ইদানিং
নদীর মতন আসেনা কেউ!
তার মতন ঢেউ
তুলে কেউ বলেনা –
চলো,
ছলোছলো
চোখ মুছে নিয়ে
এলে যে কি নির্ভার
হতাম! কি দিয়ে
তাকে ডাকি,
বুকে রাখি
ভেবে বার করার
আগেই, আনন্দ,
আপনি বাজালেন
দি রিভার!
মে ২৭, ২০১৫। ফেসবুক
ইদানিং
নদীর মতন আসেনা কেউ!
তার মতন ঢেউ
তুলে কেউ বলেনা –
চলো,
ছলোছলো
চোখ মুছে নিয়ে
এলে যে কি নির্ভার
হতাম! কি দিয়ে
তাকে ডাকি,
বুকে রাখি
ভেবে বার করার
আগেই, আনন্দ,
আপনি বাজালেন
দি রিভার!
মে ২৭, ২০১৫। ফেসবুক
বাহ, যুগলবন্দীটা চমৎকার হয়েছে ... :thumbup: :thumbup: :thumbup:
আনন্দশঙ্কর শুনে তোমার কবিতা ... তবে ফুরিয়ে গেলো অনেক তাড়াতাড়ি
আমাদের পড়বার আর শুনবার ক্ষুধা দুটোই বাড়ছে কিন্তু ...
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বার বার
🙂 🙂
অরূপ দা'
অনেক ধন্যবাদ।
গত কয়েক সপ্তা আনন্দ শঙ্করে মজে আছি
অসাধারন বলছেন নুপুর ভাই। অসাধারন মিউজিক। :clap:
🙂
জিয়া, ধন্যবাদ ভাই!
এই বাজানোটাআমি চিনি, ইন ফ্যাক্ট এই সুর দিয়েই আমি আনন্দ সরকারকে চেনা শুরু করি, সেই কলেজে পড়ার সময়, তবে এর নাম যে রিভার সেটা প্রথম জানলাম।
তোমার কবিতাটাও হয়েছে চমৎকার । অরূপ যেমন বলেছে, যুগলবন্দীটা চমৎকার হয়েছে
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
সাইদুল ভাই ,
আনন্দ শঙ্কর। সরকার নয়।
লোকটা যে কি পরিমাণ মেধাবী আর সময়ের চেয়ে এগিয়ে ছিল তা ভাবি।
মধু, লেবু, একটু ভদকা। পড়া ও শোনা শেষ করে এই তিনটে উপকরণের নাম মাথায় এল। সম্ভবত কিছুই হয় না। তবুও এল! 🙂
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ভদকা, লেবু আর মধুর সাথে মোকাও কি এড করে নেবো??
আপা এইটার সাথে মোকা এ্যাড করলে তো বাজে হয়ে যাবে। মোকার সাথে কালুয়া ঢালেন! সাথে মধু! 😀
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
মোকার সাথে কালুয়া? সেটি আবার কি, ছোট ভাইয়া? ফিলিং টিউব লাইট 🙁
আহেম,
চলুক না! মন্দ কি
কবিতার প্রথম স্তবকটা খুবই চমৎকার হয়েছে। আর মিউজিকটা, চেনা সুর, আগে আমার একটা প্রিয় ক্যাসেটে ফিলার হিসেবে ছিল। এটা শুনতে শুনতে বহুদিন ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। অজানা ছিল যে এটা আনন্দ শংকর এর 'রিভার' এর সুর। এখন জানা হলো। ধন্যবাদ।
খায়রুল ভাই,
ছোটবেলায় ক্যাসেটের ফিলার হিসেবেই শুনেছি। আমাদের সময়ে যন্ত্রসংগীত এবং যন্ত্রীরা ব্রাত্য ছিল বরাবর, ফিলার হিসেবে ঠাই পেতো ক্যাসেটে।
আপনার উৎসাহের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ।
নূপুরদা,
মিউজিকের সাথে কোন মতেই 'রিভার' রিলেট করতে পারলাম না। 🙁
আমার মনে যে দৃশ্যের অবতারনা হল তা এরকম-
ওয়েস্টার্ন সিনেমার শেষ দৃশ্য।
নায়ক সব ভিলেন মেরে-টেরে সাফ করে লাফ দিয়ে ঘোড়ায় উঠল, হ্যাটটা হালকা নড করে উপস্থিত শহরবাসীকে বিদায় জানিয়ে ঘোড়া ছুটিয়ে দিল।
দ্রুত শহর থেকে বের হয়ে ঘোড়া সোজা ছুটতে থাকল...
দিগন্তজোড়া বিশাল তৃণভূমি হবার কারনে কোন ঝামেলা ছাড়াই ওরা চলতে থাকল...
এদিকে স্ক্রিনে ক্রেডিট দেখানো শুরু হয়েছে...
ব্যাকগ্রাউন্ডে আমাদের হিরো ঘোড়ায় চড়ে ছুটছে আর ছুটছে...ধীরে ধীরে ছোট হয়ে আছে তাদের অবয়ব... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জুনাদা কিভাবে পারেন! আপনার কমেন্ট পড়ার পর আমার মাথায় ও একই দৃশ্য ঘুরছে।
কবিতা ভাল লেগেছে নূপুরদা :boss:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
কাহিনী আর কিছুই না, তোর ব্রেন ধোঁকা খাবার জন্য রেডি হয়ে ছিল! 😛
আমি যদি বলতাম-
আমার মনে ভাসছিল জাপানের একটি গ্রামের দৃশ্য। একটি ফুটফুটে পিচ্চি মেয়ের লাল পুতুল ছোট একটি জলধারায় পড়ে গেছে। মেয়েটি পুতুল পাবার আশায় জলধারার পাশ দিয়ে স্রোতের সাথে ছুটে ছুটে যাচ্ছে...!!
তুই তখন সেটাই কল্পনা করতি! 😛
আমাদের ব্রেন এভাবেই ম্যানিপুলেটেড হয়! :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জুনা, কান্ট স্টপ লাফিং! 😀
আপ্নে তো দেখি ডেঞ্জারাস লোক জুনাদা, আপনার থেকে সাবধানে থাকতে হবে। কবে আবার ব্রেন ওয়াশ কইরা ছাইড়া দেন 😕
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
😛
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
😀 😀
সুর তো কবিতারই মতন।
তোমার এ মন্তব্যের পর আমিও ভেবে দেখলাম ওয়েস্টার্ন মুভির শেষদৃশ্যে আসলেই মানিয়ে যায় -- তবে স্লো মোশনে
তার মতোন ঢেউ তুলে কেউ বলেনা চলো
- আহা আহা আহা ...
🙂 🙂
যে তিন চারটা ক্যাসেট সারাটা এক্সকারশনে সুন্দরবনের নিরবতা ভেঙ্গে নদীর বুকে ছন্দ ছড়িয়েছিল, এটা তারই একটা।
শুনতে শুরু করেই এক টানে ৩২ বছর আগের সেই সুন্দরবনে ফিরে গেলাম......
মনে পড়ছে, এসপি রুহিতে শুয়ে নদী বক্ষে এই সুর শোনাটা দারুন মানিয়ে গিয়েছিল।
কবিতাটাও সেইরাম চমৎকার মানিয়েছে।
দারুন! দারুন!!
:hatsoff: :hatsoff: :hatsoff:
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
আহ, কী নস্টালজিক ছবি আঁকলেন পারভেজ ভাই!
:clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
হেডফোনে আনন্দ শংকর চাপিয়ে চোখ রাখলাম তোমার নদীতে, নূপুর! একবার নয় বেশ কবার জানো, মনে পড়ে গেল পোকাহন্টাসের বিখ্যাত সংলাপ, ইউ ফ্লো থ্রু মি, লাইক আ রিভার! তোমার কুহকিনী নদীর আহ্বান আমিও যেন শুনতে পেলাম বহু দূরের শহর থেকে। 🙂
ওরেব্বাপ্স, বাঁধিয়ে রাখবার মত মন্তব্য।
অশেষ ধন্যবাদ আপা!
🙂 🙂 🙂 🙂
লেমিনেট করতে যেন ভুলো না!
"পোকাহন্টাসের বিখ্যাত সংলাপ, ইউ ফ্লো থ্রু মি, লাইক আ রিভার!" - চমৎকার কথা!
🙂 🙂 🙂 🙂
প্রথম যে ওয়েস্টার্নটা হার্ড ডিস্কে পেলাম সেটার প্রথমটুকুতে ব্যবহার করে দেখলাম মন্দ লাগছে না! 😀
(ইউটিউবে আপলোড করতে দেয় না, কপিরাইট ঘাপলা! ) (সম্পাদিত) (সম্পাদিত)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ভাল্লাগসে, সত্যি। :clap: :clap: :clap: