দিন পার করছি চরম ব্যস্ততায়। নিজের জন্য সময় বলতে তেমন কিছুই পাচ্ছি না, যাও পাচ্ছি তার প্রায় পুরোটাই ব্যয় করছি ছেলের পিছনে।ফলাফল হিসেবে অন্তর্জালিক জগত থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন, বিচ্ছিন্ন সিসিবির সাথেও। দু তিন দিন পরপর একটু চোখ বুলিয়ে যাই। আজ বেশ কয়েক সপ্তাহ পরে একটা চাপমুক্ত সপ্তাহান্ত পাওয়ায় একটু সময় নিয়েই ফেসবুক ঘাটাঘাটি করছিলাম। এ মুহুর্তে ফেসবুকের আমার সবচেয়ে প্রিয় এপ On This Day’তে গিয়ে বিগত বছরের এই দিনের কর্মকান্ডে চোখ বুলাতে বুলাতে একদম শেষে এসে চোখ আটকে গেল, দেখি ২০০৮ এর ১৮ সেপ্টেম্বরের আমার একমাত্র পোস্টঃ
পোস্টটা দেখে এক ধাক্কায় সিসিবির সাথে প্রথম পরিচয়ের দিনগুলোতে ফিরে গেলাম। এতদিন মনে ছিল সিসিবির সাথে আমার প্রথম পরিচয় ২০০৮ এর সেপ্টেম্বরের ১৫ থেকে ২০ তারিখের মধ্যেই হয়েছিল, আজকে জুকারবার্গ ভাইয়ের কল্যানে নির্দিষ্ট তারিখটা খুঁজে পাওয়া গেল। মনে আছে প্রথম সিসিবির সন্ধান পেয়েছিলাম ঐ দিন সেহেরির কিছুক্ষন আগে, তখন পর্যন্ত ঘুমানো হয়নি, ঘুমানোর জন্য হাতে ছিল ২-৩ ঘন্টা এরপর আবার কাজে দৌড়াতে হবে। কিন্তু সিসিবিতে চোখ বুলাতে বুলাতে কোন ঘুমই আর আসেনি, পরদিন ইফতারের আগে ফ্রি হতে পারিনি, ইফতার শেষ করে আবারো সিসিবিতে কয়েক ঘন্টা, তারপর আবার কাজে দৌড়। সব পুরোনো পোস্ট আর মন্তব্য শেষ করে তবেই ক্ষান্ত দিয়েছিলাম। সিসিবি এভাবে একদম প্রথম মুহুর্ত থেকে আমার চোখের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল। দুদিন পরে সাহস করে একটা লেখাও জমা দিয়েছিলাম, সেটা যখন এডু স্যারের সম্মতি পেয়ে প্রথম পাতায় আসলো তখন আমার আনন্দ দেখে কে! আর এক একটা মন্তব্য ছিল যেন বিশাল কোন অর্জন!
সিসিবির সাথে পরিচয়ের আজ ৭ বছর পূর্ণ হলো। এই ৭ বছরে সিসিবির রঙ রূপ অনেক বার অনেক ভাবে বদলেছে। সারারাত মন্তব্য প্রতি মন্তব্য করে কাটিয়ে দেয়ার মত সময়ও গিয়েছে, আবার পুরো দুদিনে একটি মন্তব্য এসেছে এমন সময়ও গিয়েছে। বিভিন্ন সময়ে লেখায় মন্তব্যে মাতিয়ে রাখা অনেকেই হারিয়ে গেছেন, এখন মাতিয়ে রাখা অনেকেই হয়তো হারিয়ে যাবেন। নতুন করে মাতাতে হয়ত আরো কেউ আসবেন। মাঝ দিয়ে আমি থেকে যাব গত ৭ বছর যেভাবে ছিলাম সেভাবেই, মাঝে সাঝে অপ্রয়োজনীয় দু একটি লেখা আর অন্যের লেখা গুলোতে সাধারন কিছু ভাল লাগা, খারাপ লাগা মন্তব্য। কারন সিসিবিকে সব সময় নিজের ঘর বলেই চিনেছি, আর দিন শেষে ঘরের পরিস্থিতি, পরিবেশ যাই হোক না কেন, ফিরে না এলে যে কিছুই ভাল লাগে না।
শেষে এসে ধন্যবাদ দিয়ে কিছু ছোটদের আরেকটু ছোট করতে চাই। যাদের কল্যানে এই সিসিবির যাত্রা শুরু হয়েছিল আর আমি এই ঘরের খোঁজ পেয়েছিলাম। অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ (বেশিরভাগকেই অনেকদিন এ পাড়ায় যদিও দেখা যায় না)
(সিসিবির শুরুর গল্পটা নতুন করে মনে করতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন এই লেখাটায় শূন্য থেকে যার শুরু
*** এর আগের লেখাটা দেয়ার পরে খেয়াল করলাম ওটা ছিল ১৪৯তম লেখা, মনে মনে ইচ্ছে ছিল ১৫০তম লেখাটা একটু বিশেষ কিছু করার, এই চিন্তায় ছোট খাট আজাইরা প্যাচাল ধরনের দু একটি লেখা লিখতে গিয়েও লিখিনি। আজকে মনে হলো ‘বিশেষ’ কিছু হলো, লেখার মান হিসেবে নয়, নিজের কাছে। তাই লেখাটা পোস্ট করে দেড় শতকের ব্যাট উঁচু করেই দিলাম।
শুভেচ্ছা!
সাদার্ধ মোবারাক।
আর তা সাত বছর পুর্তিতে।
দারুন কো ইন্সিডেন্স...
উচ্ছাসটা দারুন লাগলো।
আজ ক্লাবের মেজবানে গিয়েছিলাম।
ঠিক ক্লাবের মেজবান না। কতিপয় ক্রিকেটামদি ক্লাব সদস্যের উৎসাহে আয়োজিত মেজবানে...
তোমার কথা বলছিল কেউ কেউ।
দারুন লাগছিল, জানো??? (সম্পাদিত)
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
ধন্যবাদ পারভেজ ভাই 🙂
ক্যাডেট গ্যাদারিং বা অন্য কোন জায়গায় অপরিচিত এক্স ক্যাডেটদের সাথে পরিচিত হবার পর বেশ কয়েকবার এই প্রশ্নের সম্মুক্ষিন হতে হয়েছে, "তুমি/আপনি কি সিসিবির আহসান আকাশ?" যতবারই এটা শুনেছি উত্তর দিতে গিয়ে আলাদা একটা ভাল লাগা কাজ করেছে 🙂
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
সাইফ ভাইয়ের হলুদে মান্না ভাই নাম শুনে বললেন, মোকাব্বির...সিসিবিতে লিখিস-টিখিস সেই মোকাব্বির? দাঁত বের করা হাসি আর মাথা নেড়ে জানানোটার মাঝে কি যে আনন্দ কাজ করে! 😀
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
২৬ জুন, ২০০৯ যাত্রা শুরু করেছিলাম সিসিবির সাথে। ফেইসবুকে দুই-চারটা নোট লিখেছিলাম। সেটা দেখে মির্জাপুরের আদনান ভাই (৯৪-০০) বলেছিলেন এইগুলো সিসিবিতে লিখিস না কেন? সেই থেকে শুরু হলো। মাঝে হয়তো ডুব দিয়েছিলাম। সিসিবির দুঃসময়ে পাশে থাকা হয়নি। সেটা নিয়ে কিছুটা অপরাধবোধ কাজ করে। ফিরে এসে দেখেছি দরবারে নেই শত গুণীর আনাগোণা। এত কিছুর পরেও লেখক গিয়েছে, লেখক এসেছে। পাঠক গিয়েছে, নতুন পাঠক এসেছে। একটা শক্ত কিন্তু বেশখানিকটা নিভৃতচারী পারফরমেন্স কিন্তু সিসিবি দেখানো কখনোই বন্ধ করেনি। সপ্তম বর্ষপূর্তিতে আপনাকে অভিনন্দন! 🙂
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ধন্যবাদ মোকাব্বির।
সময়, সুযোগ বা অন্যান্য কারনে অনেকেই হয়ত সিসিবিতে সরব হয় না, তবে সিসিবির পাঠক মনে হয় সেই তুলনায় কম নয় আর আমি বিশ্বাষ করি এটা ধীরে ধীরে বাড়ছে।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমিও মনে করি পাঠক একটি নির্দিষ্ট হারে যাওয়া আসার মাঝেই আছে এবং সেটা মোটামুটি একটা ভারসাম্য বজায় রেখেছে।
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
পুরোনা ক্যাডেট কিন্তু সিসিবিতে নতুন, তাও অনিয়মিত। অনেক আগের লেখা গুলো দেখলে বেশ বোঝা যায় একসময় অনেক বেশী মুখরিত ছিল এই আসর, তুলনায় কেমন যেন মেলা ভাঙ্গার আবহ এখন। আফসোস সেই ভরা দিনে এর খোঁজ পাইনি বলে। তবু- এতো নিজেদেরই ঘর বাড়ি। যারা এই ঘরের পত্তন করেছিল, আর এতগুলি বছর ধরে সাজিয়ে রেখেছে, রাখছে- সবাইকে অভিনন্দন :hatsoff:
আমরাই পারি নতুন করে আবার মেলা জমাতে 🙂
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
গতকালই বলছিলাম তোমার কথা, আকাশ। কতদিন পর এলে ব্লগে!
তোমার তুলনায় আমি নিতান্তই শিশু ব্লগার। সিসিবিতে আমার লেখালেখির বয়েস একও হয়নি এখনো। আমার বন্ধু লুবনা রেজিস্ট্রেশন শেষে প্রায় চ্যাংদোলা করে আমাকে সিসিবিতে নিয়ে এসেছে। কথা ছিল আমরা দু জনই লিখবো; একান্ন সপ্তাহ কেটে গেছে কেউ কথা রাখেনি! দেখো, ওর বিশ্বাসঘাতকতার ঘানি আজো আমি একাই টেনে চলেছি!
আমি অন্য কোন ব্লগে লিখিনা, মন চায়না পরের বাড়ি যেতে। কী যে মায়া পড়ে গেছে তোমাদের সবার জন্য। সময়ের সাথে সাথে পাঠক বদলেছে, লেখকও। তাতে কী! নাড়ির টান তো অবিচ্ছেদ্য তাই জানান দিন বা না দিন সিসিবিতে ঢু দেবেনই ক্যাডেটরা আমি জানি। তোমার দেয়া লিংকে ঢু মেরে এলাম। আমার নান্না মুন্না ভাইয়াগুলোর পরিশ্রমসিদ্ধ ফসলের হারভেস্টিং টাইমে আমি এলাম মনেহলো।
::salute:: ::salute:: ::salute:: ::salute::
সিসিবির সকলের প্রতি আমার শ্রদ্ধার্ঘ এবং ভালবাসা নিরন্তর!
ব্লগের সময় বা পরিমান নয়, মানই মূখ্য। সেদিক থেকে আপনি অনেক অনেক এগিয়ে আছেন আপু।
এবার আপনি লুবনা আপুকে চ্যাংদোলা করে নিয়ে আসুন 😛
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
এই পোস্ট টা পড়ে ইমোশনাল হয়ে গেলাম। ২০০৮ এর জুলাই মাসে টুকিটাকি করে সিসিবিতে যাত্রা শুরু করি। সেই সময়ে প্রথম জবে আমার অফুরন্ত সময় ছিল। সারাদিন বসে থাকতাম। সেই সময়ে সিসিবি জমে উঠে নি। দিনে একটা দুটা কমেন্ট পড়ে। বা কমেন্ট করলে রিপ্লাই পাওয়া যায় অনেক সময় পরে। অনেকটা চ্যাটরুমের পরিবেশ। তবে যে সময়ে তোর শুরু সেই সময়টাই আমার লাইফের সবচেয়ে কঠিন সময় ছিল। সিসিবি থেকে বিরতি নিয়েছিলাম বেশ খানিকটা সময়ের জন্য। সেই বিরতি থেকে যখন ফিরে আসি তখন সিসিবি রীতিমত জমে গেছে। কামরুল ভাই কাইয়ুম ভাইরাতো শুরু থেকেই ছিল সাথে লাবলু ভাই, ফয়েজ ভাই, তাইফুর ভাই, টিটো ভাই, রিবিন ভাই আর গ্রেট জুনা ভাই মিলে রীতিমত কোপাকুপি পরিবেশ। তারপরে সেই এখানে আটকে গেলাম। হয়তো আমার উপস্থিতি সক্রিয় ছিল না। তবে কখনো হারিয়ে যাই নি।
মাঝে ৭ বছর চলে গেছে। আমার জীবনের তিন চারটি গুরুত্বপূর্ণ ফেজ এর মাঝে পার হয়ে গেছে। তখনকার থেকে চিন্তায়ও পরিবর্তন এসেছে। শুরু পরিবর্তন হয় নি সিসিবির প্রতি ভালোবাসায়।
পুনশ্চ: ১৮ই সেপ্টেম্বর আমার অরিজিনাল জন্মদিন। তোর সিসিবির জন্মদিন আর আমার একচুয়াল জন্মদিন মিলে গেলো দেখে মজা পাইলাম।
শুভ জন্মদিন দোস্ত।
ঐ সময়টায় ৯৪-০০, ৯৯-০৫ ব্যাচের পাশাপাশি আমরাও কম ছিলাম না, তুই, তৌফিক, আন্দালিব, দুই কামরুল...
:thumbup: :thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আহা.........সেই দিনগুলো :dreamy:
চিরস্থায়ী শীতনিদ্রায় গিয়ে এখন আহা উহু করে লাভ আছে x-(
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ইয়েস স্যার সালাম স্যার ::salute::
রিভাইস দিয়ে দেখলাম আমারটা পার হয়ে গেছে...
২০ জুন, ২০০৮।
৭ ব ছ র!!!
ভাবা যায়??!!
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আসলেই জুনাদা, ৭ বছর! কলেজেও তো এতদিন থাকিনি
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
অনেক অনেক দেরীতে এই খানে এসেও সেই না আসা দিনের স্বাদ যেনো পেলাম খানিক ।
বড় ভালো লাগলো লেখাটা পড়তে আর তার পিঠে মন্তব্যের ফুলঝুড়িতে ঘুরে আসতে । (সম্পাদিত)
আমরা এখনো সিসিবি প্রেমে মজে আছি।
কেউ কেউ অবশ্য নতুন প্রেমে বিজি।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
২০০৯ এ প্রথম জানি সিসিবি সম্পর্কে। এবং নাজমুলের কারণে। তাছাড়া বাঙলা ব্লগ নিয়ে বা এই মাধ্যম নিয়ে উতসাহ ও ছিল না।
প্রথমে লিখতে পারতাম না। কারণ বাঙলা টাইপ জানতাম না। প্রথমে লেখা পড়তাম আর ইংলিশে কমেন্ট করতাম।
আস্তে আস্তে বাঙলা টাইপ করা শিখলাম সিসিবির কারণেই।
এখন দুইটা জায়গায় মন খুলে কথা বলতে পারি সিসিবি আর ডিবেট ফোরাম।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আর ঝামেলা সেটা তো হবেই।
আর যারা যুক্তিতে হেরে চলে যাবে তারা তো আকথা কুকথা বলবেই।
সিসিবি তার মতাদর্শে অটল থাকুক। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে থাকুক এইটাই কামনা।
সুসময়ে, দুঃসময়ে সিসিবির পাশে আছি, থাকবো।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আগাম অভিনন্দন জানিয়েছিলাম। এত দেরী করলে?
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
সময়ের খুবই অভাব মুস্তাফিজ ভাই 🙁
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
জন্মলগ্ন থেকে এ পর্যন্ত গড়ে ওঠা সিসিবি'র ইতিহাস জেনে খুব ভালো লাগলো। কত পরিশ্রমের ফসল আজকের এই সিসিবি! যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় এটা সফল হয়েছে, তাদের সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন!
এখানে দেয়া লিঙ্কের সূত্র ধরে ঘুরে এলাম "শুন্য থেকে যার শুরু"। দীর্ঘ হলেও অগ্রপথিকদের প্রতিটি মন্তব্য পড়েছি মনযোগ সহকারে। খুব ভালো লেগেছে।
সিসিবি'র অগ্রযাত্রা আলোকোজ্জ্বল হোক!
ধন্যবাদ স্যার।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
৭ বছরের শুভেচ্ছা, আকাশদা! কত মানুষ আসলো গেল, আপনি থেকে গেছেন। 🙂
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ধন্যবাদ জিহাদ। ডাক্তার সাহেব সিসিবির শরীর স্বাস্থ্য যত্ন করে ঠিক করে রেখেছে বলেই না থাকতে পেরেছি 😉
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷