বিশ্বকাপ ফুটবল নিয়ে সবাই মেতে আছে। তবে বিশ্বকাপ শুরু হবার আগে ইউরোপিয়ান ফুটবলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আজ রাতে। ইন্টার মিনাল বনাম বায়ার্ন মিউনিখ। ২০০৪ সালের পর প্রথম বারের মত কোন ইংলিশ দল না থাকা, সে সাথে বার্সিলোনা বা রিয়াল মাদ্রিদ এদের অনুপস্থিতির কারনে এবারের ফাইনাল নিয়া মিডিয়া হাইপ কিছুটা কম। তারপর ও চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনাল বলে কথা। তাই যারা টিভি সেটের সামনে বসে খেলা দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ( বিশেষ করে আমার মত একা… ) তারা খেলা দেখার সাথে সাথে একটু গাল গল্প করি।
১৩ টি মন্তব্য : “চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালঃ ইন্টার vs বায়ার্ন”
মন্তব্য করুন
কেউ কি খেলা দেখছে?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ভাই,আমি দেখতছি । রবেন এইমাত্র ১টা ফ্রী কিক নিলো..........bayern munich জিতবে শিওর :thumbup: (সম্পাদিত)
=)) =)) =))
অই মিয়া......টিজ দিবেন না...... x-( x-(
মিলিতো। 😀
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
শুধুই মিলিতো...... 🙂 🙂
খেলা দেখেছি।জিতলো ত ইন্টার।তাও আর্জেন্টাইনের জয়জয়াকার :boss:
ব্রাজিল কে বাদ দিয়েন না ভাই.........লুসিও...মাইকন...সিজার রে বাদ দিলে ইন্টার এর কি হবে..........??........এই ১ টা জায়গা যেখনে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা মিলে যায়.......... 🙂
কাল্কের খেলার ম্যান অফ দ্য ম্যাচ ক্যাম্বিয়াসো। এক কথায় অসাধারণ খেলেছে ক্যাম্বিয়াসো। বায়ার্নের পজেশন যদি খেয়াল করি তাহলে বুঝা যাবে বল ছিল বেশীরভাগ সময়ই ইন্টারের হাফে। আর তার পরেও বায়ার্ন বেশি শট নিতে পারে নাই, ক্লিয়ার কাট সুযোগ তৈরী করতে পারে নাই। কারন অবশ্যই ইন্টারের হোল্ডিং মিড আর দুই সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার দারুণ খেলেছে। যদিও লুসিও একটু নার্ভাস ছিলো কিছু কিছু সময়। কিন্তু ফাইনাল ট্যাকল, কাভারিং এর শেষ মুহুর্তে বলের সামনে নিজের শরীরকে এগিয়ে যেকোনো উপায়ে ঠেকানো... হোল্ডিং প্লেয়ারের চরম এপ্লিক্যাশনের উদাহরণ ছিলো ক্যাম্বিয়াসো। গত সপ্তাহে মামুন ভাই বলেছিলো এই বছরের পারফরম্যান্স চিন্তা করলে মাশকেরানো থেকে ক্যাম্বিয়াসো এগিয়ে। কালকের খেলা দেখে আমি এটা শিওর অন্যতম ম্যানেজারিয়াল ব্লান্ডার হচ্ছে ক্যাম্বিয়াসোকে বিশ্বকাপের দলে না রাখা।
মিলিতোর প্রথম গোলটা অসাধারণ ফিনিশ। ২য় গোলটা ড্যানিয়েল ভ্যান বিউটেণ আর দেমিকিলিসের জঘন্য ডিফেন্ডিং এর উপহার ছিলো। ওভারঅল মরিনহোর গেম রিডিং আর ইন্টারের টিম অরগানাইজেশন লীড ধরে রাখতে সাহায্য করেছে।
বায়ার্ন রোবেনের উপর খুব বেশী ভরসা করে ফেলসে। সব আক্রমনে রোবেনকে বল দিসে, আর রোবেনও ফ্লপ মারসে!! আসলে দুই প্রান্তেই রঙ ফুটেট উইংগার খেলানো ব্যাক ফায়ার করসে। মানি রোবেন যখন ডান দিক থেকে ভিতরে কাট করে বাম পায়ে স্ট্রাইক করে তা খুবই ডেডলী। এমনকি এই মৌসুমে দূর্দান্ত কিছু গোলও পেয়েছে, কিন্তু বাম প্রান্তে আল্টিন্টপ ডান পায়ে এমন কোনো ভেলকী দেখাতে পারে নাই। রিবেরীর অভাবটা প্রকট ছিলো। ফন বোমেলও দিফেন্স চেরা পাস দিতে পারে নাই, রোবেন আর আল্টিন্টপের পুওর ফাইনাল ডেলীভারী কখনোই ওলিচ কিংবা ক্লোসাকে খুঁজে পায় নাই। হোলে মুলার ভালো খেললেও চান্স গুলো কাজে লাগাইতে পারে নাই।
বরাবরের মতই দারুন রিভিউ এহসান ভাই :hatsoff: :hatsoff: ধন্যবাদ আপনাকে আমার আজাইরা পোস্ট টাকে একটু জাতে তুলে দেবার জন্য 😀
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
সহমত এহসান ভাই :thumbup:
নিখুত বর্নণার জন্য ধন্যবাদ ভাই :boss: @এহসান ভাই
"Never think that you’re not supposed to be there. Cause you wouldn’t be there if you wasn’t supposed to be there."
- A Concerto Is a Conversation
কেমন যেন ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। আগে এইরকম লাইভ ব্লগিং হলে কি মজা করেই না সবাই অংশ নিত। আজ কাল মনে হয় সবাই খুবই ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। আমি নিজেই তো ঐ দলে পড়ে গেছি। আশা করি আগামীতে আবার আগের মত মজার দিনগুলোতে ফিরে যাব।
মনের কথা বলেছিস...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷