ধন্যবাদ রাজীব ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য। আসলে একেক সময়ে ক্যাডেটরা একেক সুবিধা ভোগ করে। কলেজভেদে ও অনেক কিছু ভিন্ন হয়।
যেমন আমাদের সময়ে আমাদের কলেজে ব্রেকফাস্টে ক্যাডেট প্রতি ৩ টি পরোটা দেয়া হতো। আমরা হাত দিয়ে খেতাম। একই সময়কালে অন্য কলেজে ছুরি দিয়ে কাটা পরোটা (অনেকটা হোটেলে যে নান রুটি/ পরোটা স্লাইস করে দেয়া হয়) দেয়া হতো। তারা কাঁটা চামচ, ছুরি দিয়ে খেতো।
বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।
অধ্যক্ষ লেঃ কর্নেল সেলিম, পরবর্তীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ), ৩য় বিএমএ লং কোর্সের সোর্ড অফ অনার ছিলেন।
ধন্যবাদ ভাই। তথ্য সংশোধন করে নিয়েছি।
বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।
স্মৃতিচারণ পড়তে আমার সব সময়ই ভালো লাগে। এটাও ভালো লাগলো। অনেক মানুষের শ্রম, নিষ্ঠা আর ত্যাগের বিনিময়ে একেকটা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে।
সেভেন থেকে টুয়েলভ কোনোদিন খাবারের পরিমাণ নিয়া সমস্যায় পড়ি নাই।
আমরাও মনে হয় ওয়েট করতাম।
তবে স্পষ্ট মনে নেই।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
ধন্যবাদ রাজীব ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য। আসলে একেক সময়ে ক্যাডেটরা একেক সুবিধা ভোগ করে। কলেজভেদে ও অনেক কিছু ভিন্ন হয়।
যেমন আমাদের সময়ে আমাদের কলেজে ব্রেকফাস্টে ক্যাডেট প্রতি ৩ টি পরোটা দেয়া হতো। আমরা হাত দিয়ে খেতাম। একই সময়কালে অন্য কলেজে ছুরি দিয়ে কাটা পরোটা (অনেকটা হোটেলে যে নান রুটি/ পরোটা স্লাইস করে দেয়া হয়) দেয়া হতো। তারা কাঁটা চামচ, ছুরি দিয়ে খেতো।
বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।