জলভারাতুর
বিষণ্ণ থোকা থোকা মেঘ দেখে
তোমাকে মনে প’ড়ে গেলো,
আনন্দ শংকর!
বিরহের যথার্থ সুর বেঁধেছিলে বলে
আজ সারা দুপুর
‘মিসিং ইউ’ শুনে
হৃদয় পোড়ে,
মেঘেদের মতন
সমস্ত আকাশে
বিচ্ছেদের স্বরলিপি ওড়ে… …
————————-
ফেসবুক। ১৬ মে ‘১৫
জলভারাতুর
বিষণ্ণ থোকা থোকা মেঘ দেখে
তোমাকে মনে প’ড়ে গেলো,
আনন্দ শংকর!
বিরহের যথার্থ সুর বেঁধেছিলে বলে
আজ সারা দুপুর
‘মিসিং ইউ’ শুনে
হৃদয় পোড়ে,
মেঘেদের মতন
সমস্ত আকাশে
বিচ্ছেদের স্বরলিপি ওড়ে… …
————————-
ফেসবুক। ১৬ মে ‘১৫
ফ্যারমিসে দিখ, ডিখটেয়ার!
:clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
শানে নজুল খানা কি?
শানে নজুল জেনে গেলে আরো একটি কবিতার জন্ম হবে, কবি! 😛 😛
জার্মানে যার মানে? 😉
🙂 🙂 হুমম, জামর্ানে যার মানে!
আমার আলাভোলা কবি দেখি বহুত স্মার্ট হ্যায়!
ভেবেছিলাম, নূপুর তার প্রশ্নের জবাব পেলে আমার জানার আগ্রহটাও মিটবে। কিন্তু তা আর হতে দিলে কই, সাবিনা।
জবাব তো দিতে হয়নি খায়রুল ভাই - তার আগেই খুঁজে পাওয়া গেছে।
জার্মানে যার মানে ঃ ভীষণ মিসিং ইউ। 🙂 🙂 🙂
এইটা তো মনেহয় ফেবুতেই দেখেছিলাম।
তখনও শুনেছিলাম।
এখনও শুনলাম।
সত্যিই অসাধারন।
আবার অবাক কান্ড হলো, শুনতে শুনতে সত্যি সত্যিই কাকে যেন মিস করা শুরু হয়ে যায়...
বাই দ্যা ওয়ে ছবি দেখে লিখা কবিতা যদি ছবিতা হয়, তাহলে
কম্পোজিশন শুনে লিখা কবিতারও তো একটা নামকরন করা দরকার...
নাকি দরকার নাই?
😀 😀 😀
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
পারভেজ ভাই,
'মিসিং ইউ' হচ্ছে সত্যিকারের মিস করার কম্পোজিশন।
এতবার শুনেছি তবু পুরনো হয় না, হবেও না।
কম্পোজিশন নিয়ে লেখা কবিতার নাম কি হবে --- কম্পিতা? হা হা হা হা
🙂 🙂 🙂 🙂
কম্পিতা! দারুণ!!
আমি ভাবছিলাম সঙ্গীতা। কম্পিতা বেটার।
😛 😛
" সমস্ত আকাশে
বিচ্ছেদের স্বরলিপি ওড়ে… …"
এই মিসিং ইউর মধ্যে যে এক উদ্বেল চঞ্চলতা চিত্তের চাঞ্চল্য ছবি এঁকেছে সারাক্ষণ ... থেকে থেকে শুধু বাঁশীটি বংশবদ কষ্টের সুরে সনির্বন্ধ কখনো খানিক বেজেছে ... বিচ্ছেদের স্বরলপিটিও যেনো কোনো চিত্তচাঞ্চল্যের নোটেশনে বাঁধা ...
আনন্দ শংকর বলে কথা ... আহা আনন্দ শংকর ...
আহা জল ভরাতুর বিষন্ন মেঘ থোকা থোকা ... বাতাস চাঞ্চল্যে ইতি উতি তার এলোমেলো উড়তে থাকা ...
লুৎফুল ভাই,
আপনার মন্তব্যের শিল্প আমাকে যে কি প্রাণিত করে!
এমন সযত্ন পাঠ আর তার থেকে ঠিকরে আসা আলোয় স্নান করে আমার দিন নেচে ওঠে।
আহা আনন্দ শঙ্কর!
খুব সুন্দর এবং যথার্থ বলেছেন নুপুর ভাই। কি অসাধারন একটা মিউজিক শুনলাম। মনটা অন্যরকম হয়ে গেলো। :clap:
অনেকনেক ধন্যবাদ তোমার মন্তব্যের জন্যে জিয়া।
তোমার লেখা দেখতে চাই এখানে। অনেকদিন দেখিনা।
জল ভরাতুর শব্দটা নতুন শুনলাম
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
ধন্যবাদ সাইদুল ভাই।
আমিও কোথাও শুনিনি। চালাই দিলাম। 🙂
অসাধারন নুপুর ... :thumbup: :thumbup: :thumbup: :thumbup:
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বার বার
🙂 🙂 🙂
অরূপ দা, থ্যাংকস!
আপনাকে দেখলেই ভাল লাগে।
ভাল একটা কম্পোজিশন শুনে আমরা সাধারনতঃ মুগ্ধ হয়ে মাথা নেড়ে দু চারটা মন্তব্য করি, যেমন "দারূন", অপূর্ব" ইত্যাদি। শেয়ার করি। জোর করে দু একজন বেরসিক বন্ধুকে শোনাই। কিন্তু সেই ভালোলাগার উপর ভর করে একটা কবিতা লিখে ফেলা! আনন্দ শঙ্কর এমন পুরষ্কার আর পেয়েছেন কিনা জানা নেই। আমাদের সবার হয়ে এই কাজটাই নুপুর করেছে- অভিনন্দন ও ধন্যবাদ।
মাহবুব ভাই,
এখন আমাকে আনন্দ শঙ্করে পেয়েছে। আরো দুয়েকটা লিখেছি, সেগুলোও দেবো আস্তে আস্তে। ব্লগে আসলে প্রথম পাতায় একই লেখকের দুটোর বেশি পোস্ট নিরুৎসাহিত করা হয়।
আপনার মন্তব্য পেলে আমার উৎসাহ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে --- এখন কে তারে সামালিবে। 😀
অসাধারণ কম্পোজিশন!
"মেঘেদের মতন
সমস্ত আকাশে
বিচ্ছেদের স্বরলিপি ওড়ে… …" - ওটা শোনার পর যথার্থ প্রতিক্রিয়া!
এই সুন্দর পোস্টটার জন্য ধন্যবাদ, নূপুর!
:boss: :boss:
অনেক ধন্যবাদ খায়রুল ভাই!