তিলের অধিক তিমির হয় না বুঝি!
তেরো নদী
সাত সমুদ্র খুঁজি
বরিশালের কবি শেষে
আকাশের ওপারে
আকাশ পেয়ে গেলে
ট্রে হাতে মেয়েটি
গ্রীন টি হয়ে আসে
অঘ্রানের আলতো বিকেল
সহসা অন্ধকার হলে
সাতটি তিলের
নিবিড় আশ্বাসে,
‘বরং নিজেই তুমি
আঁকোনাকো একটি তিল’!
সুজাতা হতবাক।
ভেতরে পালিয়েছে রুদ্ধশ্বাসে
:clap: :clap: :clap: :clap:
ঝিম ধরা সিসিবি নূপুর নিক্কণে মুখরিত হোক আগের মত। 😀
ওয়েলকাম ব্যাক হোম, প্রিয় কবি (অর হোয়াটএভার)!
সিসিবিকে মোটেই ঝিমধরা মনে হয়নি এ ক'দিন। তেমন অংশ নিতে পারিনি সত্যি, কিন্তু দেখছিলাম তো কেমন সক্রিয় ছিল সিসিবি -- বিশেষত তোমার এখনকার ব্লগটার কথাই যদি ধর।
ধন্যবার অর্বাচীনের লেখা পড়ার জন্যে।
তাইতো ! এত দিন কোথায় ছিলে নুপুর?
আর ফিরলে তো ফিরলে একেবারে যাকে বলে দুর্দান্ত কাম ব্যাক
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
বেশ ব্যস্ত সময় যাচ্ছে সাইদুল ভাই।
সময় করাই মুশকিল ব্যাপার।
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেকদিন পৃ দিদিমণির দেখা পাইনি, নূপুর। পৃ কে পশ্চিমে নিয়ে এসো এবার। তারপর ফাটাফাটি একটা ড্রিংসের রেসিপি লিখো আমাদের জন্য, সাথে গদগদ একটি প্রেমের কবিতা। সবাই চিয়াসর্ টিয়ার্স বলি একটু! তুমি যদি কিছু না লিখো হে আমার কিন্তু বেলের সরবতের রেসিপি নিয়ে ছুটোছুটি করতে হবেগো!
গরমকালে বেল এর শরবত তো ভালোই।
অবশ্য আমার মতন নাদানদের উদ্দেশ্যে বলতেই পারো -- belle পাকলে কাকের কি। 😀
বিমূর্ত কবিতার শেষটা নাটকীয় মনে হচ্ছে।
🙂
সে আর বলতে খায়রুল ভাই!
খাইছে! 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
😀
তারা আর তিলে মিল আছে বইকি, দেখার চোখ থাকতে হয়। 🙂
www.tareqnurulhasan.com
অবশ্য তিলকে তাল করাই কবিদের স্বভাব। 😀
সাত সমুদ্র খুঁজে
যেনো পেলাম তিলের ঠিকুজে ।
তিলের তিমির যে
চন্দ্রালোকে আবিষ্কারের বুরুজে ।
:boss: :boss: :boss:
জীবন সুজাতার ককটেল, নূপুরের ব্যক্তিগত রেসিপি 😉
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
🙂 🙂 🙂
সাধারণত রিমিক্স আমার ভালো লাগে না। কিন্তু এইটি মনে ধরেছে। কারণ, রিমিক্স, তবু এতে একটা ভিন্নতর মেজাজ আছে, ভিন্নতর কল্পনা আছে, ভিন্নতর স্বাদ আছে। একটু খোলাসা করি। জীবনানন্দের 'সাতটি তারার তিমির' কবিতাগ্রন্থটির উপর সার্বিক ধারণা থাকলে খুব ভালো, তবে না থাকলেও এই রিমিক্সটির স্বাদ নিতে হলে নিদেনপক্ষে পাঠকের পড়া থাকতে হবে আরও তিনটি কবিতা। আকাশলীনা (বহুল পঠিত) সমারূঢ় (তীব্র শ্লেষাত্বক), লোকেন বোসের জর্ণাল (বহু আলোচিত)। তুমি খুব কুশলী কায়দায় সেগুলো থেকে একটি দু'টি বাহারি ফুল তুলে এনে ভিন্নতর স্বাদের, ক্ষেত্রবিশেষে সম্পূর্ণ ভিন্নতর প্রেক্ষিতের অবতারণা করেছ। বাগানের ফুল তুলে ফুলদানি সাজাবারও একটা শিল্প আছে, 'ইকেবানা' বুঝি তেমনই একটি শিল্প। তবে দেখবার বিষয় হলো, ফুল সাজাবার কেরদানিতে কতটুকু নতুনত্ব যোগ হলো।
'আকাশলীনা'-তে মেয়েটি দূরগামী, 'সাতটি তিলের তিমির'-এ মেয়েটি অনুগামী। সুরঞ্জনার হৃদয় সেখানে ঘাস, এখানে মেয়েটির হাতে গ্রীণ টি-র উদ্ভাস। দু-খানেই রঙ যেন কল্পিত সবুজে মিশেছে। সমারূঢ়-তে যে উক্তিতে নির্বোধ কাব্য-সমালোচকের প্রতি তীব্র শ্লেষ ছুঁড়ে দেয়া হয়েছিল (একটি ইংরেজি কবিতার ছায়াবলম্বনে), সেই একই উক্তিকে কাজে লাগিয়ে আরক্ত প্রেমের দৃশ্যকল্প তৈরি করতে দারুণ পারঙ্গমতা দেখিয়েছ তুমি। আর সুজাতা? সে হয়ত আরেকটু আলাদা হতে পারতো। (সম্পাদিত)
দেখেছি সবুজ পাতা অঘ্রানের অন্ধকারে হতেছে হলুদ
মোস্তফা ভাই,
আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি এতদিন পর এসে উত্তর দেবার জন্যে। কাজের চাপে এমনই জেরবার অবস্থা ছিল যে, আপনার এমন চমৎকার মন্তব্যখানা বার কয়েক পড়লেও কিছু লিখে ওঠা হয়নি । জীবনানন্দে বুঁদ হয়ে থাকার কারণে এহেন 'রিমিক্স' হল।
তবে আপনার পাঠপ্রতিক্রিয়ায় নিজের লেখাকে নিজেই নতুনভাবে দেখছি। বেশ একটা ভাব চলে এসেছে নিজের মধ্যে। হা হা
শেষকথার সূত্রে ঃ আলাদা হতেও পারতো, তা ঠিক।
এ লেখাটা বহু অর্থেই রিস্কি ছিল। এতগুলো বহুলচর্চিত কবিতা/প্রসংগকে একটি লেখায় নিয়ে আসার ব্যাপারে কিছুটা সংশয় ছিল। কিন্তু আপনার মন্তব্যে মনে হচ্ছে --- উতরে গেছে।
অশেষ ধন্যবাদ।
একটিমাত্র তিলেই যে কত লোকের বারোটা বাজিয়ে দিল ভাই, সাত সাতটি তিল তো একবারে পৃথিবী হেলিয়ে রেখে দেবে.........
🙂 🙂 😀
নূপুর নূপুর ডাক পাড়ি
নূপুর মোদের কার বাড়ি....
সিসিবি তোমাকে মিস করছে!!
আপা,
প্রচণ্ড ব্যস্ততা।
শিগগিরই আসা হবে
আমাকে একটা মেইল করেন সময় পেলে, কথা ছিল। 🙂
tareqnurulhasan এট জিমেইল ডট কম।
www.tareqnurulhasan.com