এক
এক চুমুতে আগুন জ্বলে
দুই চুমুতে ধূপ
তিন চুমুতে রক্তে দ্রোহ
চার চুমুতে চুপ।।
দুই
ইলেকট্রিক কম্বল কত উষ্ণতা দেবে বলো
প্রেয়সী যখন দূরতম দ্বীপে একা??
তিন
চুমুর চকাসে নিস্তব্ধতা ভাঙে, ভোরের কুয়াশায়!
চার
পূর্বে কাজল চোখে জল,
পশ্চিমে নির্ঘুম রাত।।
:awesome অনুকবিতা। অংক পাল্টে কথায় লিখুন। চোখে লাগবে না 😛
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
:awesome:
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
😀 :tuski:
অংক পালটে এক দুই লিখে দিয়েছি। 🙂 ধন্যবাদ, তোমাকে! 🙂
বাহ রে বাহ।
পশ্চিমে নির্ঘুম রাতই বটে!
পশ্চিমে কত আরো কত যে নির্ঘুম রাত দেখছি, নূপুর! 😛
প্রত্যেকটা কবিতার গবেষণা প্রয়োজন। কেবল জমে উঠছে। :clap:
কবিতার গবেষণা? হাহ! তুমিই শুরু করে দাও দেখি কি পাওয়া যায় শেষে! 😛
কেবল জমে উঠেছে! সত্যিই তাই... 😉
শিহরন জাগানিয়া।
রোমান্টিকতা সংক্রামক নয় তো?
আমারও তো মাথার মধ্যে পংক্তি খেলা করা শুরু করে দিচ্ছে।
কি বিপদ! কি বিপদ!!
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
"শিহরন জাগানিয়া" 🙂
রোমান্টিকতা খুবই ছোঁয়াচে দেখছি! 😛 ঝটপট লিখে ফেলুন মনের কথাটি। আমরা অপেক্ষায় রইলাম! 🙂
অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য!
একটি দুষ্ট চিন্তা মাথায় এলঃ প্রথম কবিতাটি "চুমুর" জায়গায় "চুমুক" চিন্তা করলাম, এরপর পছন্দের পানীয়ের হিসাবে চারটি বসিয়ে দেখলাম একই অবস্থা হবে। অর্থাৎ আগুন, ধূপ, রক্তে দ্রোহ, চুপ! 😛 😛 😛
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
তোমার এলেমের কাছে আমি বরাবরই ধরা খাইরে, মোকা! 😛
গুরু! গুরু!! :clap:
:shy: কি যে বলেন না আপা!
দ্বিতীয় কবিতাটি একদম অক্ষরে অক্ষরে উপলব্ধি করতে পারি! 🙁
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
মোকাব্বির: ঐটা পড়ার সময়ে আমারও প্রথমেই তোমার কথা মনে হয়েছিল।
কি মিল ! কি মিল !!
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
:shy: 😛
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
আহ! বিরহের অপর নাম দেখি মোকাআআআ! 😛
:shy: অল কোয়াইট অন দ্য বোথ ওয়েস্টার্ণ এ্যান্ড ইস্টার্ণ ফ্রন্ট! ;)) ;))
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
আহা! পূর্ব আর পশ্চিম দুইই দেখি চোখের জলে ভাসছে গো! 😛
😛 ফুলার রোডের ফুটপাথে ঘন্টার পর ঘন্টা ডেটিং এর নামে চুপচাপ বসে রাস্তার বারো রকম মানুষ দেখাটা মিস করছি! আবার শুরু করতে হবে। জানেন আপা আমাদের যত কথা ফোনে বা চ্যাটবক্সে। সামনে গেলে দুইজন ঘাপ্টি মেরে ডানে বামে তাকিয়ে থাকি! 😀 😀
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
আমাদের সময়ে বাড়ীর একমাত্র ফোন সেট টা ছিল বাবা-মায়ের রুমে! একটা ফোন কল এলে আমরা ভাইবোনেরা দৌড়ে যেতাম অই ঘরে! না জানি কার কল এলো! বড় বোন তখন প্রেম করছেন। ভাইয়ার কল এলে আপা আমাদের হাতে দুটো চকলেট ধরিয়ে দিয়ে বলতেন, একটু দূরে গিয়ে বস! 😛 আমরা বাকি ভাইবোনরা বিছানায় লাইন ধরে বসে থাকতাম আর আপা গল্প করতেন।
ঘুষ ও প্রেম একই বৃন্তের দুটো ফুল! 😛 😛
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ফোনে ফোনে বা চ্যাটবক্সে প্রেম করবার মত সৌভাগ্য আমাদের হয় নাই, মোকা! তাই কদাচিৎ যদি দেখা হয়ে যেতো সিঁড়ি ঘরে কথার তুবড়ি ছুটতো! 🙂 আর যদিবা ছুঁয়ে দেবার মতো কোন অঘটন ঘটেই যেতো তবে সেই হাত আর সহজে ধুতাম না! কত যে কবিতার জন্ম হয়েছে কেবল অই টুকু স্পর্শে যদি জানতে!
আহা! কী সব দিন ছিল রে! :shy:
প্রযুক্তি, সময় পরিবর্তনের মাঝে প্রেমটাও বদলে গিয়েছে। গত দুটি বছর চেষ্টা করেছি নিয়মিত চিঠি লিখে যেতে। কিন্তু বাঙলাদেশ ডাক বিভাগের অনন্য সাধারণ কর্মদক্ষতায় যখন আদান-প্রদানের স্বাভাবিক সময় নূন্যতম দুইমাসে গিয়ে ঠেকলো তখন হাল ছেড়ে দেই দেই অবস্থা। দুজনের চার-পাঁচটি চিঠি যখন বেমালুম গায়েব হয়ে গেল তখন রণে ভঙ্গ দিলাম। চিঠি লিখে জমা করে রাখি। দেশে গিয়ে একেবারে হাতে দিব! 😛
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
"দেশে গিয়ে একেবারে হাতে দিব!"
হাউ কিউট! 🙂
ওরে বিরহী, আম্রিকা থেকে এন্ড্রোমেডা বেশী দূরের পথ নয়রে! সামনেই বড়দিনের ছুটি আছে, লোটা কম্বল নিয়ে বেড়িয়ে পরো! 😛
চতুর্থ টা উপলব্ধি করছো না, মোকা ভাইটি? 😛
আমারে দুই পয়সা পাত্তা দেয় না। চোখের জল খরচ করবে? :no:
আর মাস তিনেক আপা। বাক্সপেটরা গুঁটিয়ে রওনা দিচ্ছি। অনেক হয়েছে! 😛 😛
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
পয়সায় পাত্তা তোমাকে আর কেউ দেবে না, মোকা! এইবার ডলারে পাত্তা পাবে! B-)
:brick:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
আমার "বিলাত ফেরত" ভাই বলে কথা গো! 😛
সবুজ ভালোবাসা! কথা হবে ডলারে! =))
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
"সবুজ ভালোবাসা!" 🙂
চমৎকার বলেছো!
ঢাক ঢোল বাজিয়ে কেউ চোখের জল ফেলেনা, ভাইয়া! তুমি কেবল তার মুখ ঘুরিয়ে থাকাটা দেখেছো, রাতের অন্ধকারে হাহাকারটা দেখো নাইরে! 🙁
দেখেছি আপা। আমি আসবার আগে দুইজন গলা জড়াজড়ি করে বাচ্চাদের মত কান্নাকাটি করতাম! 😛 😛 এখনো কাঁদে। কিন্তু স্বীকার করবে না! যদিও ওটাই ভাল লাগে! :shy: :shy:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
আহা! এ জীবন রেখে আর কী হবে বলো? 😛
আমার বন্ধুর বড় ছেলে সোহেল আগামী মাসে বিদেশ থেকে পড়াশোনা শেষ করে দেশে আসছে। ওর সাথেই তোমার বিয়ে হবে! =(( =((
[রানওয়ে ফোকাসে! কর্কশ শব্দে ধোঁয়া ছুটিয়ে প্লেন ল্যান্ড করার দৃশ্য]
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
এমআইটি থেকে এরোস্পেইস ইঞ্জিনিয়ারিং এ গ্র্যাজুএশনের পরদিনই মোকা দেশের উদ্দেশে রওয়ানা হলো। এয়ারপোর্টে ছাই রঙা পোলো শার্ট পরা ছেলেটির কোন রকম সাফল্য গাঁথা না গেয়ে মা বারবার বলতে লাগলেন, আমার সাহেব পোলা আইসে! আমার সাহেব পোলা আইসে!! লাল টুকটুকা, এক্কেবারে বিলাতি!! মোকা ইতিউতি করে বোনের পাশে আরো একটি মুখ খোঁজে সবার নজর এড়িয়ে। তিন বছর আগে এক কাজল চোখের হরিণী তাকে বলেছিল, প্রতীক্ষায় থাকবে, কোথায় সে?
^^
"যদি না বলে যেতাম ভালবাসি তাহলে কি করতে?"
"অপেক্ষা করতাম।"
"এতদিন?"
"হুম। অপেক্ষা করতাম তবে মাঝে বলিয়ে ছাড়তাম।"
"তাহলে জানতে যে বলবো?"
"হুম ধারণা করেছিলাম কিন্তু এত তাড়াতাড়ি সাহস দেখাবে সেটা ধরতে পারিনি।"
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
টুপটাপ ঝরে পরা জ্যোৎস্নায় তুমি একা
জানালায় মুখ রেখে কী গান শোনাও... 🙂
Is love a tender thing? it is too rough,
Too rude, too boisterous, and it pricks like thorn.
মানুষ এমনতয়, একবার পাইবার পর
নিতান্তই মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর.........
আহ রোমিও! আহা, জুলিয়েট!
:-* :-* 😡 :shy: :dreamy:
😀 😀
জীবনে পেম-পুম না করে ধরা খেয়ে গ্লাম। একটার সাথেও রিলেট করতে পারলাম না... 🙁
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আহা! এ জীবন রেখে আর কী হবে বলো? 😛
বেশ!
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া!