অভ্রের মেহদী

আমার বাসায় কম্পিউটার আসে ক্লাস ইলেভেনে। গেমস খেলে কীবোর্ড খড়ি। এরপর টুকটাক টাইপিং শেখা। ইংরেজিটা তো মুটামুটি হাতে এল মাগার বাংলা কিছুতেই বাগে আনতে পারি না। লিখতে গিয়ে ত খুঁজে পাইনা ঢ হারিয়ে গেছে দুনিয়া থেকে। ণ এর দেখা নাই। অনেক কষ্ট করে বিজয় শিখেছিলাম। এখনও কিছুটা মনে আছে সেদিনকে একটা সার্টিফিকেট টাইপ করতে গিয়ে। কিন্তু ই-কার টা চলে যায় পরে। আগে এ-কার দিতে ভুলে যাই। অনেক হ্যাপা। আরেকজনকে দিলাম টাইপ করতে। এত কষ্ট টাইপ করতে। এই কষ্টের হাত থেকে বেচে গেছিলাম মেহদীর অভ্রের জন্য।
পুরা নাম মেহদী হাসান খান। আমরা আদর করে ডাকি থাক আর না বলি। মেহদী এর মনে অনেক কষ্ট। অন্য কিছুর জন্য না ওর নামটা সবাই মেহেদী লেখে তাই। মেহদী আমার মেডিকেলের ক্লাসমেট। ফার্স্ট ইয়ারেই জানলাম ওর একটা বাংলা লেখার সফটওয়্যার আছে অভ্র। দেখে অবাক হতাম এই ছেলে এখানে পচছে কেন। আমরা তখন মেডিকেলে জ্যান্ত থাকার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছি। আইটেমের পর আইটেম পেন্ডিং। আমরা কজন নিত্য ধরাশায়ী স্যারদের কাছে। ক্লাস করার উত্‍সাহও শেষ। সেই সময় মেহদীর ঘনিষ্ঠ হই। আমি খুব পছন্দ করি কারন আমার মাঝারি মানের জোকসগুলাও যখন ষঢ়যন্ত্রের শিকার হয়ে ফ্লপ করত। তখন সে আমার বোরিং জোকগুলাতেও হো হো করে হাসত। প্রাণখোলা সে হাসি। ও ফার্স্ট প্রফ প্রথমবারে দিতে পারেনি বাসায় চলে গেছিল অভ্র নিয়ে কাজ করতে। সেই কাজ আমরা দেখতে পেলাম ব্লকের প্রথম পিসি শান্তনুরটায়। আমরা অবাক হয়ে দেখি আর ভাবি ফোল্ডারগুলোর নাম বাংলায় লেখা যায় নাকি। এমনকি গানগুলোও। মিডিয়া প্লেয়ারে কি সুন্দর বাংলায় আসে। প্রথম দেখাতে খুবই মজা পেয়েছিলাম।
মেহদী অভ্র নিয়ে কাজ শুরু করেছিল ইন্টারে পড়ার সময়ই। ইউনিকোড নিয়ে কাজ করবে। মোস্তফা জব্বারের সাথে যোগাযোগ করেছিল। একটা সফটওয়্যার বানাতে চায় বাংলা লেখার। যাতে ফনেটিকে কাজ করা যাবে আর তা হবে একদম ফ্রি। মোস্তফা সাহেব কিছুতেই বিনামূল্যে সফটওয়্যার ছাড়তে রাজি হননি। শেষে মেহদী একাই তৈরি করে। আমরা মেহদীর কাছে বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞ যে সে টাকার লোভে না পড়ে আপামর বাঙ্গালীর জন্য কাজ করেছে। বলা যায় একটা বিপ্লবের সূচনা করেছে।
থার্ড ইয়ারে কি ফোর্থ ইয়ারে পড়তাম মেহদী এসে গল্প করত কোথায় কোথায় অভ্র ব্যবহার হচ্ছে। এখানে সেখানে সারা দুনিয়া জুড়ে। ওর চেহারা থেকে আনন্দ ঠিকরে বেরোত। বিশ্বজয়ের আনন্দ। অভ্র নিয়ে আমাদের অনেক কথা হয়েছে। ওকে অনেক খাটতে দেখেছি পড়াশোনা বাদ দিয়ে। একে একে বের হয়েছে একেকটি ভার্সন। আর এগিয়েছে আইটি জগতে বাংলার জয়রথ। কিছুদিন আগেই লিনাক্স এর জন্য অভ্র বেরিয়েছে।
লেআউট নিয়ে যে প্রশ্ন মি. জব্বারের তা একদম ভিত্তিহীন। এভাবে তিনি পাইরেসির দাবি করতে পারেন না। বিজয় শব্দটাও তার বাপের সম্পত্তি নয় যে আমরা ইউনিজয়ও বলতে পারব না। তাহলে তো বিজয় দিবস শব্দটা লিখতে গেলেও ভদ্রলোকের পারমিশন নিতে হবে। সারা বিশ্বে যেখানে ইউনিকোডের জয়জয়কার আর তিনি আসকীবেজ এর একটা সফটওয়্যারের নকল বলছেন অভ্রকে। যেটা কিনা আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে সবজায়গায়। আমরা আজ নেটের বিভিন্ন কাজে বাংলা ব্যবহার করতে পারছি তার জন্য অভ্রের ধন্যবাদ প্রাপ্য।
ওমিক্রনল্যাব সাইট টাতে কয়েকটা খুব সুন্দর কথা আছে তার একটা ভাষা হোক উন্মুক্ত। আসুন আমাদের হাতের আঙ্গুলগুলোকে কপিরাইটের বেড়াজালের আটকাস্থা থেকে যে মুক্ত করেছে তাকে প্রাণভরা কৃতজ্ঞতা জানাই। রুখে দাঁড়াই সবরকম অপপ্রচারের। প্রাণের বাংলাকে সমৃদ্ধ করতে সবাই এগিয়ে আসি।

৬,০০৫ বার দেখা হয়েছে

৫২ টি মন্তব্য : “অভ্রের মেহদী”

  1. ইফতেখার (৯৫-০১)

    উনারে আমার পক্ষ থেকেও সালাম পৌছায় দিয়ো ... উনি না থাকলে বাংলা টাইপ কি জিনিশ জীবনেও জানতাম না, বাংলিশেই জীবন কেটে যেত ... আর এখন বাংলিশ (ইংরেজি অক্ষরে বাংলা) দেখলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।

    এই ঘটনাটা জানলে উনি হয়ত খুশি হবেন, এই শহরের এক বান্গালী .. আমেরিকাতেই জন্ম, থাকতো এক প্রত্যন্ত অন্চলে, ফলে আশেপাশে বাংলা স্কুল বা অন্যান্য বান্গালি ফ্যমিলি না থাকায় বাংলায় লিখতে শিখতে পারেন নি।পারফেক্টলি বলতে পারেন যদিও (উনার তো বাংলা টাইপ শিখতে পারার কারনই নাই)। পড়তে পারেন মোটামুটি, যুক্তাক্ষর গুলোতে সমস্যা হয়।

    একদিন আমাকে ব্লগে বাংলায় দ্রুত লিখতে দেখে (সেইসাথে অভ্রএর প্রিভিউ তে ইংরেজি উচ্চারনগুলো দেখে) জিজ্ঞেস করলেন ব্যাপারটা কিভাবে করছি। ৫ মিনিট দেখালাম কিভাবে করতে হয় যে যেভাবে উচ্চারন করবেন তাই লিখবেন, ' এর ব্যাবহার কিভাবে, যুক্তাক্ষরে সমস্যা হলে লিস্ট দেখলেই হলো ইত্যাদি। যিনি হাতে বাংলা ঠিকমতন লিখতেই পারেন না, উনি কিছুক্ষনের মাঝেই ২-৩ প্যরাগ্রাফ টাইপ ফেল্লেন। এতই খুশি, উনি এখন সবাইকে মেইল করেন বাংলায়, মেইল বাংলায় না রিপ্লাই করলে রাগ করেন (আমাকে এই শহরেই যারা তার মেইল পায় তাদের কম্পিউটারে অভ্র ইনস্টল করতে হয়, শিখাতে হয় 🙁 )। উনার ৮ বছর বয়সি ছেলে (যাদের এদেশে বাংলায় কথা বলাই রেয়ার) উনার উৎসাহে বাংলা আর ইংরেজিতে মোটামুটি একই স্পিডে টাইপ করতে পারে।

    এই জিনিশ অভ্র ফনেটিক থাকার জন্যই হয়েছে, বিজয় দিয়ে মোজো কাক্কু টাকাই হয়ত আয় করতে পারতেন, এই রকম ভাবে বিশ্বের কোনায় কোনায় ক্যাজুয়াল কম্পিউটার ব্যবহারকারীর কাছে বাংলা কম্পিউটিং পৌছাতে পারতেন না।

    জবাব দিন
  2. মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

    দোস্ত, ২০০৩ ব্যাচের দোস্ত আমাগো মেহদীরে এই লেখাগুলা দেখাইস।অরে কইস আমি ওরে রকিবের দোকানে চা খাওয়ামু।আসলেই,২০০৩ এইচএসসি ব্যাচ কেনু যে এত বস... :boss: :boss: B-)

    (অফ টপিক-সাম্প্রদায়িক অহংকারের জন্য আমি আমার নিজের ভ্যাঞ্চাই)

    জবাব দিন
    • ব্যাচকে নিয়ে এমন অহংকার সুখকর। বলা যেতে পারে নিষ্পাপ অহংকারী। যার শার্টের কলার উঁচিয়ে রাখা বুক
      বোতামও খোলা, তবু চোখ চেহারায় নম্রতা ছাঁয় যা উত্তাপ ছড়ায় না।
      দোস্তি বিষয়টা বৈপ্লবিক। সামাজ ব্যাবস্থায় একে অন্যের সম্পর্ক তালিকায় প্রতিটি চরিত্র চাইলে রিপ্লেস করা যায়,, যেমন ফুটবল খেলায় বদলি প্লেয়ার।
      একমাত্র দোস্ত সম্পর্কের রিপ্লেস মেন্ট নাই।
      সাবার প্রতি সুভাষ সুলভ সুবাতাস 🙏🙏

      জবাব দিন
  3. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    ফখরুল ধন্যবাদ লেখাটার জন্য। মেহদী ভাইকে আমাদের সকলের শুভেচ্ছা আর কৃতজ্ঞতা পৌছে দিও।


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  4. ফয়েজ (৮৭-৯৩)

    যাক বাবা পোলাটা আমার জুনিয়রই হইবো। জট্টিল। 😀

    মেহদীর কাছে আমার হইয়া মাফ-টাফ চাইয়ো, নামের বানান উলটাপালটা লিখছি জন্য, আর পারলে তার একখান ছবি লটকাই দাও তোমার পোস্টে, চেহারা খান চিন্না রাখা দরকার, বলা তো যায় না, কখন কি কামে লাইগা যায় 🙂


    পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না

    জবাব দিন
  5. আমার সালাম উনার কাছে পৌঁছে দিবেন।
    অভ্র শব্দের অর্থ আকাশ, অভ্র শব্দের অর্থ মেঘ। আজ উনার কারণে সকল বাঁধার সীমানা পেরিয়ে আমরা মুক্ত আকাশে মুক্ত মেঘ হয়ে ভাষাকে বিচরণ করাতে পারছি। ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা উনার প্রাপ্য।

    বাংলাদেশের মানুষ বুঝতে শিখেছে। অপপ্রচারে কোন কাজ হবে না। সবাই অভ্রের সাথেই আছে। অভ্র অভ্রভেদী মহিমায় মাথা উঁচু করে থাকবে। সকল ঠক ও ধান্দাবাজদের গালে চরম চপেটাঘাত হচ্ছে অভ্র। অভ্র ভাষাকে করেছে উন্মুক্ত। সবার জন্য। আজ এখানে যে আমি বাংলায় কথাগুলো লেখছি তা অভ্রের কারণেই। এত খুঁজে খুঁজে উদ্ভট টাইপ আমার শেখা কোনদিন হত না। অভ্রের ফোনেটিক আছে বলেই একসাথে তিন ব্লগে লেখে যাচ্ছি। যেকোন জায়গায় বাংলাতে লেখছি। ইউটিউবে লেখছি, ভিডিও এডিট করে বাংলাতে লেখছি, মেইল বাংলাতে লেখছি।

    যে বাংলাভাষার জন্য এত কিছু করেছে তাকে তো সম্মান জানাতেই হবে। আমি সরকারের কাছে দাবি জানাই- অভ্রের স্রষ্টাকে স্বাধীনতা পুরস্কার অথবা একুশে পদক যেন দেওয়া হয়। দেশের শ্রেষ্ঠ নাগরিকের সম্মান যেন দেওয়া হয়। জাতীয় কাজে দেশের অনেক অনেক টাকা বাঁচিয়ে আইডি কার্ড সহজে করে দেবার যে উপায় হাতে তুলে দিয়েছেন তার প্রতিদান যেন জাতি দেয়।

    জবাব দিন
  6. আজাদ (৯৪-০০)

    মেহদীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
    শুধুমাত্র সদিচ্ছা থাকলেই যে সমাজে বড় অবদান রাখা যায় মেহদী তার উদাহরন। আমরা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশুনা করেও যা চিন্তা করতে পারি নাই মেহদী মেডিকেলে পড়ে তা এত সুন্দর ভাবে করতে পেড়েছে বলে অভিনন্দন।

    জবাব দিন
  7. রেশাদ (৮৯-৯৫)

    কোনো ধারণাই ছিলোনা যে বাংলাদেশে বসে কেউ অভ্র তৈরী করসে, এতোদিন ভাবতাম ওমিক্রণল্যাব নিশ্চয় ভিনদেশী ব্যাপার 😮
    আমরা যারা ব্যক্তিগতভাবে ব্লগ ব্যবহার করি তাঁদের মেহদীর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত, :hatsoff: :salute:
    ছেলেটা কি দেশেই আছে এখন? একটা ঘরোয়া রিসেপশন দেয়া যায়না আমাদের ব্লগ থেকে? সাথে নিজেদের একটা গেট-টু-গেদার ও হয়ে যাবে...

    জবাব দিন
  8. তৌফিক

    এই যে শুনেন জাব্বু কাকু,
    কর না আর আকু পাকু,
    লাগাও যতই ময়ূর পাখা,
    ভেতর তোমার রইবে ফাঁকা,
    তোমায় মোরা ভালই মানি,
    প্রতিবাদের ভাষাও জানি,
    মেহেদী নামের একটি বালক,
    লাগায়নি যে ময়ূর পালক,
    অভ্র কেবল তার রচনা,
    অন্যকিছু আর বল না,
    আছি মোরা সাক্ষী সকল,
    অভ্র মোদের নয় যে নকল,
    ভুল করেছ বললে 'সরি',
    তোমায় ক্ষমা করতে পারি।।

    -শুক্তি জেরিন

    ছড়াকার আমার দোস্তাইন হন 🙂

    জবাব দিন
  9. আনোয়ারুল হক তারিক (১৯৬৯-১৯৭৫)

    স্নেহাশপদ মেহদি কে ধন্নবাদ, বাংলা লেখা সহজ করে দেয়ার আশিরবাদ আমদেরকে উপহার দিয়েছে।
    ও বিসশাস করেছে এটা সম্ভব,
    জয়তু মেহদি

    জবাব দিন
  10. রশিদ (৯৪-০০)

    আমি খুবই হতাশ হয়েছি মোস্তফা জব্বারের প্রতিক্রিয়ায়.......উনি বিজয় শুরু করে অনেক বড় একটা কাজ করেছিলেন......খুব স্বাভাবিকভাবেই দিন যত যাবে, প্রযুক্তিক্ষেত্রে তত উন্নতি হবে,ভবে সহজগম্য.......উনআর উচিত ছিল মেহদীকে বুকে টেনে নেয়া......

    মোস্তফা জব্বার আমার উপরতলায় বসেন.......আজ সকাল থেকেই খুব ইচ্ছা করছে উনাকে গিয়ে বলি, শেষ বয়সে এসে সারাজীবনের সুনাম এভাবে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েননা, প্লিজ

    জবাব দিন
    • মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

      মোস্তফা জব্বার আমার উপরতলায় বসেন……. 😮 😮 😮

      ধুস,আপনের ঝামেলা হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলে কইতাম মেহদীর প্রতিবাদস্বরূপ লেখাটার হার্ড কপি জব্বার কাগুরে ধরায় দিতে।বাংলাদেশে কম্পিউটার প্রসারণে উনার নাম কেউ ফেইলা দিতে পারবেনা বিজয়ের কারণে,দুঃখের বিষয়- আল মাহমুদের মতই শেষ বয়েসে নিজের মান সম্মান হাঁটুর বয়েসি একটা ছেলের পিছনে লাইগা এক্কেবারে ধূলায় মিশায় দিলেন।ফেসবুকে উনার একটা কমেন্ট এইরকম(ভুলভাল ইংরেজিতে)- "আমার জন্মই হইছে তোমাদেরকে বাংলা লেখার অনুমতি দিতে"(I am "borne" to allow you write Bangla).

      এই সীমাহীন ঔদ্ধত্বের কারণেই কাগুরে বলার সময় হইছে-"আপনি আপনার বিজয় কীবোর্ড **দ্দেশে প্রবেশ করায় বইসা থাকেন"

      জবাব দিন
  11. আরিফ (১৯৯৭-২০০৩)

    শাব্বাশ মেহদি......।
    আমি ত ভাবছিলাম কত্ত না জানি সিনিয়র হইব পোলায়......
    এখন দেখি আমার ই ব্যাচমেট
    নাহ...আমার ক্লার্ক গুলাকে অভ্র শিখাইতে হইব...............
    @মাশফি...কিরে, তর কন খবর নাই কেন রে? কই তুই? আমি ফস্টাস আরিফ।
    যোগাযোগ রাখিস...।।
    কথা ঠিক ই কইসস......আমদের ব্যাচ টা ভয়ঙ্কর।


    মুছে যাক গ্লানি/ঘুচে যাক জরা
    অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা

    জবাব দিন
  12. আনোয়ারুল হক তারিক (১৯৬৯-১৯৭৫)

    তাহলে জাব্বার সাহেব মাম্ লা করলেন মেহদির বিরুদ্দে। ভালই হল । এবার আইন্ই বলে দেবে । আম রা সবাই বিজয় কি বয়কট করার জন্ন বলি । আওআজ তুলি । বাংলা আমাদের সকলের । জব্বার সাহেবের একার সম্পত্তি কি করে দাবি করে । পাগল আর কত রকম হয় ।

    আমাদের এখন আর ফান করলে চল্বে না । ম জাব্বার এখন সিরিআস্লি মাঠ গরম করবেন ।

    আন্তরিক ভাবে প্রত্তাসা করি মেহদি'র সফলতা ।

    জবাব দিন

মন্তব্য করুন

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।