিভাবে মাথা ঠান্ডা রেখে ডান্ডা ঠিক রাখা যায়! বাংলাদেশের মানুষের রক্তে যদি কোন দল থাকে, তো সেটা আওয়ামী লিগ, মানতেই হবে। প্রমান চান? যেকোন আওয়ামী লিগারকে যুক্তি শুনিয়ে দেখুন কি হয়!
অপ্রাসঙ্গিক আরেকটা কথা বলতে ইচ্ছা করছে, তা হলো, ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ ২০১৪ তে আমার প্রিয় দল আর্জেন্টিনা, অতীতেও তাই ছিল। তবে এবার আমি আমার গাড়ির কোনায় বা বাসার ছাদে আর্জেন্টিনার পতাকা উড়াই নি কারন এটা হয়তো দেশের সার্বভৌমত্তের প্রতি আঘাত করা হবে। আশা রাখি পরবর্তীতে ভারতকে প্রিয় দল বানানোর, তখন হয়তো পতাকা উড়াতে পারবো। কিন্তু যদি কোনদিন বাংলাদেশ নিজেই বিশ্বকাপ ফুটবল খেলে, তখন কি করবো!
সংবাদ রেফারেন্সঃ রিমান্ডে নেওয়া উচিৎ খালেদা ও তারেককে, সংবাদ সম্মেলনে জিয়া হত্যা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী, প্রথম পাতা, দৈনিক প্রথম আলো, ১৫ জুন, ২০১৪।
==========================
+ঃ ঘটনাটা বুঝলা দায়া?
-ঃ না স্যার বুঝি নাই, বুঝায়া বলেন।
+ঃ এই লেখার যাবতীয় ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক। জীবিত বা মৃত কোনও ব্যাক্তি বা ঘটনার সাথে এর মিল পাওয়া গেলে তা নিতান্তই কাকতালীয়। এর কোনও ঘটনা বা চরিত্র কাউকে আঘাত বা হেয় করার জন্য নয়, এমন কিছু হয়ে থাকলে তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।
==========================
জীবন মানে জি বাংলা
==========================
ব্লগে স্বাগতম।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এইটা তোর জন্য, আলুরে নিয়া লিখছিলাম। লিঙ্ক দিলাম।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
বাংলাদেশের সংবাদপত্রগুলো বেশিরভাগ পচে গেছে। এর হিসাবে অন্য মিডিয়াগুলো ও আসবে।
সেই কবরের ভিতর দাড়িয়ে রিপোর্টিং এর কথা খেয়াল আছে?
যদি এইটা পাবলিক খাইতো তাইলে ঐ রিপোর্টারকে পদোন্নতি দেয়া হইতো।
মুন্নী সাহা তো মৃত্যু পথযাত্রী লোককেও জিজ্ঞাসা করে,
পত্রিকাগুলার হেডিংগুলা নিয়া অনেক কিছু বলার আছে।
প্রায় সব পত্রিকার পেইজ গুলা ভর্তি থাকে ইন্ডিয়ান নায়ক-নায়িকাদের সংবাদে।
যাই হোক এবার আসল কথায় আসি।
শেখ হাসিনার কথা আমার খারাপ লাগে না। বলা ভালো উপভোগ করি।
এইসব পতাকাবাজি আমিও পছন্দ করি না।
লিঙ্ক দিলাম।
কিন্তু ব্যাটা শব্দে তোর আপত্তি ক্যান?
ব্যাটা কি অশ্লীল শব্দ?
আর শেখ হাসিনা বাঙলা একাডেমীর মহাপরিচালক না যে তার সুশীল টাইপ শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করতে হবে।
তবে হ্যা এইসব রিমান্ড টাইপ কথাবার্তা বলা প্রাইম মিনিষ্টারের মানায় না।
কিন্তু একই সাথে শেখ হাসিনা এই ধরণের কথা বলে প্রমাণ করেন যে তিনি আগের মতোই আছেন।
এন্ড আই লাইক ইট।
প্রথম আলো থেকেই শেখ হাসিনার কিছু বক্তব্য তুলে দিই।
০১
কোন বিচিত্র কারণে ২য় লাইনটা তোর নজর এড়িয়ে গেছে। সহায়ক হিসাবে লিঙ্ক দিচ্ছি।
০২
এটা দেখ কোন প্রশ্নের প্রেক্ষিতে বলা!
এ সময় একজন সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, খালেদা জিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে সংলাপের কথা বলেছেন, আবার তাঁর ছেলে মালয়েশিয়ায় জিয়া হত্যার ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীকে রিমান্ডে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
তারেক জিয়ার এই হজ্জ, মালয়েশিয়া ভ্রমণ নিয়া পরে আসতেছি। বাট হাসিনা ইজ নট দ্যাট কাইন্ড অফ লেডি। তুমি তারে ইটা মারবা সে পাটকেল মারবেই। আর নরম দিলের হইলে মুজিব যেমন ৩২ নম্বরে লাশ হয়ে ছিলেন হাসিনাও তেমনি সুধা সদনে লাশ হয়ে পড়ে থাকতো।
০৩
০৪
০৫
০৬
০৭ শেখ হাসিনা আরও বলেন, ১৯৮১ সালে তিনি দেশে ফেরার পর জিয়াউর রহমান ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে তাঁকে ঢুকতে দেননি। বাড়ির বাইরে তিনি দোয়া-দরুদ পড়েছেন। জিয়াউর রহমানকে ‘খুনি’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
০৮ সংলাপ নিয়ে খালেদা জিয়ার প্রস্তাব সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
ইলেকশনের আগের অবস্থা নিয়া লেখার লিঙ্ক
০৯ এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
যদি ধরেও নিই যে ফোনালাপটা ছিলো খালেদা জিয়া কে ট্রাপে ফেলার জন্য তাইলেও বলবো হাসিনা সফল হইছেন। খালেদা কে তো হুট করে ফোন করা হয় নাই। খালেদা জানতেন ফোন আসবে। তার অবশ্যই প্রিপেয়ার থাকা উচিত ছিলো, সেও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী।
ফোনালাপের মাধ্যমে খালেদা জাষ্ট গ্রুভড শী কান্ট লিড দিস কান্ট্রি।
পরের কমেন্টে ফোনালাপের লিঙ্ক দিচ্ছি।
১০ প্রধানমন্ত্রী বলেন,
শেখ হাসিনা বলেন,
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
(সম্পাদিত)
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
১১ রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
এই টা নিয়া আলুচনা হইতে পারে।
১২ পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে তিনি বলেন,
১৩ প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখনই নির্বাচনের প্রশ্ন উঠছে কেন? বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনের বৈধতা প্রসঙ্গে ড. কামাল হোসেনের দেওয়া বক্তব্যের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
তিনি আরও বলেন,
আমি কমেন্টে ছবি পোষ্ট করা নিয়া একটু ঝামেলায় আছি।
তাইলে ঐদিন আলুর আরেকটা ইন্টারেষ্টিং ছবি দেয়ার চেষ্টা করছি।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
‘বাপের রেকর্ড ভাঙবে বেটি’
তারেক বিভিন্ন ঘটনার সূত্র তুলে শেখ মুজিবুর রহমান ও তার কন্যা শেখ হাসিনার সময়ের এবং কাজের মিল খুঁজে দেখান।
তিনি বলেন, এবার দেখেন বাপ-বেটির মিলটা কোথায়! শেখ হাসিনার বাপের সময় কী হয়েছিল? বাপ-বেটির মিলটা একটু পিছনে ফিরে দেখি। ৭৩ সালের ১৭ আগস্ট ইত্তেফাক পত্রিকায় লেখা হয়েছিল, ‘নিরাপত্তার আকুতি ঘরে ঘরে। মানুষের মধ্যে হতাশা বৃদ্ধি পেয়েছে, বাড়ি ছেড়ে অন্য স্থানে জায়গা নিচ্ছে। যাদের সঙ্গতি নেই, বনে জঙ্গলে দিন কাটাচ্ছে।’ বর্তমানেও একই অবস্থা।
৭৩ সালের ওই নিউজের সঙ্গে বর্তমান সময়ের পার্থক্য নেই। বাপের রেকর্ড ভাঙবে বেটি। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/298155.html#sthash.dD9hlKZF.dpuf
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
AKM Wahiduzzaman এর কথা মনে আছে? He taught me something very important once, although he doesn't even know me. নিজের ব্যাক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি নিজের দেয়াল ছাড়া অন্যের দেয়ালে লিখতে নাই 🙂
Broken Arrow