তোমার চোখে-
এতো সুখ্যাতি কেন পূর্ণিমার?
তবে কি-
অমাবস্যায় জন্ম আমার অর্থহীন !
তোমায় বলিনি এক বিষণ্ণ ইতিহাস,
অস্থির অরণ্যের-
আমি এক কাঠুরিয়া।
নিষিক্ত ঘামের মুল্যে কুড়িয়েছি কাঠ,
তবুও জ্বলেনি আগুন-
ঝড়ো বৃষ্টির হুঙ্কারে।
এখনও-
কানে বাজে পশুত্বের উপহাস,
নগ্ন পায়ে পিছলিয়েছি-
কঠিন পাথরে।
রূপবতী প্রকৃতি জুড়িয়েছে চোখ-
কিন্ত সাধেনি নীল ভালোবাসা।
প্রতিরোধহীন শীতে ফেটেছে-
আমার তৃষিত ঠোট।
অরণ্যের প্রত্যুষে আমি-
ঘুমাইনি কাঁথা জড়িয়ে।
প্রানবন্ত জীবেরা নেয়নি দলে,
হয়তো ভেবেছে আমি নির্জীব।
নিঃশ্বাসের গাদাগাদি ভীরে–
পেয়েছি একাকিত্বের সূঁচ।
শতাব্দী ব্যাপী নির্ঘুম ক্লান্তিতে, আমি-
গুনতে শুরু করেছিলাম তারা,
কোন এক অমাবস্যায়।
নিকষ আঁধার বেয়ে
তুমি নেমে এলে-
এক ভৌতিক অনুরণনে,
মায়াবিনী হয়ে।
উষ্ণতার ভাঁজে চুপিচুপি জেগে উঠি-
নুতন জন্ম নিয়ে।
আমারে কি দিয়েছ তুমি-
জানো নাই কোনদিন,
কোন এক অমাবস্যায় ।।
ভালো হইসে।
একটু খোলাসা করেন। 🙂
🙂 🙁
বাহ্!দারুণ!
এধরণের ছবি আমার সবসময় ভালো লাগে, কিন্তু ফোটাতে পারিনা।
শুধু 'লভিয়াছি' শব্দটা বেমানান লাগছে আমার কাছে।
'দেয়েছ' বানানটা শুধরে দিও।
শুভ লেখালেখি। 🙂
ঠিক করে দিলাম, 🙂
পড়ার জন্য ধন্যবাদ !
সত্যি অসাধারণ ভাই...। কবিতার পূর্ণ স্বাদ পেয়েছি...। ভালবাসার আখাঙ্কার অনুভুতিতে পরিপূর্ণ...।।
ভাবটা বোঝাতে পেরে ভাল লাগল,
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ 🙂
অনবদ্য ও ঐন্দ্রজালিক ভাব ও শব্দের রসালো বুনোট ।
ধন্যবাদ
:shy: