২ টি মন্তব্য : “পা”

  1. খায়রুল আহসান (৬৭-৭৩)

    আমি খুশী হ'লাম এটা দেখে যে তুমি এসব স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে ভাবছো এবং কিছুটা পড়াশোনাও করছো। পড়াশোনা ও চিন্তা ভাবনা আরো চালিয়ে যাও, একসময় সব অজানা রহস্য সম্পর্কে নিজেরই একটা স্পষ্ট ধারণা সৃষ্টি হবে, নিজেই অনেক জটার গিঁট খুলতে পারবে।

    ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট একটা কালা কানুন। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধর আমলে পাকিস্তান সরকারের সকল কালাকানুন বাতিলের জন্য সংগ্রাম করেছে, তাদের সে উজ্জ্বল ঐতিহ্য রয়েছে। কিন্তু সে ঐতিহ্য আজকের নব্য কালাকানুনের কারণে ম্লান হয়ে গেছে। সুতরাং, এখন সব সত্য উচ্চারণের উপায় নেই।

    ঘটমান কিংবা নিকট অতীতের ঘটনার চুলচেরা বিশ্লেষণ ততক্ষণ পর্যন্ত সম্ভব হয় না, যতক্ষণ না সেটা কালের পরীক্ষা পার হয় এবং ঘটনার নায়ক, খলনায়ক এবং সুবিধাভোগীরা গতায়ু হয়।

    "কি এমন হল যে ১৯৭০ এ ম্যান্ডেট পাওয়া আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার পর ৩ বছরের মাথায় ১৯৭৫ এ অপাংক্তেয় হয়ে গেল?" - এটা জানার জন্য ১৯৭৩-৭৫ এর ঘটনাবলী গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

    জবাব দিন
  2. রেজা

    আহসান ভাই,
    আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনারা যারা সেই সময় দেখেছেন তারা কিছু কিছু লিখে রেখে যান, প্রকাশ নাইবা করলেন। নাহলে বিকৃত ইতিহাস দিয়ে সেই সময় যাচাই করতে হবে। বিষোদগার করা আর বস্তুনিষ্ঠ সমালোচনা এক বস্তু নয় এটা ক্ষমতাবানরা বুঝে না।

    ব্যক্তি বড় না দল বড়, দল বড় না দেশ বড়? এটি একটি জটিল প্রশ্ন। চিন্তাশীলরা চিন্তা করুক।


    বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।

    জবাব দিন

মন্তব্য করুন

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।