কয়েকদিন ধরে কিছুই ভালো লাগছে না। কাজে প্রচণ্ড চাপ। সেইদিন আয়নায় দেখে মনে হল আমার যা চুল কাঁচা ছিল এইখানে কাজ করে বেশীরভাগই পেকে গেলো। নতুন কোথাও ভালো কোন কাজ খোঁজা দরকার। কিন্তু সারা দুনিয়া জুড়ে চাকুরীর বাজারে মন্দা চলছে, টোরি পার্টি ক্ষমতায় এসে যে কাটছাঁট শুরু করলো তার রেশ যে কোথায় যেয়ে ঠেকে খোদা মালুম। আগে কাজের জন্য দরখাস্ত করলে দুঃখিত বলে চিঠি আসত, আজকাল তাও আসছে না।
তবে একটা বিষয় ভালো হয়েছে, এই সরকার নতুন আর কাউকে গ্রাজুয়েট না হতে দেওয়ার সব ব্যবস্থা নিয়ে ফেলেছে। টিউশন ফি এমনই বাড়ায়ে দিয়েছে যে ছাত্ররা রাস্তায় এসে মারামারি করেছে। আমরা মনে হয় এই সুযোগে কিছু কনসালটেন্সি করলে পারি কিভাবে আন্দোলন করতে হয়। আমাদের কাছ থেকে এদের অনেক কিছু শেখার আছে।
তবে কিছু কিছু জিনিস এই দেশী পলিটিশিয়ানরা শিখে ফেলেছে, যেমনকিভাবে কথা পাল্টাতে হয়। গত পরশু দিন টোরি কোয়ালিশনের শরীক লিবারেল ডেমোক্রেটের নিক ক্লেগ টিভিতে আসছিল। লিবারেল ডেমোক্রেটদের নির্বাচনের এজেন্ডা ছিল যে, ইউনিভার্সিটি ফি তারা কিছুতেই বাড়াতে দিবে না। এখন ক্ষমতায় এসে কথা পাল্টায়ে বলতেছে যে, আসলে তার তখন এইটা বলা উচিত হয়নি, আর কোয়ালিশনে থাকতে গেলে তাকে এখন এই ফি বাড়াতে সাহায্য করতেই হবে।
ওইদিকে ডেভিড ভাই চায়না গেছে কই সে ওইখানে গিয়ে হাত পাতবে, ভাই আমাদের কিছু সাহায্য দেও। আমাদের এখানে বিনিয়োগ করো তা না বেটা বলছে, চায়নার উচিত গণতন্ত্র কায়েম করা। আরে বাবা চায়না আমাদের বাপজানের কথাই শুনে না, আর তুই তো এই সেইদিন মন্ত্রী হলী।
আমাদের মন্ত্রীরাও এইরকম উপদেশ দিয়ে বেড়ায়। কয়েকদিন আগে যেরকম পেপারে দেখলাম, যানজট নিরসনের জন্য বৈঠক হয়েছে, সেখানে অনেক সুপারিশ আসছে, তারমধ্যে একটা সুপারিশ হল – ঢাকাতে একদিন জোড় নাম্বার প্লেটের গাড়ি চলবে, আর তারপরের দিন খালি বেজোড় নাম্বার প্লেটের গাড়ি চলবে।
……
এরমধ্যেও ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ ভালোই জমে উঠেছে। আমার টিম রেলিগেশন ঠেকাচ্ছিল, কিন্তু এখন আশা দেখতে পাচ্ছি কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ইনশাল্লাহ টপ তিনে যাবার। রেড, রেড আপ আপ।
কিন্তু ফ্যান্টাসি লীগে আমার পতন রোধ করতেই পারতেছিনা। ওয়াইল্ড কার্ড ব্যবহার করেও কোন লাভ হল না। রিয়েল লাইফে ম্যানেজার হলে এতদিনে চাকুরী চলে যেতো। কি আর করা সময় বহুত খারাপ। ব্লগে ফ্যান্টাসি লীগ নিয়ে কেউ লেখে না কেন?
……
ফেসবুকে নতুন একটা ফিচার যোগ হয়েছে, এখন খুব সহজে গ্রুপ খোলা যায়। সেইদিন আমাদের ব্যাচের গ্রুপ খুলে ফেললাম। দেখি ২৭ জন যোগ হয়ে গেছে, মানে এক ফর্মের বেশী। পোলাপান স্মৃতিচারণ করে গ্রুপে বেশ ভালোই লাগে। এরকমই কথায় কথায় এনামুল কবির স্যারের কথা মনে পড়ল। স্যার গণিতের ক্লাস নিতো, আমরা ক্লাস টেন এ পেয়েছিলাম স্যারকে। স্যার এসেই কিছু ছেলে পেলে কে টার্গেট করে নিয়েছিল, স্যারের কথায় তারা ছিল ‘তুই কাঁচা’। যাইহোক একবার পরীক্ষায় এরকমই এক কাঁচা একানব্বইয়ের উত্তর করে আসলো। যথারীতি একদিন স্যার ক্লাসে খাতা নিয়ে আসলেন সবার নাম্বার দিতে। প্রথমেই পড়ল সেই কাঁচার ডাক, সে হাসি মুখে গেলো স্যারের কাছে নাম্বার নিতে। স্যার তার কাছে জানতে চাইলেন, সে কতো অ্যান্সার করেছে? সে বলল, স্যার একানব্বই। স্যার তার হাতে খাতাটা দিলেন, দিয়ে জানতে চাইলেন, পেয়েছিস কতো? সে বলল, স্যার উনিশ। স্যার দুইহাতে কান ধরে ভালোই মুচড়াতে পারতেন, উনি তখন ওর কান ধরে মুচড়াতে মুচড়াতে বললেন, তুই কাঁচা তুই প্রথমে ত্রিশের উত্তর দিবি, তারপর চিন্তা করবি আচ্ছা আরেকটু দেখি, দেখে চল্লিশের উত্তর দিবি, এরপর দেখবি যে আর কোনটা পারিস সেইটার উত্তর দিবি। তা না করে তুই সব উত্তর দিতে গেলি কেন?
এই ঘটনার পর বাকী কলেজ লাইফে প্রেপে মাঝে মাঝেই একদল হঠাৎ চিৎকার করে বলতো, কতো উত্তর দিয়েছিস, আরেক দল বলতো একানব্বই। তখন আবার আগের দল চিৎকার করে বলতো পেয়েছিস কতো, উত্তর আসতো উনিশ।
আজ মনে হয় স্যারের একটা কথা বড্ড জটিল ছিল। জীবন যুদ্ধে আমরা সবাই বড্ড কাঁচা, প্রথমে ত্রিশ, তারপর চল্লিশ, তারপর পঞ্চাশ এইভাবে আস্তে আস্তে লক্ষ্যটা বাড়ানো বোধ হয় উচিত।
……
অনেক, অনেকদিন আগে মনে হয় গত জন্মে কবিতা লিখতাম। সেই এক কবিতা নিয়ে একটা ব্যান্ড গান বানিয়ে তাদের অ্যালবামেও দিয়ে দিল। গানটা আজকে এখানে নাহয় একটু শুনায়ে দেই। এখন যাই ঘুমাইতে যাই, সারা সপ্তাহ উইক এন্ডের জন্য অপেক্ষা করি, আরাম করে জানি একটু ঘুমাইতে পারি। শুভ রাত্রি, শুভ স্বপ্ন…
ভাই,
অনেকদিন পরে আপনার লেখা দেখলাম...যথারীতি অসাধারণ!
বড়ই দামী কথা...
প্রথম থেকেই একশো লক্ষ্য করে ফাইট দেয়া শুরু করি...তাই শুধু দৌড় আর দৌড়...আসলে এইটাও ভাবা খুব জরুরী যে, আমি আমার জীবনে যা চাই, এই ফুলমার্ক-মুখী ইঁদুড়দৌড় আমাকে সেইখানে আদৌ পৌঁছে দিবে কিনা?
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
সাকেব ধন্যবাদ... আসলে লিখতে আলসেমী লাগে তাই লেখা আর হয়ে উঠে না।
আসলে আমাদের ছোট থেকেই ওইভাবে গড়া হয় যে একদম ফুলমার্ক-মুখী ইঁদুড়দৌড়ের জন্য, পরে লক্ষ্যে না পৌছাতে পেরে হতাশাটা গ্রাস করে তখন অনেক সময় আর কিছুই করা হয়ে উঠে না।
লেখা অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে আর প্রোফাইল পিকচারটি ততোধিক লোভনীয় 😛
এনামুল কবির স্যারকে আমরাও পেয়েছিলাম। স্বপ্নের মতো দিনগুলো কেমন যেন হাত গলে বেরিয়ে গেল...
এনামুল স্যারের কথা যখন আসল তখন একটা ঘটনা বলি।স্যার ক্লাশ ইলেভেন এ আমাদের জ্যামিতি পড়াতেন।পড়াতেন বললে ভুল হবে, তিনি আমাদের জ্যামিতির টিচার ছিলেন।নিজে অংক না করিয়ে আমাদের দিয়ে করাতেন।রেগুলার একজন করে বোর্ডে নিয়ে গিয়ে অংক করাতে বলতেন।
সেদিন আমার পালা।আমি বোর্ডে গিয়ে অংক করালাম, হল অংক।কিন্তু স্যার এসে আমার কান টেনে বললেন, শুধু অংক করলেই হবে না করানোর সময় কথা বলতে হবে যেন আমার কথা শুনেই বাকি সবাই বোঝে।তারপর তিনি আমার সম্পর্কে বললেন ,"এই ছেলে তো খুবই বোকা,মাথায় বুদ্ধি-ছুদ্ধি কিছু নাই।ছে আগামী বার পরীক্ষায় ফেল করবে।ছবাই যেন আগামী ছুক্রবার জুম্মা নামাজ ছেষে আমার জন্য মিলাদ পড়ে আমার জন্য দোয়া করে নইলে আমার জীবনে আর পাছ হবে না।"
তারপরের দিনও পানিশমেন্ট হিসেবে আমাকেই বোর্ডে পাঠানো হল।আমি অংক না করে কিছুক্ষণ কথা বললাম।তারপর অংক করলাম আর সবাইকে বোঝালাম সাথে সাথে।স্যার তো ভীষণ খুশি আমার উপর।"এই ছেলে তো খুবই ব্রিলিয়ান্ত।ও ভবিছ্যতে খুব নাম করবে তোমরা দেখে নিও।আগামীবার বোর্দ স্ত্যান্দ করবে।"
মজার বিষয় হল-সেদিন অংকটা ভুল হয়েছিল।
=)) =)) =))
শিরীন...কানাডায় যদি আসো আর আমি যদি তখন ওইখানে থাকি তবে খাওয়াতে নিয়ে যাবো 😀
আরিফ... স্যার নিজে কিন্তু বেশ সুর করে জ্যামিতি বুঝাতেন। আমার এখনো স্যারের পড়ানো কিছু উপপাদ্য হুবুহু মনে আছে। ওই যে, এই বিন্দু অই বিন্দুর উপর এমনভাবে ইস্থাপন করি যেন (সুর করে)...
আমিও বিরাট চিপায় আছি সামি। মাথার চুল পাইকা যাওয়ার মত অবস্থা, 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই, দুনিয়া যে চিপা তে যাচ্ছে তাতে মাঝে মাঝে ভয় লাগে, আপনি যে শতেক সন্তানের দোয়া দেন, তাতে আমার সন্তানগুলার ওই দুনিয়াতে কি অবস্থা হবে। :((
ঢাকাতে একদিন জোড় নাম্বার প্লেটের গাড়ি চলবে, আর তারপরের দিন খালি বেজোড় নাম্বার প্লেটের গাড়ি চলবে।
আচ্ছা এই সাজেশনটার কথা আগেও শুনছি।এইরকম কি কখনো করা হয়েছিলো?
ইয়ে,অনেক দিন পর আদি জামাই ভাইয়ের লেখা পড়ে বড়ই আনন্দিত হইলাম।
মাসরুফ আমি প্রথম আলো তে পড়ছিলাম, স্যারেরা বৈঠকে এই সুপারিশ করেছেন। বাস্তবায়ন হলে তো তোমাদের উপরে দায়িত্ব পড়বে আইন প্রয়োগ করার। তখন দেখা গেলো একদিন রাস্তায় গাড়ি ধরে বাংলা ছবির মতো ডায়ালগ দিচ্ছো, আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না রহমান সাহেব। আর দেখা গেলো রহমান সাহেব তার বেজোড় নাম্বারের গাড়িতের জোড় নাম্বারের দিনে অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছেন।
আআহহা সামি ভাই, কি মনে করায় দিলেন! এনামুল কবির ছ্যারের কথা ভুলি ক্যাম্নে কি? "তোমরা ছবাই খুব মনযোগ দিয়া পড়বা, নইলে পরীক্ষায় কেহ পাছ করতে পারবেন না।"
ছ্যারের চেঘারার সাথে কে যেন বের করেছিল স্টিভ ওয়াহ এর চেহারার কিঞ্ছিত মিল আছে, সেই থেকে ছ্যারের নাম হয়ে গেল ছিভ ম্যান!
গানটা জম্পেশ ছিলো, লিরিকও। :boss:
ম্যান্যু আর আর্সেনাল দুইটার জার্সিই লাল না??? 😕
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
জিতু...হাহাহাহা স্যারের স আর ছ আর শ যখন বলতো বুঝানোর জন্য আমরাও সেইভাবে যেয়ে একই উচ্চারনে বুঝাতাম স্যার পড়া ধরলে। স্যারের ছেলে আমাদের কলেজে ছিল ওর নাম দেওয়া হয়েছিল কাচা জুনিয়র।
লিরিক্স ভালো লাগছে দেখে ধন্যবাদ।
ওহ ইংলিশ লীগে রেডস মানে লিভারপুল। গাধারা আজকে হারছে, এই জন্য মেজাজ খারাপ লাগতেছে x-(
ভাই, গানটা জটিল হইসে। 🙂
ধন্যবাদ :shy:
আয়না দিয়া চাইয়া দেখি পাকনা চুল আমার.... 🙁
বেশ মিষ্টি মিষ্টি একটু দীর্ঘশ্বাস মেশানো উইক এন্ডের প্রতীক্ষা মেশানো ঘুমোবার আকুলতা মাখানো লেখাটা....
গানটা কি তোমার লেখা?
নুপুর ভাই, ধন্যবাদ। আমার চাচাতো ভাই আমের মনে হয় আপনাদের ব্যাচমেট ছিল।
গানটা আমার লেখা ভাই
আমের আমার এক ব্যাচ জুনিয়র। আদিবের ভাই তো?
তোমার কাছে একটা টেকি প্রশ্ন:
ইউটিউবের ভিডিওটা পোস্টের সংগে জুড়ে দিলে কি করে?
আমি কিছুতেই এটা পেরে উঠছিনা।
নুপুর ভাই, আমের ভাই আর আদিব ভাই আমার চাচাতো ভাই। আমার আরো দুই চাচাতো ভাই ফৌজদারহাটে পড়লেও আমি ক্যামনে জানি রাজশাহীতে ভর্তি হলাম।
আপনার লিরিকস ভালো লাগছে তাইলেই হবে সুর তো আর আমি দেই নাই 😀 ।
আর ভিডিও লাগানো বড়ই সোজা কপি করে পেস্ট করে দিলেই হয়ে যায়।
আরেকটা অনেস্ট কথা:
লিরিক ভালো লাগলেও গান ভালো লাগে নাই....
নূপুরদা, এইখানে ক্লিকানঃ ইউটিউব ভিড্যু দেবার উপায় বলা আছে এথায়। B-)
সামি ভাই, গানের লিরিক্সটুকু কী আপনার লেখা??????????? 😀
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
হ্যারে ভাই কবিতাটা লিখেছিলাম তারপর জাতিস্মর ব্যান্ড কবিতাটাকে গান বানিয়ে দিল।
সামী তোমার লেখা দেইখা পরলাম। সহজ লেখা... মজা পেলাম।
ফ্যান্টাসী লীগে আমিও লিভারপুলের মত খুবই বাজে শুরু করেছি। মাত্রই রেলিগেশন জোন থেকে বের হলাম। গত সপ্তাহে ছিলাম ১৬ নম্বরে।
বহুদিন পর... পরপর দুই সপ্তাহ টানা খেলা দেখলাম। চেলসির লগে টরেসের দুইটা গোল... যাক... কি আর কমু...
টনি পুলিস হইলো সেই বোল্টন আর ব্ল্যাকবার্ণের স্যাম এলারডাইস। চরম বিরক্তিকর লংবল আর কেভিন ডেভিসের কনই মার্কা মাইর ছিলো তখন। আর এখন হইলো ডেলাপ থ্রো আর লং বল স্পেসালিস্ট কেনুইন জোন্স, শোক্রস আর হুথ। কিন্তু জোন্স্রে কিন্তু আমার হোল্ডিং স্ট্রাইকার হিসেবে ক্রাউচ মার্কা প্লেয়ার থেকে ভালো লাগে। কিন্তু এইসব ফিজিক্যাল খেলায় আর্জেন্টাইন বাইট্টা লাল্টু ম্যাক্সি কিংবা কঞ্চেস্কি কতটা ভালো পছন্দ তা হজসন বলতে পারবে। I think he bottled it as liverpool manager. পলসেন, কঞ্চেস্কি মার্কা সাইনিংগুলা দেখসো? কিন্তু মেইরেলেস দারুণ সাইনিং।মার্টিন ওনিল রে দরকার।
ভালো থেকো
এহসান ভাই, হজসন যখন প্রথম আসলো আমি ভাবসিলাম বুঝি ভালোই হবে কিন্তু এমন যে অবস্থা হবে তা কি আর বুঝছি নাকি। জো কোল রে নিলো কিন্তু জো কোলের এখনই ফর্ম পড়া লাগে x-( ।
আপনি যা বলছেন একদম ঠিক ও নীল রে ম্যানেজার হিসাবে আনুক আর তার সাথে দুইটা উইঙ্গার আর স্ট্রাইকার ভালো দেখে কাউকে।
আপনি পড়ছেন লেখা দেখে বহুত ভালো লাগলো। আমি এই সপ্তাহে একটু আগাইছি ইনশাল্লাহ এই সপ্তাহে দুইটা সাইনিং করার ইচ্ছা আছে তাহলে সামনের সপ্তাহে আরো ভালো করতে পারব মনে হয়। 😀 😀
সামী,
কি অবস্থা? ভাবী ভালো তো?
দু'জনকেই ঈদ মোবারক
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
মাহমুদ চলতেছে দিনকাল আর কি... হ্যা বউ ভালোই আছে...
তোদেরকেও ঈদ মোবারক