‘আয়!’-
বলে ডাক দিতেই
হায়
পিলপিল করে
উঠে আসে তারা,
আসকারা
পেয়ে
টেবিল
বেয়ে
নেমে
অক্ষরের
সে বেহায়া
মিছিল
আশ্লেষে
ছড়িয়েছে
গোটা পাড়া
সবখানে
হাসাহাসির সে কি
ধুম লেগে গেছে
তুমিই বোঝনি এসব
অপ্রতিভ ইশারা
‘আয়!’-
বলে ডাক দিতেই
হায়
পিলপিল করে
উঠে আসে তারা,
আসকারা
পেয়ে
টেবিল
বেয়ে
নেমে
অক্ষরের
সে বেহায়া
মিছিল
আশ্লেষে
ছড়িয়েছে
গোটা পাড়া
সবখানে
হাসাহাসির সে কি
ধুম লেগে গেছে
তুমিই বোঝনি এসব
অপ্রতিভ ইশারা
খুব সুন্দর নুপুর দা
অনেক ধন্যবাদ ফজলে। 🙂
আর তাতেই গড়গড়িয়ে কেমন একটা কবিতা হয়ে গেল
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
🙂 🙂
এস এম এস দিলে ঠিকই বুঝতে পারত... 😛
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আমরা মোবাইল ফোন পেয়েছি অনেক বুড়া হয়ে যাবার পর। চিঠি আমাদের রোমান্টিক জীবনের অন্যতম অনুষঙ্গ ছিলো।চিঠির যুগ শেষ বোধ হয়।
সবাই সব ইশারা বোঝে না নূপুর!! 😉
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
সেটাই বস। 😀
কবিতাটা পড়ে ভালো লাগলো। দেরিতে হলেও যেন আপানর ইশারা বুঝতে পারে,এই কামনা রইল। 😀
:thumbup:
এই না হলে নুপুদ্দা? :clap: :boss:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
কই ডুব দিলা তুমি?
দেখা যায় না আজকাল!
হি হি হি --- এত ভোদাই বৌদির দরকার নাই =))
এই যে খোকা,
সব চিঠি কি আর বৌদিরে লিখিত? :)) :)) :))