ব্লগ এ একটা লেখা পরে হঠাত কলেজের ঘটনাটি মনে পড়ল । যুক্তি সঙ্গত কারণ এবং শারীরিক অবস্থা দেখে আমরা আমাদের মেসের গরুগুলোকে ডাকতাম স্কিন টাইট গরু আর মুরগি গুলোকে অ্যাথলেট মুরগি । আমাদের কলেজের হাসপাতাল এবং কসাইখানার মধ্যে দুরত্ব হবে বড়জোর এক কিলোমিটার । একদিন গরু এর পরিবর্তে অন্য কারি দেওয়ায় আমরা একটু অবাক ই হই । তারপরই অবশ্য কলেজ ডি কে অনেক কষ্টে তার হাসি থামালে আসল কাহিনি জানতে পারি । অই দিন হাসপাতাল এ যথারিতি আমাদের স্কিন টাইট এর মেডিকেল হয়েছিল এবং সে নিয়ম মত শারিরীক যোগ্যতার প্রমানপত্রও পেয়ে যায় । কিন্তু বিধি বাম , বেচারার আর কসাই খানায় গিয়ে মরা হলনা । বেরসিক আযরাইল মাঝ রাস্তাই তার শেষ নিঃশ্বাস হরণ করলেন ( ইন্না লিল্লাহি………।) । পরে অবশ্য লোকমুখে শুনেছি একটা তদন্ত আদালত নাকি হয়েছিল, তার ফলাফল কদিন পরেই পাই, আশেপাশে আবার স্কিনি কে নির্দয় ভাবে চিবাতে দেখে ।
১০ টি মন্তব্য : “স্কিন টাইট গরু আর অ্যাথলেট মুরগি……”
মন্তব্য করুন
দোস্ত, তোর পোস্টিং কই?
প্রোফাইলে ছবি দিস...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
দোস্ত
আমি মিরপুর এ আছি...।
ভাই আমাদের তো কলেজ এ সোমবারে মুরগী শর্ট ফালানোর জন্য রীতিমত যুদ্ধ শুরু হয়ে যেত । আমরা তাইলে কি খাইতাম ????
:bash:
ভাই
কলেজে কি আর এত মায়া দয়া ছিল নাকি? মাল যেমনি হউক অই ভাবে দেহ দান করলে কি আর......। কি বল... :grr:
[img|http://tinyloader.com/smilies/34.gif]
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
নামকরন যথার্থ হইয়াছে।
ধইন্নবাদ ভাইজান......,।
আরে ভাই আর বইলেন না।আযকাল ত আর কলেজ এ স্কিনি দেই না।আযকাল দেই বাছুর
খুব সুন্দর হয়েছে।
কেলেজর হাসপাতােল িযিন সহকারী িছেলন িতিনও skin tight pant পড়েতন আমরা অেনকবার েমিডেকল করেত িগেয় বাজী ধরতাম আজেক উনার বুিঝ pant িছড়েব।