হৃষ্টপুষ্ট দিনের কংকাল পড়ে পাশে,
মেঘেরা মেতে
আদল ভাঙার স্বেচ্ছাচারিতায় –
বেলা যায়
উনুনে ফূঁ-দেয়া লাল চোখে,
বাঁশির আশে
প্রাণ সঁপে দিয়ে
পোড়াভাতের ফেনও কেমন
যমুনাপানে ঝোঁকে,
কানু রে
কান্দন চেপে আছি
সেই কবে থেকে
এবারে আমার দিনরাতের
গতর ফিরায়ে দে!
৭ টি মন্তব্য : “রাধাকথন-১”
মন্তব্য করুন
:brick:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
কি মিয়া, ইটা খাও ক্যান? দুরূহ লাগলো নাকি!
ভাইরে সাধে কি দিছি; দেখলাম আগেই কয়েকজন পইড়া ফেলছে; কেউ কমেন্ট করে ফেললে! তাই চান্স নেই নাই।
রাধার বুকের কান্না এর চাইতে ভালো আর কিভাবে বলা যেতো।
তুলনা করতে চাই না কিন্তু অন্য কোন প্রেমগাথার চাইতে রাধা কৃষ্ণ আমার কাছে প্রিয়; বিশেষ করে রাধার বিরহ।
সাধুবাদ সেইসব কবি, গীতিকার, গায়কদের যারা আজো বাচিয়ে রেখেছেন তাদের অপরূপ প্রেম গাথা।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
সুন্দর......... 🙂
তুই তো আমার কমেন্ট রে কইলি সুন্দর!
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাধার কিংবা ইউসুফ জুলেখার কাহিনী বলো, বিরহের পয়েন্ট থেকে সব আমার কাছে একই রকম অ্যাপিলিং মনে হয়। এসব কাহিনীকে ঘিরে যে রচিত সাহিত্যের পরিমাণের কারণেই মনে হয় রাধার গল্প একটু গ্লোরিফায়েড হয়েছে বেশি।বড়ুচণ্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন এমনই এক চমৎকার সৃষ্টি।
তবে বিরহগাঁথা হিসেবে আমার সবথেকে ভালো লাগে 'মেঘদূত'।
এর সাহিত্যমূল্য আমার কাছে অনেক উচ্চ মনে হয়।
অমায়িক। এক কথায় অমায়িক। দারুণ..
মেঘদূত টাও পড়তে হবে ।
-আলীম হায়দার.1312.