আজকাল আর মন ভালো করার কবিতা হয় না।
আজকাল ফুল,প্রজাপতি বা নীলাকাশ
থইথই নদী কি পাহাড়ি অবকাশ –
সব ফেসবুকে চলে গেছে।
বেছে বেছে
কবিতার বই ওল্টাতে হবেনা আর
সমুদ্র কি হ্রদের ওপার
হবেনা দিতে পাড়ি।
তারচে’ ওখানেই চলো,
হ্যাপি হ্যাপি স্টেটাসে
সেলফি তোলো
আজকাল ফেসবুক আমাদের বাড়ি
উৎসর্গ:প্রবরদা।সুহৃদ এবং ভ্রাতা
মন ভালো করা একটা কবিতা খুঁজে দিতে বলেছিলে আজ।
আজকাল ফেসবুক আমাদের বাড়ি
তবে পার্মানেন্ট না। কিছুদিনের জন্য। মোহ না ভাঙ্গা অবধি...
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
সে আর বলতে পারভেজ ভাই!
ছেড়ে দিয়েছিলাম ফিরে গিয়েছি। আপনার প্রলাপ পড়ে মনে হচ্ছে আবারে ছেড়ে দিতে হবে।
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ছাড়া না-ছাড়ার মধ্যে দুলতে দুলতে বেশ কিছুটা সময় পার হবে
ফেসবুকে এখন চিড়িয়াখানার মত ঘুরে বেড়াই, মানুষের এক্টিভিটি দেখি আর হাতি/ঘোড়ার পিঠে চড়ার মত নিজেও একটিভ হয়ে যাই।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আজকে বিশেষত, সাঈদীর চন্দ্রগমন হলোনা দেখে নিজেকে অর্ধচন্দ্র দিয়ে বিদায় করে রেখেছিলাম। এইমাত্র এ লেখাটাকে তুলে দিলাম ওখানে।
ওটাও (!!!) যাবে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
হ।
বাড়ি না হলেও ফেসবুকে আমার ছোট্ট একটি ঘর আছে। ছোট বলে এখন পর্যন্ত নিজের পছন্দ মত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে পেরেছি... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আমি উদারপন্থী ফেসবুক নীতি মাইনা চলতে গিয়া আমার প্রোফাইল পুরাই ঈদের মৌসুমে সদরঘাট টার্মিনাল। মাঝে মাঝে কিছু মানুষের নিউজ ফীড দেইখা ভাবি, "ইলা আমার এনো কিতা করে?" 😕
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
মোকা,
আমিও তো বানের জলের মতো সবাইকে ঘরে ঢুকিয়ে ফেলেছি। সেই ঘরে উঁকি দেই ভয়ে ভয়ে।
মানুষকে সহজে না বলতে পারি না। খুব ভুগেছি এই নিয়ে তারপরেও বন্ধ হয় নাই। চোখের সামনে অসুস্থতা না দেখার একমাত্র উপায় হলো এখন Unfollow. "আমাকে ব্লক করা হয়েছে" এই অনুভূতি এড়ানোর জন্য বেশ ভাল এক পন্থা। 🙂
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
সাবাস ব্রাদার! সহজ না কিন্তু কাজটা।
তৃতীয় বার বিরক্ত করলেই, "পত্রপাঠ ব্লক"।
এই নীতিতেই চলছি বেশ কিছু দিন এবং এতে ক্যাডেট-অক্যাডেট, সিনিয়ার-জুনিয়ার ভেদাভেদ করি না।
ব্যাক্তিগত ভাবে প্রশ্ন করলে সহজ উত্তর: "মনে পড়ছে না তো। ভুল করে হয়ে গিয়ে থাকবে হয়তো। কি জানি। চেক করে দেখবো"
আর এড করার সময় তো আজকাল প্রোফাইল দেখে আন ফলো অবস্থায়ই এড করি বেশিরভাগ। যে ভ্যালু এড করবে না, তাঁকে এড করাও হলো আবার জ্বালাতন থেকেও মুক্তি পাওয়া গেল।
এক্কেরে "সাপও মরবে, লাঠিও ভাঙ্গবে না" সিচুয়েশন 😛
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
বিলম্বে হলেও এই "আনফলো" অপারেশান শুরু করেছি। 😀
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
একবার এক লেখায় পড়ছিলাম সামাজিক সাইটে সর্বোচ্চ ২০০-২৫০ জন ফ্রেন্ড মেইনটেইন করা সম্ভব। এর চেয়ে বেশি হলে বাড়াবাড়ি শুরু হয়ে যায়...২৫০ ক্রস করার পর নেহায়েত ঠেকায় না পড়লে এড করি না। তেমনিভাবে বেছে বেছে অন্যের রিকোয়েস্ট ওকে করি। অবশ্য, এক্স-ক্যাডেট কেউ এড করলে সাধারণত না করি না...এই এক জায়গাতেই মার খেয়ে যাই...
ফ্রেন্ড লিস্টের ৯০% ক্যাডেট। ফলে মতের অমিল কম হয়। অবশ্য সব বিষয়ে মত মিলবে আশাও করি না। কিন্তু যাদের সাথে 'স্পর্শকাতর বিষয়ে' মত মেলে না, যারা বেশি ছবি আপ্লোড করে, কথায় কথায় স্ট্যাটাস দেয়- তাদেরকে আনফলো করে দিই। এজন্য আমার ফিড মোটামুটি সবসময়ই পরিচ্ছন্ন ত্থাকে... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
অভিজ্ঞতার কারণেই এক্সক্যাডেটদের প্রতি সেই আশ্বস্ততা নেই। মানুষ ঠিকঠাক কি না বুঝতে গেলে একটু আধটু কথা, ছাড় দিতেই হয়। তবে পথে বা দাওয়াতে বা ফেসবুকে -- যেখানেই হোক, মানুষের সঙ্গে পরিচিত হয়ে/ অনুভূতি শেয়ার করে অনেক উপকৃত হয়েছি। অন্তর্জালে ঘোরাঘুরি করতে করতেই তো সিসিবিকে পেলাম, যা কি না আমার কাছে অস্তিত্বের আরেক নাম।
ভাল্লাগছে ভাই কবিতা। সবই চলে গেছে ফেসবুকের অধিকারে।
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
ধন্যবাদ সামিউল। ঠিক বলেছ।
লোকজন একই ঘরে থেকেও আজকাল ভাববিনিময় করছে ফেসবুকের মাধ্যমে। হা হা