।।
পরশ পাথরের ছোঁয়ায়,
চোখ যেন অশ্রু
হৃদপিন্ড রক্তের নদী,
ঠোঁট যেন চুমু
তোমার ছোঁয়া অশ্রুর মুক্তো
রক্ত নদীতে,অব্যক্ত বেদনার নীল
নিঃশেষে চুমু শুষে নেয়।
যেন শিরা উপশিরায় আগ্নেয়গিরি,
উত্তপ্ত রক্তকণিকার চিৎকার
ত্বকে জ্বলে ওঠে স্ফুলিঙ্গ
মুচড়ে ওঠা হৃদয় হাহাকার করে বলে
ভালোবাসা প্রেম নয়
সহস্র ভ্রুকুটির কালনাগ হেরে গেলে
চুমু অমৃত তখন
#
সমস্ত স্বপ্নের অবসান
১৭ টি মন্তব্য : “চুমু”
মন্তব্য করুন
আহা চুমু 🙂
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
সেই চুমু যে হৃদয় শুষে নেয়,মোস্তাফিজ :shy: O:-) :dreamy:
মানুষ এমনতয়, একবার পাইবার পর
নিতান্তই মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর.........
তোমার নামটা বাংলা করে দাও।
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
কিভাবে যে বদলানো যায়! ভাবছি, :dreamy: :dreamy: :dreamy:
মানুষ এমনতয়, একবার পাইবার পর
নিতান্তই মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর.........
কি কবিতা লিখলে বোন, এখন যে একটা সুখ স্মৃতি মনে পড়ে গেল।
আর একটু আধটু লিখা লিখির অভ্যেস গড়ে উঠছে যেহেতু, তাই তা না লিখেও পারছি না।
একদা ঘটনাচক্রে খুব কাছ থেকে এক নারীর অনিন্দ্য সুন্দর ওষ্ঠযুগলে দৃষ্টিপাত ঘটে। আর যা হবার, তাই হয়। তার ঐ ঠোটের প্রশংসা করে কটি ছত্র লিখে ফেলি।
প্রশংসা করতে যেহেতু পয়সা লাগে না, তাই হয়তো বা তা একটু বাড়াবাড়ি রকমের বেশী হয়ে গিয়েছিল। আর তা পড়ে তিনি একটি চুম্বনে অংশ নিতে আমন্ত্রন জানালেন।
আমিও বিবাহিত, তিনিও অন্যত্র বাধা পড়ে আছেন, এহেন পরিস্থিতির চুম্বন যা হবার, খুবই অফিসিয়াল-ফ্রেন্ডলি, সেভাবেই কথা হলো, রুলস সেট করা হলো।
জাস্ট আ টচ-এন্ড-গো। কারন ঐ বর্ননার এক জায়গায় সেরকমই বলাছিল, "ওহ্! দৌজ কিসবল লিপস, যদি একবার ঠোঁট ছোয়ায় কেউ, সারা জীবনে আর চুমু না খেলেও অনায়েসে তা কেটে যাবে এই সুখ স্মৃতিতে..."
তো যা বলছিলাম। নিয়ম কানুন বেধে যথাসময় পাত্র-পাত্রী একটি আলতো ঠোটের ছোয়া নিতে উপস্থিত।
কথপোকথন যা হলো তা নিম্নরূপ:
-ও হ্যাঁ, একটা ফ্রেন্ডলি কিস দিয়ে বিদায় নেবার কথা ছিল।
- ছিল নাকি?
- কি জানি মনে তো হয়।
- আচ্ছা।
- ডিসিশন চেঞ্জ নাকি?
- আমি কি বলেছি সে কথা?
- শুরু হোক তাহলে?
- নিষেধ করেছি?
এরপর আর বেশী দেরী হয় না ঠোটে ঠোঁট এক হতে। কিন্তু তারপরেই ঘটে বিপত্তি।
চুমুটা আর থামানো যায় না। চলতেই থাকে! চ-ল-তে-ই থা-কে.........
যেটা হবার কথা ছিল, এ সিম্পল ফ্রেন্ডলি কিস, তা পরিনত হয় "এ লং ফ্রেঞ্চ কিস টু রিমেম্বার, ফর রেস্ট অব দ্যা লাইফ"
আসলে হয়তো রুল সেটিংটাই ঠিক মত করা হয় নাই। কে ডিজএনগেজমেন্টটা ইনিশিয়েট করবে, সেটা যে ঠিক করা হয় নাই। আমি তো ধরে নিয়েছি এটা প্রিভিলেজ অব দ্যা লেডি। আর উনি না ছাড়লে আমি ছাড়ি ক্যামনে? দ্যাট উইল বি ইকুভ্যালেন্ট টু শোইং ডিজরেসপেট টু আ উইলিং লেডি। এতটা অভদ্র কি হওয়া যায়?
পরে জানতে চাইলাম, কথাতো ছিল অনলি আ লিটল ফ্রেন্ডলি কিস-এর, কিন্তু ছাড়ছিলেন না যে?
উনি সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলেন:
"ছাড়া যায়?"
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
পারভেজ ভাই, আমারনা খুব নির্লজ্জের মত মনে হলো " A remarkable evening in Paris " .
By the way, ছেড়ে দিলেন? :shy:
মানুষ এমনতয়, একবার পাইবার পর
নিতান্তই মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর.........
জানো তো, লিখালিখির মানুষরা অবলিলায় মিথ্যে বলে।
এর পুরো গল্পটাকে তাই আমার গল্প ভাবলে ঠকতে হতে পারে।
এরপর কি ঘটেছিল, তাতো আর জানা হয় নাই। এই গল্পের নায়ককে জিজ্ঞাসা করতে হবে।
তবে হ্যাঁ, পাঠক যা ভেবে নেবে, সেটাও কিন্তু একধরনের সত্যিই...
🙂 🙂 🙂
আর এই নামটা খুবই জুতসই আর পছন্দের হয়েছে। পুরো গল্পটা যদি কখনো লিখি, অবশ্যই তা এই নামেই লিখবো:
"A remarkable evening in Paris"
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
গল্প গল্পই। তার কনো সত্যমিথ্যা নেই, " evening in Paris " যখন স্পর্শের অধিকারে থাকে, তাকে ছেড়ে দেয়া গর্হিত অপরাধ বলেই আমি মনে করি পারভেজ ভাই
মানুষ এমনতয়, একবার পাইবার পর
নিতান্তই মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর.........
ছেড়ে যে দিতেই হয়েছিল, তা কিন্তু নিশ্চিত করা বলা যাচ্ছে না।
কারনটাতো তুমি পরিষ্কার ভাবেই বিবৃত করে দিয়েছ, আপু।
"যেন শিরা উপশিরায় আগ্নেয়গিরি,
উত্তপ্ত রক্তকণিকার চিৎকার
ত্বকে জ্বলে ওঠে স্ফুলিঙ্গ"
তবে ছেড়ে দিতে হলে তার সপক্ষেও যুক্তিসঙ্গত কারন কিন্তু থাকতেও পারে। যেমন:
১) যে কোন একজনের ফেরার তাড়া
২) ভেন্যুর অপ্রতুল এরেঞ্জমেন্ট
৩) দৃশ্যপটে অন্যের অবতির্ণ হওয়া ও স্থান ত্যাগে অস্বীকৃতি
৪) প্রস্তুতির অপ্রতুলতায় "প্রটেকশন"-হীনতা
৫) আরও কত কি!!!!
🙂 😉 😛
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
পারভেজ ভাই,২নাম্বার এবং ৪ নাম্বার কে পাত্তা দেবার দরকার নাই, যদিও ৩
নাম্বারটাই সমস্ত অনর্থের মূল। এইসব মুহুর্তে Sniper হয়ে যেতে মন চায়। :gulli2: :gulli:
মানুষ এমনতয়, একবার পাইবার পর
নিতান্তই মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর.........
আপু, বুঝলাম যে এখনো অনেক কিছু জানার ও শেখার বাকি আছে। 😛 😛 😛
আর তাই আপাততঃ ক্ষান্ত দেয়াই সুবুদ্ধির পরিচায়ক হবে। 😉 😉 😉
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
\\\"।নিউট্রন বোমা বোঝ. মানুষ বোঝ না ! ।\\\"
অমৃতসম চুমু যদি হেমলকও হতো, ছাড়া সম্ভব হতোনা ....... :dreamy:
মানুষ এমনতয়, একবার পাইবার পর
নিতান্তই মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর.........
একটি অসাধারণ নির্মেদ কবিতা।
চুম্বনের মুহূর্তকে এমন করে অনুবাদ করতে পারা চারটি খানি কথা নয় আপা!
তোমার মুখে ফুল চন্দন পড়ুক নূপুর, সেইসাথে ফাটাফাটি চুমু ;)) :goragori:
মানুষ এমনতয়, একবার পাইবার পর
নিতান্তই মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর.........
:shy: :shy: :shy:
good.it is nice.